স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ( সদর- বিজয়নগর) আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালানোর অভিযোগে সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমার প্রত্যাহারের দাবি করা হয়েছে। শুক্রবার ওই সরকারি কর্মকর্তার প্রত্যাহার দাবি করে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট শেখ ওমর ফারুক।এছাড়া সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছেও একই অভিযোগ করেছেন তিনি। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমানের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট শেখ ওমর ফারুক লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর পরেও অতিউৎসাহী সরকারি কর্মকর্তা উম্মে সালমা পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছেন। যার ফলে নিরপেক্ষতা দারুণভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা সরকারি অফিস ব্যবহার করে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে প্রভাবিত করছে। এসবের ছবি তাদের সংরক্ষণে রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা এবং লিফলেট বিতরণ করেছেন। অভিযুক্ত শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা নৌকা প্রতীকের প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর স্ত্রী, মাউশির সদ্য সাবেক মহাপরিচালক ফাহিমা খাতুনের আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠজন উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগে বলা হয়, এই কর্মকর্তা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত হলে অথবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া কর্মস্থলে অবস্থান করলে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে প্রভাবিত করে সুষ্ঠু নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করবে। ফলে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে এই কর্মকর্তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অভিযোগকারী শেখ ওমর ফারুক বলেন, ওই কর্মকর্তা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছেন৷ নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণার কিছু স্থিরচিত্র অভিযোগের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। এসব যাচাই-বাছাই করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা দৈনিক পত্রিকা প্রতিবেদককে বলেন, ‘এটা কি সম্ভব, আমি সরকারি চাকরি করি, আমি কোথাও কোনো প্রচারণায় অংশগ্রহণ করিনাই। লিফলেট আমি দেখিইনাই, বিতরণ করবো কোথায়।’
অভিযোগের বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান দৈনিক পত্রিকা প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযোগ দেওয়া হয়েছে, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ঐতিহ্যবাহী দক্ষিণ মোড়াইল খাঁ বাড়ির উদ্বেগে ৪ মার্চ ২০২৩ রোজ শনিবার বাদ আছর হইতে একটি ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল এর আয়োজন করা হয়েছে এসময় শাবন খাঁ সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন হযরত মাওলানা ইসলাম উদ্দিন ফারুকী সাহেব ও এসময় প্রধান আকর্ষণ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত মাওলানা কামাল উদ্দিন কাসেমী সাহেব, আরো উপস্থিতি ছিলেন আমন্ত্রিত মেহমান হিসেবে, দিন ও ধর্ম বিষয়ক অনেক কথা ও বক্তব্য রাখেন,এসময় দহ্মিণ মোড়াইল ও আশেপাশের এলাকার অনেক মানুষ উপস্থিতি ছিলেন এসময় দহ্মিণ মোড়াইল খাঁ বাড়ির কৃতি সন্তান জামান খাঁ বলেন আমাদের বংশের আমেরিকা প্রবাসী আমাদের চাচাতো রজব খাঁ, মামুন খাঁ,অভি খাঁ ও বাপ্পী খাঁ আর্থিক সহযোগিতায় আমরা এই ওয়াজ মাহফিল এর আয়োজন করতে পেরেছি ও আমাদের বংশের সবার অক্লান্ত পরিশ্রম ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আজকে আমরা এই ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল করতে সফল হয়েছি, খাঁ বাড়ির আরেক কৃতি সন্তান বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সহ-সভাপতি আমির সোহেল বলেন আমাদের বংশের মৃত পূর্ব পুরুষের আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য এই প্রথম বার্ষিক ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল আমরা করেছি,আমরা চেষ্টা করবো আগামীতে প্রত্যেক বছর এই ওয়াজ মাহফিল করার জন্য ।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ৪ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। রবিবার ( ৭ এপ্রিল) রাত ১১ ঘটিকার সময় গোগন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা হলেন জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর গ্রামের নছর উদ্দিনের ছেলে ফয়সাল (২৭), একই গ্রামের মৃত আবেদ আলীর ছেলে সাইদুল ইসলাম (২২), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাটপারা গ্রামের মৃত ইব্রাহীম মিয়ার ছেলে মোফাজ্জল হোসেন (২৭) এবং একই গ্রামের মলাই মিয়ার ছেলে আব্দুর রহমান(২১)। এসময় তাদের নিকট হইতে দেশীয় তৈরি এসএস পাইপের চাইনিজ কুড়াল ও রামদা উদ্ধার করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) সূত্র জানায়, এসআই (নিঃ) জুলফিকার, এসআই ইসমাইল হোসেন, এসআই রেজাউল করিম সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বড় হরণ এর বাসিন্দা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জগত বাজারের মেসার্স আল মদিনা বাণিজ্যালয় এর স্বত্বাধিকারী