স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া
ছাত্রদল করায় চাকরি থেকে ‘ছাঁটাই’ করার অভিযোগ তুলেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার নাসিরপুর গ্রামের যুবক মামুন। রোববার (২৩ জুলাই) দুপুরে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন ভবনের সামনে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ব্যানার হাতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তিনি। দুই মাস ধরে চাকরিস্থলে যেতে না দেওয়া, এর আগের দুই মাসের বেতন না দেওয়ার প্রতিবাদ ও চাকরিতে যোগদানের দাবিতে এ কর্মসূচী পালন করেন তিনি। ন্যাশনাল সার্ভিসের আওতাধীন প্রকল্পের কর্মী হিসেবে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে চাকরি করতেন মামুন। দুই বছর ওই প্রকল্প থেকে মাসে ছয় হাজার টাকা বেতন পেতেন।বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে অধ্যয়নরত এবং নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহ-সভাপতি তিনি।মামুন জানান, ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর তিনি অস্থায়ী ভিত্তিতে দুই বছরের জন্য কাজে যোগ দেন। সম্প্রতি ছাত্রদলের সাবেক নেতা নাসির উদ্দিনকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে তিনি হাসপাতালে নিয়ে যান। এ-সংক্রান্ত ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকেই তাকে চাকরি ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। অন্যথায় তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।মামুন আরও জানান, এপ্রিল ও মে মাসে তার বেতন দেওয়া হয়নি। জুন থেকে অফিসে আসতে নিষেধ করা হয়। তবে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ বিধায় এ সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়। এখন অফিসে যেতে পারছেনা এবং দুই মাসের বেতনও বুঝে পাননি।মামুন বলেন, এ প্রকল্পের চাকরিবিধিতে কোনো রাজনৈতিক দল করা যাবে না এমন উল্লেখ না থাকলেও আমার সঙ্গে অন্যায় করা হচ্ছে। আমি চাকরি ফিরে পেতে চাই।এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নূরে আলম বলেন, মামুন কোন রাজনৈতিক দল করে না করে সেটা কোনো বিষয় না। তবে সে নিয়মিত ও সঠিকভাবে দায়িত্বপালন করতো না। তাকে এ বিষয়ে বললেও কর্ণপাত করেনি। তাকে অফিসে আসতে না করা হয়েছে এমন কোনো ডকুমেন্ট থাকলে দেখাক।
মনোজ কুমার সাহা
আগামীকাল মঙ্গলাবার শোকাবহ আগস্ট মাস শুরু হচ্ছে। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আগস্টের প্রথম দিনের প্রত্যুষে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বুকে ধারণ করা হবে শোকের চিহ্ন কালো ব্যাজ। এদিন সকাল থেকে মাসব্যাপী সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে কোরানখানীর আয়োজন করা হয়েছে।মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে শোকাবহ আগস্টের শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এরপর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি মো. আতিয়ার রহমান, গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার আল-বেলী আফিফা, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রশাসন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সগযোগি সংগঠন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশববিদ্যালয়, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, এ্যাসেনসিয়াল ড্রাগস্, সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক. সমাজিক, সাংস্কৃতিক শ্রমজিবি ও পেশাজিবি সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শোকের মাসের বিন¤্র শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। এরপর মাসব্যাপী বিভিন্ন রাজনৈতিক. সমাজিক, সাংস্কৃতিক শ্রমজিবি ও পেশাজিবি সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পালা চলবে।টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল শেখ বলেন, আগস্টে বাঙ্গালী জাতি তার শ্রেষ্ঠ সন্তান শতাব্দীর মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারিয়েছে। তাই এ মাস আমাদের কাছে বেদনার অশ্রু মিশ্রিত শোকার্ত মাস। শোকের মাস পালন উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কালোব্যাজ ধারণ, শোক র্যালি, আলোচনাসভা, দোয়া-মোনাজাত, কোরানখানী,বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণের আয়োজন করেছে। টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল মামুন বলেন, শোকবহ আগস্টের প্রথম দিনে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনসহ সব দপ্তরের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শোকাবহ আগস্টের শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। এছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গাছের চারা রোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। আগস্টের প্রথম দিনেই ধারণ করা হবে কালো ব্যাজ ।বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের সহকারী কিউরেটর মো. নূরুল ইসলাম বলেন, শোকের মাসের প্রথম দিন সকালে সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স্রে কর্মরতরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন। এরপর সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে কালো পতাকা টাঙ্গানো হবে। জাতীয় পতাকা অর্ধ নমিত রাখা হবে। শোকের মাসের জাতীয় সব কর্মসূচিও এখানে পালন করা হবে।টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব আলহাজ মাওলা মু. নওয়াব আলী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, সুলতানা কামাল, পারভীন জামাল রোজীসহ ৭৫ এর ১৫ই আগস্টের শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় সমাধিসৌধে মাসব্যাপী কোরআন তেলাওয়াত করা হবে। মঙ্গলবার সকাল থেকে আমার নেতৃত্বে কোরআন তেলওয়াত শুরু হবে। এছাড়া প্রতিদিনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের জন্য বিশেষ প্রার্থনা করা হবে।টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন বলেন, ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান ও মাতার নাম শেখ সায়েরা খাতুন। বঙ্গবন্ধু আন্দোলন সংগ্রাম করে বাঙ্গালী জাতিকে পারধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত করেছেন। ৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট একদল বিপথগামী সেনা সদস্য এই মহান নেতাকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। পরের দিন টুঙ্গিপাড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে বা-বাবার পাশে বঙ্গবন্ধুর মরদেহ গ্রামের মানুষের সহায়তায় দাফন করে সেনাসদস্যরা। বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধকে ঘিরে পশ্চাদপদ টুঙ্গিপাড়া এখন নব আলোকে উদ্ভাসিত। টুঙ্গিপাড়া এখন বঙ্গালীর তীর্থস্থান। বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রতিদিন হাজার-হাজার মানুষ এখানে আসেন। তারা বঙ্গবন্ধুর জন্য দোয়া মোনাজাত করেন। ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ডের কথা স্মরণ করে বঙ্গবন্ধুর আনাসারীরা তাঁর জন্য কাঁদেন। এ বছরও যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে শোকাবহ আগস্টের পুরো মাসজুড়ে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি মানুষ শ্রদ্ধাবনত চিত্তে পুস্পার্ঘ নিবেদন করবেন। বাঙ্গালী জাতির মুক্তির দূত বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শোকের মাস জুড়ে শোকার্ত মানুষের ঢল নামবে। সূত্র বাসস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মসজিদের ইমামের সঙ্গে এক ইউপি সদস্যের দুর্ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। দুর্ব্যবহারকারী ইউপি সদস্যের নাম আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার ধরখার ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য এবং রুটি গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। গত ৮ এপ্রিল দুপুর ২ ঘটিকার সময় ধরখার ইউনিয়নের রুটি পশ্চিমপাড়া কেন্দ্রীয় মসজিদের ভিতরে এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার বিচার চেয়ে ওই মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা বোরহান উদ্দিন (৩৯) থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ইমাম বোরহান উদ্দিন কসবা উপজেলার কাইতলা গ্রামের মৃত আবু জামালের ছেলে। ফ্যানের সুইচ বন্ধ করা নিয়ে মসজিদের ভিতরে আমিরুল ইসলাম মেম্বার ইমামকে তুচ্ছ- তাচ্ছিল্য আচরণ করেন। একই এলাকার মলাই মিয়ার ছেলে শরীফ মিয়া এবং ফজলুল হকের ছেলে সোহাগের নামেও দুর্ব্যবহারের কথা অভিযোগে উল্লেখ করেন মসজিদের ওই ইমাম।
৩৪ সেকেন্ডের এক ভিডিওতে দেখা যায়, মসজিদের ভিতরে জনসম্মুখে আমিরুল মেম্বার ইমামকে উচ্চ স্বরে ধমক দিচ্ছেন এবং ইমামের দিকে তেড়ে আসছেন।লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সোহাগ মিয়া আমিরুল মেম্বারের ভাতিজা হয়। মসজিদে বয়ানে মাদক বিরোধী কথাবার্তা বলায় তাদের শরীরের গাত্র দাহের প্রধান কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে ইমাম সাহেব। মসজিদের বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় আইপিএস লাইন চলতে থাকে। বৈদ্যুতিক লাইনের লোড শেডিং থাকায় নামাজ শেষে ইমাম সাহেব শরীফ মিয়াকে আইপিএস লাইনের পাওয়ার সেভ করার জন্য কিছু সিলিং ফ্যান লাইটের সুইচ বন্ধ করতে বলে। শরীফ বিষয়টি আমিরুল মেম্বারকে জানায়। আমিরুল মেম্বার ও সোহাগ শরীফ মিয়ার সাথে যোগ দিয়ে ইমামের কাছে এসে ইমামকে অপমান জনক নানান কথা বলতে থাকে। তখন ইমাম মৌখিক প্রতিবাদ করলে তারা ইমামের ওপর আক্রমন করে। তখন মসজিদে উপস্থিত কিছু মুসল্লী ইমামকে তাদের রোষানল হতে রক্ষা করে। তারা ইমামকে মারধর করার হুমকী সহ ইমাম কিভাবে মসজিদে থাকে দেখা নেওয়ার হুমকী দেয়।রুটি পশ্চিম পাড়া কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা বোরহান উদ্দিন বলেন, মেম্বারের নেতৃত্বে যেকোনো সময় আমার ওপর হামলা হতে পারে এমন আশংকায় আমি মসজিদ থেকে চলে এসেছি।অভিযুক্ত আমিরুল ইসলাম মেম্বার জানান, ফ্যানের সুইচ বন্ধ করা নিয়ে একটি ছেলেকে ইমাম সাহেব ধমক দেন। ওই ছেলে আমার কাছে বিচার দেয়। ইমামকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গেলে ইমাম সাহেব মোবাইলে তা ভিডিও করতে থাকে। এজন্য আমি ওনাকে ভিডিও করতে নিষেধ করি। গ্রামের মেম্বার এবং ওই মসজিদের ক্যাশিয়ার হিসেবে আমি ইমামকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই পারি।
