স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা কমিটির নির্বাহী সদস্য ও শহর শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বশির আহমেদ ভূঁইয়া’র বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে সুনামগঞ্জের জাবির হোসেন।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর (২০২৪ ইং) ৩৫০ জনকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নং- ৭৪। এর মধ্যে বশির আহমেদ ৭ নম্বর আসামি।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২৬/৩/২০২১ ইং সনে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেদ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের বিরুদ্ধে সারাদেশের মানুষ মোদির সফর বিরোধী আন্দোলনে লিপ্ত হয়। উক্ত আন্দোলনের ফলে সৃজিত উত্তেজনা চট্রগ্রামে একটি মাদ্রাসায় ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে আওয়ামীলীগ ক্যাডাররা পুলিশের ছত্রছায়ায় গুলি করে ৪ জন মাদ্রাসা ছাত্রকে হত্যা করে। ফলে সারাদেশে মোদি বিরোধী আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ২৬/৩/২০২১ ইং তারিখ শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছাত্র-শিক্ষক ধর্ম ভীরু তৌহিদী জনতা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করে। এর পরের দিন শনিবার হেফাজতে ইসলামের ডাকে হরতালের সমর্থনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধর্মভীরু তৌহিদী জনতা এবং মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকের সমন্বয়ে একটি মিছিল নন্দনপুর বাজারে বিক্ষোভ মিছিল করিলে আওয়ামী ক্যাডাররা বন্দুক, শর্টগান, পিস্তল, কাটা রাইফেল, চাইনিজ রাইফেল ইত্যাদি অস্ত্রাদি নিয়া ঘটনাস্থলে এলোপাথাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে। সন্ত্রাসীদের গুলি আমার ছেলে বাদল মিয়ার কোমড়ের ডানপাশ্বে লাগিয়া বামপাশে দিয়ে বের হয়। পরে আমার ছেলেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে আনিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। সদর হাসপাতালে তাহার মৃত্যুর সংবাদে উত্তেজনা সৃষ্টি হইলে প্রশাসনিক নির্দেশে এবং তাদের চাপে বিনা পোষ্টমর্টেমে আমার ছেলেকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে দাফনকাজ সম্পন্ন করা হয়।
আদিত্য কামাল
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর এর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে খান ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলসের উদ্যোগে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৭ মার্চ) রাত ৯ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলায় খান ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর কার্যালয়ে এ কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।খান ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর সত্ত্বাধিকারী সূফিগুরু শাহাজাদা খান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামীলীগে সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র মো. হেলাল উদ্দিন। এড. মাহবুবুল আলম খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ। সাধু মিয়া সহ-সভাপতি পৌর আওয়ামীলীগ। মো. শফিকুল ইসলাম তৌছির, সাধারণ সম্পাদক শহর সেচ্ছাসেবক লীগ।মো. কামাল মিয়া শহর আওয়ামীলীগ নেতা। মো. বিল্লাল মিয়া, পরিচালক পৌর কমিউনিটি সেন্টার। শরীফ আহমেদ খাঁন, সাধারণ সম্পাদক পিস ভিশন বাংলাদেশ। উম্মে হানি সেতু, সহ-সভাপতি জেলা যুব মহিলা লীগ। তাহমিনা হক পান্না, সহ-সভাপতি জেলা যুব মহিলা লীগ। অনু পারভিন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জেলা যুব মহিলা লীগ। আদিত্ব্য কামাল, সম্পাদক জনতার খবর। মো. মনির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। মোহাম্মদ হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। মো. সোহেল খাঁন ইটালি প্রবাসী প্রমূখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, মোঃ জুয়েল মিয়া
চলন্ত অবস্থায় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী আন্তঃনগর সুবর্ণ এক্সপ্রেসের দুই বগি বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।মঙ্গলবার (২৭ জুন) সকাল সোয়া ১০টার দিকে ট্রেনটি আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন পার হওয়ার পর এ ঘটনা ঘটে। মেরামত শেষে বেলা পৌনে ১২টার দিকে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন সূত্র জানায়, ট্রেনের ১৩১০ ও ১৩০৫ নম্বর বগি চলন্ত অবস্থায় আলাদা হয়ে যায়। পেছনের দিকের ওই দুটি বগির সংযোগস্থলের যন্ত্র ভেঙে খসে পড়লে এ ঘটনা ঘটে। আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের টিএক্সআর কার্যালয়ে দায়িত্বরতরা বগি দুটি সংযোগ করলে ট্রেনটি ঢাকা উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এ বিষয়ে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (হেড টিএক্সআর) মো. শামীম আহমেদ জানান, ট্রেনের দুই বগির মাঝখানের বাফার শেঙ্ক ভেঙে যায়। মেরামত করতে ২০ মিনিটের মতো সময় লাগে বলে জানান তিনি।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদের সদস্যরা আল মামুনের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদান ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেন। আল মামুন সরকার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১লা ডিসেম্বর। এরপর সোয়া ২ মাসের মধ্যে তার কর্মকান্ডে সদস্যরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।সরাইল থেকে নির্বাচিত পরিষদের সদস্য পায়েল হোসেন মৃধা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোট পেতে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের আর্থিক বরাদ্দ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। ভোটের দাম হিসেবে এখন তাদের ৪ লাখ ও ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছেন। যা নিয়মে নাই। চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো সবকিছু করছেন। এর আগে গত ৯ই ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ৮ সদস্য। তারা হচ্ছেন আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
