স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
প্রতিবেদনে সম্ভাবনাময় খাত হিসাবে ইলেকট্রনিক ভোগ্যপণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি সেবা, টেলিযোগাযোগ, নবায়নযোগ্য জ্বালানির কথা বলা হয়েছে।
মূলত চীনের বিনিয়োগকারীদের বাজার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে কোন দেশগুলো আকর্ষণীয় গন্তব্য হতে পারে, তার সম্ভাবনার আলোকে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। চীনের বহুল আলোচিত অঞ্চল ও পথ উদ্যোগ দ্বিতীয় দশকে পদার্পণ উপলক্ষ্যে এই প্রতিবেদন দিয়েছে ইআইইউ।
বিনিয়োগের গন্তব্য হিসাবে কোন দেশগুলো চীনের বিনিয়োগকারীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হতে পারে, তাদের নিয়ে একটি ক্রমতালিকা করেছে ইআইইউ। যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম। ২০১৩ সালের একই ক্রমতালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৫২তম।
এই ক্রমতালিকার উপবিভাগ বাজার সম্প্রসারণমূলক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। প্রথম স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়া। এরপর ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, কম্বোডিয়া, মিসর, ভারত ও তানজানিয়া।
সরবরাহব্যবস্থার উন্নয়নমূলক বিনিয়োগে কোন দেশগুলো সবচেয়ে এগিয়ে সেই তালিকায় অবশ্য বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। এই তালিকায় প্রথমে আছে সিঙ্গাপুর; এরপর আছে যথাক্রমে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, মেক্সিকো ও মিসর। তবে আরেকটি উপসূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সবার ওপরে। সেটা হলো যেসব দেশের সুযোগ বেশি যদিও ঝুঁকি কম।
নিজস্ব প্রতিবেদক
সপ্তাহের শেষে সারাদেশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।আজ খুলনা বিভাগসহ পটুয়াখালী, ভোলা, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী ও পাবনা জেলার উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।আজ আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারী অবস্থায় রয়েছে।আগামীকাল রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে।সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
তৃতীয়দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের তিন বিভাগ রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।ঢাকায় আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬ টা ৪৮ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৫ টা ১১ মিনিটে।
সূত্র বাসস
এ ছাড়া ভারত, শ্রীলংকা, নাইজেরিয়া, কেনিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে এদের কার্যক্রম প্রসারিত করে প্রতারণা করেছে। ওইসব দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিরাও ব্যাপকভাবে প্রতারিত হয়েছেন। তারা রেমিট্যান্সের অর্থের একটি অংশ এমটিএফইতে বিনিয়োগ করে এখন তা তুলতে পারছেন না। সংশ্লিষ্টদের ধারণা- করোনার পর অনেক কর্মী বিদেশে গেলেও দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে না। এমটিএফইতে বিনিয়োগ করার কারণেই দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এদিকে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ইতোমধ্যে বিভিন্ন উৎস থেকে প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ৪০০ সিইওর নাম সংগ্রহ করেছে। এখন তাদের অবস্থান ও ঠিকানা সংগ্রহ করার কাজ চলছে। শনাক্ত করা হলে গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তাদেরকে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে হস্তান্তর করা হবে। তখন বিএফআইইউ থেকেও এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে। এদিকে বিএফআইইউ বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সরেজমিনের পাশাপাশি ফেসবুক ও সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তথ্য সংগ্রহ করছে।
এদিকে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, চলতি বছরের এপ্রিলে একটি পোস্টে এমটিএফই দাবি করেছে, তারা এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি ডলার লেনদেন করেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২২ লাখ কোটি টাকা। তবে দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ তাদের ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, সাতক্ষীরার শ্যামনগরের কুয়েত প্রবাসী এক ব্যক্তি প্রথম এমটিএফই-এর স্কিমের কথা কয়েকজনকে জানান। তার একজন আত্মীয়কে গ্রামে প্রতিনিধিও নিযুক্ত করেন। সেই প্রতিনিধির মাধ্যমে পরের কয়েক মাসে গ্রামের আড়াইশর বেশি মানুষ এতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত হন। কুয়েতের ওই প্রবাসীও এতে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করেন। এছাড়া কুয়েতে আরও অনেক প্রবাসী এতে বিনিয়োগ করেছেন বলে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন।
ভারত, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, কেনিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসীরাও এতে বিনিয়োগ করেছেন বলে তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। তারা এতে বিনিয়োগ করায় দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। এ ছাড়া এমটিএফই-এর মাধ্যমে হুন্ডিতে দেশে রেমিট্যান্সের অর্থও পাঠাত। ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমেছে। দেশের মানুষকে প্রভাবিত করতে এটি ইসলামি শরিয়তসম্মত একটা ব্যবসা বলেও প্রচার চালাত। কিন্তু বাস্তবে এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এটি দুবাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হলেও ওয়েবসাইটে কানাডার অন্টারিওর একটি ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওই ঠিকানায় এই প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো অফিস পাওয়া যায়নি। এই বছরের জুলাইয়ে একটি ওয়েবসাইট চালু করা হলেও এই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা দুবাই প্রবাসী বাংলাদেশি মাসুদ আল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এমটিএফই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দাবিদার মাসুদ আল ইসলামের ফেসবুক প্রোফাইলের তথ্য অনুযায়ী, তিনি এর আগে পিএলসি আলটিমার সদস্য সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন। এটি ছিল আরেকটি এমএলএম ধরনের প্রতিষ্ঠান। এই পিএলসি আলটিমার বাংলাদেশে বেশকিছু গ্রাহক রয়েছে বলে গোয়েন্দা জানতে পেরেছে।
