স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে পূর্বোত্তর ভারতের সঙ্গে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুদিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও কাস্টমস, বন্দরের দাপ্তরিক কার্যক্রম এবং আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী সংগঠন ‘ইন্দো-বাংলা এক্সপোর্টার-ইমপোর্টার কমিউনিকেশন সেন্টার’র সাধারণ সম্পাদক শিব শংকর দেবের বরাত দিয়ে ওই ব্যবসায়ী নেতা জানান, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধের বিষয়টি বাংলাদেশের আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী নেতাদের আগেই জানানো হয়।
তিনি বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সরস্বতী পূজা উপলক্ষ্যে সকাল থেকে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির কারণে আগামীকাল শুক্রবারও পূর্বোত্তর ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
শনিবার সকালে ত্রিপুরায় মাছ রপ্তানির মধ্য দিয়ে ফের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম শুরু হবে।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন ইনচার্জ স্বপন কুমার দাস জানান, আমদানি বন্ধ থাকলেও ওই দুদিন বন্দর দিয়ে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
মোঃ জুয়েল মিয়া
চতুর্থ ধাপে আগামী ৫ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় আলোচিত ৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীর একজন জেলা স্বেছাসেবক লীগ সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন (কাপ-পিরিচ) নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। আনুষ্ঠানিকভাবে লোকমান হোসেন নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোর ফলে এই উপজেলার নির্বাচনের দৃশ্যপটের পরিবর্তন শুরু হয়েছে।এখন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন (ঘোড়া) এর সঙ্গেই জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাদৎ হোসেন শোভন (আনারস) এর প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।হেলাল উদ্দিন জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখনের ছোট ভাই। এই পরিচয়কে সামনে রেখে এবং আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় নিজের অবস্থান শক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। দলের নেতাদেরও তার পক্ষে নামানোর চেষ্টা করছেন। এদিকে সময় যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনী মাঠে শোভনের অবস্থান তত ভালো হচ্ছে। নির্বাচন ঘিরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শোভনের পক্ষে সর্বত্র সক্রিয় রয়েছেন। রমজানে ভর্তুকিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিক্রির ব্যবস্থা করে দৃষ্টি কাড়েন শোভন। এছাড়া ঈদুল ফিতরে বিভিন্ন স্তরের মানুষের মাঝে উপহারসামগ্রী বিতরণ করেন তিনি।চেয়ারম্যান পদে লোকমান হোসেন ছাড়াও আরও ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চেয়ারম্যান পদে অন্য দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন, কাজী সেলিম রেজা (দোয়াত-কলম) ও আব্দুল কারীম (মোটরসাইকেল)। তারাও ভোটারদের মন জয় করতে চেষ্টা চালাচ্ছেন।ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে তফাজ্জল সিকদার (উড়োজাহাজ), মোস্তাক আহমেদ খোকন (বই), মো. আজহারুল ইসলাম (তালা), মো. আনিছ খান (টিউবওয়েল), মো. ইলিয়াছ চৌধুরী (আইসক্রিম), রবিউল আলম (চশমা) ও শফিকুল ইসলাম (মাইক) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উম্মে হানি সেতু (কলস), আফরিন ফাতেমা জুঁই (ফুটবল), নাসিমা আক্তার (প্রজাপতি) ও শামীমা আক্তার (পদ্ম ফুল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।গতকাল শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় ঘোষিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে লোকমান হোসেন উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে এবং দলীয় ঐক্যকে সুসংহত করার লক্ষ্যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই জন্য আমি আমার নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগণ, ভোটার, সমর্থক ও শুভাকাঙ্খির কাছে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং যত দিন বেঁচে থাকবো সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকার অঙ্গিকার ব্যক্ত করছি।’তিনি আরও বলেন, ‘আমি একজন রাজনৈতিক ও সমাজকর্মী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমাণে সচেষ্ট থাকব। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী আমার রাজনৈতিক অভিভাবক। তার প্রতি পূর্ণ আনুগত্য পোষণ করে আগামীর পথচলার অঙ্গীকার করছি।’
আদিত্ব্য কামাল,নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতীয় সংসদ উপনির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা, স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।
তিনি ৪৪ হাজার ৯১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি লাঙ্গল মার্কার প্রার্থী আব্দুল হামিদ খান পেয়েছেন ৯৬৩৫ ভোট।
বুধবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ইভিএমের মাধ্যমে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচনে মোট ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আব্দুস সাত্তার (কলারছড়ি), জাতীয় পার্টির আব্দুল হামিদ ভাসানী (লাঙ্গল), জাকের পার্টির জহিরুল হক জুয়েল (গোলাপ ফুল) ও বিএনপির বহিষ্কৃত আরেক নেতা আবু আসিফ আহমেদ (মোটরগাড়ি) প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
