স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
শীত মানেই নানা রকম মুখরোচক খাবারের স্বাদ। আর এই মৌসুমকে ঘিরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উৎপাদিত হচ্ছে সুস্বাদু রসালো গুড় “লালী”।মহিষ দিয়ে চলছে আঁখ মাড়াইয়ের কাজ। মাড়াই শেষে যে রস মিলবে তা দিয়ে তৈরী হবে সুস্বাদু রসালো গুড়। যা লালী নামে পরিচিত। সুমিষ্ট এই লালী ছাড়া পিঠা, পুলির স্বাদ যেন অনেকটাই ফিঁকে ভোজন বিলাসীরদের জন্য।লালীগুড়ের জন্য প্রসিদ্ধ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী বিজয়নগর উপজেলা। শীত মৌসুমে উপজেলার বিষ্ণুপুর, দুলালপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে কৃষকরা ব্যস্ত সময় পার বিশেষ এই রসালো গুড় উৎপাদনে। আাঁখের রস চুলায় ৩/৪ ঘন্টা জ¦াল দিয়ে তৈরী করা হয় লালী গুড়। ১ কানি জমির আঁখ দিয়ে ১৭/১৮ মন লালী তৈরী হয়। মৌসুমী এই পেশার সাথে উপজেলার ১০/১২ জন উদ্যোক্তা জড়িত রয়েছে। আর তাদের সাথে কাজ করেন শতাধিক কৃষক। স্বাদে ও গুণে অনন্য হওয়ায় প্রতিদিন ভোজন বিলাসীরা ছুঁটে আসছেন লালীগুড় কিনতে। প্রতিকেজী লালী বিক্রী হচ্ছে ১৪০/১৫০ টাকা দরে। সে সাথে আঁখের রসের স্বাদ গ্রহন করতে ভীড় করছে ভ্রমন পিপাসুরা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাসহ আশপাশ জেলা ও উপজেলাতেও রয়েছে এর চাহিদা। এ পেশার সাথে জড়িতরা জানান, বাব-দাদার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতেই যুগ যুগ ধরে আমরা আখের লালি তৈরী করে আসছি। তবে দিন দিন আমাদের গ্রামে আখ চাষ কমে যাওয়ায় লালীর চাহিদা থাকলেও উৎপাদন কারীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তাই আগের মত তেমন তৈরী করা যাচ্ছে না। তবে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি বার্তি আয়ের জন্য বছরে ৪ মাস এই লালী তৈরীর কাজ করে থাকি। প্রতিদিন ৭০-৮০ লিটার লালী উৎপাদন করা হয়। আমাদের বাজারে নিয়ে যেতে হয় না। এখান থেকেই পাইকার ও বিভিন্ন দূর দূরান্তের লোকজন কিনে নিয়ে যায়। প্রতি মৌসুমে তাদের পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ হলেও এতে লাভ হয় দেড় লক্ষ টাকা।লালী কিনতে আসা কয়েক ক্রেতা বলেন, বাজারের লালীতে প্রায় সময়ই ভেজাল মেশানো থাকে। যা ক্ষতিকারক কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে এখানকার লালী নির্ভেজাল এবং প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত হয়। ফলে এর চাহিদা অনেক বেশি।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা আখ থেকে তৈরি লালির জন্য বিখ্যাত। অনেকটা সুস্বাদু ও নিরাপদ বিধায় জেলা ছাড়াও বাহিরে থেকে মানুষ এসে ক্রয় করে নিয়ে যায়। কৃষকরা এখানে বেশির ভাগ স্থানীয় জাতের আবাদ করে যার ফলে আখের রসের পরিমান কম হয়। আমরা বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইন্সটিউটের সাথে যোগাযোগ করেছি যাতে নতুন জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণের জন্য যেন কৃষকরা লাভবান হয়। আমরা আশা করছি আগামী বছর থেকে সে সহযোগিতা পাবো। সে থেকে রসের পরিমান বাড়বে কৃষকরা অধিক লাভবান হবে। আমরা আশা করছি এবছর প্রায় ২ কোটি টাকার মত লালি বিক্রি হবে।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পুকুরে বৈদ্যুতিক লাইট ঝুলাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মেহেদী হাসান রনি (৩৭) নামে এক যুবক মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মেহেদী হাসান রনি ওই এলাকার আব্দুল মান্নান শাহর ছেলে। নিহত রনি উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা ছিলেন । রনির মৃত্যুতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, আখাউড়া পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ সহ অসংখ্য মানুষ শোক প্রকাশ করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান৷ শুক্রবার সকাল ১১টায় নুরপুর গ্রামে স্কুল মাঠে তার যানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। মারা যাওয়া রনির শ্যালক হাসান মাহমুদ পারভেজ বলেন, আমার একমাত্র ভগ্নিপতি মেহেদী হাসান রনি। বৃহস্পতিবার দুপুরে পুকুরের খুঁটি পুঁতে বৈদ্যুতিক লাইট ঝুলাতে যান। এ সময় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পানিতে পড়ে যান। