স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত সঠিকভাবে বলতে না পারায় এক শিক্ষকের বেতন স্থগিত এবং শিক্ষা কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নিদের্শ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো.শাহগীর আলম। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শনে এসে এ নির্দেশ দেন তিনি।জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে এসে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিষয়ের খোঁজ খবর নেন। এক পর্যায়ে শরীর চর্চা শিক্ষক মো. সোহরাব হোসেনকে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে বলেন। কিন্তু তিনি সম্পূর্ণ সঙ্গীত গাইতে না পারায় জেলা প্রশাসক ওই শিক্ষকের বেতন স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। যতদিন পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীরা শুদ্ধভাবে সম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত এবং শপথ গাইতে ও বলতে না পারবে ততদিন পর্যন্ত তার বেতন স্থগিত থাকবে। এসময় মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেন বিদ্যালয়ে উপস্থিত না থাকায় কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন ।ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা বলেন, ডিসি স্যার আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্প, আখাউড়া থানা, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস, মনিয়ন্দ ইউনিয়ন ভূমি অফিস, আশ্রয়ণ প্রকল্প, মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় সহ বিভিন্ন যায়গা পরিদর্শন করেন। মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ডিসি স্যার পরিদর্শনে যাবেন সেটা প্রধান শিক্ষক জানতেন। সেখানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ছিলেন না। ওই শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো জাতীয় সঙ্গীত ও শপথ বাক্য পরিবেশন করতে না পারায় ওই শিক্ষকের বেতন স্থগিতের নির্দেশ দেন। শিক্ষা কর্মকর্তাকে উপস্থিত না থাকার কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন।
সীমান্ত ঘেষা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানা এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, অপরাধ দমনে চৌকস ভূমিকা, থানা এলাকায় মাদক উদ্ধার, গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল সহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১ জন আসামীকে গ্রেফতার ও পৃথক পৃথক অভিযানে ৩৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার সহ মাদক নির্মূলে যুগান্তকারী ভূমিকা ও নেতৃত্ব প্রদান করায় এবং অক্টোবরসহ গত ২৩ মাসের কাজের মূল্যায়ন করে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ আবারও জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হলেন কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম। গত- ২৫/১১/২৩ ইং পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে মাসিক কল্যাণ সভায় বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আল মামুন বিপিএম (বার) পিপিপি এম কর্তৃক পুরস্কার স্বরূপ শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে তার হাতে ৭৫,০০০/- হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ও বিশেষ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। কাজের মূল্যায়ন করে সভায় তার নাম ঘোষনা হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন তার হাতে ঘোষিত পুরস্কার তুলে দেন। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদিন সহ পুলিশের আরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কৃত হওয়ার ব্যাপারে মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে সবসময়ই ভালো লাগে। তখন কাজের প্রতি আরো বেশি স্পৃহা ও দায়িত্ববোধ বেড়ে যায়। বাংলাদেশ পুলিশের একজন কর্মকর্তা হিসেবে আমি আমার জায়গা থেকে আরো সচেষ্ট থেকে কাজ করার আশা পোষণ করছি। তিনি এ ব্যাপারে সবার সহযোগীতা কামনা করেন। উল্লেখ্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম আগেও একাধিকবার জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসারসহ এই পুরস্কারে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হয়েছিলেন।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শ্বশুর বাড়িতে শাহিনুর বেগম (২৪) নামে এক গৃহবধূ বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) রাত ১০ টার দিকে উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামে মধ্যপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে পুলিশ। শাহিনুর বেগম সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের শান্তিনগর গ্রামের তাজুল ইসলামের মেয়ে ও দুবাই প্রবাসী ফারুক মিয়ার স্ত্রী।হাসপাতাল ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ৮ বছর আগে শাহিনুরকে উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামে মধ্যপাড়া এলাকার মৃত শাজাহান মিয়ার ছেলে দুবাই প্রবাসী ফারুক মিয়ার সাথে পারিবারিক ভাবে বিয়ে দেন। তাদের সংসারে ফারিয়া (৬) ও ফাহিমা (৪) নামে দুইটি মেয়ে সন্তান আছে। গত নভেম্বর মাসে দেশে আসেন ফারুক। শাহীনুর ও সন্তানদেরকে নিয়ে ৪-৫ দিন শ্বশুর বাড়িতে বেড়ানোর পর আজকে বাড়িতে ফিরেন ফারুক। রাতে সবার অজান্তে শাহীনুর বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরে তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে সেখানের চিকিৎসক শাহীনুরকে মৃত ঘোষণা করে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসলাম হোসেন জানান, এক গৃহবধূ বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে। লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারন জানার জন্য ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা ছাড়া) হত্যাকান্ডের পর তিনি চরম প্রতিকূল পরিবেশে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদে ও হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হওয়া প্রতিটি মিছিল-সমাবেশে অগ্রভাগে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
