স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
আদিত্য কামাল:
মা-বাবা ও সকল কবরবাসীর রুহের মাগফেরাত কামনায় সরকার পাড়া জামে মসজিদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম তৌছির এর আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া দারুল উলুম সরকার পাড়া মাদ্রাসায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।সোমবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে মাদ্রাসার প্রাঙ্গণে এ ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।আব্দুল মতিন শিপনের উপস্থাপনায় ও হাফেজ মাওলানা আবু বকর আমীন কাশেমীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান লাইন ফিরোজুর রহমান ওলিও।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক মেয়র জনাব মো. হেলাল উদ্দিন। মাহবুবুল বারী মন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ। মাহবুবুল আলম খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ। কবি গীতিকার দেওয়ান মারুফ, সত্ত্বাধিকারী এম আর টেক্সটাইল। এড. শাহনূর ইসলাম, সভাপতি জেলা যুবলীগ। এড. ফেরদৌস, সাধারণ সম্পাদক জেলা যুবলীগ। হাজী জসিম উদ্দিন জমসেদ, সাবেক সভাপতি জেলা বাস মালিক সমিতি। এড. লোকমান হোসেন, সভাপতি জেলা সেচ্ছাসেবক লীগ। সাইদুজ্জামান আরিফ, সাধারণ সম্পাদক জেলা সেচ্ছাসেবক লীগ। আমজাদ হোসেন রনি, সভাপতি শহর যুবলীগ। এড. কামরুজ্জান অপু, সভাপতি শহর সেচ্ছাসেবক লীগ। এ কে মামুন, সভাপতি সদর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগ। আবু কাউছার, যুগ্ম সম্পাদক সদর উপজেলা যুবলীগ।আরও উপস্থিত ছিলেন, মোস্তাক আহমেদ খোকন, সিনিয়র সহ-সভাপতি শহর আওয়ামীলীগ। মো. বিল্লাল মিয়া, পরিচালক পৌর কমিউনিটি সেন্টার। বিশিষ্ট শালিসকারক মো. জিল্লু মিয়া। মোহাম্মদ হোসেন, সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। ফারুক আহমেদ পারুল, সাধারণ সম্পাদক ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সংসদ। শরীফ আহমেদ খাঁন, সাধারণ পিস ভিশন বাংলাদেশ। আদিত্ব্য কামাল, সম্পাদক জনতার খবর। বিপু মুন্সি, সত্ত্বাধিকারী সারগাম স্টুডিও। মো. মনির হুসেন, স্টাফ রিপোর্টার পথিক টিভি। হোসাইন ইসলাম জয়, নৃত্য শিল্পী প্রমূখ।দ্বীনি হেদমতে বিশেষ অবদানের জন্য সম্মাননা স্বারক গ্রহণ করেন, মুফতি সাইফুল্লাহ্ নূর কাশেমী, ইমাম বেপারি পাড়া জামে মসজিদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মাওলানা নজরুল ইসলাম সাহেব, ইমাম ও খতিব সৈয়দ বাড়ি পুরাতন শাহী মসজিদ। মুফতি আবু ইউসুফ সাহেব, ইমাম ও খতিব মৌলভী হাটি জামে মসজিদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
দোয়া পরিচালনা করেন, আলহাজ্ব মোবারক উল্লাহ্ সরকার পাড়া জামে মসজিদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া।কৃতজ্ঞতায়, জনতার খবর, পথিক টিভি, জাতীয় টিভি ও সারগাম স্টুডিও।
জুয়েল মিয়া
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান আলম সাজু। উন্নয়নযজ্ঞে সরাইল – আশুগঞ্জের চেহারা বদলাতে চান তিনি। সাংবাদিক জুয়েল মিয়ার সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে স্মার্ট সরাইল- আশুগঞ্জ প্রতিষ্ঠা করবেন বলে মন্তব্য করে শাহজাহান আলম সাজু বলেন,এখানকার মানুষ মনে করে পরপর তিনবার আ.লীগ ক্ষমতায় আছে৷ এখানে দলীয় এমপি না থাকার কারনে উন্নয়ন বঞ্চিত হয়েছে। এই এলাকার রাস্তাঘাট, ব্রিজ কালভার্ট সবকিছু অচলযোগ্য হয়ে আছে৷ উন্নয়ন বলতে যেটা হওয়ার কথা ছিল, সারাদেশে যেটা হয়েছে, এমনকি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল আশুগঞ্জের বাইরে যারা এমপি হয়েছেন তারা প্রচুর কাজ করেছেন।এই কাজটা এই আসনে হয়নি। এখানে দল মত পথ সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে হারানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনবো।’
এলাকার মানুষ শান্তিতে থাকবে এবং উন্নয়নের অংশীদার হবে এমন প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু ঘোষিত আশুগঞ্জ পেট্রো কেমিক্যাল কমপ্লেক্স বাস্তবায়ন করবো। এর ফলে আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজারের মতো আরও এরকম বেশ কয়েকটি বড় বড় প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে।২০০ বছর আগে যে আজবপুর বন্দর ছিল সেটা নদীগর্ভে হারিয়ে এখন চিহ্নই নাই। সেই বন্দরটি ফিরিয়ে আনবো। আশুগঞ্জ থেকে অরুয়াইল পর্যন্ত একটি বেড়িবাঁধ করবো। বেড়িবাঁধটির অনেক কাজ ইতোমধ্যে আমি করে ফেলেছি, সার্ভে হয়ে গেছে। এখানে একটি মাল্টিপারপাস বাঁধ হবে, মেরিন ড্রাইভের মতো হবে৷ এখানে শতশত মেইল ফ্যাক্টরি গড়ে উঠবে। পর্যটন শিল্প গড়ে উঠবে।এখানে হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে৷ এখানে নতুন অর্থনীতির খাত তৈরি হবে৷ এখানে এই এলাকার লোকজনকে চাকরি দেয়া হবে।ফলে এলাকায় বেকার থাকবেনা। সমাজের বোঝা হয়ে থাকা বেকারগুলো যখন চাকরি পাবে তখন তারা সন্ত্রাসের পথ থেকে ফিরে আসবে। মাদক থেকে ফিরে আসবে। এতে এই এলাকার চেহারার বদল হয়ে যাবে। জনগণ বিগত নির্বাচনে আমাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করেছিল। ইনশাল্লাহ ৭ তারিখের নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবো। আমি বিশ্বাস করি সরাইল- আশুগঞ্জবাসীর সমস্যা তুলে ধরতে এবং জাতির উন্নয়নে আইন প্রনয়নে ভূমিকা রাখতে তারা আমাকে এই সুযোগটা দিবেন।সরজমিনে গেলে সরাইল- আশুগঞ্জের ভোটাররা জানান, সৎ, শিক্ষিত, চরিত্রবান ও জনসেবার মানসিকতাসম্পন্ন যোগ্য মানুষ জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হোক। যিনি সুখে-দুঃখে জনগণের পাশে থাকবেন, তাকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন। এলাকার রাস্তাঘাটের উন্নয়ন ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনে সক্ষম ব্যক্তিকেই ভোট দিবেন তারা। যারা নির্বাচনের সময় পায়ে ধরে, পাশ করার পর সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার করে, তাদের বর্জন করবেন। শাহজাহান সাজু একজন শিক্ষিত ক্লিন ইমেজের মানুষ।
উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে শাহজাহান আলম সাজু নৌকার প্রার্থী হয়ে ৬১ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাপার টানা দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউল হক মৃধা পান ৩৭ হাজার ৩৬১ ভোট। এর আগে ১৯৭৩ সালে এখানে নৌকা জয় পেয়েছিল।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদের সদস্যরা আল মামুনের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদান ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেন। আল মামুন সরকার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১লা ডিসেম্বর। এরপর সোয়া ২ মাসের মধ্যে তার কর্মকান্ডে সদস্যরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।সরাইল থেকে নির্বাচিত পরিষদের সদস্য পায়েল হোসেন মৃধা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোট পেতে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের আর্থিক বরাদ্দ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। ভোটের দাম হিসেবে এখন তাদের ৪ লাখ ও ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছেন। যা নিয়মে নাই। চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো সবকিছু করছেন। এর আগে গত ৯ই ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ৮ সদস্য। তারা হচ্ছেন আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
গত ১লা জানুয়ারি পরিষদের দ্বিতীয় সভায় বরাদ্দ বিতরণ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন চেয়ারম্যান। সদস্যদের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার পরিষদের প্রথম সভায় সদস্যদের কোনো লিখিত ভোটগ্রহণ ছাড়া তার অনুসারী তিন জন সদস্যকে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করেন। সদস্যদের পাশ কাটিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেন নিজেই। এব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকাশ্যেই বলেছেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পূর্বে ভোটার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের জন্য তিনি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এটি প্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০২২ অনুযায়ী জেলা পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে উপজেলা পরিষদ/পৌরসভা সমূহের উন্নয়ন কার্যক্রমের সুষ্ঠু সমন্বয় নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রগণকে পদাধিকার বলে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা পরিষদের রাজস্ব ও এডিপি বরাদ্দ উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে বিভাজন করার কোনো বিধান রাখা হয়নি। অথচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তার নিজ ক্ষমতাবলে সকল উপজেলা চেয়ারম্যানকে ৪ লাখ টাকা, পৌরসভার মেয়রদের ৪ লাখ টাকা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দের বিভাজন করেন। যা স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা, ২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর পরিপন্থি। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বণ্টন করেছেন। যার ছকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য/চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানের সুপারিশ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সম্প্রতি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদন গ্রহণ না করে প্রায় ৩ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) ক্রয় করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ০৯/১০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভায়ও কোনো অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। এসব অভিযোগ তুলে ধরে তারা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান। এ বিষয়ে অভিযোগকারী সদস্যদের একজন বিউটি কানিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রথম সভাতে চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো প্যানেল চেয়ারম্যান বানান। এরপর খুশিমতো প্রকল্প ও অর্থ বরাদ্দ দেন। কম্বলও নিজের মতো করে ক্রয় করেন। ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য বিল্লাল মিয়াও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ জানান।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার জানান, এধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। নিয়ম-নীতির বাইরে কোনো কিছু করিনি। কার কি অভিযোগ সেটা আমি না দেখে বলতে পারবো না।