স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে সাংবাদিক ও ইউপি সদস্যের সাথে নবীনগর পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম এর দুর্ব্যবহারের অডিও কলরেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে৷ এই ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় সাংবাদিকদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। বুধবার এই ঘটনা জানার পর স্থানীয় সাংবাদিক নেতৃত্ববৃন্দরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। জানা যায়, নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের ০৯নং ওয়ার্ড (ফতেহপুর) মেম্বার ও জাতীয় দৈনিক দেশ বাংলা পত্রিকার সাংবাদিক সফল আলী গত ২৩ জানুয়ারি তার আপন ছোট ভাই মোতালিবের বাসায় ও দোকানে দুইটি মিটার প্রয়োজন হওয়ায় নবীনগর পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মোরশেদ এর নিকট মুঠোফোনে এক সহকর্মীকে পাঠিয়ে সহযোগিতা কামনা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সেবা দেয়ার বিপরীতে ডিজিএম কর্কশ ভাষায় সাংবাদিককে ভবঘুরে, প্রশ্রয় দিলে মাথায় উঠে যান, আপনারা সেবা নিতে আসলে কি আমি আপনার জন্য বসে থাকব? এসব কথা বলে মন্তব্য করেন। এই কর্মকর্তা বদলি না করা পর্যন্ত পল্লী বিদ্যুৎ এর সকল সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার থেকে বিরত থাকার মত প্রকাশ করেন স্থানীয় সাংবাদিকরা।
এবিষয়ে সাংবাদিক সফর আলী জানান, আমি একজন জনপ্রতিনিধি ও সাংবাদিক। আমার সাথে এমন আচরণ মোটেও কাম্য ছিল না। এমন ডিজিএমকে নবীনগর থেকে বদলি না করলে সাধারণ মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হবে।
নবীনগর পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মোনোয়ার মোরশেদ ওই ফোনালাপটি অস্বীকার করেন।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানসিক রোগী এক যুবককে মারধর করে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গত ২১শে মার্চ বিকেল ৪টার সময় সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বরিশল গ্রামে ওই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে ভুক্তভোগীর পিতা বাবুল ভূইয়া সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।অভিযোগকারী বাবুল ভূইয়া বলেন, ‘আমার ছেলে মিম ভূইয়া গত তিনমাস যাবৎ মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে পাগলের মতো দিনযাপন করছে। তাকে শিকল দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখতে হয়। মঙ্গলবার বিকেলে আলমগীর ও উজ্জ্বল ভূইয়ার নেতৃত্বে আমার মানসিক রোগী ছেলেকে নির্মমভাবে পিটিয়ে তার মানসিক অবস্থার আরো অবনতি করেছে। আমার ছেলে প্রতিবেশী আলমগীর ভূইয়ার বাড়িতে গেলে আলমগীর ভূইয়া, উজ্জ্বল ভূইয়া, আবুল ভূইয়া, আবির ভূইয়া সহ আরও কয়েকজন তাকে জোরপূর্বকভাবে আটক করে বেধড়কভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তার শরীরে আঘাতের গুরুতর চিহ্ন দেখে তাকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা করি। আমার ছেলের পাশাপাশি আমাকেও তারা প্রচন্ড মারধর করে। তারা আমার ভিটি বাড়ি গ্রাস করার উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দেয়। এলাকায় তারা মামলাবাজ হিসেবে পরিচিত। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে উজ্জ্বল ভূইয়া বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে মিম ভূইয়া আমার ভাইয়ের এক বছর বয়সী শিশু সন্তানকে নিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় তাকে আমরা ধরে ফেলি কিন্তু মারধর করিনি। বাবুল ভূইয়ার পরিবারের সাথে আমাদের যায়গা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে, ৪-৫টা মামলা করেছি তাদের বিরুদ্ধে।এবিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এমরানুল ইসলাম বলেন, ‘তদন্তশেষে অভিযোগের সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বাসুদেব ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড মেম্বার বাছির খান বলেন, ‘যায়গা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলমগীর ভূইয়া ও উজ্জ্বল ভূইয়া গংদের সাথে বাবুল ভূইয়ার বিরোধ চলছে। এর আগে কয়েকবার সালিসের মাধ্যমে তার যায়গার সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছিল গ্রামের সাহেব-সর্দাররা। পরবর্তীতে আলমগীর ভূইয়া গংদের পক্ষ এটা মানেনি। এখন তারা বাবুল ভূইয়ার কাছে যায়গা পাওনা আছে বলে দাবি করছে। ওইদিন বাবুল ভূইয়ার ছেলে মানসিক রোগী মিম ভূইয়াকে আলমগীর ভূইয়ারা মারধর করে এটা শুনেছি। উজ্জ্বল ভূইয়া মিম ভূইয়ার বিরুদ্ধে শিশু ছিনিয়ে নিয়ে আসার যেই অভিযোগটি করেছে তা সত্য নয়।
মুখলেছুর রহমান অভি সৌদি আরব প্রতিনিধি: সৌদি আরবের দাম্মামে হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (রঃ) ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন হয়েছে।
৩ ফেব্রুয়ারী দাম্মাম শহরে বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ দাম্মাম প্রাদেশিক শাখার আয়োজনে রঈসুল কুররা ওয়াল মুফাসসিরীন, উস্তাযুল মুহাদ্দিসীন, সুলতানুল আরিফীন হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (রঃ) এর ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় আরজানি ভিলায় বাদ জুমআ দাম্মাম প্রাদেশিক শাখার সভাপতি সলিম আহমদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাফিজ আবু বকর নুমান এর পরিচালনায় পবিত্র কালামে পাক থেকে তিলাওয়াত করেন মঈন উদ্দিন, নাতে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পরিবেশন করেন হাফিজ আবু বকর নুমান, শানে ফুলতলী পরিবেশন করেন হাফিজ সালেহ আহমদ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ দাম্মাম প্রাদেশিক শাখার প্রধান উপদেষ্টা এম এ লতিফ, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শাখার উপদেষ্টা শিবলু বখশ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক আলিম উদ্দিন চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক সাদেক আহমেদ, সহ প্রচার সম্পাদক রেজাউল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক সাহাদত হুসাইন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক আলী আমজদ, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আশিকুল ইসলাম রায়হান। শমসুল ইসলাম, তুফায়েল আহমেদ টিপু, নাজমুল ইসলাম, মোহাম্মদ মিজান, বাশির আহমেদ, সাব্বির আহমেদ, রাজিব আহমেদ, ইসমাইল হুসাইন, মোহাম্মদ তায়িফ,মুখতার আলী, মেহেদি হাসান, আলমগীর হুসাইন, আলাউদ্দিন সহ আরো অনেকে। সভাপতির সমাপনী বক্তব্য এবং মিলাদ কিয়াম, দোয়ার মাধ্যমে ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সমপন্ন হয়।
আদিত্ব্য কামাল : ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিল্ডিং কনসালট্যান্ট এসোসিয়েশন এর আয়োজনে অসহায় হতদরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেল ৩ টায় আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অসহায় হতদরিদ্রদের মাঝে এ কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। নান্দনিক উপস্থাপক আব্দুল মতিন শিপন এর উপস্থাপনায় ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিল্ডিং কনসালট্যান্ট এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আলহাজ্ব মো. শফিকুল আলম চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও এতে উপস্থিত ছিলেন, ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল বাকী, সাধারণ সম্পাদক বিল্ডিং কনসালট্যান্ট এসোসিয়েশন। মো. আবু জামাল, প্রধান শিক্ষক আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। মোঃ আমিনুল ইসলাম আমির, প্রচার সম্পাদক বিল্ডিং এসোসিয়েশন কনসালট্যান্ট এসোসিয়েশন। ইঞ্জিনিয়ার মো. বিল্লাল মিয়া, অর্থ সম্পাদক বিল্ডিং কনসালট্যান্ট এসোসিয়েশন। ইঞ্জিনিয়ার সফিক সরকার, ইঞ্জিনিয়ার তানভীর সবুর, ইঞ্জিনিয়ার মোদাচ্ছের, ইঞ্জিনিয়ার আলী ইবনে ইদ্রিস, ইঞ্জিনিয়ার তৌফিকুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার হেলাল আবির, নারী সংগঠক কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, জনতার খবর এর সম্পাদক আদিত্ব্য কামাল প্রমুখ।