গত ১লা জানুয়ারি পরিষদের দ্বিতীয় সভায় বরাদ্দ বিতরণ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন চেয়ারম্যান। সদস্যদের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার পরিষদের প্রথম সভায় সদস্যদের কোনো লিখিত ভোটগ্রহণ ছাড়া তার অনুসারী তিন জন সদস্যকে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করেন। সদস্যদের পাশ কাটিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেন নিজেই। এব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকাশ্যেই বলেছেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পূর্বে ভোটার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের জন্য তিনি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এটি প্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০২২ অনুযায়ী জেলা পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে উপজেলা পরিষদ/পৌরসভা সমূহের উন্নয়ন কার্যক্রমের সুষ্ঠু সমন্বয় নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রগণকে পদাধিকার বলে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা পরিষদের রাজস্ব ও এডিপি বরাদ্দ উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে বিভাজন করার কোনো বিধান রাখা হয়নি। অথচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তার নিজ ক্ষমতাবলে সকল উপজেলা চেয়ারম্যানকে ৪ লাখ টাকা, পৌরসভার মেয়রদের ৪ লাখ টাকা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দের বিভাজন করেন। যা স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা, ২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর পরিপন্থি। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বণ্টন করেছেন। যার ছকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য/চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানের সুপারিশ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সম্প্রতি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদন গ্রহণ না করে প্রায় ৩ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) ক্রয় করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ০৯/১০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভায়ও কোনো অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। এসব অভিযোগ তুলে ধরে তারা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান। এ বিষয়ে অভিযোগকারী সদস্যদের একজন বিউটি কানিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রথম সভাতে চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো প্যানেল চেয়ারম্যান বানান। এরপর খুশিমতো প্রকল্প ও অর্থ বরাদ্দ দেন। কম্বলও নিজের মতো করে ক্রয় করেন। ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য বিল্লাল মিয়াও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ জানান।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার জানান, এধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। নিয়ম-নীতির বাইরে কোনো কিছু করিনি। কার কি অভিযোগ সেটা আমি না দেখে বলতে পারবো না।
নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আয়ানা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সূফিগুরু শাহজাদা খানের মাধ্যমে গরীব শীতার্ত ভক্তদের মাঝে ৫ শতাধিক শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়ছে।
.
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯ টার দিকে উপজেলার বাড়িউড়া আলহাজ্ব খান মোহাম্মদ লাল শাহ বাবার দরবার শরীফে আয়ানা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পীরজাদা সূফিগুরু শাহজাদা খান এ শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করেন।
এতে গদ্দিনিশীন বড় ছাহেবজাদা, আলহাজ্ব খান মোহাম্মদ লাল শাহ বাবার দরবার শরীফ চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।
এ-সময় আয়ানা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পীরজাদা সূফিগুরু শাহজাদা খান বলেন, মানুষ একমাত্র তার বিবেক-বুদ্ধির জন্যই সৃষ্টির সেরা জীব। এই ক্ষমতাটি শুধু মানুষেরই আছে। আর তাই সাধারণভাবে বলতে গেলে, মানুষের বিবেক-বুদ্ধির মাধ্যমে কোনো কিছুর বিচার করাকেই মানবতা বলে। মানুষের কল্যানে সত্য ও ন্যায়ের পথে যে কোনো কাজ করারকে মানবতা বলে। একটি নাম যিনি মানব রুপে অতিমানব, দুজাহানের বাদশা, আল্লাহর দোস্ত ও চুরান্ত নবী এবং রাসুল, সকল মানুষের পথপ্রদর্শক ‘হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)’।
সাধারণ অর্থে মানবিকতা বলতে বোঝায় মানুষের মূল্যবোধ। মানুষের বিচার বুদ্ধি। যে বুদ্ধি আমরা অর্জন করি বিভিন্ন ধরনের জ্ঞানের মাধ্যমে। আর এই জ্ঞান অর্জন হতে পারে ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক বা সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে।
একজন মানুষের প্রাথমিক মূল্যবোধ সৃষ্টি হয় তার পরিবার থেকে। একটি ভালো পরিবার গড়ে তুলতে পারে মানুষের মানবিকতা। শুধু যে পরিবার মানবিকতা সৃষ্টি করে তা নয়, বিভিন্ন রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক দিক থেকেও আমরা মানবিকতার জ্ঞান অর্জন করতে পারি।
মানবিকতার মূলমন্ত্র হলো মানুষের কল্যাণ, জাতির কল্যাণ, সমাজের কল্যাণ, সাংস্কৃতিক কল্যাণ। মোটকথা হলো মানুষের ভালোর জন্য কিছু করা, মানুষের উন্নতি সাধন করা। যে উন্নতি সাধনে রয়েছে একটি চর্চাশীল প্রক্রিয়া।