স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
শাহনেওয়াজ শাহ্
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলতে গিয়ে স্টেডিয়াম ভবনের ছাদ থেকে বল আনতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে এক যুবক মারা যায়।
ঘটনাটি ৭ এপ্রিল রোববার সকাল ১১ টায় উপজেলার চম্পকনগর ইউনিয়নের শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে ঘটে। নিহত যুবকদের নাম মোঃ হৃদয় মিয়া (১৪)। সে চম্পকনগর ইউনিয়নের খোদেহাড়িয়া গ্রামের প্রবাসী হেলাল মিয়ার ছেলে।ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক বিজয়নগর ফায়ার স্টেশনের সদস্যরা পৌঁছে নিহত যুবকদের লাশ উদ্ধার করেন।বিজয়নগর ফায়ার স্টেশন লিডার মোঃ মোশাররফ হোসেন নিয়াজী জানান, বিদ্যুৎপৃষ্ট হওয়ার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করি। যুবকটি ফুটবল খেলতে গিয়ে বল ছাঁদে আটকিয়ে গেলে সে বল আনতে গিয়ে বিদ্যুতের তারের সাথে লেগে মারা যায়।
নিহত জাকির হোসেন উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের সোনামোড়া গ্রামের মৃত আব্দুস সালামের ছেলে।
শনিবার বিকাল ৫টার সময় তার আপন ছোট দুই ভাই আক্তার হোসেন (৩৭) ও মুক্তার হোসেন (৩৪) ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানায়, বেশ কিছুদিন ধরে জমি নিয়ে তাদের ভাইদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এর জেরে ছোট দুই ভাই ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে জাকির অজ্ঞান হয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের ডা. তাবরুজ নাঈম সিয়াম যুগান্তরকে জানান, নিহত জাকির হোসেনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন আছে। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
বিজয়নগর থানার ওসি মো. রাজু আহম্মেদ জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত দুই ভাইকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের মাসিক সভা থেকে ৮ সদস্যকে বের করে দিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার। ইচ্ছেমতো প্যানেল চেয়ারম্যান বানানো এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রকল্প গ্রহণ ও অর্থ বণ্টনের রেজুলেশনে স্বাক্ষর না করায় তাদেরকে বের করে দেয়া হয়েছে বলে জানা যায়। গতকাল পরিষদের তৃতীয় মাসিক সভায় এ ঘটনা ঘটে। পরিষদের সদস্যরা অভিযোগ করেন, সভার শুরুতে দ্বিতীয় সভায় স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে নেয়া সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে স্বাক্ষর করতে চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তাদের বলেন । এতে রাজি না হওয়ায় চেয়ারম্যান তাদের সভা থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। দুপুর সাড়ে ১২টায় সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা শুরু হয় দেড়টায়। এরপর মিনিট ১৫ সভায় অংশগ্রহণ ছিল ৮ সদস্যের। এ সময় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে ওই সদস্যদের মন্ত্রণালয়ে করা অভিযোগের নিন্দা প্রস্তাব গ্রহণের কথা বলেন। এ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে তার তুমুল বাকবিতণ্ডা হয়। এরপরই সদস্যরা সভা ছেড়ে বেড়িয়ে আসেন। এদিকে সভাকে কেন্দ্র করে জেলা পরিষদে এক ইন্সপেক্টর ও ২ সাব-ইন্সপেক্টরের নেতৃত্বে মোট ১৫/২০ জন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়। সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ জানান, মিটিংয়ে যাওয়ার পর চেয়ারম্যান আমাদের বলেন আমরা নাকি উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়রদের অপমান করার জন্যে লজ্জাকর ইতিহাস তেরি করেছি।এটি নিন্দনীয় কাজ হয়েছে বলে তিনি আমাদেরকে এ ব্যাপারে নিন্দা জানাতে বলেন। এ সময় আমরা নিন্দার বিষয়টি বাদ দিয়ে চেয়ারম্যানকে আমাদের কথা শুনতে বলি। তখন চেয়ারম্যান বলেন, কথা বলতে চাইলে আগে রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেন, না হলে বেরিয়ে যান। আপনাদের মিটিংয়ে অ্যাটেন্ড করার দরকার নেই। যেহেতু আমাদের কথা বলতে দেবে না, আর ইতিপূর্বে প্যানেল চেয়ারম্যান ও বরাদ্দে বণ্টনের বিষয়ে চেয়ারম্যানের ইচ্ছেমতো নেয়া রেজুলেশনে স্বাক্ষর করতে বলা হচ্ছে, আমরা সেটি না করে বেরিয়ে আসি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলা থেকে নির্বাচিত পরিষদ সদস্য বাবুল মিয়া বলেন, মিটিংয়ে যাওয়ার পর চেয়ারম্যান বিগত মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আমাদের