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে পূর্বোত্তর ভারতের সঙ্গে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুদিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও কাস্টমস, বন্দরের দাপ্তরিক কার্যক্রম এবং আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী সংগঠন ‘ইন্দো-বাংলা এক্সপোর্টার-ইমপোর্টার কমিউনিকেশন সেন্টার’র সাধারণ সম্পাদক শিব শংকর দেবের বরাত দিয়ে ওই ব্যবসায়ী নেতা জানান, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধের বিষয়টি বাংলাদেশের আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী নেতাদের আগেই জানানো হয়।
তিনি বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সরস্বতী পূজা উপলক্ষ্যে সকাল থেকে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির কারণে আগামীকাল শুক্রবারও পূর্বোত্তর ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
শনিবার সকালে ত্রিপুরায় মাছ রপ্তানির মধ্য দিয়ে ফের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম শুরু হবে।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন ইনচার্জ স্বপন কুমার দাস জানান, আমদানি বন্ধ থাকলেও ওই দুদিন বন্দর দিয়ে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা (দক্ষিণ) জেলার পাহাড়ের ঢালে ১৬০ শতক জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে পলি সেট নির্মাণ করে বারি-৪ টমেটো চাষ করেছেন জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের খাইরুল। এখনো শীত না আসলেও তার আগেই মাচায় ঝুলছে শীতকালীন সবজি টমেটো। পাহাড়ের ঢালের মাচায় সবুজ আর পাকা লাল টমেটোগুলো সূর্যের আলোয় ঝলমল করছে।জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মেধাবী ছাত্র খাইরুল আলম। পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জমিতে বারি-৪ টমেটো চাষ করেছেন। ফলনও হয়েছে চমৎকার। খাইরুল জানান, নারায়ণপুর গ্রামে পাহাড়ের ঢালে ১৬০ শতক জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে পলি সেট নির্মাণ করে বারি-৪ টমেটো চাষ করেছেন।খাইরুলের টমেটোয় লাল পাহাড়ের ঢাল বর্তমানে তার জমিতে যে পরিমাণ টমেটোর ফুল তাতে যদি আবহাওয়া ভালো থাকে তাহলে কয়েক লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করতে পারবেন তিনি। খাইরুল আরও জানান, এখন পর্যন্ত তার জমি থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে ৪০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন।খাইরুল আলম আরও বলেন, সিলেটের কমলগঞ্জ থেকে উন্নত জাতের বারি-৪ টমেটোর গ্রাফটিং কলমের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করি। দিন-রাত পরিশ্রম শুরু করে স্বপ্ন দেখেছি, আমার জমিতে টমেটোতে পরিপূর্ণ হবে। আমার স্বপ্ন বাস্তব হচ্ছে। স্থানীয় কৃষক আবুল হাশেম বাসসকে বলেন, খাইরুল শিক্ষিত ছেলে। সে তার পরিবারের মঙ্গলের কাজটিই করেছে, তার মত গ্রামের অন্য ছেলেরা এগিয়ে আসলে খাইরুলের মত সবার পরিবারে মঙ্গলই হতো। মঞ্জুর আলম নামের এক ব্যবসায়ী খায়রুলের বাগানে এসেছেন। তিনি জানান, কীটনাশকমুক্ত হওয়ায় তিনি ১০ কেজি টমেটো কিনেছেন। খায়রুল জানান, তার এমন উদ্যোগের নেপথ্যে অবশ্যই কৃষি অফিসের সহযোগিতা অনস্বীকার্য।এ বিষয়ে কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আইউব মাহমুদ বলেন , আমরা কৃষি সম্পর্কিত যেকোনো উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। শিক্ষার্থী খায়রুল পরিশ্রমী ছেলে। আমরা তাকে প্রয়োজনীয় সব রকম পরামর্শ দিয়েছি। নিঃসন্দেহে বারি-৪ জাতের টমেটো স্বাদে-গুণে অনন্য। অন্য যে কেউ কৃষি কাজ নিয়ে এগিয়ে এলে সব রকমের সহযোগিতা করবেন বলেও জানান এ কর্মকর্তা। সূত্রঃ বাসস