স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় মুমুর্ষ রোগীকে রক্ত দিয়ে বাড়ি ফেরার সময় রোলারের সঙ্গে সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ইয়ার হোসেন (২০) নামে এক যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৭ জুন ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের খাড়েরা বাসস্ট্যান্ডের পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ইয়ার হোসেন কুমিল্লার বাঙ্গরা বাজার থানার পাকদেওড়য়া গ্রামের নবাব মিয়ার ছেলে ও ব্লাডব্যাংক অব আন্দিকুট ইউনিয়নের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক। এ ঘটনায় অটোরিকশায় থাকা আরও পাঁচজন আহত হয়। আহতরা হলেন কসবা উপজেলার কুটি এলাকার সালাউদ্দিন (৩৫), সালাউদ্দিনের স্ত্রী রুনা বেগম (৩০), তাদের সন্তান সায়মা (২), সারোয়ার (১২) ও একই এলাকার ধানু মিয়া (৫২)। নিহতের স্বজনরা জানান, ইয়ার হোসেন একজন নিয়মিত রক্তদাতা। শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রক্তদান করতে আসেন। রাতে অটোরিকশায় করে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। পথে ইয়ার হোসেনকে বহনকারী অটোরিকশা সড়ক নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত রোলারের পেছনে ধাক্কা লাগলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যায়। খাঁটিহাতা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তোমার প্রয়াণে আমরা গভীর শোকাহত।
মহীয়সী মহা পুরুষ তুমি
বাংলার কৃতি সন্তান,
তোমায় দেখে ভীরু হয়ে যেত
পাকিস্তানি সকল মাস্তান।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কল্যানময়ী
মহা মানব তুমি,
তোমার জন্যে দেখতে পারছি
স্বাধীন বাংলার ছবি।
শ্রেষ্টত্তের শ্রেষ্টতম অধিকারী
কালজয়ী তুমি মহা মানব,
তোমার জন্য নিঃশেষ করতে পেরেছিল
বাংলা থেকে যত জন্তুু -দানব।
মহানায়ক মহিমান্বিত শ্রেষ্টত্তের
সর্বকালের এই বাংলার মাথা,
তাইত বাংলার যত বাঙ্গালী আছে
সবাই তোমায় ডাকে ওহে জাতির পিতা।
ওহে হিরণ্য কবি তুমি সবাইকে
উৎসাহ দেখিয়েছ মহিমায়,
আদর্শদের আদর্শ লাবণ্য ভাষা পাওয়া
যায় তোমার ৭ই মার্চের কবিতায়।
২৬শে মার্চের স্বাধীনতার ঘোষক তুমি
চিরচেনা শোভন এই বাংলায়,
সাম্প্রতিক হানাদারদের দাবায়ে রেখেছ
যে কত শত কায়দায়।
তোমার শত অবদান কালজয়ী
কভু ভুলে যাবার নয়,
তাইত ৯মাসে বাংলার মুক্তিযোদ্ধারা
ভয়কে করেছে জয়।
শেষ হাসিটা হেসেছি আমরা
পরিনায় নাই কোন হতাশায়,
১৬তারিখের ওই সাক্ষরটি আ
জো যে আমাদের হাসায়।
আদিত্য কামাল
জনতার খবর এর তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (১৭ জুন) সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলায় জনতার খবর এর কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।জনতার খবর এর নির্বাহী সম্পাদক এইচএম জাকারিয়া জাকির এর সভাপতিত্বে ও বিশিষ্ট কন্ঠ শিল্পী ও সাংবাদিক শাহাদাত হোসেন সোহেলের উপস্থাপনায়, এতে উপস্থিত ছিলেন, জনতার খবর এর উপদেষ্টা ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সাধারণ সম্পাদক বাচিক শিল্পী মো. মনির হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক আইসিটি সম্পাদক জনতার খবর এর সহ-সম্পাদক মো. মুজিবুর রহমান খাঁন, এড. হুমায়ূন কবির, জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ খোকন, বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠীর প্রতিষ্টাতা সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন, পিস ভিশন বাংলাদেশের সভাপতি এড. শেখ জাহাঙ্গীর, পিস ভিশন বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ খান, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস, বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম বাবু, বিশিষ্ট নারী সংগঠক কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, জনতার খবর’র সম্পাদক আদিত্ব্য কামাল, ডিজিটাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নাঈম, কবির কলম সংগঠনের সভাপতি তিতাস হুমায়ূন, দৈনিক চিত্র’র জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া, , তিতাস বার্তা নারী বিষয়ক সম্পাদক সামসুন্নাহার জেনি, মুক্তধারা সাহিত্য অঙ্গনের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক আল-আমিন তুষার, সাপ্তাহিক তিতাস বার্তার হাবিব মোমেন, মো. রনি মিয়া প্রমূখ।এসময় বক্তাগণ ‘জনতার খবর’কে বিগত দিনে দেশ ও জাতীর কল্যাণে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের জন্য ধন্যবাদ জানান ও ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।পরে কেককাটা ও মোনাজাত করা হয়, মোনাজাত পরিচালনা করেন, মোহাম্মদ মুছা।