স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
মোঃ জুয়েল মিয়া
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সাবেক এপিএস ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবনের ভরাডুবি হয়েছে। এছাড়া আখাউড়া উপজেলা আ.লীগের ‘ঐক্যের প্রার্থী’ মুরাদ হোসেন এর ও ভরাডুবি হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে দ্বিগুণ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে কসবা ও আখাউড়া উপজেলায় নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করলেন ছাইদুর রহমান স্বপন ও মোঃ মনির হোসেন।কসবা উপজেলায় ছাইদুর রহমান স্বপন কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৮৫ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই, কুটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও কুটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ রাশেদুল কাওসার ভুইয়া জীবন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৫৭ ভোট।উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭৬ হাজার ৫৫৬ ভোট পেয়ে চশমা প্রতিক নিয়ে বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কসবা পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন তালা প্রতীকে ৪৯ হাজার ১৯১ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাঈদা সুলতানা সুপ্রিয়া নির্বাচিত হয়েছেন। কসবা উপজেলায় মোট ২ লাখ ৮১ হাজার ৩৬৬ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৩০ হাজার ২০২ টি ভোট পড়েছে যা মোট ভোটার সংখ্যার ৪৬.২৭ শতাংশ। ২য় ধাপে এ উপজেলার ৮৩ টি ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিকে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মোঃ মনির হোসেন ঘোড়া প্রতীকে ২৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আখাউড়া উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক ও মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক মুরাদ হোসেন ভূইয়া আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৫৭৩ ভোট। মুরাদ হোসেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল এর আস্থাভাজন ছিলেন। তাকে উপজেলা আওয়ামীলীগ ‘ঐক্যের প্রার্থী ’ বলে ঘোষণা দিয়েছিল। আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, মোগড়া ইউপি চেয়ারম্যান এমএ মতিন ও দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন মুরাদ হোসেনকে বিজয়ী করার জন্য বিতর্কিত নানান কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যে পৌর মেয়র কাজল ও মোগড়া ইউপি চেয়ারম্যান মতিনকে অশালীন বক্তব্য দেওয়ায় জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শোকজ করেছিল এবং দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন কে ভোটের আগের দিন ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া ভোটকেন্দ্রে অনৈতিক কাজ ও প্রভাব বিস্তারের কারনে ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন ও এমএ মতিন সাধারণ ভোটার ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী-সমর্থকদের তোপের মুখে পড়েন।উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মাইক প্রতীকে ১৫ হাজার ৫৩ ভোট পেয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জুয়েল রানা টিউবওয়েল প্রতীকে ১১ হাজার ৮৫১ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে কলস প্রতীকে ২০ হাজার ২০৫ ভোট পেয়ে রোকসানা আক্তার নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা মহিলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক পিয়ারা বেগম পিওনা হাঁস প্রতীকে ১১ হাজার ৫৪০ ভোট পেয়েছেন।আখাউড়া উপজেলায় মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৭০ ভোটারের মধ্যে ৪৪ হাজার ১১৬ টি ভোট পড়েছে যা মোট ভোটার সংখ্যার ৩৪.৫০ শতাংশ। ২য় ধাপে এ উপজেলার ৪৬ টি ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গড়ে এই দুই উপজেলায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ ১০-১২ বছরের মধ্যে এমন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট এই দুই উপজেলায় তেমন হয়নি। প্রশাসন, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে এমন ভোট গ্রহণ সম্ভব হয়েছে বলে ভোটাররা মনে করছেন। একনায়কতন্ত্রের উপজেলা হিসেবে পরিচিত এক শাসকের দীর্ঘদিনের অপশাসন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের জবাব নীরব ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে আখাউড়া উপজেলার ভোটাররা দিয়েছেন বলে ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে। ভোটের ফলাফল পেয়ে উচ্ছসিত সাধারণ ভোটার ও জনগণ। এছাড়া কসবায় আইনমন্ত্রীর ফুফাতো ভাই ছাইদুর রহমান স্বপন চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী জীবন শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছেন। এর ফলে কসবা ও আখাউড়া উপজেলার রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণের সূচনা হবে বলে সুশীল সমাজের লোকজন ধারণা করছেন। ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর অবস্থান ও তাদের সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টার কারণে সুষ্ঠুভাবে ভোট সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। অবৈধভাবে জোরপূর্বক ভোট ছাপানোর সুযোগ দেওয়া হয়নি। জাল ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি কেউ। যাচাই-বাছাইয়ের পর প্রকৃত ভোটাররা ভোট দিয়েছে। গতকাল ২১ মে নির্বাচন পরিদর্শনে এসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন,‘ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপে কসবা ও আখাউড়া উপজেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখা হয়েছে। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে আসে সেই অবস্থা তৈরি করা হয়েছে। আমরা আশাবাদী অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য আমরা যে অঙ্গীকারাবদ্ধ নির্বাচন কমিশনের যেই নির্দেশনা সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে পারব। এবং এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অবাধ হবে।’ এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮টি গবাদিপশু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। গত বছর সারাদেশে কোরবানিকৃত গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৪১ হাজার ৮১২টি। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৬৩টি। গত বছরের তুলনায় এবার ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১০৬টি গবাদিপশু বেশি কোরবানি দেওয়া হয়েছে।এ বছর সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানি হয়েছে ঢাকা বিভাগে এবং সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগে।
মাঠ পর্যায় থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা বিভাগে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ১৮২টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫৭ হাজার ৫২০টি, রাজশাহী বিভাগে ২৪ লাখ ২৬ হাজার ১১১টি, খুলনা বিভাগে ১০ লাখ ৮ হাজার ৮৫৫টি, বরিশাল বিভাগে ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৩৮টি, সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৪২টি, রংপুর বিভাগে ১১ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৩টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৫১৭টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে।
কোরবানি হওয়া গবাদিপশুর মধ্যে ৪৭ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫৯টি গরু, ১ লাখ ১২ হাজার ৯১৮টি মহিষ, ৫০ লাখ ৫৬ হাজার ৭১৯টি ছাগল, ৪ লাখ ৭১ হাজার ১৪৯টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৭৩টি অন্যান্য পশু।
এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৫৪টি গরু, ৬ হাজার ৪৬৫টি মহিষ, ১০ লাখ ৯৪ হাজার ৮৭২টি ছাগল, ৮৯ হাজার ৯১টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮শ’টি পশু, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৭টি গরু, ৯১ হাজার ৮১০টি মহিষ, ৬ লাখ ৫২ হাজার ১৩০টি ছাগল, ৯৫ হাজার ৪৮৩টি ভেড়া ও অন্যান্য ৩৫০টি পশু।
রাজশাহী বিভাগে ৭ লাখ ২০ হাজার ৪৭২টি গরু, ৯ হাজার ৫৬৮টি মহিষ, ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৪৮৬টি ছাগল ও ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭৭টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৮টি, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৬৭টি গরু, ১ হাজার ৫০৬টি মহিষ, ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৭৩৫টি ছাগল, ৫৭ হাজার ৫৫৯টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮৮টি পশু। বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৮০ হাজার ৩৭৭টি গরু, ১ হাজার ১টি মহিষ, ১ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৩টি ছাগল ও ২০ হাজার ১৯০টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৭টি। সিলেট বিভাগে ২ লাখ ১ হাজার ১৪৩টি গরু, ১ হাজার ৩৫৮টি মহিষ, ১ লাখ ৭৩ হাজার ২২৩টি ছাগল ও ১৮ হাজার ১৪টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৪টি। রংপুর বিভাগে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯৪ টি গরু, ৩০৪টি মহিষ, ৫ লাখ ৭৩ হাজার ৬১৬টি ছাগল, ৬০ হাজার ২২৮টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ১১টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১ লাখ ৯০ হাজার ৮০৫টি গরু, ৯০৬টি মহিষ, ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯৪টি ছাগল ও ১৮ হাজার ৭টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৫টি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। সূত্র বাসস
