স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিউজ ডেস্ক : আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাদ পড়া ভোটারদের তালিকাভুক্ত করতে বিশেষ সুযোগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আবেদনের জন্য এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই আবেদন করতে হবে। এই সময়ে কেউ ভোটার হতে আবেদন করলে তিনি আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন। একই সঙ্গে এই সময়ের মধ্যে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্যও আবেদন করা যাবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে ইসির এই সিদ্ধান্তের তথ্য জানান ইসির সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
সচিব জানান, ভোটার নিবন্ধন আইন অনুযায়ী- প্রতি বছর ২ মার্চ আগের বছরের হালনাগাদ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের (২০২২) ভোটার তালিকা প্রকাশ হয়েছে চলতি বছরের ২ মার্চ।
জাহাংগীর বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের শেষ বা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। সেক্ষেত্রে এই মধ্যবর্তী সময়ে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি যারা ভোটারযোগ্য হয়েছিলেন, কিন্তু ভোটার হতে পারেননি বা বাদ পড়েছেন, তাদের ভোটার হওয়ার জন্য সুযোগ দেওয়া হবে। এই সময়ের মধ্যে কেউ যদি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, সেজন্যও আবেদন করতে পারবেন। ১৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই আবেদন করতে হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল বহুল প্রতীক্ষিত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশের যান চলাচলের জন্য উদ্বোধন করবেন।ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এএইচএমএস আক্তার আজকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল বিকেল সাড়ে ৩ টায় শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এক্সপ্রেসওয়েটির উদ্বোধন করবেন।উদ্বোধনের পরের দিন বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।তিনি বলেন, এই অংশের দৈর্ঘ্য প্রায় ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার। বোর্ডিংয়ের জন্য ১৫টি র্যাম্প রয়েছে। এর মধ্যে বনানী ও মহাখালীতে দু’টি র্যাম্প আপাতত বন্ধ থাকবে। এক্সপ্রেসওয়েতে যানবাহনের সর্বোচ্চ গতিসীমা হবে ঘন্টায় ৬০ কিলোমিটার। থ্রি হুইলার, সাইকেল এবং পথচারীদের এক্সপ্রেসওয়েতে চলাচল করতে দেওয়া হবে না। মোটরবাইক এখনই চলতে পারবে না।এর আগে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশের টোল রেট ৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা নির্ধারণ করে।ক্যাটাগরি ১-এর অধীনে যে কোনো স্থান থেকে বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশ অতিক্রম করার জন্য গাড়ি, ট্যাক্সি, জীপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল, মাইক্রোবাস (১৬ আসনের নিচে) এবং হালকা ট্রাক (৩ টনের নিচে) টোল রেট ৮০ টাকা।মাঝারি ট্রাকের জন্য (ছয় চাকা পর্যন্ত) যে কোনো পয়েন্ট থেকে রুট পার হওয়ার জন্য টোল রেট ক্যাটাগরি-২ এর অধীনে ৩২০ টাকা ক্যাটাগরি ৩-এর অধীনে যে কোনো পয়েন্ট থেকে রুট পার হওয়ার জন্য ট্রাকের (ছয় চাকার বেশি) টোল রেট ৪০০ টাকা। যে কোনো পয়েন্ট থেকে রুট পার হওয়ার জন্য যে কোনো বাসের (১৬ সীটের বা তার বেশি) টোল রেট ৪-ক্যাটাগরির অধীনে ১৬০ টাকা।ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাওলা, কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মোট দৈর্ঘ্য ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।প্রাথমিকভাবে এক্সপ্রেসওয়েতে গতিসীমা হবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার এবং এইচএসআইএ থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে যানবাহনের সময় লাগবে ১০ মিনিট।১১.৫ কিমি মেইনলাইন এবং ১১ কিমি র্যাম্পসহ, অংশটির দৈর্ঘ্য হবে ২২.৫ কিমি। প্রাথমিকভাবে এই অংশের ১৫টির মধ্যে ১৩টি র্যাম্প খোলা হবে। বনানী ও মহাখালীর র্যাম্প নির্মাণ শেষ হলেই খুলে দেওয়া হবে।প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮,৯৪০ কোটি টাকা, এতে ভায়াবিলিটি গ্যাপ ফান্ডিং (ভিজিএফ) তহবিল ২,৪১৩ কোটি টাকা, যা বাংলাদেশ সরকার প্রদান করবে।ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (এফডিইই) কোম্পানি লিমিটেড বিনিয়োগকারী কোম্পানি। এতে ইতালীয় থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার রয়েছে ৫১ শতাংশ, চায়না শানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপের (সিএসআই) শেয়ার ৩৪ শতাংশ এবং সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন লিমিটেডের ১৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।প্রকল্প অনুযায়ী, প্রথম চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ১৯ জানুয়ারি ২০১১ এবং পর্যালোচনা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৩ এবং প্রকল্প সমাপ্তির সময়কাল ছিল জুলাই ২০১১ থেকে জুন ২০২৪।বনানী রেলওয়ে স্টেশন থেকে মগবাজার রেলক্রসিং পর্যন্ত দ্বিতীয় ধাপের নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে বেশ কিছু অবকাঠামো প্রকল্প শুরু হয়েছে। আকার, বাজেট এবং অর্থনৈতিক প্রভাব বিবেচনা করে এই প্রকল্পগুলোর অনেকগুলোকে মেগা-প্রকল্প বলা হয়েছে।সরকার তাদের কয়েকটিকে ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এর মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতু, বাংলাদেশের প্্রথম মেট্রোরেল প্রকল্প এমআরটি লাইন-৬ এবং চন্দ্রা-এলেঙ্গা চার লেন মহাসড়ক সম্পন্ন হয়েছে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম এবং দীর্ঘতম আন্ডারওয়াটার রোড টানেল, শীঘ্রই যান চলাচলের জন্য খৃুলে দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।অন্যান্য প্রকল্প-পদ্মা সেতু রেল সংযোগ, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল সংযোগ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেলওয়ে সেতু। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং তাই সরকারের মূল ফোকাস এখন তাদের সময় মতো সম্পন্ন করা।আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর দেশের যোগাযোগ, পরিবহন ও বিদ্যুৎ অবকাঠামোর রূপান্তরের লক্ষে বেশ কিছু স্মারক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থা ঢাকা মেট্রোরেল আংশিক চালু করেছে এবং পদ্মা বহুমুখী সেতুসহ অন্যান্য মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন করেছে। সূত্রঃ বাসস