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।পারভেজ আরও বলেন, রনির ভাই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন। আগস্টে তার দেশে আসার কথা। ভাইয়ের সঙ্গে একমাস পর দুলাভাইয়েরও প্রবাসে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। আমার বোনটি একা হয়ে গেলো।আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ আসাদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মারা যাওয়া ব্যক্তির পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ তাদের হস্তান্তর করা হয়েছে।
শাহাদাত হোসেন সোহেল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানা পুলিশের মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযানে ১০০ কেজি গাঁজা ও একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকাসহ ৪ জনকে আটক করেছে কসবা থানা পুলিশ।
কসবা থানার পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ দল, উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ময়দাগঞ্জ বাজারের উত্তর পাশে তিতাস নদীর ঘাটে ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ১২:৫০ সময় জহর লাল চন্দ্র দাশ (৫৬), সিরাজ মিয়া (৫৫), মো.তুষার (১৮), মো. শহীদ (৫০) এদের কে ১০০ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার ও একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকা জব্দ করে।
এ ব্যাপারে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম জানান, গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে মাদক উদ্ধার ও একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা জব্দ করাসহ আইনআনুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, আমাদের মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের নাম নাসিরনগর থেকে মুছে ফেলার হুমকি দেন বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন এমপি। এ হুমকি দেওয়ায় তাঁকে তলব করেছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) এমপি ফরহাদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ বা শোকজ দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পাঁচটায় জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখা দিতে হবে ফরহাদকে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জ্যেষ্ঠ সহকারি জজ ও অনুসন্ধান কমিটির প্রধান মোহাম্মদ রেজাউল হক স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়,উপর্যুক্ত বিষয়ের আলোকে আপনাকে জানানো যাচ্ছে যে, বিগত ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩ইং তারিখে প্রকাশিত দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে “চেয়ারম্যানের নাম মুছতে চান এমপি, হাত ভাঙার হুমকি আ.লীগ নেতার” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যা এই কমিটির গোচরীভূত হয়েছে। উক্ত সংবাদ প্রতিবেদনের ভাষ্যমতে, আপনি জনাব বদরুদ্দোজা মোঃ ফরহাদ হোসেন (আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ২৪৩ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-০১) বিগত ২২/১২/২০২৩ইং তারিখে রোজ শুক্রবার বিকালে নাসিরনগরের কুণ্ডা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত নির্বাচনি জনসভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের নাম নাসিরনগর থেকে মুছে ফেলার হুমকি প্রদান করেছেন যার ফলে এই ঘটনার পর থেকে নাসির উদ্দিন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন মর্মে প্রতিবেদককে জানান। আপনার