স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিউজ ডেস্ক : উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া। দলের নির্দেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসন থেকে পদত্যাগ করে আবার উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র হিসেবে দাঁড়িয়ে ফের সংসদ সদস্য হয়েছেন তিনি। বিএনপির এই দলছুট নেতা সম্প্রতি বেশ আলোচনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে।
আজ (রোববার) আবার আলোচনায় এসেছেন তিনি।তবে আজ আলোচনায় এসেছেন ভিন্ন কারণে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের তিন সংসদ সদস্যের সঙ্গে পাশাপাশি এক মঞ্চে ছিলেন উকিল আবদুস সাত্তার।তিনি বক্তব্য দেওয়ার সময় প্রায় ৩০ সেকেন্ড তার মাইক্রোফোন ধরে রাখেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।বক্তব্য শেষে আবদুস সাত্তার বললেন ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’, যেটি বিএনপির স্লোগান হিসেবেই পরিচিত।
উকিল আবদুস সাত্তার যখন বিশেষ অতিথির বক্তব্য দিচ্ছিলেন, তখন মাইক্রোফোন ধরেন মুখের কাছ থেকে কিছুটা দূরে। এ কারণে তার বক্তব্য স্পষ্ট শোনা যাচ্ছিল না। অসুস্থতার কারণে সে সময় তার শরীর কাঁপছিল।এ সময় পাশে বসা আইনমন্ত্রী নিজেই মাইক্রোফোনটি ধরে আবদুস সাত্তারের মুখের কাছে নিয়ে ধরেন। প্রায় ৩০ সেকেন্ড মাইক্রোফোন ধরে রাখেন মন্ত্রী।
প্রেস ক্লাবের নতুন অভিযাত্রায় শুভ উদ্বোধন উপলক্ষ্যে রোববার এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে প্রেস ক্লাবে পৌঁছান আইনমন্ত্রী। তিনি ফিতা কেটে প্রেস ক্লাবের উদ্বোধন করেন। প্রেস ক্লাবটির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন কর্তৃক স্থানীয় সাত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার প্রতিবাদে এবং অতি দ্রুত মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নবীনগগরের সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে বুধবার উপজেলা সদরের ডাক বাংলোর সামনে রাস্তায় এ কর্মসূচী পালিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন আওয়ামীলীগ নেতা ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম নবী, কমরেড মোঃ ইসহাক, মাওলানা মেহেদী হাসান, মোঃ আমীর হোসেন, সাংবাদিক মাহাবুব আলম লিটন, সাংবাদিক তাজুল ইসলাম চৌধৃুরী, শাহিন রেজা টিটু, হেদায়েত উল্লাহ, খান জাহান আলী চৌধুরী, মো বাবুল আহম্মেদ, মো. সফর আলী, পুতুল বেগম, সঞ্জয় শীল, কয়েছ আহম্মেদ প্রমূখ। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলসহ নবীনগরের সাত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। অন্যথায় সামনে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারি দেন বক্তারা।উল্লেখ্য, নবীনগরে এক সমাজ সেবিকা ও নারী উদ্দ্যোক্তা সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল গত ৮ ডিসেম্বর কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে ইউএনওর বরাবরে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ভূয়া সন্তান সেজে ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ দাখিল করেন। এরই প্রেক্ষিতে স্থানীয় সাংবাদিকর বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন। ওই সংবাদ প্রকাশের জেরে নবীনগর পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে গত ৫ জানুয়ারী মামলাটি দায়ের করেন। গত শুক্রবার আসামিদের নাম ও ঠিকানা যাচাই করে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি জানানোর জন্য নবীনগর থানাকে চিঠি দেন। এরপরই বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। মামলার সাত আসামি হলেন সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল (দৈনিক ভোরের সময়), মাহাবুব আলম লিটন (দৈনিক সমকাল), মো. বাবুল (দৈনিক আমার সংবাদ), জ, ই বুলবুল (দৈনিক দেশ রূপান্তর), মো. সফর মিয়া (দৈনিক বর্তমান), দৈনিক সত্যের সন্ধ্যানে পত্রিকার নবীনগর প্রতিনিধি (নাম জানা যায়নি) ও মমিনুল হক রুবেল (ঢাকা নিউজ)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ’র উদ্যোগে একই দিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্টিক গ্রহন উদ্বোধন করা হয়েছে।মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) দুপুর ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম।অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট (এডিএম) হেলেনা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড এপস) এ.এইচ.এম. কামরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী নিজাম উদ্দিন আহমেদ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডা. মাহমুদুল হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষ ওয়ালিওল্লাহ মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান তানিম, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পিযুষ কান্তি আচার্য, সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর।স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআরটি’র ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কেলের সহকারি পরিচালক আবু আশরাফ সিদ্দিকী।
