স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার সময় পুলিশের গুলিতে আইয়ুব নূর (৬০) নামে এক মাদক কারবারি নিহত হয়েছেন। হামলায় অন্তত ১০ পুলিশ সদস্য আহত হন। বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) ভোরে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের আদমপুরে গাবুইন্নাবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। হামলার সময় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আইয়ুব নূরের ছেলে আরিফ নূরকে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেওয়া হয়। নিহত আইয়ুব নূরের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা আছে। জানা যায়,আইয়ুব নুরের পরিবারের সবাই মাদক কারবারি। তার ছেলে আরিফ নূর ও তোফাজ্জল নূরের বিরুদ্ধেও বেশ কয়েকটি মামলা আছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আরিফ নূরকে ধরতে আদমপুরের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় হাতকড়া পরানো অবস্থায় আরিফকে ছিনিয়ে নেন তার স্বজনসহ অন্যরা। এ সময় পুলিশের ওপর হামলা চালান তারা।বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাজু আহমেদ জানান, আত্মরক্ষার্থে পুলিশ রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এতে আইয়ুব নূর, সালমা বেগম ও ইমন নামে তিনজন আহত হন। আহতদের মধ্যে আইয়ুব নূর মারা যান। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
জুয়েল মিয়া
আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, ‘বিএনপি নেতা যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরকে সুনির্দিষ্ট মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিচার ও জামিনের বিষয়ে একমাত্র আদালত কথা বলতে পারবে।’
বিএনপি নির্বাচনে এলে সব নেতাদের মুক্তি দেওয়া হবে, কৃষি মন্ত্রীর দেওয়া এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষিমন্ত্রী যা বলেছেন সেটি তার ব্যক্তিগত অভিমত। এটা দলের অভিমত নয়।’
তিনি আরও বলেন, ১৯৭৫ সালে বিএনপি যখন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে হত্যা করে স্বৈরশাসন চালাচ্ছিল, তখন বিচার বিভাগকে করাপ্ট করা হয়েছে। এখন সে অবস্থা নেই। বর্তমানে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার সড়ক বাজার এলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রী আরও বলেন, বিগত দশ বছরে কসবা-আখাউড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। জনগণের ভালবাসায় আগামীতেও এই উন্নয়ন অব্যাহত রাখা হবে। এ সময় আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজলসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ দিকে মন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। পরে তিনি আখাউড়ার কল্লা শহীদ মাজার জিয়ারত করেন।
জুয়েল মিয়া
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক ( ডিসি) মো: শাহগীর আলমকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন( ইসি) । রোববার সকালে নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমানের সই করা এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবকে দেওয়া এ চিঠিতে নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগের প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে বলা হয়েছে। মো: শাহগীর আলম ২০২২ সালের ১৩ই জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মনোনয়ন বাতিল হওয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩(সদর-বিজয়নগর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমানের ছেলে সুলতানপুর ইউপি চেয়ারম্যান ওমর ফারুকের দেয়া একটি অভিযোগের প্রেক্ষিতে ডিসি প্রত্যাহার হয়েছেন। গত ২ ডিসেম্বর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো: শাহগীর আলমের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেন শেখ ওমর ফারুক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রত্যাহার চেয়ে আবেদনে ওমর ফারুক বলেন, ‘আমার পিতা লায়ন ফিরোজুর রহমান ওলিও সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীতা ঘোষনা করার পর থেকেই একটি স্বার্থান্বেশী মহল তার কর্মী সমর্থকদের ভয়ভীতি প্রদান করিতেছে। আমার পিতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল। দলীয় সভানেত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী উন্মুক্ত করায় আমরা ১% ভোটার তালিকায় স্বাক্ষর নিতে গেলে কর্মী সমর্থকরা জানায় যে, তাদেরকে প্রতিপক্ষের লোকজন স্বাক্ষর না করার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করিতেছে। স্বাক্ষর করিলে তাদেরকে মিথ্যা মামলা দিয়া হয়রানী করিবে। ফলে ১% ভোটার তালিকায় স্বাক্ষর নেয়া দুষ্কর হইতেছে। তারপরও প্রার্থীর পক্ষে ১% ভোটার তালিকা স্বাক্ষরকৃত কাগজ প্রতিপক্ষের লোকজন গত ৩০/১১/২৩ ইং তারিখে ছিনতাই করিয়া নিয়া যায়। উক্ত বিষয়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানানোর পরও তিনি উক্ত বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই। যাহা বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হইয়াছে। গত ০১/১২/২৩ ইং তারিখ ১% ভোটার তালিকায় স্বাক্ষর করা টানচরের বাসিন্দা মীর বাইজিদ হোসাইন, ভোটার নং-১২০৩৩৭০০০০৩০৪ কে প্রতিপক্ষের লোকজন আটক করিয়া রাখিয়াছে। উক্ত বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে অবহিত করার পরও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই। পক্ষান্তরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করিতে গেলে সন্ধ্যা ৬ টায় দেখিতে পাই জেলা রিটানিং কর্মকর্তা শলাপরামর্শ করিতে থাকায় আমাদেরকে পাশের রুমে বসিয়ে রাখে। প্রতিপক্ষের লোকজনের উপস্থিতি ছিল। তারপর মীর বাইজিত কে উদ্ধার করিয়া আনিয়া সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার চেম্বারে নিয়া আমাদের চলিয়া যাইতে বলে। পরবর্তীতে আমি জানিতে পারি যে, তার নিকট হইতে সহি স্বাক্ষর নিয়া তাকে ছাড়িয়া দেয়। তিনি সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে কোন নিরপেক্ষ আচরণ করিতেছেন না। এমতাবস্থায় উক্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৪৫ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংসদীয় আসন নং-৩ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধীতাকারী আমার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা লায়ন ফিরোজুর রহমান ওলিওর পক্ষে রিটার্নিং কর্মকর্তার বরাবরে অভিযোগ দায়ের করার পর ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে তাকে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব হইতে অব্যাহতি প্রদান করিতে আপনার সদয় মর্জি হয়।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছেন কারাবন্দিরা। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ফটকে ও হাজতখানায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে ৬৯ জন কারাবন্দিকে নিয়ে একটি প্রিজনভ্যান জেলা কারাগার থেকে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের ফটকে যায়। কারাবন্দিরা ভ্যান থেকে নামার সময় নানা অশালীন ভাষায় আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এসময় তাদের বেশ উগ্র আচরণ করতে দেখা যায়। পরে পুলিশ তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাজতখানায় প্রবেশ করান। হাজতেও তারা স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে বুধবার (৮ফেব্রুয়ারি) জানা যায়, জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ তিন দিন ধরে বাদী ও বিবাদী নিজেরাই যুক্তি-পাল্টাযুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে শুনানি করছেন। এর ভিত্তিতে আদেশও দিচ্ছেন ওই দুই আদালতের বিচারক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইনজীবীরা দাবি পূরণ না হওয়ায়
ফের সব আদালত বর্জন শুরু করেছেন। । আগে থেকেই তাঁরা জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জন করে আসছিলেন। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ গত বুধবার ৬৩টি মামলার শুনানি ধার্য ছিল। কোনো আইনজীবী আদালতের এজলাসে উপস্থিত না থাকায় দুটি মামলার বিচারপ্রার্থীরা নিজেরাই শুনানি করেন। দুটি মামলাই উভয় পক্ষের সম্মতিতে সম্পূর্ণ নিষ্পত্তি হয়ে যায়।
একটি হলো বাদী মদিনা বেগম তাঁর প্রতিবেশী খায়ের মিয়ার বিরুদ্ধে হয়রানির যে মামলা করেছিলেন তা উঠিয়ে নেন। অন্যটি ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট সেতু আক্তার নামের এক নারী তাঁর স্বামী তারেকের বিরুদ্ধে যৌতুকের মামলা উঠিয়ে নেন।