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বলে দিয়েছেন,বিএনপি আন্দোলন করতে পারে। এটা রাজনৈতিক দলের অধিকার। কিন্তু কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করে নয়। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে।শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০ টার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে পৌঁছে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন পৌর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় যোগ দিতে মন্ত্রী ঢাকা থেকে ট্রেনে করে আসেন। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ‘রাতেও আদালত বসছে’- এমন মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘আমি ওনাকে অনেক ভালো জানতাম। কিন্তু তিনি জনগণকে বিভ্রান্ত করতে অনেক কথাই বলে থাকেন।’ এ সময় আইন সচিব গোলাম সারওয়ার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মো. সাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমা, থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আসাদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক : তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘মার্কিন কর্মকর্তাদের আগমন তাদের সাথে সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হওয়ার বার্তাই বহন করে। এই আগমনকে আমরা স্বাগত জানাই।তিনি আজ দুপুরে সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা প্রায়ই আসছেন এবং চলতি মাসে সে দেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দলের আসার কথা রয়েছে -এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক কর্মকর্তা এসেছেন এবং সহসাই আরো বেশ কয়েকজন আসবেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমাদের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। তাদের সাথে আমাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত সহযোগিতা রয়েছে এবং বিশ্বাঙ্গণেও বহুমাত্রিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা কাজ করি। বাংলাদেশের উন্নয়নেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিরাট ভূমিকা রাখছে। বিএনপির মহাসচিব ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিনিধিদের বলেছেন, ‘কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব না’ এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দেশের মালিক জনগণ। রাষ্ট্র ক্ষমতায় কারা যাবে সেটি নির্ধারণ করার মালিক হচ্ছে জনগণ। বিএনপির যদি কোনো নালিশ থাকে তা দিতে হবে জনগণের কাছে, বিদেশিদের কাছে নয়। জার্মানি, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, বেলজিয়ামসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে এবং যুক্তরাজ্যে যেভাবে নির্বাচন হয়, সেখানে যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তারাই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করে আমাদের দেশেও ঠিক একইভাবে নির্বাচন হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নালিশ তারা করতে পারে কিন্তু আমি বিএনপিকে অনুরোধ জানাবো নালিশ জনগণের কাছে করার জন্য, বিদেশিদের হাতে-পায়ে না ধরার জন্য।বিএনপির সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন চট্টগ্রাম থেকে শুরু হবে এমন ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হয়েছিলেন অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে। চট্টগ্রাম খুব তাৎপর্যপূর্ণ। তারা তো মাঝে মধ্যেই এক দফার আন্দোলনের ঘোষণা দেন। তো এক দফা আন্দোলন চট্টগ্রামেই মারা যায় কি না, সেটিই দেখার বিষয়।’ ভূ-রাজনীতির কোনো চাপ সরকারের ওপরে আছে কি না এমন প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার কোনো চাপে নাই। ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি আন্দোলনের নামে যে সহিংসতা করেছে, সেটি আমরা সামাল দিয়েছি। সেটি করার সামর্থ্য বিএনপির এখন নাই এবং ভূ-রাজনীতির কারণে আর এ ধরণের আন্দোলন করা তাদের পক্ষে সম্ভবপর নয়। আমরা জানি কখন কি করতে হবে।’তিনি বলেন, ‘বিএনপি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনগুলো বর্জন করেছিলো এবং তাদের দলীয় কর্মী-সমর্থকদের এবং জনগণকেও বর্জন করার, ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার আহবান জানিয়েছিলো। তাদের এতো প্রচারণার মধ্যেও ৫০ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে। সুতরাং আগামী নির্বাচনেও জনগণ ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করবে।’ ড. হাছান বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল বিষয় জনগণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে কি না। বিএনপি’র অংশগ্রহণ আমরা অবশ্যই স্বাগত জানাই। তবে তারা যদি নাও আসে, আগামী নির্বাচনে জনগণ থাকবে। এর আগে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) থেকে প্রকাশিত ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি: সংবাদপত্রে প্রতিফলন’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন। পিআইবি’র মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, পরিচালক আবুল কালাম মোহাম্মদ শামসুদ্দিন, গ্রন্থকার গবেষক পপি দেবী থাপা প্রমুখ মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন। সূত্রঃ বাসস