স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎযাপিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ জুন) বিকেল ৪ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাউতলিস্থ স্বপ্নতরী কনভেনশন হলে জমকালো আয়োজনে কেককাটা, আলোচনা সভা ও গুনীজন সম্মাননা প্রদানের আয়োজন করা হয়।
প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কর্ণধার কোহিনূর আক্তার প্রিয়ার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নতরী সমাজ কল্যান সংস্থার কর্ণধার তাহের উদ্দিন ভূইয়া।
প্রধান আলোচনা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক ফোরামের সিনিয়র সহ সভাপতি আতাউর রহমান শাহিন, এ্যাড জুবায়ের হক শাওন, শিল্পী কল্যান পরিষদের সভাপতি শফিকুল ইসলাম তৌছির, জনতার খবর সম্পাদক আদিত্য কামাল, পিস ভিশন বাংলাদেশের সভাপতি এ্যাড শেখ জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ খান, মো. আবেদ হোসেন, সুফি গুরু শাহাজাদা খান, রুম টু রিড প্রতিনিধি আফজালুর রহমান রিপন, তিতাস বার্তার সহ-সম্পাদক হাবিব মোনেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এডমিন সোহাগ উদ্দিন সরকার ও শুভেচ্ছা ব্যক্তব্য রাখেন এডমিন রোজেল আহমেদ।
অনুষ্ঠানে ১০ জন গুনীজনকে বিভিন্ন কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সন্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। এছাড়াও ১৩ টি সামাজিক ও মানবিক সংগঠনকে সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আব্দুল মতিন শিপন। এবং মিডিয়া পার্টনার ছিলেন, জনতার খবর।
শেষে কেককাটার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি করা হয়।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন কর্তৃক স্থানীয় সাত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার প্রতিবাদে এবং অতি দ্রুত মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নবীনগগরের সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে বুধবার উপজেলা সদরের ডাক বাংলোর সামনে রাস্তায় এ কর্মসূচী পালিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন আওয়ামীলীগ নেতা ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম নবী, কমরেড মোঃ ইসহাক, মাওলানা মেহেদী হাসান, মোঃ আমীর হোসেন, সাংবাদিক মাহাবুব আলম লিটন, সাংবাদিক তাজুল ইসলাম চৌধৃুরী, শাহিন রেজা টিটু, হেদায়েত উল্লাহ, খান জাহান আলী চৌধুরী, মো বাবুল আহম্মেদ, মো. সফর আলী, পুতুল বেগম, সঞ্জয় শীল, কয়েছ আহম্মেদ প্রমূখ। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলসহ নবীনগরের সাত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। অন্যথায় সামনে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারি দেন বক্তারা।উল্লেখ্য, নবীনগরে এক সমাজ সেবিকা ও নারী উদ্দ্যোক্তা সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল গত ৮ ডিসেম্বর কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে ইউএনওর বরাবরে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ভূয়া সন্তান সেজে ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ দাখিল করেন। এরই প্রেক্ষিতে স্থানীয় সাংবাদিকর বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন। ওই সংবাদ প্রকাশের জেরে নবীনগর পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে গত ৫ জানুয়ারী মামলাটি দায়ের করেন। গত শুক্রবার আসামিদের নাম ও ঠিকানা যাচাই করে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি জানানোর জন্য নবীনগর থানাকে চিঠি দেন। এরপরই বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। মামলার সাত আসামি হলেন সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল (দৈনিক ভোরের সময়), মাহাবুব আলম লিটন (দৈনিক সমকাল), মো. বাবুল (দৈনিক আমার সংবাদ), জ, ই বুলবুল (দৈনিক দেশ রূপান্তর), মো. সফর মিয়া (দৈনিক বর্তমান), দৈনিক সত্যের সন্ধ্যানে পত্রিকার নবীনগর প্রতিনিধি (নাম জানা যায়নি) ও মমিনুল হক রুবেল (ঢাকা নিউজ)।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ( সদর- বিজয়নগর) আসনটিতে মোট ভোটার ৫ লাখ ৬০ হাজার ৩৮৪ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২’র অনুচ্ছেদ ১২’র দফা (৩ক) (ক) এর বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার এক শতাংশ ভোটারের সমর্থন সম্বলিত স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করা আবশ্যক। এই শর্তে এ আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধতার জন্য প্রায় ছয় হাজার ভোটারের সমর্থন সম্বলিত স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করা প্রয়োজন। এই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান শর্ত পূরন করে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তার সমর্থনকারী শতকরা একভাগ ভোটারের স্বাক্ষরপত্র থেকে দৈবচয়নের মাধ্যমে যে ১০ জন চিহ্নিত করা হয় তাদের মধ্যে মীর বাইজিদ নামের একজনের স্বাক্ষর দৈবচয়নের স্বাক্ষরের সঙ্গে মিল না পাওয়ার কারন উল্লেখ করে তার মনোনয়ন বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। তবে ওলিওর অভিযোগ তার সমর্থনকারীদেরকে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে স্বাক্ষর জটিলতা সৃষ্টি করেছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। নিরপেক্ষ আচরণ না করার কারনে ওলিওর ছেলে সুলতানপুর ইউপি চেয়ারম্যান ওমর ফারুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দেওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডিসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।ফিরোজুর রহমানের সমর্থনকারী ও স্থানীয়রা বলছেন, ওলিও সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪১ হাজারের চেয়ে বেশি ভোটের ব্যবধানে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান হয়েছেন৷ মোট ভোটারের ১% সর্বোচ্চ ৬ হাজার ভোটারের সমর্থনের স্বাক্ষরের মধ্যে ভুল দেখিয়ে প্রার্থীতা বাতিল রহস্যজনক।
