স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎযাপিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ জুন) বিকেল ৪ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাউতলিস্থ স্বপ্নতরী কনভেনশন হলে জমকালো আয়োজনে কেককাটা, আলোচনা সভা ও গুনীজন সম্মাননা প্রদানের আয়োজন করা হয়।
প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কর্ণধার কোহিনূর আক্তার প্রিয়ার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নতরী সমাজ কল্যান সংস্থার কর্ণধার তাহের উদ্দিন ভূইয়া।
প্রধান আলোচনা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক ফোরামের সিনিয়র সহ সভাপতি আতাউর রহমান শাহিন, এ্যাড জুবায়ের হক শাওন, শিল্পী কল্যান পরিষদের সভাপতি শফিকুল ইসলাম তৌছির, জনতার খবর সম্পাদক আদিত্য কামাল, পিস ভিশন বাংলাদেশের সভাপতি এ্যাড শেখ জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ খান, মো. আবেদ হোসেন, সুফি গুরু শাহাজাদা খান, রুম টু রিড প্রতিনিধি আফজালুর রহমান রিপন, তিতাস বার্তার সহ-সম্পাদক হাবিব মোনেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এডমিন সোহাগ উদ্দিন সরকার ও শুভেচ্ছা ব্যক্তব্য রাখেন এডমিন রোজেল আহমেদ।
অনুষ্ঠানে ১০ জন গুনীজনকে বিভিন্ন কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সন্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। এছাড়াও ১৩ টি সামাজিক ও মানবিক সংগঠনকে সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আব্দুল মতিন শিপন। এবং মিডিয়া পার্টনার ছিলেন, জনতার খবর।
শেষে কেককাটার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি করা হয়।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদের সদস্যরা আল মামুনের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদান ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেন। আল মামুন সরকার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১লা ডিসেম্বর। এরপর সোয়া ২ মাসের মধ্যে তার কর্মকান্ডে সদস্যরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।সরাইল থেকে নির্বাচিত পরিষদের সদস্য পায়েল হোসেন মৃধা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোট পেতে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের আর্থিক বরাদ্দ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। ভোটের দাম হিসেবে এখন তাদের ৪ লাখ ও ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছেন। যা নিয়মে নাই। চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো সবকিছু করছেন। এর আগে গত ৯ই ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ৮ সদস্য। তারা হচ্ছেন আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
গত ১লা জানুয়ারি পরিষদের দ্বিতীয় সভায় বরাদ্দ বিতরণ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন চেয়ারম্যান। সদস্যদের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার পরিষদের প্রথম সভায় সদস্যদের কোনো লিখিত ভোটগ্রহণ ছাড়া তার অনুসারী তিন জন সদস্যকে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করেন। সদস্যদের পাশ কাটিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেন নিজেই। এব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকাশ্যেই বলেছেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পূর্বে ভোটার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের জন্য তিনি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এটি প্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০২২ অনুযায়ী জেলা পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে উপজেলা পরিষদ/পৌরসভা সমূহের উন্নয়ন কার্যক্রমের সুষ্ঠু সমন্বয় নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রগণকে পদাধিকার বলে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা পরিষদের রাজস্ব ও এডিপি বরাদ্দ উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে বিভাজন করার কোনো বিধান রাখা হয়নি। অথচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তার নিজ ক্ষমতাবলে সকল উপজেলা চেয়ারম্যানকে ৪ লাখ টাকা, পৌরসভার মেয়রদের ৪ লাখ টাকা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দের বিভাজন করেন। যা স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা, ২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর পরিপন্থি। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বণ্টন করেছেন। যার ছকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য/চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানের সুপারিশ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সম্প্রতি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদন গ্রহণ না করে প্রায় ৩ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) ক্রয় করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ০৯/১০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভায়ও কোনো অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। এসব অভিযোগ তুলে ধরে তারা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান। এ বিষয়ে অভিযোগকারী সদস্যদের একজন বিউটি কানিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রথম সভাতে চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো প্যানেল চেয়ারম্যান বানান। এরপর খুশিমতো প্রকল্প ও অর্থ বরাদ্দ দেন। কম্বলও নিজের মতো করে ক্রয় করেন। ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য বিল্লাল মিয়াও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ জানান।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার জানান, এধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। নিয়ম-নীতির বাইরে কোনো কিছু করিনি। কার কি অভিযোগ সেটা আমি না দেখে বলতে পারবো না।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের পাওয়ার হাউস রোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম।
তিনি জানান, শামীম মোল্লার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। সে পরোয়ানায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আরও বেশ কিছু মামলা চলমান রয়েছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদে আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য বিধি মোতাবেক মনোনয়নপত্র ক্রয় করবো এবং দলীয় মনোনয়ন পেলে আমি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবো।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সব আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছে নিয়েছেন জাকের পার্টির প্রার্থীরা। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন।জেলার ছয় আসনের মধ্যে পাঁচজন প্রার্থী উপস্থিত থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। একজন দেশের বাইরে থাকায় অনলাইনের মাধ্যমে চিঠি পাঠিয়ে প্রত্যাহার করেন।প্রত্যাহার করা প্রার্থীরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসন থেকে জাকির হোসেন চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন জহিরুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে সেলিম কবির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন থেকে জাহাঙ্গীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসন থেকে জামসেদ মিয়া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে আব্দুল আজির।জেলা জাকের পার্টির সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাহার করা প্রার্থী জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সব আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আমরা পাঁচজন প্রার্থী উপস্থিত হয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। বাকি একজন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনের প্রার্থী দেশের বাইরে থাকায় অনলাইনে আবেদন করে প্রত্যাহার করেছেন তিনি।তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা আছে কিনা তা বুঝতেই পারছেন। আমরা কোনো সমঝোতার নির্বাচনে অংশ নিবো না।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে দিনব্যাপী সচেতনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৩ জুলাই) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সহযোগিতায় দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এতে কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক ডাক্তার মফিজুর রহমান ফিরোজ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার জুয়েল খিয়াং প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় তারা আরও বলেন, সার্বিক বিবেচনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগের তেমন বিস্তার নেই। আর যাদের শনাক্ত করা হয়েছিল তারাও চিকিৎসার মাধ্যমে এখন অনেকটা সুস্থ। এক সময় কুষ্ঠরোগীকে সমাজে বহু বঞ্চনার শিকার হতে হলেও এখন সে চিত্র পাল্টেছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে কুষ্ঠরোগ থেকে শতভাগ নিরাময় সম্ভব। এছাড়া কুষ্ঠরোগ ব্যাকটেরিয়াজণিত ছোঁয়াচে রোগ হলেও চিকিৎসার আওতায় এলে ছোঁয়াচের মাধ্যমে অপর ব্যক্তি আক্রান্ত হওয়ার মাত্রাও বহুলাংশে কমে যায়। বক্তারা কুষ্ঠরোগ বিষয়ে জনসাধারণকে সচেতন করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।কর্মশালায় তারা আরও জানান, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৬ জন কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর আগে গত ৪ বছরে জেলায় ১৬৯ জন কুষ্ঠ রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এ নিয়ে চার বছর ছয় মাসে ১৮৫ জন কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।