মোঃ আশিকুল ইসলাম (৩৪) ও মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া (৪০) বাড়ি ফেরার সময় ব্যবসায়িক টাকা ভর্তি ব্যাগ ডাকাতি করার জন্য সদর থানার বড় হরণ গ্রামের ফাঁকা ব্রিজের উপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত হয়ে অপেক্ষমান থাকা অবস্থায় ৪ ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গ্রেফতারকৃত ডাকাতদের সহযোগী আশুগঞ্জ উপজেলার মধুরহাটি গ্রামের নাছির মিয়ার ছেলে রাজীব (২৩) এবং একই এলাকার কাওছার (২৫) সহ অজ্ঞাতনামা আরো ২/৩ জন দৌড়ে পালিয়ে যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মোঃ আফজাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেফতারকৃতরা ডাকাত দলের নতুন সদস্য। ডাকাত দলের সর্দার লালপুর এলাকার কাওছার পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে গেছে। ডাকাত দলের সর্দার কাওছারের নামে ডাকাতির মামলা আছে। গ্রেফতারকৃত ডাকাতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
সীমান্ত ঘেষা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানা এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, অপরাধ দমনে চৌকস ভূমিকা, থানা এলাকায় মাদক উদ্ধার, গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল সহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১ জন আসামীকে গ্রেফতার ও পৃথক পৃথক অভিযানে ৩৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার সহ মাদক নির্মূলে যুগান্তকারী ভূমিকা ও নেতৃত্ব প্রদান করায় এবং অক্টোবরসহ গত ২৩ মাসের কাজের মূল্যায়ন করে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ আবারও জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হলেন কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম। গত- ২৫/১১/২৩ ইং পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে মাসিক কল্যাণ সভায় বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আল মামুন বিপিএম (বার) পিপিপি এম কর্তৃক পুরস্কার স্বরূপ শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে তার হাতে ৭৫,০০০/- হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ও বিশেষ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। কাজের মূল্যায়ন করে সভায় তার নাম ঘোষনা হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন তার হাতে ঘোষিত পুরস্কার তুলে দেন। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদিন সহ পুলিশের আরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কৃত হওয়ার ব্যাপারে মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে সবসময়ই ভালো লাগে। তখন কাজের প্রতি আরো বেশি স্পৃহা ও দায়িত্ববোধ বেড়ে যায়। বাংলাদেশ পুলিশের একজন কর্মকর্তা হিসেবে আমি আমার জায়গা থেকে আরো সচেষ্ট থেকে কাজ করার আশা পোষণ করছি। তিনি এ ব্যাপারে সবার সহযোগীতা কামনা করেন। উল্লেখ্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম আগেও একাধিকবার জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসারসহ এই পুরস্কারে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হয়েছিলেন।
দিনটি পালনে জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে শহরের আনন্দময়ী কালিবাড়ি থেকে একটি বর্ণ্যাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়। এতে বিভিন্ন বয়সী নারী,পুরুষ, শিশুসহ বিপুল সংখ্যক পূণ্যার্থীরা অংশগ্রহন করেন।
এ সময় ভক্তবৃন্দরা ঢাক-ঢোল আর কাসার তালে তালে শ্রী কৃষ্ণের বন্দনা করে কীর্তন করেন। এছাড়া নানা সাজে সজ্জিত হয়ে মহাবতার শ্রী কৃষ্ণের বিভিন্ন লীলা বিলাসের নাট্যপ্রদর্শন করেন। বর্ণ্যাঢ্য আয়োজনে পুরো শহর মূখরিত হয়ে উঠে।
শোভাযাত্রাটি লোকনাথ টেংকের পাড় থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ফের আনন্দময়ী কালিবাড়িতে এসে শেষ হয়। এছাড়াও দিনটি পালনে গীতা পাঠসহ নানা ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হেলেনা পারভীন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা পূজা উদযান পরিষদের আহবায়ক এডঃ প্রণব কুমার দাস উত্তম, সদস্য সচিব সঞ্জীব চন্দ্র সাহা বাপ্পি, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক স্বপন রায় প্রমূখ।
প্রসঙ্গত, হিন্দু পুরান মতে আজ থেকে ৫ হাজার ২শ বছরেরও আগে দ্বাপর যুগে অধর্মের নাশ করে ধর্ম স্থাপনায় ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ এই ধরাধামে অবতার গ্রহন করেন।
শাহনেওয়াজ শাহ্
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলতে গিয়ে স্টেডিয়াম ভবনের ছাদ থেকে বল আনতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে এক যুবক মারা যায়।
ঘটনাটি ৭ এপ্রিল রোববার সকাল ১১ টায় উপজেলার চম্পকনগর ইউনিয়নের শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে ঘটে। নিহত যুবকদের নাম মোঃ হৃদয় মিয়া (১৪)। সে চম্পকনগর ইউনিয়নের খোদেহাড়িয়া গ্রামের প্রবাসী হেলাল মিয়ার ছেলে।ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক বিজয়নগর ফায়ার স্টেশনের সদস্যরা পৌঁছে নিহত যুবকদের লাশ উদ্ধার করেন।বিজয়নগর ফায়ার স্টেশন লিডার মোঃ মোশাররফ হোসেন নিয়াজী জানান, বিদ্যুৎপৃষ্ট হওয়ার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করি। যুবকটি ফুটবল খেলতে গিয়ে বল ছাঁদে আটকিয়ে গেলে সে বল আনতে গিয়ে বিদ্যুতের তারের সাথে লেগে মারা যায়।