এমটিএফই-এর হিসাব ডলারে করা হলেও বিভিন্ন দেশ থেকে স্থানীয় মুদ্রায় হুন্ডিতে টাকা নেওয়া হতো। একটি পর্যায়ে তা মোবাইল ব্যাংকিং বা ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে স্থানান্তর করা হতো।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এর ডিআইজি (প্রশাসন) মোঃ মাহবুবুর রহমান ভূইয়া (বিপিএম, বার)। গত ১৮ জানুয়ারি তিনি আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন, রেলওয়ে থানা, আখাউড়া রেলওয়ে সার্কেল অফিস পরিদর্শন করে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। আখাউড়া রেলওয়ে থানায় উপস্থিত হয়ে তিনি পরিদর্শন সালামী গ্রহণ ও পুলিশ সদস্যদের সাথে মত বিনিময় ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিয়ে ও আলোচনা করেন। ডিআইজি (প্রশাসন) মোঃ মাহবুবুর রহমান ভূইয়া ষ্টেশনের অভ্যন্তরে যাত্রীদের নিরাপত্তায় পুলিশ বক্স, রেলওয়ে সাইনবোর্ড স্থাপন, বিশ্ব এজতেমায় যাত্রী পরিবহনে নিরাপত্তা বিধান, থানা হাজতখানা, নারী ও শিশু বয়স্ক প্রতিবন্ধীদের জন্য হেল্পডেস্ক রক্ষণাবেক্ষণ, আখাউড়া রেলওয়ে সার্কেল অফিস নিরাপত্তার জন্য কাটাতারের বেড়া স্থাপনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেন। স্টেশন মাস্টারের সহিত মতবিনিময়ের সময় তিনি সিসি ক্যামরার তথ্য অনুসন্ধান করেন এবং যাত্রীদের সাথে ও মতবিনিমিয় করেন। এছাড়া ব্যবহার অযোগ্য ভবনগুলি মেরামত সাপেক্ষে অফিসার ও ফোর্সদের থাকার জন্য ব্যবহারে উপযোগী করে ব্যবহারের নির্দেশনা প্রদান করেন। এ সময় সিলেট রেলওয়ে পুলিশ সুপার শেখ শরীফুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোঃ ইকবাল হোসেন, আখাউড়া রেলওয়ে সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ ফজলুল হক, আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নূরে আলম, আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জসিম উদ্দিন খন্দকার, আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশন মাষ্টার মোঃ নুরনবীসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮টি গবাদিপশু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। গত বছর সারাদেশে কোরবানিকৃত গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৪১ হাজার ৮১২টি। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৬৩টি। গত বছরের তুলনায় এবার ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১০৬টি গবাদিপশু বেশি কোরবানি দেওয়া হয়েছে।এ বছর সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানি হয়েছে ঢাকা বিভাগে এবং সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগে।
মাঠ পর্যায় থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা বিভাগে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ১৮২টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫৭ হাজার ৫২০টি, রাজশাহী বিভাগে ২৪ লাখ ২৬ হাজার ১১১টি, খুলনা বিভাগে ১০ লাখ ৮ হাজার ৮৫৫টি, বরিশাল বিভাগে ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৩৮টি, সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৪২টি, রংপুর বিভাগে ১১ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৩টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৫১৭টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে।
কোরবানি হওয়া গবাদিপশুর মধ্যে ৪৭ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫৯টি গরু, ১ লাখ ১২ হাজার ৯১৮টি মহিষ, ৫০ লাখ ৫৬ হাজার ৭১৯টি ছাগল, ৪ লাখ ৭১ হাজার ১৪৯টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৭৩টি অন্যান্য পশু।
এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৫৪টি গরু, ৬ হাজার ৪৬৫টি মহিষ, ১০ লাখ ৯৪ হাজার ৮৭২টি ছাগল, ৮৯ হাজার ৯১টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮শ’টি পশু, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৭টি গরু, ৯১ হাজার ৮১০টি মহিষ, ৬ লাখ ৫২ হাজার ১৩০টি ছাগল, ৯৫ হাজার ৪৮৩টি ভেড়া ও অন্যান্য ৩৫০টি পশু।
রাজশাহী বিভাগে ৭ লাখ ২০ হাজার ৪৭২টি গরু, ৯ হাজার ৫৬৮টি মহিষ, ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৪৮৬টি ছাগল ও ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭৭টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৮টি, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৬৭টি গরু, ১ হাজার ৫০৬টি মহিষ, ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৭৩৫টি ছাগল, ৫৭ হাজার ৫৫৯টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮৮টি পশু। বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৮০ হাজার ৩৭৭টি গরু, ১ হাজার ১টি মহিষ, ১ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৩টি ছাগল ও ২০ হাজার ১৯০টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৭টি। সিলেট বিভাগে ২ লাখ ১ হাজার ১৪৩টি গরু, ১ হাজার ৩৫৮টি মহিষ, ১ লাখ ৭৩ হাজার ২২৩টি ছাগল ও ১৮ হাজার ১৪টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৪টি। রংপুর বিভাগে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯৪ টি গরু, ৩০৪টি মহিষ, ৫ লাখ ৭৩ হাজার ৬১৬টি ছাগল, ৬০ হাজার ২২৮টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ১১টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১ লাখ ৯০ হাজার ৮০৫টি গরু, ৯০৬টি মহিষ, ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯৪টি ছাগল ও ১৮ হাজার ৭টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৫টি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। সূত্র বাসস