স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার আখাউড়া চেকপোস্ট সীমান্তের শূন্য রেখায় বিজিবি-বিএসএফ যৌথ রিট্রিট সিরিমনি প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিকাল ৫টায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) সদস্যদের চৌকস দল প্যারেড ও সালাম প্রদান শেষে বিউগলের সুরের সঙ্গে সঙ্গে উভয় দেশের জাতীয় পতাকা নামানো হয়। ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এই সিরিমনি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. শরিফুল ইসলাম মেরাজ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) এস.এম. শান্তুনু চৌধুরী, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার প্রমুখ। এসময় বিজিবি-বিএসএফ প্যারেড দল মনোমুগ্ধকর এক প্যারেড প্রদর্শন করেন। প্যারেড শেষে বিউগলে চমৎকার এক সুর বেজে ওঠে। এসময় সীমান্তের দুই পাশে শত শত দর্শনার্থী দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্যারেড উপভোগ করেন ও করতালির মাধ্যমে তাদের অভিনন্দন জানান। পরে মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বিএসএফ’র হাতে ফুল, ফল ও মিষ্টি বিনিময় করা হয়। এসময় বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের কমাডেন্টের প্রতিনিধি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন,‘এটা দেখে খুব ভালো লাগছে যে, বাংলাদেশ দিন দিন উন্নতি করছে। আমরা আশা করি বাংলাদেশ স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করবে।’ বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. শরিফুল ইসলাম মেরাজ বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশের জন্য একটি আনন্দের দিন। আজকে আমাদের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবস। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের আপামর জনগণ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানকে আমি কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করি। উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে অত্যন্ত সুসম্পর্ক রয়েছে।’ এই সীমান্তে সীমান্ত হত্যা শূণ্যের কোটায় রয়েছে বলেও জানান তিনি।
শহরের যান্ত্রিক কোলাহল আর অপসংস্কৃতির আড়ালে দিন দিন হারাতে বসেছে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব আর সংস্কৃতি। তবুও যেটুকু টিকে আছে, তাতেই খুশি সহজ সরল এই মানুষগুলো। পড়ন্ত বিকেলে চমৎকার এই নৌকা বাইচ তাদের নিয়ে গেছে এক রকম ঘোরের রাজ্যে। নৌকা বাইচ উপলক্ষে শহরজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। ভাদ্রের তপ্ত দুপুর গড়ানোর আগেই জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছোট বড় নৌকা নিয়ে উৎসাহী দর্শকরা নদীর দুই পাড়ে হাজির হতে থাকেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানী লিঃ, দারাজ বাংলাদেশ ও ইউনিভার্সেল মেডিকেল এর সহযোগীতায় তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। তিতাসের বুকভরা ঢেউ আর প্রাণভরা উচ্ছাসে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকা থেকে মেড্ডার শিশু পরিবার এলাকায় তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত হয় এই নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা।
এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদরের ৪টি, বিজয়নগর উপজেলার ৫টি, নবীনগর উপজেলার ২টি, আশুগঞ্জ উপজেলার ২টি ও নাসিরনগর উপজেলার ১টিসহ মোট ১৫টি দল প্রতিযোগী দল তাদের সুসজ্জিত নৌকা আর রং বে-রঙের বাহারি পোশাক পড়ে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা চলার সময় বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে মাঝিদের ভাটিয়ালী গান আর পানিতে বৈঠার ছলাত ছলাত আওয়াজে পুরো এলাকা মুখরিত হয়।
বিকেল ৩টার দিকে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকায় নৌকা বাইচের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। এ সময় জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা উপস্থিত ছিলেন।
মেড্ডার কালাগাজীর মাজার এলাকায় পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসীম উদ্দিন।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে নবীনগর উপজেলা নৌকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে সরাইল উপজেলা নৌকা এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করে আশুগঞ্জ উপজেলার নৌকা। পরে প্রধান অতিথি প্রথম স্থান অর্জনকারী দলকে ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৫০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৩০ হাজার টাকা এবং ট্রফি উপহার হিসেবে প্রদান করেন। এছাড়াও প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দলকে নগদ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
এদিকে নৌকা বাইচ প্রতিযোগীতা উপভোগ করতে দুপুর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও আশপাশ এলাকা থেকে হাজার-হাজার মানুষ তিতাসের দু’পাড়ে, বিভিন্ন ভবনের ছাদের উপর ভীড় জমায়। অনেকেই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা উপভোগ করতে ছোট ছোট নৌকা ভাড়া করে পরিবার পরিজন নিয়ে তিতাস নদীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা চলার সময় শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকা থেকে মেড্ডা শিশু পরিবার এলাকা পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে ১০টি মোবাইল কোর্ট টিমসহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ, আনসার ফায়ার সার্ভিস, বিএনসিসি, নৌ-পুলিশ, ডুবুরীদল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টিম কয়েকটি টীম নিয়োজিত ছিল। এছাড়াও ছিল ডুবুরীদল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টীম। নিরাপত্তার জন্য আকাশে উড়ানো হয় ড্রোন।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক :
জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধরাণ সম্পাদক, দৈনিক জনকণ্ঠ ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের নিজস্ব প্রতিবেদক, জনতার খবর এর উপদেষ্টা রিয়াজ উদ্দিন জামি ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।সোমবার (০৬ মার্চ) বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ১১টায় ভারতের মুম্বাইয়ের টাটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তার ভাগিনা সাংবাদিক আশেক মান্নান হিমেল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গেল ফেব্রুয়ারি মাসের শেষার্ধে তিনি ফলোআপ চিকিৎসার জন্য যান রিয়াজ উদ্দিন জামি। সেখানে ফলোআপ চিকিৎসা গ্রহণকালেই তিনি এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যান।প্রসঙ্গত, গত ২৯ আগস্ট জামি রাজধানী ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। বিভাগীয় প্রধান ও ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইউসুফ আলী ও মেজর নাসিফ এর তত্বাবধানে তার চিকিৎসা কার্যক্রম চলে। এ সময় সিএমএইচ হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তার সকল শারীরিক পরীক্ষা-নীরিক্ষা রিপোর্ট পর্যালোচনা করেন এবং জামিকে ১০টি রেডিওথেরাপী দেয়ার পরামর্শ দেন।চিকিৎসার প্রথম পর্যায়ে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীনকালে তার ৫টি এমআরআই, ব্রেইন টেস্টসহ সিটি স্ক্যান, পিঠ, কোমড়, বক্ষ, কোমর ও মাথায় নানা ধরণের পরীক্ষা নীরিক্ষা চালানো হয়। এছাড়াও তার কোমড় ও লাঞ্চ থেকে লালা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়।পরে সেপ্টেম্বরের ৫ তারিখ আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের টাটা হাসপাতালে যান রিয়াজ উদ্দিন জামি। সেখান থেকে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরেন তিনি। পরবর্তীতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে তিনি ফলোআপ চিকিৎসার জন্য আবারও সেখানে যান রিয়াজ উদ্দিন জামি।
নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎযাপিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ জুন) বিকেল ৪ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাউতলিস্থ স্বপ্নতরী কনভেনশন হলে জমকালো আয়োজনে কেককাটা, আলোচনা সভা ও গুনীজন সম্মাননা প্রদানের আয়োজন করা হয়।
প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কর্ণধার কোহিনূর আক্তার প্রিয়ার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নতরী সমাজ কল্যান সংস্থার কর্ণধার তাহের উদ্দিন ভূইয়া।
প্রধান আলোচনা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক ফোরামের সিনিয়র সহ সভাপতি আতাউর রহমান শাহিন, এ্যাড জুবায়ের হক শাওন, শিল্পী কল্যান পরিষদের সভাপতি শফিকুল ইসলাম তৌছির, জনতার খবর সম্পাদক আদিত্য কামাল, পিস ভিশন বাংলাদেশের সভাপতি এ্যাড শেখ জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ খান, মো. আবেদ হোসেন, সুফি গুরু শাহাজাদা খান, রুম টু রিড প্রতিনিধি আফজালুর রহমান রিপন, তিতাস বার্তার সহ-সম্পাদক হাবিব মোনেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এডমিন সোহাগ উদ্দিন সরকার ও শুভেচ্ছা ব্যক্তব্য রাখেন এডমিন রোজেল আহমেদ।
অনুষ্ঠানে ১০ জন গুনীজনকে বিভিন্ন কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সন্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। এছাড়াও ১৩ টি সামাজিক ও মানবিক সংগঠনকে সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আব্দুল মতিন শিপন। এবং মিডিয়া পার্টনার ছিলেন, জনতার খবর।
শেষে কেককাটার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি করা হয়।
মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকঞ্জি
ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার আখাউড়ায় পুলিশের অভিযানে শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) চোরাইকৃত ২টি গরু এবং চোরাই কাজে ব্যবহৃত ১টি পিকআপ সহ চোর চক্রের ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।গ্রেফতার হওয়া চোর চক্রের দুই সদস্যরা হলেন,উপজেলার ছতুরা শরীফ গ্রামের আবুল ফরাগ মিয়ার ছেলে ইমন মিয়া (৩৪) এবং একই উপজেলার ভাটামাথা গ্রামের মোঃ আবু তাহের ওরফে মাখন মিয়ার ছেলে সোহেল মিয়া (২৭)।আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ধরখার ফাঁড়ি থানার এসআই মোঃ মোবারক হোসেন ও এসআই আবুল কালাম এর সহায়তায় একটি টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা এলাকা হইতে অভিযান চালিয়ে ২টি চোরাই গরু ও চোরাই কাজে ব্যবহৃত ১ টি পিকআপ সহ হাতে নাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এবং জেলা বিজ্ঞ আদালতে সপর্দ করা হয়।উল্লেখ্যঃ গত ০৭/১২/২০২৩ ইং রাত অনুমান ০৩.৩০ ঘটিকার সময় আখাউড়া থানাধীন ২নং ধরখার ইউপির, ছতুরা শরীফ গ্রামের হাসান মিয়ার বসত বাড়ির টিনসেড বিশিষ্ট গোয়াল ঘরের ভিতর হইতে ২ টি গরু চুরি হওয়ার পর হাসান মিয়াথানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা ।