স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জেষ্ঠ প্রতিবেদক-আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের চলমান আদালত বর্জন কর্মসূচি শিগগির তুলে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির নেতারা।
রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সার্কিট হাউসে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে সমিতির নেতাদের বৈঠকের পর এই তথ্য জানানো হয়।
বৈঠক শেষে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. তানবীর ভূঞা সাংবাদিকদের বলেন, সমিতির সাধারণ সভার পর আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হবে।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আইনজীবীদের বৈঠকে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. গোলাম সারোয়ার, জেলা জজ বেগম শারমিন নিগার, জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক রবিউল হাসান, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ নজরুল ইসলাম ও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আল আমিন উপস্থিতি ছিলেন।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. তানবীর ভূঞা, সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুল, সাবেক সভাপতি শফিউল আলম লিটন ও মো. নাজমুল হোসেন, আইনজীবী মাহবুব আলম খোকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছাত্রলীগ নেতা নূরে আলম ভূঁইয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার ( ১২ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টা ৩০ মিনিটে ঢাকা এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। কসবা উপজেলাধীন বিনাউটি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক নূরে আলম ভূঁইয়া। তিনি বিনাউটি ইউনিয়নের নেমতাবাদ গ্রামের ওসমান গনী ভূইয়ার ছেলে।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, এমপি। মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ব্যক্তিগত সহকারী মো: আলাউদ্দিন বাবু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লেখেন, মন্ত্রী মহোদয় সার্বক্ষনিক তার খোঁজ রেখেছিলেন আর চিকিৎসার সার্বিক ব্যয়ভার বহন করেন। শোকবার্তায় আইনমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তার পরিবারের পাশে সবসময় থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামীলীগ তথা আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের পতাকাতলে আসার জন্য বিএনপি নেতাদের আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামীলীগ। সোমবার দুপুরে হওয়া এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রীর সংসদীয় এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪( কসবা-আখাউড়া) আসনের আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ এ আহ্বান জানান।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, ‘আমি বিএনপির বর্তমান কমিটির কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলেছি। তাদেরকে বলেছি ভোটে তো আপনারা কাউকে এমপি নির্বাচিত করবেন। আর আওয়ামী লীগের প্রার্থী জিতলে তো আবার মন্ত্রী হবে। তাই আসুন আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা একই পতাকাতলে গিয়ে কাজ করি।’আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূল পর্যায়ে দলকে শক্তিশালী করা, সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও আইনমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা বিষয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিপ্রায়ে আবারও কসবা-আখাউড়া আসন থেকে নির্বাচন করবেন আনিসুল হক। ২ মে থেকে তিনি আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবেন। এ সময় তিনি উপজেলার মনিয়ন্দের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে গণসংযোগ ও মতবিনিময় করবেন। তাছাড়া দুই মেয়াদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে মন্ত্রী এলজিইডির মাধ্যমে ২২৮ কোটি টাকা, পিআইও দপ্তরের মাধ্যমে ৮৭ কোটি টাকা, পৌরসভার মাধ্যমে ৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেন। ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পৌরসভার ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩২ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরাতন ভবন মেরামতের জন্য এক কোটি ৭৭ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। আনিসুল হক শুধু সরকারি বরাদ্দের দিকে না তাকিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যক্তিগতভাবেও টাকা খরচ করেন। পৌরসভার ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের জন্য জমি ক্রয়, আশ্রয়ণ প্রকল্পের নির্মাণকাজ টেকসই করতে ৬০ লাখ টাকা প্রদান, একটি বিদ্যালয়ের জন্য জমি ক্রয়ের টাকা দেওয়া।সাংগঠনিক কার্যক্রমকে গতিশীল করতে জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের পরপরই আখাউড়ার কমিটি গঠন করা হবে। ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ নয়, জনগণই বিএনপিকে মোকাবেলা করবে। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, মন্ত্রীর সংসদীয় এলাকায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া একটি অর্থনৈতিক জোন করারও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। অচিরেই আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনী ইশতেহার তৈরি করা হবে।সমাপনী বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন বাবুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া বাদল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আতাউর রহমান নাজিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শাহাদাত হোসেন সোহেল
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন স্হানে ট্রেনে আগুন দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে নাশকতা কারীরা। আর এই নেক্কারজনক হামলা ও নাশকতার ঘটনার শিকার হচ্ছে ট্রেনে চড়া সাধারন যাত্রী কিংবা ভুক্তভোগীরা। আর তাই দেশের বিভিন্ন স্থানে ও ট্রেনে নাশকতামূলক অগ্নিকাণ্ড মোকাবেলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো সচেতনতামূলক এক প্রশিক্ষন কর্মশালা ও মহড়া। বাংলাদেশ রেলওয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার আয়োজনে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহন ও বাস্তবায়নে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক নিউটন দাশের নেতৃত্বে গত শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৪ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন প্লাটফর্ম চত্বরে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মোশাররফ হোসেন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক নিউটন দাস, রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার মো. জসিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্হিত ছিলেন। এসময় উপ- সহকারী পরিচালক নিউটন দাশ তার বক্তব্যে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্হানে ট্রেনে অগ্নি সংযোগ করে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালিত করা হচ্ছে। এতে জীবন মানের যেমন হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতি, নষ্ট হচ্ছে বিপুল রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাই ট্রেনে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার কথা চিন্তা করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডিজি মহোদয়ের নির্দেশনায় সেসময় যারা ট্রেনে দায়িত্বরত কর্মীরা থাকেন কোন কারনে ট্রেনে আগুন লাগলে তারা যেন তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে সে বিষয়টি মাথায় রেখে আমাদের আজকের এই কার্যক্রম। তিনি বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ছোট কিংবা বড় হোক সবসময় আপনারা আমাদের সার্ভিসের সহযোগিতা নেবেন। তিনি আরো বলেন, চলন্ত ট্রেনে রেলওয়ের দায়িত্বরত যেসব কর্মকর্তারা রয়েছেন ট্রেন ছাড়ার পূর্বে কিংবা ট্রেন ছাড়ার পর অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের ব্যবহার সম্বন্ধে তারা যাত্রীদেরকে ব্রীফ করলে যাত্রীরা এতে আরো বেশি সচেতন হতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি ।এ ব্যাপারে তিনি সকলের সহযোগীতাও কামনা করেন।
জুয়েল মিয়া
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান আলম সাজু। উন্নয়নযজ্ঞে সরাইল – আশুগঞ্জের চেহারা বদলাতে চান তিনি। সাংবাদিক জুয়েল মিয়ার সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে স্মার্ট সরাইল- আশুগঞ্জ প্রতিষ্ঠা করবেন বলে মন্তব্য করে শাহজাহান আলম সাজু বলেন,এখানকার মানুষ মনে করে পরপর তিনবার আ.লীগ ক্ষমতায় আছে৷ এখানে দলীয় এমপি না থাকার কারনে উন্নয়ন বঞ্চিত হয়েছে। এই এলাকার রাস্তাঘাট, ব্রিজ কালভার্ট সবকিছু অচলযোগ্য হয়ে আছে৷ উন্নয়ন বলতে যেটা হওয়ার কথা ছিল, সারাদেশে যেটা হয়েছে, এমনকি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল আশুগঞ্জের বাইরে যারা এমপি হয়েছেন তারা প্রচুর কাজ করেছেন।এই কাজটা এই আসনে হয়নি। এখানে দল মত পথ সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে হারানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনবো।’
এলাকার মানুষ শান্তিতে থাকবে এবং উন্নয়নের অংশীদার হবে এমন প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু ঘোষিত আশুগঞ্জ পেট্রো কেমিক্যাল কমপ্লেক্স বাস্তবায়ন করবো। এর ফলে আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজারের মতো আরও এরকম বেশ কয়েকটি বড় বড় প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে।২০০ বছর আগে যে আজবপুর বন্দর ছিল সেটা নদীগর্ভে হারিয়ে এখন চিহ্নই নাই। সেই বন্দরটি ফিরিয়ে আনবো। আশুগঞ্জ থেকে অরুয়াইল পর্যন্ত একটি বেড়িবাঁধ করবো। বেড়িবাঁধটির অনেক কাজ ইতোমধ্যে আমি করে ফেলেছি, সার্ভে হয়ে গেছে। এখানে একটি মাল্টিপারপাস বাঁধ হবে, মেরিন ড্রাইভের মতো হবে৷ এখানে শতশত মেইল ফ্যাক্টরি গড়ে উঠবে। পর্যটন শিল্প গড়ে উঠবে।এখানে হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে৷ এখানে নতুন অর্থনীতির খাত তৈরি হবে৷ এখানে এই এলাকার লোকজনকে চাকরি দেয়া হবে।ফলে এলাকায় বেকার থাকবেনা। সমাজের বোঝা হয়ে থাকা বেকারগুলো যখন চাকরি পাবে তখন তারা সন্ত্রাসের পথ থেকে ফিরে আসবে। মাদক থেকে ফিরে আসবে। এতে এই এলাকার চেহারার বদল হয়ে যাবে। জনগণ বিগত নির্বাচনে আমাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করেছিল। ইনশাল্লাহ ৭ তারিখের নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবো। আমি বিশ্বাস করি সরাইল- আশুগঞ্জবাসীর সমস্যা তুলে ধরতে এবং জাতির উন্নয়নে আইন প্রনয়নে ভূমিকা রাখতে তারা আমাকে এই সুযোগটা দিবেন।সরজমিনে গেলে সরাইল- আশুগঞ্জের ভোটাররা জানান, সৎ, শিক্ষিত, চরিত্রবান ও জনসেবার মানসিকতাসম্পন্ন যোগ্য মানুষ জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হোক। যিনি সুখে-দুঃখে জনগণের পাশে থাকবেন, তাকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন। এলাকার রাস্তাঘাটের উন্নয়ন ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনে সক্ষম ব্যক্তিকেই ভোট দিবেন তারা। যারা নির্বাচনের সময় পায়ে ধরে, পাশ করার পর সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার করে, তাদের বর্জন করবেন। শাহজাহান সাজু একজন শিক্ষিত ক্লিন ইমেজের মানুষ।
উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে শাহজাহান আলম সাজু নৌকার প্রার্থী হয়ে ৬১ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাপার টানা দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউল হক মৃধা পান ৩৭ হাজার ৩৬১ ভোট। এর আগে ১৯৭৩ সালে এখানে নৌকা জয় পেয়েছিল।