স্বাক্ষর দিতে বলেন। আমাদের কোনো কথা শুনতে চাইছিলেন না। এ নিয়ে তার সঙ্গে আমাদের বাকবিতণ্ডা হয়। চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের নিন্দা প্রস্তাব দিতে বলেন। আমরা এরও প্রতিবাদ করি। এছাড়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তার নিজ ক্ষমতা বলে উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়রদের ৪ লাখ টাকা করে এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দ বিভাজন করেন। শুধু তাই নয়, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বণ্টন করেছেন। এ ছাড়া কোনো অনুমোদন ছাড়াই ৮/১০ লাখ টাকায় ৩ হাজার কম্বল ক্রয় করেন। এর আগে গত ৯ই ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ৮ সদস্য। তারা হচ্ছেন- আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।এতে অভিযোগ করা হয়, গত ১লা জানুয়ারি পরিষদের দ্বিতীয় সভায় বরাদ্দ বিতরণ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন চেয়ারম্যান। পরিষদের প্রথম সভায় সকল সদস্যদের মতামত বা ভোটগ্রহণ ছাড়া তার অনুসারী ৩ সদস্যকে প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। তাছাড়া সদস্যদের পাশ কাটিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেন নিজেই। এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রকাশ্যেই বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পূর্বে নির্বাচনের ভোটার উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। এটিপ্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন উল্লেখ করে সদস্যরা তাদের অভিযোগে বলেন, জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০২২ অনুযায়ী জেলা পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে উপজেলা পরিষদ/পৌরসভা সমূহের উন্নয়ন কার্যক্রমের সুষ্ঠু সমন্বয় নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রগণকে পদাধিকার বলে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু জেলা পরিষদের রাজস্ব ও এডিপি বরাদ্দ স্থানীয় সরকারের ওই সকল চেয়ারম্যান ও মেয়রের অনুকূলে বিভাজন করার কোনো বিধান রাখা হয়নি।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছেন কারাবন্দিরা। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ফটকে ও হাজতখানায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে ৬৯ জন কারাবন্দিকে নিয়ে একটি প্রিজনভ্যান জেলা কারাগার থেকে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের ফটকে যায়। কারাবন্দিরা ভ্যান থেকে নামার সময় নানা অশালীন ভাষায় আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এসময় তাদের বেশ উগ্র আচরণ করতে দেখা যায়। পরে পুলিশ তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাজতখানায় প্রবেশ করান। হাজতেও তারা স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে বুধবার (৮ফেব্রুয়ারি) জানা যায়, জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ তিন দিন ধরে বাদী ও বিবাদী নিজেরাই যুক্তি-পাল্টাযুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে শুনানি করছেন। এর ভিত্তিতে আদেশও দিচ্ছেন ওই দুই আদালতের বিচারক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইনজীবীরা দাবি পূরণ না হওয়ায়
ফের সব আদালত বর্জন শুরু করেছেন। । আগে থেকেই তাঁরা জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জন করে আসছিলেন। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ গত বুধবার ৬৩টি মামলার শুনানি ধার্য ছিল। কোনো আইনজীবী আদালতের এজলাসে উপস্থিত না থাকায় দুটি মামলার বিচারপ্রার্থীরা নিজেরাই শুনানি করেন। দুটি মামলাই উভয় পক্ষের সম্মতিতে সম্পূর্ণ নিষ্পত্তি হয়ে যায়।
একটি হলো বাদী মদিনা বেগম তাঁর প্রতিবেশী খায়ের মিয়ার বিরুদ্ধে হয়রানির যে মামলা করেছিলেন তা উঠিয়ে নেন। অন্যটি ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট সেতু আক্তার নামের এক নারী তাঁর স্বামী তারেকের বিরুদ্ধে যৌতুকের মামলা উঠিয়ে নেন।
এর আগের দিন মঙ্গলবারও এ রকম কিছু মামলার শুনানি হয়েছে। সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়ার এনায়েত নারী নির্যাতন মামলার আসামি। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ ওই দিন তাঁর মামলার শুনানি হয়। এনায়েতের দুলাভাই হাবিবুর রহমান আদালতে শ্যালকের হয়ে শুনানি করেন। যুক্তি উপস্থাপন শেষে এনায়েতকে জামিন দেন বিচারক