অনুষ্ঠানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আসা পরীক্ষার্থী সদর উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের আবদুল কাইয়ূম বলেন, আগে ফরম পূরণ করে ব্যাংকে গিয়ে সারিতে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দিতে হতো। পরে বিআরটিএ’র কার্যালয়ে নথিপত্র জমা দিয়ে অপেক্ষা করতাম। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ওই কার্যালয়ে ১০/১২বার যেতে হতো। কিন্তু এবারই প্রথম একদিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক গ্রহন করা হয়েছে। এতে ভোগান্তি কমবে।
পরীক্ষার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র সুজন ভূইয়া বলেন, তিনি জাপানি ভাষা শিখেছি। আগে দালালের মাধ্যমে ছোট ভাইয়ের ড্রাইভিং লাইসেন্স করেছি। এবার দালালের কাছে যেতে হয়নি। গত সোমবার মুঠোফোনে পরীক্ষার বার্তা পেয়েছি। মঙ্গলবার সকালে এসে পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক দিয়েছি।প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে একই দিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্টিক গ্রহন সরকারের একটি ভালো উদ্যোগ। সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
তিনি বলেন, সড়ক, মহাসড়কে শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে ও দুর্ঘটনারোধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। তিনি দুর্ঘটনারোধে স্কুল-কলেজে প্রচারিভিযান করতে বিআরটিএ’র কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।
জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম আরো বলেন, সরকার দুর্ভোগ কমাতে এই উদ্যোগ গ্রহন করেছে। সবাইকে বিষয়টি জানতে হবে যে, হয়রানি ও দুর্ভোগ ছাড়াই একদিনে লাইসেন্সের পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক গ্রহন করা হয়। কেউ লাইসেন্সের জন্য কোনো বাড়তি টাকা দাবি করলে বিষয়টি তাঁকে জানানোর জন্য তিনি পরীক্ষার্থীদের বলেন।অনুষ্ঠানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করেন।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ২২ বছরের এক তরুণীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার(২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ওই তরুণী হলো শান্তা আক্তার। সে তার মা মাজেদা বেগমের নিজ বাড়ি উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামে বসবাস করতেন। তার পিতা ফারুক মিয়া জেলার রামরাইল ইউনিয়নের বিয়াল্লিশহর এলাকার বাসিন্দা।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত শান্তার মা মাজেদা বেগম গত ৫ বছর আগে প্রতিবেশী নাসির মিয়ার সাথে পরকিয়ার প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। তারপর মাজেদা বেগম শান্তার পিতা ফারুক মিয়াকে ফেন্সিডিল দিয়ে পুলিশের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়ে কিছুদিন পর ফারুক মিয়াকে তালাক দেয়। পরে প্রতিবেশী নাসির মিয়ার সাথে সংসার শুরু করেন। মায়ের এ অপকর্ম মেনে নিতে পারেনি বাক প্রতিবন্ধী শান্তা। এ নিয়ে প্রায় সময় প্রতিবাদ করতেন।এর জেরে গত সোমবার সন্ধায়ও নিহত শান্তকে শারিরীক নির্যাতন করা হয়। প্রতিবেশীরা আরও জানান মঙ্গলবার সকালে শিকল দিয়ে বেঁধে টেনেহিঁচড়ে রাস্তা থেকে বাড়িতে নিয়ে যায়। এর কিছু সময় পর প্রতিবেশীরা জানতে পারে শান্তা আক্তার গলায় ফাঁস দিয়েছে।এ বিষয়ে জানতে চাইলে আখাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