উত্তরুপ প্রদত্ত বক্তব্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর ৭৭(১) অনুচ্ছেদ ও সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা ২০০৮ এর ১১ বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন মর্মে অত্র কমিটির নিকট প্রতীয়মান হয়। এমতাবস্থায় আপনার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কেন নির্বাচন কমিশনকে সুপারিশ করা হবে না তৎমর্মে আগামী ২৫/১২/২০২৩ইং তারিখ বিকাল ৫:০০ ঘটিকার মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনে নিম্ন স্বাক্ষরকারীর কার্যালয়ে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর ৯১এ (৫) (এ) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে আপনাকে নির্দেশ প্রদান করা হল।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের নাম নাসিরনগর থেকে মুছে ফেলার হুমকি দেন সেখানকার সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বদরুদ্দোজ্জান মো. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম। গত শুক্রবার বিকেলে নাসিরনগরের কুণ্ডা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ওই নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এ ঘটনার পর থেকে নাসির উদ্দিন নিরাপত্তহীনতায় ভুগছেন বলে জানান। জনসভায় এমপি ফরহাদ হোসেন বক্তব্যে বলেন, “নাম বলতেও আমার লজ্জা লাগে। নিজেকেই আমার প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে, আমি কি মানুষ এত কম চিনলাম। নাম ধরেই বলছি- নাসির (ইউপি চেয়ারম্যান) আপনাদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান। আমি খুব অবাক হয়ে গেছি। আগেরদিন আমার সঙ্গে সে মিছিল করেছে নৌকার। হঠাৎ কী হলো? এত কথা, কাজের অমিল। কিন্তু তুমি মনে রেখো, তুমি খালি কুণ্ডাবাসী নও, এই নাসিরনগর থেকে তোমার নাম মুছে যাবে। আমি আজকে বলে দিয়ে গেলাম। নড়চড় মানুষকে কেউ পছন্দ করে না। আমি তো তোমাকে ডাকিনি, তুমিই এসেছিলে। তুমি স্বতন্ত্র হয়ে নির্বাচন করছিলে ভালো কথা। আমি বলেছিলাম, তুমি কাজ করো। তোমাকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। এর মানে এই নয় যে, তুমি নৌকায় উঠে নৌকার পিঠে ছুরি মারবা। তাহলে তুমি বোকার স্বর্গে বাস করছো।’
বুধবার দুপুরে ওই ইউনিয়নের ঈশাননগর চৌরাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে এলাকাবাসী এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। স্থানীয় যমুনা গ্রামের বাসিন্দা এসএম শামীম আকতারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- ভুক্তভোগী ময়নাল হোসেন, কাদির মিয়া, দেলোয়ার হোসেন, মনির হোসেন, মমিনুল ইসলাম পারভেজ ও সুমন সরকার প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মেহারী ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম নিবন্ধন ও ওয়ারিশ সনদ নিতে গেলে এলাকাবাসীর কাছ থেকে এক থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়। এ ব্যাপারে এলাকার মানুষ জানতে চাইলে প্রশাসনের লোককে ম্যানেজ করতে টাকা নেন বলে অজুহাত দেখান ইউপি চেয়ারম্যান মুর্শিদ। ক্ষমতাসীন দলের প্রভাব দেখান বলে এলাকার সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস পায় না।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন মুর্শিদ বলেন, অভিযোগকারীরা ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে তার বিরুদ্ধে এ ধরণের অভিযোগ করেছেন। সেবা নিতে কোন অতিরিক্ত অর্থ নেয়া হয় না। তবে পরিষদের উদ্যোক্তার ব্যাপারে অভিযোগ ওঠায় আমি তাকে বহিষ্কার করেছি।
এদিকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবর আনীত অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক জিয়াউল হক মীর জানান, দায়িত্ব পেয়ে ইতোমধ্যেই সরেজমিনে একদিন গিয়ে এ বিষয়ে তদন্ত করেছি। তদন্ত কাজ আরো কিছুটা বাকি আছে। খুব শীঘ্রই এ বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।