১৯৭৮ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা ও ১৯৮৯ সালে জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন। স্বৈরাচারি এরশাদ সরকারের পতনের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা শারিরিকভাবে তৎকালীন সরকারের ক্যাডার বাহিনীর দ্বার বিভিন্নভাবে নাজেহাল হন।
তিনি ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলেন। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা ও জেলা তথ্য অফিস ভাংচুর ও প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছবি ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করলে তাঁকে প্রধান আসামী করে দ্রুত বিচার আইনে দুটি মামলা হয়।
ওয়ান ইলেভেনের সময় জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনি নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। বড় ছেলে আশিকুল আলম বাবলু (প্রয়াত) ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র-ছাত্রী সংসদের ভিপি ছিলেন। এছাড়াও বাবলু ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগ ও জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।
মিনারা বেগম ২০২৩ সালে জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ শীর্ষক বিশেষ কার্যক্রমের আওতায় “সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী” ক্যাটাগরিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার জয়িতা সম্মানে ভ‚ষিত হন। তিনি বর্তমানে জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যনের দায়িত্ব পালন করছেন।
আদিত্য কামাল
আগামী ৩ ও ৪ মার্চ, ১৮ ও ১৯ শে ফাল্গুন, শুক্রবার ও শনিবার সারা রাত ব্যাপী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী খাড়েরা ফাতেহিয়া দরবার শরীফে পীরে কামেল মুর্শিদে মোকাম্মেল আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ ফতেহ্ আলী পীর সাহেব (রহঃ) এর ৬৮ তম ঈদগাহের আউলিয়ার বার্ষিক ইছালে ছাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।ফুরফুরা ছিলছিলার ছতুরা দরবার শরীফের পীর কুদওয়াতুস ছালেহীন জুবদাতুল আরেফিন কুতুবুল এরশাদ পীরে কামেল আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আল্লামা শাহ সুফি প্রভেসার আব্দুল খালেক( রহঃ) এর প্রথম খলিফার মাহফিলে সভাপতিত্ব করবেন, আওলাদে ওলি হযরত মাওলানা পীরজাদা জাহিদ কুদ্দুস সাহেব (মাঃ জিঃ আঃ) ছতুরা দরবার শরীফ।সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন, পীরে ত্বরিকত আওলাদে অলী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা পীরজাদা আশেক হোসাইন সাহেব (মাঃ জিঃ আঃ) ছতুরা দরবার শরীফ।মাহফিলে আলোচনা করবেন, শাইখুল হাদিস আল্লামা ডক্টর উসমান গণী ছালেহী সাহেব দারুন নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা ঢাকা। আল্লামা পীর মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত্ব তাহেরী সাহেব, ফয়েজীয়া দরবার শরীফ। হযরত মাওলানা মুহাম্মদ এনামুল হক কুতুবী সাহেব। পীরজাদা মুফতি যোবায়ের আহমদ ফাতেহী বিন হোসাইনী সাহেব, টানমান্দাইল দরবার শরীফ।এছাড়াও আরো বহু উলামায়ে কেরাম পীর মাশায়েখ তাসরিফ আনিবেন।মাহফিল পরিচালনায় থাকছেন, পীরে কামেল আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ মোখলেছুর রহমান পীর সাহেব হুজুর কেবলা (মাঃ জিঃ আঃ) গদ্দিনীশিন অত্র দরবার শরীফ।আরজগুজার : পীরে ত্বরিকত আওলাদে ওলি আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আল্লামা শাহ সুফি পীরজাদা মুফতি মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল নোমান পীর সাহেব হুজুর কেবলা (মাঃ জিঃ আঃ) চেয়ারম্যান বাংলাদেশ দা’ওয়াতুস সুন্নাহ সংগঠন।
সালমান হোসাইন
আধুনিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ৯ মার্চ, ২০২৪ বেলা ৩ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা সৈয়দাবাদ বাসস্ট্যান্ডে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার শুভ উদ্বোধন করা হয়। ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার এরিয়া ম্যানেজার জনাব মো: মহসিন এর পরিচালনায় জনাব মো: শরিফুল হক স্বপনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এজেন্ট ব্যাংক উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব জাহাঙ্গীর ভূইয়া ও ব্যবসায়ী জনাব মো: আবু জাফর রাসেল। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মনির হোসেন বাকিক, জনাব মো: আতাউল্লাহ ভূইয়া বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক, প্রমুখ। অন্যান্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্রএলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গ্রাহক গণ। অতিথিরা বক্তব্যে বলেন ‘ডাচ বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং এমন একটি ব্যাংক সিস্টেম, যা অনলাইন পদ্ধতিতে মানুষের দোড়গোড়ায় ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে, আগে যেভাবে মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ প্রতারনা ও বিভিন্ন ভাবে হারিয়ে ফেলতো, সেখান থেকে গ্রাহককে ডাচ বাংলা ব্যাংক নিশ্চিত ভাবে লেনদেনের মাধ্যমে যুগযোপযোগী সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।’ তাছাড়া কোন গ্রাহক যদি স্বাক্ষর দিতে না জানেন সে ব্যাক্তি আঙুলের চাপ দিয়ে একাউন্ট খোলতে পারেন এই ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকে।উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেন -ব্যাংক এজেন্ট প্রতিনিধি জনাব মো: রাজিবুল ইসলাম ভূইয়া।