দুই উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন নিয়ে এ আসনের মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৩১৯ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫০৩ ও নারী ভোটারের সংখ্যা ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮১৫ জন। এছাড়াও তৃতীয় লিঙ্গের একজন ভোটার রয়েছেন।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার শীর্ষ মাদক কারবারি জাহাঙ্গীর হোসেন (৩০) কে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক করেছে র্যাব। আটককৃত জাহাঙ্গীর বিজয়নগর উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।শুক্রবার (০৫ মে) সকাল অনুমান ৬.০০ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব থানাধীন দূর্জয় মোড় এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৪০ কেজি মাদকদ্রব্য গাঁজা, ২৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও ০১টি পিকআপ জব্দ করা হয়। র্যাব-১৪, ময়মনসিংহের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান এর সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন ও দিক নির্দেশনায় সিনিঃ সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আক্কাছ আলী এর নেতৃত্বে র্যাব-১৪, সিপিসি-২, ভৈরব ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল তাকে আটক করেন। ভৈরব র্যাব জানান, র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সবসময় বিভিন্ন ধরণের অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাবের সৃষ্টিকাল থেকে এ পর্যন্ত মাদক ব্যবসায়ী, শীর্ষ সন্ত্রাসী, অপহরণকারী, সন্ত্রাসী, এজাহারনামীয় আসামী, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, প্রতারকচক্র,ধর্ষণকারী, পর্ণোগ্রাফি বিস্তারকারী, চোরাকারবারীদের গ্রেফতার করে সাধারণ জনগণের মনে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সব আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছে নিয়েছেন জাকের পার্টির প্রার্থীরা। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন।জেলার ছয় আসনের মধ্যে পাঁচজন প্রার্থী উপস্থিত থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। একজন দেশের বাইরে থাকায় অনলাইনের মাধ্যমে চিঠি পাঠিয়ে প্রত্যাহার করেন।প্রত্যাহার করা প্রার্থীরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসন থেকে জাকির হোসেন চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন জহিরুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে সেলিম কবির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন থেকে জাহাঙ্গীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসন থেকে জামসেদ মিয়া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে আব্দুল আজির।জেলা জাকের পার্টির সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাহার করা প্রার্থী জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সব আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আমরা পাঁচজন প্রার্থী উপস্থিত হয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। বাকি একজন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনের প্রার্থী দেশের বাইরে থাকায় অনলাইনে আবেদন করে প্রত্যাহার করেছেন তিনি।তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা আছে কিনা তা বুঝতেই পারছেন। আমরা কোনো সমঝোতার নির্বাচনে অংশ নিবো না।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জোরপূর্বক জমি দখল এবং স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রাতের অন্ধকারে হত্যা করে লাশ গুম করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের মৃত রফিউদ্দিন খার ছেলে জহিরুল হক এই অভিযোগ করেন৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের নিকট লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পর বুধবার ( ৩১মে) ডিবি অভিযোগের তদন্ত করতে ঘটনাস্থলে যায়। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২১মে সন্ধ্যা ৭.০০ ঘটিকায় জহিরুল হক বাড়ী থেকে প্রতিবেশী নুরুল ইসলামের বাড়ীর সামনে পৌঁছালে মোহাম্মদপুর গ্রামের মৃত আবু জামালের ছেলে মজিব (৫৫),মজিবের ছেলে সোহাগ( ২২) এবং ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে কামরুল (২৭) সহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১২জন লোক জহিরুলের উপর হামলা করে। তারা আগে থেকে উৎপেতে ছিল৷ হামলাকারীরা গরু জবাই করার ছুরি জহিরুলের গলা বরাবর ধরে রাখে এবং গামছা দিয়ে মুখ বেধে ফেলে। জহিরুলের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে। এর আগে ২০১৬ইং সালে মজিবের ছেলেকে ১২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রবাসে নেয় জহিরুল। মাত্র ২ লক্ষ টাকা জহিরুল কে দিয়েছিল মজিব। বাকী দশ লক্ষ টাকা দেম দিচ্ছি বলে তালবাহানা শুরু করে এখনো ফেরত দেয়নি। এছাড়া জহিরুলের মালিকানাধীন ৪১ শতক নাল ভূমি জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে মজিব৷ অভিযোগকারী জহিরুল বলেন, মোবাইলে-প্রকাশ্যে হুমকি ধমকি দিচ্ছে জমিটা তাকে( মজিবকে) দলিল করে দিয়ে দিতাম। তা না হলে গুম করে হলেও জমিটা আমার কাছ থেকে দলিল করে নিবে৷ মজিবের ছেলেকে প্রবাসে নিয়ে যাওয়া উপলক্ষে পাওনা ১০লাখ টাকা এখনো ফেরত দেয়নি। এবিষয়ে অভিযুক্ত মজিব বলেন, সাত বছর আগে আমি জমিটা ভরাট করে বাড়ি বানাইছি। আমার নামে বিদুৎ এর খুঁটি আনছি, মিটারও আনছি। এখানে আমার ঘর আছে, বাড়ি আছে। সে বলতেছে আমার ছেলের কাছে দশ লাখ টাকা পাবে৷ যদি টাকা পাওনা থাকে আমি দিমু। তাকে পাঁচ লাখ টাকা দিছি এবং মাটি ভরাট করতে লাগছে ৭লাখ ৮০হাজার। দলিল করে দেয়নি, তার সাথে ২০বছর ধরে চলাফেরা। পাঁচ লাখ টাকার যায়গা স্ট্যাম্প করতে হবে? অভিযোগের তদন্তকারী এসআই সোলায়মান এই বিষয়ে বলেন, কালকে গেছিলাম আমি। তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। প্রাথমিক তদন্তে মজিব মেম্বার যে রাতের বেলায় জহিরুলকে আটকাইছে এইটুকুর সত্যতা পাওয়া গেছে। মজিব মেম্বার ৪১ শতক জমি জহিরুলের কাছ থেকে ক্রয়ের স্বপক্ষে কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। রবিবারে দুইপক্ষের স্বাক্ষীপ্রমাণসহ আমার এখানে আসার জন্য ডাকাইছি।