নিজস্ব প্রতিবেদক
কয়লাচালিত মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটি আগামী ২৯ জুলাই পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হবে। এই ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ৬০০ মেগাওয়াট। কর্মকর্তারা আগামী ডিসেম্বর নাগাদ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুরোপুরি চালুর আশা করছেন। প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘২৯ জুলাই দু’টি ইউনিটের মধ্যে প্রথমটি (মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্টের) পরীক্ষামূলকভাবে চালু হবে।’তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বছরের ডিসেম্বরে ইউনিটটি নিয়মিত উৎপাদন প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্প পরিচালক আরো বলেন, প্ল্যান্টের সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ১২শ’ মেগাওয়াট, আগামী মার্চ বা এপ্রিল মাসে পুরোদমে উৎপাদনের যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে এটি পুরোপুরি চালুর পূর্ব পরিকল্পনা ছিল।সরকারের মেগা প্রকল্পগুলোর অন্যতম মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি জাপানের সহায়তার মোট প্রায় ৫১,৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে এবং এটি প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পগুলোর মধ্যে অন্যতম। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, পুরো প্ল্যান্টে প্রতিদিন ১০ হাজার টন ও প্রতিটি ইউনিটে ৫ হাজার টন কয়লা প্রয়োজন হবে। এখন পর্যন্ত ২ লাখ টন কয়লা সংরক্ষণ করা হয়েছে এবং ৬৫ হাজার টন আগামী ৭ আগস্ট উৎপাদন এলাকায় পৌঁছাবে।প্রকল্প পরিচালক জানান, জাহাজ থেকে সরাসরি ট্যাঙ্কে কয়লা আনলোড করার জন্য প্রকল্প এলাকায় দুটি জেটির পাশাপাশি ১.৭ মিলিয়ন টন স্টোরেজ ক্ষমতার চারটি ট্যাঙ্ক ইতোমধ্যে নির্মিত হয়েছে।ট্যাঙ্কগুলোর ৬০ দিনের জন্য কয়লা সংরক্ষণের সক্ষমতা রয়েছে। জাহাজ থেকে কয়লা আনলোড করতে দেড় থেকে দুই দিন সময় লাগবে।সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, কয়লা খালাস করা পরিবেশবান্ধব হবে, কারণ, কয়লা সরাসরি জেটি থেকে ট্যাঙ্কে অফলোড করা হবে।কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি ও ধলঘাটা ইউনিয়নে ১ হাজার ৬০৮ একর জমির ওপর স্থাপিত হচ্ছে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিএল) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পের স্থান পরিদর্শনকালে দেখতে পান, কয়লা উত্তোলনের জন্য দুটি জেটি এবং কয়লা সংরক্ষণের জন্য চারটি ট্যাংক নির্মাণসহ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ হয়েছে।মাতারবাড়ি গভীর বন্দর ও মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র সাইটের কাছে এলএনজি ও এলপিজি টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে।বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২৫ বছরের জন্য আজীবন ছাই সংরক্ষণের জন্য দুটি পৃথক ছাই পুকুর রাখা হয়। একটির আয়তন ৯০ একর ও অন্যটির ৬০০ একর জুড়ে বিস্তৃত। কয়লা সংরক্ষণের জন্য ৮০ একর জমিতে কোল ইয়ার্ড তৈরি করা হয়েছে।বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকার মধ্যে ১৬ জুন, ২০১৪ তারিখে একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে জাইকা ৪৩,৯২১ কোটি টাকা এবং অবশিষ্ট ৭,৯৩৩ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার ও পিসপিজিসিবিএল-এর নিজস্ব তহবিল থেকে প্রদান করা হচ্ছে। এ প্রকল্পের দু’টি অংশ আছে-যার একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও অন্যটি বন্দর। সূত্র বাসস
