স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জানা গেছে, বাড়িতে মা কাজে ব্যস্ত থাকার সময় ওই দুই শিশু পুকুরপাড়ে খেলতে যায়। একপর্যায়ে তারা পানিতে পড়ে যায়। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক : কবি ও কবিতা বিষয়ক সংগঠন কবির কলম এর বিশেষ ক্রোড়পত্র ‘প্রভাত ফেরি’র মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলায় জনতার খবর এর কার্যালয়ে এ মোড়ক উন্মোচন করা হয়। কবির কলমের সভাপতি তিতাস হুমায়ূনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আব্দুল মান্নান সরকার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দি-আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নন্দিত কথা সাহিত্যিক কবি আমির হোসেন, এড. হুমায়ূন কবির, জনতার খবর এর সম্পাদক আদিত্ব্য কামাল, ডিজিটাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র সম্পাদক আব্দুল্লাহ্, মোহাম্মদ হোসেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী, সামসুজ্জামান বাবু সহ-সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী, প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র কর্ণধার কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, আব্দুল মতিন শিপন সাধারণ সম্পাদক কবির কলম, মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি দৈনিক চিত্র, নারীনেত্রী রোমানা শ্যামলী, মানোয়ারা হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা এড. শাহিদুল ইসলাম, কবির কলমের দপ্তর সম্পাদক রূপম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান আহমেদ সাজু, কবি রশিদুল্লাহ তুষার, আল-আমিন ট্রেডিং কর্পোরেশনের প্রোপ্রাইটর মো. আল-আমিন প্রমূখ। অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন, আব্দুল মতিন শিপন। পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন, কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ ও মেসার্স আল-আমিন ট্রেডিং কর্পোরেশনের প্রোপ্রাইটর মো. আল-আমিন।
জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ৩১ আগস্ট সন্ধ্যায় শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্ব পাশে মাটির রাস্তায় বর্বর এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারীর নাম মোছা. নাছিমা আক্তার। তিনি শিবপুর কলেজ পাড়ার মলাই মিয়ার মেয়ে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানকার চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠান। নাছিমা এখন ওই হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
এ ঘটনায় শিবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে মোছা মিয়াকে প্রধান আসামি করে ১৬ জন নামের থানায় মামলা হয়েছে। তবে পুলিশ কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে আভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
জানা যায়, স্ত্রী ও ৬ মেয়ে নিয়ে শিবপুর কলেজপাড়ায় নিজ বাড়িতে বসবাস করে আসছেন মলাই মিয়া। তিনি ও তার স্ত্রী বর্তমানে খুবই অসুস্থ। একটি জমি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে পরিবারটির সঙ্গে মোছা মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল। শিবপুর ইউনিয়ন সদরে নাছিমাদের ১১ শতক জমি রয়েছে। ওই জমি ক্রয় করতে চান মোছা মিয়া। এজন্য নাছিমাকে প্রস্তাবও দিয়েছেন। কিন্তু নাছিমা জমি বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হন মোছা মিয়। এর জেরেই তার ওপর হামলা চালানো হয়।
ভুক্তভোগী নাছিমা জানান, মোছা মিয়া এলাকায় অহসায় এতিমদের জমি জবরদখল, সন্ত্রাসসহ নানা অপকর্মে জড়িত। এখন সে আমাদের জমি কিনতে চাচ্ছেন। রাজি না হওয়ায় সে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয়, যে কোনো মূল্যে ওই জমি দখল করবে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার ওপর হামলা করা হয়েছে।
নাছিমা বলেন, হামলাস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারের সময় পড়ে থাকা আমার মোবাইল ফোনটি শিবপুর ফাঁড়ি পুলিশ নিয়ে গেছে। মঙ্গলবার রাতে থানায় অভিযোগ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত আসামিদের ধরার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলেন মোছা মিয়া বলেন, ‘আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে ফাঁসাতে আসামি করা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুব আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। আইনি প্রক্রিয়ায় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে বুধবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার একটি অনুষ্ঠানে শিবপুর গেলে নাছিমার মা হোছনে আরা তার কাছে বিষয়টি তুলে ধরে ন্যায়বিচার দাবি করেন। এ সময় নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদ শামিম ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।