স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় একটি কাভার্ড ভ্যান ও দুটি পিকআপ থেকে ১০ হাজার ৭৫০ কেজি ভারতীয় চিনি উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার( ১৬জুন) দুপুরে কসবা থানা পুলিশ উপজেলার কুটি কাঠেরপুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব চিনি উদ্ধার করে। এসময় চারজনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন কসবার রানীয়ারা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে মাসুম পারভেজ (৩২), কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার চরবাকর গ্রামের মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে টিপু সরকার (৩০) ও মৃত খোকন মিয়ার ছেলে মামুন মিয়া (২৫) এবং বরিশালের গৌরনদী উপজেলার দয়াসুর গ্রামের মৃত শাহজাহার সরদারের ছেলে সোহাগ সরদার (২৫)। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মাদ শাখাওয়াত হোসেন মহোদয় এর নির্দেশে, কসবা সার্কেল এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার জনাব মোঃ দেলোয়ার হোসেন এবং কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মহিউদ্দিন এর নেতৃত্বে এসআই দীপক চন্দ্র নাথ সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। কসবা থানার কুটি ইউনিয়নস্থ মিয়া আব্দুল্লাহ ওয়াজেদ মহিলা ডিগ্রী কলেজের পূর্বে কাঠেরপুল হইতে কুটি বাজারগামী পাকা রাস্তার দক্ষিন পার্শ্বে তৌহিদ মিয়া গংদের ভরাটকৃত খালি জমির উপর থেকে এসব চিনি উদ্ধার করা হয়। কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে আনা চিনি পাচার হচ্ছে, এমন খবরে কুটি কাঠেরপুল এলাকায় পুলিশের একটি দল অভিযান চালায়। এ সময় একটি কাভার্ড ও দুইটি পিকআপ ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ২১৮ বস্তাভর্তি চিনি জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশে ৭০ হাজার ছেলে-মেয়ে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছে। বিগত ১৪ বছর আগে বাংলাদেশের মাটিতে এ কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রগুলো ছিল না। বুধবার দুপুরে সিংড়া উপজেলা হলরুমে বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০২৩ বিভাগীয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের কর্মক্ষম তরুণ-তরুণীর ক্ষমতা বেশি। আমরা যদি তাদের দক্ষ কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। তারা বিদেশে গিয়ে কাজ করতে পারে। এ ছাড়া দেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেকে দক্ষভাবে গড়ে তুলে বাড়িতে বসে অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবে। দেশের অগ্রযাত্রায় ব্যাপক ভূমিকা পালন করবে।
পলক বলেন, সিংড়ার ৮৫ হাজার ছেলে-মেয়েকে যদি দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। তাহলে আমাদের এখানে শেখ কামাল আইটি পার্ক, টেকনিক্যাল টেনিং সেন্টার, টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ২০ হাজার ছেলে-মেয়ে ট্রেনিং নেবে। নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ফাউন্ডার ও মেন্টর ‘নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন’-এর প্রেসিডেন্ট ইকবাল বাহার জাহিদ, বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের (বিআইজেএফ) নাজনীন নাহার, ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সার, জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইফুর রহমান, সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা খাতুন প্রমুখ।
সূত্রঃ আমার সংবাদ
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
বাংলানিউজের জামালপুর জেলা প্রতিনিধি গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের আয়োজনে প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়৷ মানববন্ধনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু বক্তব্য রাখেন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মরত ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মানববন্ধনে সাংবাদিক ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা অংশ নেয়। এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিক নাদিম হত্যার মাস্টার মাইন্ড ইউপি চেয়ারম্যান বাবু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তা খারিজ করে দেন। কিন্তু মামলা খারিজের কয়েক ঘন্টার মধ্যেই চেয়ারম্যান বাবু নিজে উপস্থিত থেকে সাংবাদিক নাদিমকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা কোথায় ? এসময় সাংবাদিক নাদিম হত্যাকাণ্ডের মুলহোতা সাধুরপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুসহ জড়িতদের ফাঁসির দাবি জানান।
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাগেরহাটে সুন্দরবনের অভ্যন্তরে জেলে অপহরণের সাথে জড়িত বনদস্যু বাহিনীর দুই সদস্য রেজাউল মুন্সি (৩২) ও ইসমাইল হোসেনকে (৩৫) গ্রেফতার করা হয়েছে। খুলনা ও শরণখোলায় পৃথক অভিযান চালিয়ে দস্যুদের গ্রেফতার করে বাগেরহাট জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এসময় সুন্দরবনের ভেতর থেকে দেশীয় তৈরি ৩টি একনলা বন্ধুক, ১০ রাউন্ড কার্তুজ, ২টি গাছি দা, ১টি হাতুড়ি, বাজি ফুটানোর যন্ত্র ও টাকা আদায়ের হিসেব রাখার একটি খাতা উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবার (২০ জুন) দুপুরে বাগেরহাট পুলিশ সুপারের (এসপি) কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার (এসপি) কেএম আরিফুল হক। তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত রেজাউল মুন্সি শরণখোলা উপজেলার শরণখোলা গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে এবং ইসমাইল হোসেন একই গ্রামের জয়নাল সরদারের ছেলে। তিনি আরও জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (২০ জুন) গভীর রাতে খুলনার জেল খানা ঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে ভোর রাতে ইসমাইলের তথ্যানুযায়ী শরণখোলা থেকে দস্যু রেজাউল মুন্সিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে ভোরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সুন্দরবনের ভেতর থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
(বাসস)
আদিত্য কামাল
যেসব অনিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা আছে, সেগুলোকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন নিতে বলেছে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি।মঙ্গলবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় মাদক নিয়ন্ত্রণসহ আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা ও সুপারিশ করা হয়। সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসে একথা জানান আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।এ বিষয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, কোনো জিনিস ‘ফ্রি স্টাইল’ হতে পারে না। নিবন্ধন থাকলে জবাবদিহি চাওয়া যায়। শুধু নামসর্বস্ব পত্রিকা মানুষকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ পায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন না করলে সেগুলো যেন বন্ধ করে দেওয়া হয়।মন্ত্রী বলেন- বিদেশে বসেও ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার ও চটকদার কথা বলা হচ্ছে। ওই সব যোগাযোগমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের অফিস এ দেশে না থাকার কারণে নিয়ন্ত্রণে আনা যায় না। এ জন্য গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্য হিসেবে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া সভায় উপস্থিত ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিভিন্ন সংস্থার শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।