আদিত্ব্য কামাল : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে নিখোঁজের দুদিন পর রনি ওরফে ছোটন (৬) নামের এক শিশু মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুলিকুন্ডা গ্রামের একটি পুকুর থেকে শিশুর মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।ছোটন সদর ইউনিয়নের ওই গ্রামের প্রবাসী মোঃ আব্দুল হাই ভূঁইয়ার ছেলে। এ ঘটনায় দুই কিশোরকে আটক করা হয়।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেলে রনি ওরফে ছোটন মোবাইল নিয়ে বাড়ির বাইরে খেলা করছিল। এসময় মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট প্যাকেজ চালু করে দেওয়ার কথা বলে প্রতিবেশী শাহ আলমের ছেলে রিফাত, লিটন ও ইয়াছিন ফুঁসলিয়ে ছোটনকে সঙ্গে করে নিয়ে যায়। তারা শিশু ছোটনকে পাশের দাঁতমণ্ডল গ্রামের ওরশে নিয়ে যায়। সন্ধ্যায় স্বজনরা ছোটনকে না পেয়ে মোবাইলে ফোন দিলে রিফাত ফোনটি রিসিভ করার পর বন্ধ করে দেয়।এই ঘটনায় রনির মা সুলেমা বেগম বাদী হয়ে নাসিরনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.হাবিবুল্লাহ সরকার জানান, এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। আরেকজনকে আটকের চেষ্টা চলছে। তবে কী কারণে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে সেটি জানতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
নিউজ ডেস্ক : বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (১১ মার্চ) সকাল ৯ টা থেকে সারাদিন ব্যাপী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর রিসোর্টে বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠীর আয়োজনে এ বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়।এতে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এম আর টেক্সটাইল সত্ত্বাধিকারী বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র মিজান আনসারী। বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র উপদেষ্টা ও জনতার খবর এর নির্বাহী সম্পাদক জাকারিয়া জাকির। বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র উপদেষ্টা ও সাপ্তাহিক অগ্রধাপ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক শেখ ফরিদ। বিশিষ্ট কবি নূর মোহাম্মদ হাজারী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী কল্যাণ পরিষদের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শফিকুল ইসলাম তৌছির। রেডক্রিসেন্ট সদস্য জেলা জাতীয় পার্টির নেতা শেখ মাহবুব। জেলা জাতীয় পার্টির নেতা আনিস খাঁন। পিস ভিশন বাংলাদেশ এর সভাপতি এড. শেখ জাহাঙ্গীর। ফটো সাংবাদিক হারুনুর রশিদ। বিশিষ্ট জুয়েলারি ব্যবসায়ী যদুভাই। সান ফ্লাওয়ার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কর্মকর্তা মো. তারেক। পৌর কমিউনিটি সেন্টারের পরিচালক বিল্লাল মিয়া ও নূরুল ইসলাম। সাহিত্য একাডেমীর পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন জীবন। হাদিজা আক্তার রিমা, সদর উপজেলা সভাপতি জাতীয় মাহিলা পার্টি। সাবেক পোষ্ট অফিস কর্মকর্তা হারেছা বেগম। সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও শিপ্পানুরাগী মিজানুর রহমান। সাবেক নারী সংগঠক ও নারী নেত্রী রোকেয়া খাঁন। নারী সংগঠক তাসনিয়া কাইয়ূম জ্যোতি। মো. সুমন মিয়া। শামীম আহমেদ প্রমূখ।এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন, অংকুর শিশু কিশোর সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট কন্ঠ শিল্পী জয়নাল আবেদীন। বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী পীরজাদা শাহাজাদা। বিশিষ্ট বাউল শিল্পী কাকলী। বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী সাথী সরকার। বিশিষ্ট কন্ঠ শিল্পী একা ও কন্ঠ শিল্পী তুলি। এবং সবশেষে সঙ্গীত পরিবেশন করেন বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বিশিষ্ট কন্ঠ শিল্পী মোহাম্মদ হোসেন।যন্ত্র সঙ্গীতে ছিলেন, বিশিষ্ট গিটারিষ্ট ও সারগাম মিউজিক স্টেশনের সত্ত্বাধিকারী বিপু মন্সী। কিবোর্ডে সোহেল। অক্টোপ্যাডে রাহিম। তবলায় জাকির হোসেন রাজা। এবং জীপসীতে ছিলেন সামসুল আলম বাবু।
মুখাভিনয়ে ছিলেন, রেডক্রিসেন্ট সদস্য জেলা জাতীয় পার্টির নেতা শেখ মাহবুব।আনন্দ আয়োজনে বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র যারা উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন, মোস্তাক আহমেদ খোকন প্রধান উপদেষ্টা। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন। সাধারণ সম্পাদক আনিস খাঁন। সহ-সভাপতি সামসুল আলম বাবু। সহ-সভাপতি জাকির হোসেন রাজা। সাংগঠনিক সম্পাদক আদিত্ব্য কামাল। নারী বিষয়ক সম্পাদক রোমানা আক্তার শ্যামলী। ক্রীড়া সম্পাদক সাথী সরকার।সহযোগীয়তায় ছিলেন, ব্রাদার্স লিঃ এর সত্ত্বাধিকারী আসিফ ইকবাল।এবং বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র অন্যতম সদস্য নারী নেত্রী অনু পারভিন।
সার্বিক পরিচালনায় ও উপস্থাপনায় ছিলেন, আদিত্ব্য কামাল সম্পাদক জনতার খবর।