জামিন পেয়ে খুশি এনায়েত বলেন, ‘আগে জানতাম না উকিল (আইনজীবী) ছাড়া বিচারকের সঙ্গে কথা বলা যায়। আমি আর আমার দুলাভাইয়ের কথা শুনে স্যার (বিচারক) জামিন দেওয়ায় খুব খুশি হইছি। আমি ন্যায়বিচার পাইছি। এক টাকাও আলাদা কোনো খরচ লাগেনি।’
মঙ্গলবার ওই আদালতে তিনটি মামলার শুনানি হয়। দুটি মামলায় আসামিপক্ষকে জামিন এবং আরেকটি মামলায় আসামির প্রতি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। প্রতিটি মামলায়ই বাদী ও বিবাদী পক্ষ নিজেরাই শুনানি করেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার; নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের অপসারণ এবং জেলা জজের নাজির মুমিনুলের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করছেন আইনজীবীরা। একই দাবিতে ৫ জানুয়ারি থেকে পর্যায়ক্রমে সব আদালত বর্জন করে আসছিলেন জেলা বারের আইনজীবীরা। এক পর্যায়ে জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর আদালত বর্জন অব্যাহত রেখে বাকি সব আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেন আইনজীবীরা। দাবি আদায় না হওয়ায় গতকাল থেকে আবার সব আদালত বর্জন কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সারগাম মিউজিক স্টেশন এর শুভ উদ্ধোধন করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যায় জেলা শহরের হালদার পাড়াস্থ আব্দুল হেকিম ম্যানশনের ৩য় তলায় এ মিউজিক স্টেশনের শুভ উদ্বোধন করা হয়।বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন এর সঙ্গীত পরিচালক আলী মোসাদ্দেক মাসুদ ও এম আর টেক্সটাইল এর সত্ত্বাধিকারী বিশিষ্ট গীতিকার কবি দেওয়ান মারুফ এর উপস্থিতিতে উদ্ধোধনের শুরুতেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সফল সভাপতি মরহুম রিয়াজ উদ্দিন জামি’র মাগফেরাত কামনা করা হয়।এতে উপস্থিত ছিলেন, জনাব আতাউর রহমান শাহীন,সভাপতি-ফাইভ স্টার ক্লাব। ইব্রাহিম খান শাহাদত, সম্পাদক-সাপ্তাহিক কোরুলিয়া। আল আমিন শাহিন সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সংসদ। এম, এ, মতিন শানু, সম্পাদক-তিতাস বার্তা। মোছা: ইশরাত জাহান ইয়াছমিন, সভানেত্রী-আইন সহায়তা কেন্দ্র, আসক ফাউন্ডেশন। আদিত্ব্য কামাল, সম্পাদক জনতার খবর। আনোয়ার হোসেন সোহেল, জনপ্রিয়-গীতিকার ও সুরকার।
জনাব মোঃ হোসেন, সভাপতি-বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। বাছির উদ্দিন, প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি-প্রতিশ্রুতি শিল্পী গোষ্ঠী। ফারুক আহমেদ পারুল, সাধারণ সম্পাদক শিল্পী সংসদ। জনাব আতাউর রহমান খান। জনাব জয়নাল আবেদিন, সাধারণ সম্পাদক-অংকুর সংগঠন। জনাব ফরিদ আহমেদ সাগর, প্রতিষ্ঠাতা-সাগর মিউজিক প্লাস। জনাব বাবুল মালাকার, সহ-সভাপতি-প্রতিশ্রুতি। শুদিপ্ত সাহা মিঠু, জনপ্রিয় তবলিস্ট। বায়জিদ বোস্তামি, গিটারিস্ট। উচ্ছ্বাস, কিবোর্ড। কন্ঠশিল্পী মোঃ শাহজাহান, সাগর, মনির। কন্ঠশিল্পী-সানজিদা শারমি ফ্লোরা। সামান্তা, নিবেদিতা রায় বর্মন প্রমূখ।
জুয়েল মিয়া
সাংবাদিকতার মাধ্যমে সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রাখায় ভারত থেকে সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ পাল বাবু। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের জনপ্রিয় টেলিভিশন ভুবনেশ্বরী টেলিভিশনের (বিটিভি) পক্ষ থেকে এর স্বত্বাধিকারি মনীষা পাল চৌধুরী তার হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন। টেলিভিশন চ্যানেলটির কার্যালয়ের এ অনানুষ্ঠানিক আয়োজনে চ্যানেলের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।টেলিভিশন চ্যানেলটির ২২ বছর পুর্তি উপলক্ষে বিশ্বজিৎ পালসহ সে দেশের ২৩জন সাংবাদিককে সম্মাননা দেওয়া হয়। এ উপলক্ষে গত ১৫ ও ১৬ জুলাই ত্রিপুরার রাজ্যের রাজধানী আগরতলার রবীন্দ্রভবনে দু’দিনব্যাপি অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়।সেখানেই বিশ্বজিৎ পাল বাবুকে সম্মাননা তুলে দেওয়ার কথা জানানো হয়। তবে সময়মতো ভিসা না পাওয়ায় বিশ্বজিৎ পাল বাবু ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি। বিশ্বজিৎ পাল বাবু’র এমন প্রাপ্তিতে সুশীল সমাজসহ সাংবাদিকবৃন্দ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বিটিভির এ আয়োজনে খেলাঘর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সভাপতি ডা. মো. আবু সাঈদ, সাধারন সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার ও ভোরের কাগজের আখাউড়া প্রতিনিধি জুটন বনিককেও সম্মাননা দেওয়া হয়।