স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জনতার খবর’র সম্পাদক ও বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠীর সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক আদিত্ব্য কামাল এর শুভ জন্মদিন উদযাপিত হয়েছে।বোধবার (৩ মে) সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলায় জনতার খবর এর কার্যালয়ে ও বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র কার্যালয়ে জমকালো আয়োজনে এ জন্মদিন উদযাপিত হয়।বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র সভাপতি মোহাম্মদ হোসেনের সঞ্চালনায় ও বিশিষ্ট নারী সংগঠক কোহিনূর আক্তার প্রিয়া’র সার্বিক পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন -জেলা নাগরিক ফোরামের সহ-সভাপতি ও কাজীপাড়া ফাইভ ষ্টার ক্লাবের সভাপতি আতাউর রহমান শাহীন, অংকুর শিশু কিশোর সংগঠনের উপদেষ্টা ব্রাহ্মনবাড়িয়াস্থ আখাউড়া সমিতির সভাপতি এড. হুমায়ুন কবীর, জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোস্তাক আহমেদ খোকন, ব্রাহ্মনবাড়িয়া শিল্পী কল্যাণ পরিষদের সাবেক সভাপতি শফিকুল ইসলাম তৌছির, পীস ভিশন বাংলাদেশ সভাপতি এড. শেখ জাহাঙ্গীর, পীস ভিশন বাংলাদেশ সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ খাঁন, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও উপস্থাপক আফজালুর রহমান রিপন, বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম বাবু, কবির কলম সভাপতি তিতাস হুমায়ূন, কবির কলমের সাধারণ সম্পাদক নান্দনিক উপস্থাপক আব্দুল মতিন শিপন, সোনালি সকাল’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফাহিম মুনতাসির, আইপি চ্যানেল জাতীয় টিভির পরিচালক ও সারগাম মিউজিক স্টেশনে স্বত্ত্বাধিকারী বিপু মুন্সি, দৈনিক চিত্র পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া, অনলাইন নিউজ পোর্টাল,দৈনিক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা পি বা লিজন, মুক্তধারা সাহিত্য অঙ্গনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী, সৃজনশীল নৃত্যে দেশসেরা নৃত্যেশিল্পী হোসাইন ইসলাম জয়, বিশিষ্ট ঔষধ ব্যবসায়ী হাবিব মোমেন, সমাজসেবীকা কোহিনূর বেগম, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সামসুন নাহার জেনী, বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী জুনিয়র কুমার শানু, বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র উপদেষ্টা ইটালি প্রবাসী সোহেল খানঁ, বিশিষ্ট অভিনেতা ও তবল বাদক জাকির হোসেন রাজা, মুকিম আহমেদ, মো. রনি মিয়া প্রমূখ।পরে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় ও জন্মদিনের কেককাটা’সহ উপস্থিত সকলের মাঝে মিষ্টান্ন পরিবেশন এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক গানের মাধ্যমে আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছেন কারাবন্দিরা। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ফটকে ও হাজতখানায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে ৬৯ জন কারাবন্দিকে নিয়ে একটি প্রিজনভ্যান জেলা কারাগার থেকে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের ফটকে যায়। কারাবন্দিরা ভ্যান থেকে নামার সময় নানা অশালীন ভাষায় আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এসময় তাদের বেশ উগ্র আচরণ করতে দেখা যায়। পরে পুলিশ তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাজতখানায় প্রবেশ করান। হাজতেও তারা স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে বুধবার (৮ফেব্রুয়ারি) জানা যায়, জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ তিন দিন ধরে বাদী ও বিবাদী নিজেরাই যুক্তি-পাল্টাযুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে শুনানি করছেন। এর ভিত্তিতে আদেশও দিচ্ছেন ওই দুই আদালতের বিচারক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইনজীবীরা দাবি পূরণ না হওয়ায়