এর আগের দিন মঙ্গলবারও এ রকম কিছু মামলার শুনানি হয়েছে। সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়ার এনায়েত নারী নির্যাতন মামলার আসামি। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ ওই দিন তাঁর মামলার শুনানি হয়। এনায়েতের দুলাভাই হাবিবুর রহমান আদালতে শ্যালকের হয়ে শুনানি করেন। যুক্তি উপস্থাপন শেষে এনায়েতকে জামিন দেন বিচারক
জামিন পেয়ে খুশি এনায়েত বলেন, ‘আগে জানতাম না উকিল (আইনজীবী) ছাড়া বিচারকের সঙ্গে কথা বলা যায়। আমি আর আমার দুলাভাইয়ের কথা শুনে স্যার (বিচারক) জামিন দেওয়ায় খুব খুশি হইছি। আমি ন্যায়বিচার পাইছি। এক টাকাও আলাদা কোনো খরচ লাগেনি।’
মঙ্গলবার ওই আদালতে তিনটি মামলার শুনানি হয়। দুটি মামলায় আসামিপক্ষকে জামিন এবং আরেকটি মামলায় আসামির প্রতি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। প্রতিটি মামলায়ই বাদী ও বিবাদী পক্ষ নিজেরাই শুনানি করেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার; নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের অপসারণ এবং জেলা জজের নাজির মুমিনুলের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করছেন আইনজীবীরা। একই দাবিতে ৫ জানুয়ারি থেকে পর্যায়ক্রমে সব আদালত বর্জন করে আসছিলেন জেলা বারের আইনজীবীরা। এক পর্যায়ে জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর আদালত বর্জন অব্যাহত রেখে বাকি সব আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেন আইনজীবীরা। দাবি আদায় না হওয়ায় গতকাল থেকে আবার সব আদালত বর্জন কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি নিয়াজ মো. খান বিটুর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সভাপতি মনজুরুল আলম, দৈনিক সংবাদের জেলা প্রতিনিধি সাদেকুর রহমান, মাই টিভির জেলা প্রতিনিধি কাউসার এমরান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পি, আমার সংবাদের জেলা প্রতিনিধি আশিকুর রহমান, দ্যা ডেইলি পোস্টের জেলা প্রতিনিধি আকরাম হোসেন, দৈনিক কুরুলিয়ার সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, প্রেসক্লাবের আইসিটি বিষয়ক সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন, সময় টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান উজ্জল চক্রবর্তী, জিটিভির জেলা প্রতিনিধি জহির রায়হান।
নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়া কিন্ডারগার্টেন উন্নয়ন পরিষদের আয়োজনে আলোচনা সভা, মেধাবৃত্তি, সনদ বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২ মার্চ) সকাল ১০ টায় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সরোদ মঞ্চে এড. লোকমান হোসেন এর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডা. মো. আবু সাঈদ।
প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব এম এ এইচ মাহবুব আলম, চেয়ারম্যান, কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
অনুষ্ঠানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ, সত্ব্যাধিকারী এম, আর টেক্সটাইল ঢাকা। এবং মো. আবু কাউছার, চেয়ারম্যান, সদর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আদিত্ব্য কামাল, সম্পাদক জনতার খবর।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সংগঠন এর সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন রতন, ও শুভেচ্ছা ব্যক্তব্য রাখেন সংগঠন এর সভাপতি ফারহানা ববি। সহ-সভাপতি কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, প্রধান শিক্ষক ও পরিচালক ক্ষুদে পণ্ডিতদের পাঠশালা। সহ-সভাপতি পারভীন বেগম, সহ-সভাপতি শরীফ আহমেদ।
অন্যান্যদের মধ্যে ব্যক্তব্য রাখেন, সংগঠন উপদেষ্টা জাবেদ ওমর, গাজি আবু আসাদ, জামাল উদ্দিন নাগর, জিল্লুর রহমান, মো জাহাঙ্গীর।
জাতীয় সংগীত পরিবেশের অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। অতিথিদেরকে ফুল ও উত্তরীয় পড়িয়ে বরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে ২৪৭ জন বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ৬৪ জন ট্যালেন্টপুল ও ১৮৩ জন সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পরিক্ষায় উত্তির্ন হওয়ায় তাদের মাঝে ক্রেস্ট, সনদ, নগদ অর্থ সম্মানি প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন, আবদুল মতিন শিপন।