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরপরাধ ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের জঘন্য হামলার বিরুদ্ধে নীরব থাকায় বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে বলেছেন, ফিলিস্তিনের ওপর বারবার হামলা আর সহ্য করা যায় না।তিনি বলেন, ‘আমি দেখি অনকেই (বিএনপি) চুপ থাকেন। কারণ যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে তারা যদি আবার নাখোশ হয়। তাই যারা নির্যাতিত তাদের কথা বলার সাহস নাই। আর তারা আন্দোলন করে পদত্যাগের ডাক দেয়। এটাই হচ্ছে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যের বিষয়।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে রাজধানীর তেজগাঁওস্থ সড়ক ভবনে সারাদেশের ৮টি বিভাগের ৩৯টি জেলায় একযোগে নবনির্মিত দেড়শ’ সেতু এবং ১৪টি ওভারপাস উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধের বিরুদ্ধে, আমরা শান্তি চাই। কারণ যুদ্ধের ভয়াবহতা আমরা জীবন দিয়ে দেখেছি। ইসরাইল যেভাবে ফিলিস্তিনের ওপর হামলা করে বিশেষ করে হাসপাতালে হামলা করে শিশু, নারী এবং মানুষ হত্যা করেছে আমরা তার নিন্দা জানিয়েছি । আমাদের কথা হচ্ছে দ্রুত এই যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। আর ফিলিস্তিনবাসী তাদের ভূমি যেন তারা ফেরত পায়। যে জায়গাগুলো দখল হয়ে গেছে সেগুলো তাদের ফেরত দিতে হবে।শেখ হাসিনা বলেন, বোমা মেরে মানুষ-শিশু হত্যা করা হল, রক্তাক্ত শিশুদের সেই চেহারা সহ্য করা যায়না। সেজন্য আগামী শুক্রবার আমি সকলকে অনুরোধ করবো জুম্মার পর দেশের প্রতিটি মসজিদে এবং অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে যেন দোয়া ও প্রার্থনা করা হয়। কেননা শুধু মুসলিম নয়,হতাহতদের মধ্যে অন্য ধর্মবলম্বীরাও রয়েছে। আর শনিবার আমরা শোকদিবস ঘোষণা করেছি, সেদিন আমাদের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। পাশাপাশি ফিলিস্তিনের যেসব নারী ও শিশুসহ জনগণ এখন কষ্ট পাচ্ছে তাদের জন্য আমরা ওষুধসহ শুকনো খাবার এবং শিশু ও নারীদেও জন্য কিছু প্রয়োজনীয় পণ্য আমরা পাঠাব। কারণ আমাদের যেটুকুই সম্পদ তা নিয়ে আমরা সবসময় দুর্গত মানুষের পাশে আছি। যতটুকু পারি সাহায্য আমরা করবো। এজন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং তাঁর কার্যালয় থেকে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করেছেন বলেও জানান তিনি।ওআইসি ভ’ক্ত দেশের রাষ্ট্রদূত এবং চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্সের সঙ্গে গতকালও বৈঠক করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা সকলে এক হয়ে ফিলিস্তিনের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের পাশে আছি। এভাবে তাদের ওপর বার বার আঘাত হানা এটা কখনো মেনে নেয়া যায়না, আমরা মানতে পারিনা।যুদ্ধ ও অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করে সে অর্থ বিশ্বের শিশুদের কল্যাণে ব্যয় করার আহবান পুণর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, এই অস্ত্র প্রতিযোগিতা এবং যুদ্ধ বন্ধ করে যে টাকা অস্ত্র বানানোর এবং ধ্বংসাত্মক কাজে ব্যয় হয় তা যদি বিশ্বের শিশুদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের জন্য ব্যয় করা হয় তাহলে সব শিশুই উন্নত জীবন পেতে পারে, সেটাই আমাদের দাবি, আমি সবসময় একথা বলে আসছি।
আজকে দেড়শ’ সেতু এবং এরআগে গত বছরের ৭ নভেম্বর ও ২১ ডিসেম্বর সারাদেশে ১শ’ সেতু ও ১শ’ সড়ক-মহাসড়ক উদ্বোধনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে অনেক সেতু ও সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ করেছি। সেগুলো মানুষের যোগাযোগ ও পণ্য পরিবহনে সুবিধা দেবে।তিনি সড়ক ভবন চত্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি সুদৃশ্য ম্যুরাল ‘তৃতীয় নেত্র’ উদ্বোধন করেন।তিনি একইসঙ্গে অনুষ্ঠানে ডিটিসিএ ভবন, বিআরটিএ’র স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস পরীক্ষা কেন্দ্র এবং বিআরটিসির বাস ডিপো ।
সূত্রঃ বাসস
মঙ্গলবার বিকালে সচিবালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকারবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ইমন গিলমোরসহ একটি প্রতিনিধি দল আইনমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। পরে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ওই বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপারেশন (প্রয়োগ) নিয়ে উদ্বেগের কথা জানায়।
আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে কী সংশোধন হচ্ছে, তা বলেননি মন্ত্রী। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটার (সংশোধনী) জন্য আপনাদের একটু অপেক্ষা করতে হবে। আপনাদের উদ্বেগ সরকারের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমি এটুকু বলতে পারি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে সংশোধন হচ্ছে, তাতে আপনারা সবাই খুশি হবেন।’
তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বাংলাদেশের মধ্যকার যে সম্পর্ক আছে সেটা তার সফরে (ইমন গিলমোর) আরও জোরদার হলো। নতুন আঙ্গিকে আমাদের এ সম্পর্কটা কাজ হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, আমরা তথ্য সুরক্ষা আইন নিয়ে কথা বলেছি। ডেটা প্রটেকশন অ্যাক্ট নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে একবার আলোচনা করার পর একটি ড্রাফট করা হয়েছে। এ ড্রাফট নিয়ে আবারো অংশীজনের সঙ্গে বসা হবে বলে জানিয়েছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
আনিসুল হক বলেন, তার সঙ্গে আমার শ্রম আইন নিয়ে আলাপ হয়েছে। এ বিষয়ে আমি বলেছি শ্রমিক এবং শ্রম আইন নিয়ে বাংলাদেশে অনেক কাজ হয়েছে এবং বর্তমানে করছি। আগামীতেও করা হবে। যেটুকু সমস্যা আছে সেটা আইএলওর আগামী গভর্নিং বডির মিটিংয়ে সমাধান হবে আশ্বাস দিয়েছি। এ বিষয়ে আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতা চেয়েছি।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনার এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ব্যাপারে আমরা যে আইনটি করেছি সেটার ব্যাপারে আমি তাকে বলেছি। গত পঞ্চাশ বছরে উপমহাদেশে এ ধরনের আইন করা হয়নি বলেও জানিয়েছি। একই সঙ্গে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে এ আইনটি প্রয়োজন বলে জানিয়েছি। এ নির্বাচন কমিশন এ আইনের আলোকেই নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছে বলেও আমি উল্লেখ করেছি। আপনারা তার কথা শুনেছেন। এটা শোনার পরেও তিনি বলেছেন- ‘ইটস এ ভেরি বিগ স্টেপ’।
এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবী একটা গ্লোবাল ভিলেজ। এখানে পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখার জন্য অনেক আলাপ আলোচনায় নিয়োজিত হয়। আমি সেই আলোকেই দেখছি। আমরা একটা স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশ; কিন্তু আমাদের যেসব বন্ধু আছে তারা আমাদের অবশ্যই অনেক কিছু জিজ্ঞেস করতে পারেন। আবার অনেক কথা তাদের জিজ্ঞেস করতে পারি। এ আলোচনায় আমাদের মধ্যে কখনো কোথাও যদি ভুল বোঝাবুঝি হয়ে থাকে, অনেক ক্ষেত্রেই সেগুলো দূর হচ্ছে বলে মনে করি।
নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় আবার সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত হচ্ছে। আসন্ন ঈদুল আজহার ছুটির পর, প্রথম কর্মদিবস থেকে নতুন এ অফিস সময়সূচি কার্যকর হবে। আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।বাংলাদেশে স্বাভাবিক সময়ে অফিস চলত সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। কিন্তু বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় সকাল নয়টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত করা হয়। এখন আবার আগের সময়ে ফিরছে অফিস সময়।এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল নয়টা থেকে ৫টা পর্যন্ত অফিস চলবে। তবে দুপুর একটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত নামাজ ও মধ্যাহ্নভোজের জন্য বিরতি থাকবে। আর শুক্রবার ও শনিবার ছুটি থাকবে। এখন কী কারণে অফিস সময় পুননির্ধারণ করা হলো, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটিই তো স্বাভাবিক ছিল। দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ হবে। পাঁচদিনে ৪০ ঘণ্টা। এতদিন ৩৫ ঘণ্টা কাজ হতো, কিন্তু সেটি বিশেষ ব্যবস্থা ছিল। এখন আবার মূল অবস্থায় আসা হলো।
মাহবুব হোসেন বলেন, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকা থেকে শাহবাগ থানা স্থানান্তরিত হচ্ছে। এখন শাহবাগ থানার নতুন ঠিকানা হবে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের পার্শ্ববর্তী রমনা মৌজার সাকুরা রেস্টুরেন্ট এলাকায়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়ের প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পের জন্য এটি সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, রমনা মৌজার ৩৫ নম্বর দাগে ৩৯ দশমিক ৭ শতক জমি আছে সেই জায়গায় হবে শাহবাগ থানা। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়ের প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সুবিধার্থে ওই জায়গাটি (শাহবাগ থানার বর্তমান জায়গা) তাদের দরকার। তারা উপস্থাপন করেছে এ নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যে সমন্বয় করার চেষ্টা করছিলেন, কিন্তু তারা একমত হতে পারছিলেন না। সে জন্য মন্ত্রিসভায় আনা হয়েছে এবং মন্ত্রিসভা নির্দেশনা দিয়েছে। কতদিনের মধ্যে স্থানান্তর হবে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এখন সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই হবে।
এ ছাড়া আজকের মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন আইনের খসড়া, জাতীয় জীবনিরাপত্তা নীতি-২০২৪ এর খসড়াসহ আরও কয়েকটি বিষয় অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সূত্র:বাসস