ফের সব আদালত বর্জন শুরু করেছেন। । আগে থেকেই তাঁরা জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জন করে আসছিলেন। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ গত বুধবার ৬৩টি মামলার শুনানি ধার্য ছিল। কোনো আইনজীবী আদালতের এজলাসে উপস্থিত না থাকায় দুটি মামলার বিচারপ্রার্থীরা নিজেরাই শুনানি করেন। দুটি মামলাই উভয় পক্ষের সম্মতিতে সম্পূর্ণ নিষ্পত্তি হয়ে যায়।
একটি হলো বাদী মদিনা বেগম তাঁর প্রতিবেশী খায়ের মিয়ার বিরুদ্ধে হয়রানির যে মামলা করেছিলেন তা উঠিয়ে নেন। অন্যটি ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট সেতু আক্তার নামের এক নারী তাঁর স্বামী তারেকের বিরুদ্ধে যৌতুকের মামলা উঠিয়ে নেন।
এর আগের দিন মঙ্গলবারও এ রকম কিছু মামলার শুনানি হয়েছে। সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়ার এনায়েত নারী নির্যাতন মামলার আসামি। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ ওই দিন তাঁর মামলার শুনানি হয়। এনায়েতের দুলাভাই হাবিবুর রহমান আদালতে শ্যালকের হয়ে শুনানি করেন। যুক্তি উপস্থাপন শেষে এনায়েতকে জামিন দেন বিচারক
জামিন পেয়ে খুশি এনায়েত বলেন, ‘আগে জানতাম না উকিল (আইনজীবী) ছাড়া বিচারকের সঙ্গে কথা বলা যায়। আমি আর আমার দুলাভাইয়ের কথা শুনে স্যার (বিচারক) জামিন দেওয়ায় খুব খুশি হইছি। আমি ন্যায়বিচার পাইছি। এক টাকাও আলাদা কোনো খরচ লাগেনি।’
মঙ্গলবার ওই আদালতে তিনটি মামলার শুনানি হয়। দুটি মামলায় আসামিপক্ষকে জামিন এবং আরেকটি মামলায় আসামির প্রতি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। প্রতিটি মামলায়ই বাদী ও বিবাদী পক্ষ নিজেরাই শুনানি করেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার; নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের অপসারণ এবং জেলা জজের নাজির মুমিনুলের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করছেন আইনজীবীরা। একই দাবিতে ৫ জানুয়ারি থেকে পর্যায়ক্রমে সব আদালত বর্জন করে আসছিলেন জেলা বারের আইনজীবীরা। এক পর্যায়ে জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর আদালত বর্জন অব্যাহত রেখে বাকি সব আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেন আইনজীবীরা। দাবি আদায় না হওয়ায় গতকাল থেকে আবার সব আদালত বর্জন কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে দিনব্যাপী সচেতনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৩ জুলাই) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সহযোগিতায় দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এতে কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক ডাক্তার মফিজুর রহমান ফিরোজ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার জুয়েল খিয়াং প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় তারা আরও বলেন, সার্বিক বিবেচনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগের তেমন বিস্তার নেই। আর যাদের শনাক্ত করা হয়েছিল তারাও চিকিৎসার মাধ্যমে এখন অনেকটা সুস্থ। এক সময় কুষ্ঠরোগীকে সমাজে বহু বঞ্চনার শিকার হতে হলেও এখন সে চিত্র পাল্টেছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে কুষ্ঠরোগ থেকে শতভাগ নিরাময় সম্ভব। এছাড়া কুষ্ঠরোগ ব্যাকটেরিয়াজণিত ছোঁয়াচে রোগ হলেও চিকিৎসার আওতায় এলে ছোঁয়াচের মাধ্যমে অপর ব্যক্তি আক্রান্ত হওয়ার মাত্রাও বহুলাংশে কমে যায়। বক্তারা কুষ্ঠরোগ বিষয়ে জনসাধারণকে সচেতন করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।কর্মশালায় তারা আরও জানান, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৬ জন কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর আগে গত ৪ বছরে জেলায় ১৬৯ জন কুষ্ঠ রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এ নিয়ে চার বছর ছয় মাসে ১৮৫ জন কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