ভোটযোদ্ধের আগেই নির্বাচনী মাঠ থেকে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়ার অপকৌশল মনে হচ্ছে। কারন তিনি এই আসনের একজন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। আশা করছি নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থীতা ফেরত দিবেন ।উল্লেখ,পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০১৯ এ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও নিকটতম আ.লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীকে ৪১ হাজার ৩শত ২৬ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান আনারস প্রতীকে ৬৮ হাজার ২শত ৩৩ ভোট পান। অন্যদিকে মো: জাহাংগীর আলম নৌকা প্রতীকে ২৬ হাজার ৯শত ৭ ভোট পান। ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী কাউছার মোল্লা মিনার প্রতীকে ৩ হাজার ৮৬ ভোট পান। তিনি ( ওলিও) সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নে পাঁচ বার একটানা ২৬ বছর চেয়ারম্যান ছিলেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য সম্প্রতি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়ে না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেন।এবিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া – ৩ ( সদর – বিজয়নগর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছি। দেখা যাক কি হয়।’
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে সফিনূর ওরফে সফিক (৩০) নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আব্দুর রহমান ও ফয়জুর রহমান নামে দুই যুবক আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের বাঘাউড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সফিক বাঘাউড়া গ্রামের হাফিজ মিয়ার ছেলে এবং তিনি শিবপুর বাজারের কাপড় বিক্রেতা। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, কয়েক দিন আগে উপজেলার কাইতলা উত্তর ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের অলেক শা-এর ওরশে সফিকের ছোট ভাই রুবেলকে মারধর করেন বাঘাউড়া গ্রামের কাইয়ুম মিয়ার ছেলে ফয়জুর রহমান। মঙ্গলবার রাতে রুবেলের বড় ভাই সফিক প্রতিপক্ষের ফয়জুর রহমানকে ওই ঘটনা জিজ্ঞেস করতে গেলে ফয়জুর ও তার বড় ভাই কসাই আবদুর রহমানসহ বাড়ির লোকজন সফিক এর ওপর হামলা চালায় এবং তাকে কুপিয়ে আহত করেন। খবর পেয়ে রুবেল ও তাদের পক্ষের লোকজন সেখানে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে আবদুর রহমান ও ফয়জুর আহত হন। তাদেরকে নবীনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং পুলিশ প্রহরায় চিকিৎসা চলছে। এছাড়া রক্তাক্ত অবস্থায় রাত সাড়ে ৯টায় সফিককে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মাহবুব আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং দুইজনকে আটকসহ সফিককে কুপিয়ে হত্যা করার রক্তমাখা ছুড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করেছে এবং ময়নাতদন্তের জন্য সকালে জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মাওলানা শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (৩৬) নামে এক ইসলামি বক্তার ওপর হামলার ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো.আসাদুল ইসলাম গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করেন। রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মুহম্মদ গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরী ও তার অনুসারীরা আখাউড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এর আগে শনিবার রাত ৯টায় উপজেলার আজমপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসার আরবি বিভাগের প্রভাষক। তিনি সদর উপজেলার চাপুইর গ্রামের মাওলানা আব্দুর রশিদ ভূঁইয়ার ছেলে।
জানা যায়, শনিবার রাতে বিজয়নগরের দৌলতবাড়ি এলাকায় মাহফিলে অংশ নেন মাওলানা শরিফুল। মাহফিলে শিয়াদের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন তিনি। মাহফিল শেষে মধ্যরাতে পরিচিত জনের মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে আজমপুর রেলস্টেশন এলাকায় আসলে অজ্ঞাত কয়েক যুবক তার মোটরসাইকেলটির গতি রোধ করে হামলা চালায়। এ সময় শরিফুলের জিহ্বা ও ঠোঁটের অনেকটা অংশ কেটে যায়। তাছাড়া লাঠিসোঁটা দিয়ে তাকে মারধর করারও অভিযোগ ওঠে। এ সময় মোটরসাইকেলে মাওলানা শরিফুলের সঙ্গে থাকা ওবায়দুল্লাহ (৩৪) নামে আরও একজন আহত হয়। এ সময় তিনি চিৎকার করলে আশেপাশের লোকজন আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেয়া হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে রোববার দুপুরে শ্রীপুর ইসলামিয়া মাদরাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেন। আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম বলেন, মুফতি মুহম্মদ গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরী হুজুরসহ তার অনুসারীরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে আখাউড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। হামলাকারীদের গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে এবং পুলিশ ও র্যাবের যৌথ অভিযানে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।