এবিষয়ে আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নূরে আলম জানান, লিখিত অভিযোগের তদন্ত চলছে। ইমামের সাথে ওই মসজিদের ক্যাশিয়ারের কথা কাটাকাটি হয়েছে,কোনো মারধরের ঘটনা ঘটেনি।
প্রতিবেদনে সম্ভাবনাময় খাত হিসাবে ইলেকট্রনিক ভোগ্যপণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি সেবা, টেলিযোগাযোগ, নবায়নযোগ্য জ্বালানির কথা বলা হয়েছে।
মূলত চীনের বিনিয়োগকারীদের বাজার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে কোন দেশগুলো আকর্ষণীয় গন্তব্য হতে পারে, তার সম্ভাবনার আলোকে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। চীনের বহুল আলোচিত অঞ্চল ও পথ উদ্যোগ দ্বিতীয় দশকে পদার্পণ উপলক্ষ্যে এই প্রতিবেদন দিয়েছে ইআইইউ।
বিনিয়োগের গন্তব্য হিসাবে কোন দেশগুলো চীনের বিনিয়োগকারীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হতে পারে, তাদের নিয়ে একটি ক্রমতালিকা করেছে ইআইইউ। যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম। ২০১৩ সালের একই ক্রমতালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৫২তম।
এই ক্রমতালিকার উপবিভাগ বাজার সম্প্রসারণমূলক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। প্রথম স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়া। এরপর ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, কম্বোডিয়া, মিসর, ভারত ও তানজানিয়া।
সরবরাহব্যবস্থার উন্নয়নমূলক বিনিয়োগে কোন দেশগুলো সবচেয়ে এগিয়ে সেই তালিকায় অবশ্য বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। এই তালিকায় প্রথমে আছে সিঙ্গাপুর; এরপর আছে যথাক্রমে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, মেক্সিকো ও মিসর। তবে আরেকটি উপসূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সবার ওপরে। সেটা হলো যেসব দেশের সুযোগ বেশি যদিও ঝুঁকি কম।
জুয়েল মিয়া
যারা বাংলাদেশের আদালত দ্বারা সাজাপ্রাপ্ত এবং অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ করে যারা সাজাপ্রাপ্ত তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিব। উদ্যোগ যেটা আছে সেটাকে আরও শক্তিশালী করার চেষ্টা করবো।’ তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিবে কিনা-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসব কথা বলেন। ড. মোহাম্মদ ইউনূছের মামলায় আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে, ১২ জন মার্কিন সিনেটরদের এমন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যতদূর এই মামলার কাগজপত্র দেখেছি। সেখান থেকে আমি বলতে পারবো বিচারিক আদালতে প্রচলিত আইনের যে ধারা আছে সে ধারা অনুযায়ী বিচার হয়েছে। আমি এর থেকে কিছু বলবো না। তার কারণ হচ্ছে, যিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি নিশ্চয় আপিল করবেন। সেখানে কোন প্রভাব করুক সেটা আমি চাই না।’ সরকার পরিকল্পিতভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে- বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এমন মন্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আনিসুল হক এক কথায় বলেন, এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। নিজ নির্বাচনি এলাকা কসবা ও আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক গণসংবর্ধনাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দুদিনের সফরে সকালে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকা থেকে আখাউড়ায় আসেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এসময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগসহ অঙ্গসংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে মন্ত্রীকে স্বাগত জানায়। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাসেদুল কাওছার জীবন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া প্রমুখ।উল্লেখ্য, কসবা-আখাউড়া সংসদীয় এলাকা থেকে টানা তিন বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবং টানা তিন বার আইনমন্ত্রী হওয়ায় শনিবার বিকালে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে আনিসুল হককে গণ সংবর্ধনা দিবে উপজেলা আওয়ামী লীগ।