সালমান হোসাইন
দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার নয়নপুর গ্রামের একমাত্র রাস্তার বেহাল অবস্থা। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নয়নপুর গ্রামের বাসিন্দা সহ উলচাপাড়া, বিজ্বেশর, ও মোহাম্মদপুর গ্রামের হাজারো মানুষ। প্রধান সড়ক সংলগ্ন নয়নপুর চৌরাস্তা থেকে উলচাপাড়া ব্রিজ পর্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ও নয়নপুর গ্রামের বাসিন্দাদের একমাত্র রাস্তা। প্রায় ৭ বছর পূর্বে এ রাস্তাটি সংস্কার করা হয়েছিল। কিন্তু এখন রাস্তাটির বেশিরভাগ অংশের ইট, মাটি ও পিচ সরে গিয়ে ছোট-বড় খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। ফলে অল্প বৃষ্টি হলেই এ রাস্তা দিয়ে আর চলাচল করা যায় না। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি, ট্রাক ও মোটরসাইকেল আরোহীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তাগুলো ডুবে কাঁদা সৃষ্টি হয়। যার ফলে এ রাস্তা দিয়ে আর চলাচল করা যায় না।এদিকে মুমূর্ষু রোগীদের জন্য এই রাস্তা যেন মরণফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাছাড়া বর্ষাকালে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় এলাকাবাসীকে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রোগীসহ সবাইকে গন্তব্যস্থলে পৌঁছতে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
অনেক অটোচালকের বাড়ি নয়নপুর। অটো চালিয়েই চলে তাদের সংসার। রাস্তা নিয়ে তাদের অভিযোগ, পৌরসভার কত রাস্তা ঠিক হচ্ছে, কিন্তু আমাদের রাস্তা হচ্ছে না। মাঝে মধ্যে মনে হয় আমরা এ দেশের জনগণ না। তারা আরও বলেন, ভাঙা রাস্তার কারণে অটো বেশিরভাগ সময়ই টেনে নিতে হয়।
তাজেল, রহিম সরকার , আনোয়ার, সাহেব মিয়া, কাউছার সহ স্থানীয়রা জানায়, নয়নপুর গ্রামের বাসিন্দাদের একমাত্র রাস্তা হলো এটি। আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই। অতিসত্বর রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন তারা।
এই ঘটনা রাতে ওই গৃহবধূর ভাসুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের এপিপি মাসুদুর রহমান (সোহাগ) গ্রেপ্তারকৃত তিনজন সহ ৪জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৮/৯জনকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। রাতে মামলা নথিভুক্ত করার পর ওই মামলায় তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ।
আদিত্ব্য কামাল : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌর এলাকার ভাদুঘরে ৭ জনকে দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করেছেন ‘নারী বিদ্বেষী’ এক যুবক। এ সময় ১ নারী নিহত হয়েছেন। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় ঘাতক সিহাব মিয়াকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আহত নয়ন মণি জানান, বুধবার বেলা ১১টার দিকে আমরা বাড়ি থেকে বের হয়ে পুকুর পাড়ে যাচ্ছিলাম। এ সময় আমাকে দা দিয়ে মাথায় আঘাত করলে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। তবে আমার সঙ্গের কয়েকজন দৌড়ে পালিয়ে যায়।
নয়ন মণীর ভাই জুনায়েদ বলেন, ‘সিহাব গত এক মাস আগে জেল থেকে বের হয়েছেন। সে প্রায়ই রাস্তাঘাটে মানুষকে বিরক্ত করতো’।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃত সিহাব ‘নারী বিদ্বেষী’ ছিলেন। প্রতিনিয়ত নারীদের রাস্তাঘাটে বিরক্ত করতো বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। তবে আহত ৩ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়েছে।