স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ৪ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। রবিবার ( ৭ এপ্রিল) রাত ১১ ঘটিকার সময় গোগন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা হলেন জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর গ্রামের নছর উদ্দিনের ছেলে ফয়সাল (২৭), একই গ্রামের মৃত আবেদ আলীর ছেলে সাইদুল ইসলাম (২২), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাটপারা গ্রামের মৃত ইব্রাহীম মিয়ার ছেলে মোফাজ্জল হোসেন (২৭) এবং একই গ্রামের মলাই মিয়ার ছেলে আব্দুর রহমান(২১)। এসময় তাদের নিকট হইতে দেশীয় তৈরি এসএস পাইপের চাইনিজ কুড়াল ও রামদা উদ্ধার করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) সূত্র জানায়, এসআই (নিঃ) জুলফিকার, এসআই ইসমাইল হোসেন, এসআই রেজাউল করিম সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বড় হরণ এর বাসিন্দা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জগত বাজারের মেসার্স আল মদিনা বাণিজ্যালয় এর স্বত্বাধিকারী মোঃ আশিকুল ইসলাম (৩৪) ও মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া (৪০) বাড়ি ফেরার সময় ব্যবসায়িক টাকা ভর্তি ব্যাগ ডাকাতি করার জন্য সদর থানার বড় হরণ গ্রামের ফাঁকা ব্রিজের উপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত হয়ে অপেক্ষমান থাকা অবস্থায় ৪ ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গ্রেফতারকৃত ডাকাতদের সহযোগী আশুগঞ্জ উপজেলার মধুরহাটি গ্রামের নাছির মিয়ার ছেলে রাজীব (২৩) এবং একই এলাকার কাওছার (২৫) সহ অজ্ঞাতনামা আরো ২/৩ জন দৌড়ে পালিয়ে যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মোঃ আফজাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেফতারকৃতরা ডাকাত দলের নতুন সদস্য। ডাকাত দলের সর্দার লালপুর এলাকার কাওছার পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে গেছে। ডাকাত দলের সর্দার কাওছারের নামে ডাকাতির মামলা আছে। গ্রেফতারকৃত ডাকাতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সুহিলপুর চাঁন্দের হাটি আব্বাস আলী ফাউন্ডেশনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের করা হয়েছে।শুক্রবার (২৯ জুলাই) দিনব্যাপি পবিত্র কোরআন খতম মাধ্যমে আব্বাস আলী ফাউন্ডেশন কার্যক্রম শুরু হয়।অনুষ্টানটি সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসানুল হক রিপন, বিশিষ্ট মুরুব্বি উসমান গনীর সভাপতিত্ব প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুহিলপুর ইউনিয়নের সুনামধন্য চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ ভূইয়া। আব্বাস আলী ফাউন্ডেশনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি সুনামধন্য চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ ভূইয়া এবং ১ম শ্রেনীর ঠিকাদার আবুল কাশেম ও উপদেষ্টা মন্ডলী গণ, উপদেষ্টা মো: উসমান গনি, মো: হামিদ মিয়া, মো: চাঁন মিয়া ( সাবেক ৩বারের মেম্বার), মো: আলহাজ্ব মো : হাবিবুর রহমান, মো: রৌসন সরদার, মো: আবদুর রহমান, মো: কাদির মিয়া, মো: লোকমান মিয়া প্রমুহ। আব্বাস আলী ফাউন্ডেশনের ১১ সদস্য কমিটি গঠন করা হয়েছে। সভাপতি মো : উসমান ফারুক, সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল হাসিম, সাধারণ সম্পাদক মো ছাদির মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো : শফিক আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক আবদুর রাহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক এহসানুল হক রিপন। প্রচার সম্পাদক মো: সানু মিয়া ও সাহিন মিয়া, ক্রীড়া সম্পাদক নিজাম মিয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো : সালাহ উদ্দিন।নানু মিয়া, মো: অলী মিয়া, জলিল মিয়া,আবদুল জব্বার সানু, আবদুর রহিম, আবদুল্লাহ, প্রমুহ।
সীমান্ত ঘেষা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানা এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, অপরাধ দমনে চৌকস ভূমিকা, থানা এলাকায় মাদক উদ্ধার, গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল সহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১ জন আসামীকে গ্রেফতার ও পৃথক পৃথক অভিযানে ৩৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার সহ মাদক নির্মূলে যুগান্তকারী ভূমিকা ও নেতৃত্ব প্রদান করায় এবং অক্টোবরসহ গত ২৩ মাসের কাজের মূল্যায়ন করে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ আবারও জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হলেন কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম। গত- ২৫/১১/২৩ ইং পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে মাসিক কল্যাণ সভায় বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আল মামুন বিপিএম (বার) পিপিপি এম কর্তৃক পুরস্কার স্বরূপ শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে তার হাতে ৭৫,০০০/- হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ও বিশেষ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। কাজের মূল্যায়ন করে সভায় তার নাম ঘোষনা হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন তার হাতে ঘোষিত পুরস্কার তুলে দেন। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদিন সহ পুলিশের আরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কৃত হওয়ার ব্যাপারে মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে সবসময়ই ভালো লাগে। তখন কাজের প্রতি আরো বেশি স্পৃহা ও দায়িত্ববোধ বেড়ে যায়। বাংলাদেশ পুলিশের একজন কর্মকর্তা হিসেবে আমি আমার জায়গা থেকে আরো সচেষ্ট থেকে কাজ করার আশা পোষণ করছি। তিনি এ ব্যাপারে সবার সহযোগীতা কামনা করেন। উল্লেখ্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম আগেও একাধিকবার জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসারসহ এই পুরস্কারে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হয়েছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় খাল ভরাট করে দখলের পর এবার ব্রিজ ভেঙ্গে ফেলছে একটি প্রভাবশালী মহল। বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের অন্তর্গত বনগজ মধ্যপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ সংলগ্ন লতিফ খন্দকার ও রমজান মিয়ার বাড়ির পাশের খালের ওপর নির্মিত ব্রিজটি ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে।উপজেলা প্রশাসন থেকে অনুমতি না নিয়েই ব্রিজটি ভেঙ্গে ফেলছে তারা। ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল আলিমকেও পাওয়া যায়। বনগজ গ্রামের মৃত ছেলু মিয়ার ছেলে সফিকুল ইসলাম সফিক এবং শাহেদ মিয়ার ছেলে কালন মিয়ার নেতৃত্বে ও তত্বাবধানে ব্রিজটি ভাঙ্গা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়। ব্রিজটি ভাঙ্গার কাজে নিয়োজিত শ্রমিকরা হলেন ছাদেক হোসেন ও মিজান মিয়া। তাদেরকে সফিক ও কালন মিয়া ব্রিজ ভাঙ্গার এই কাজে নিযুক্ত করেছেন বলে তারা জানান। ব্রিজের জায়গায় গণমাধ্যমের উপস্থিতি টের পেয়ে কালন ও সফিক আত্মগোপনে চলে যান। পরে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের বক্তব্য নেওয়া যায়নি।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় ২৫ বছর আগে তখনকার স্থানীয় সংসদ সদস্য এডভোকেট শাহ আলমের আমলে খালটির ওপর ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। খালটির দুই পাড়ের মানুষের যাতায়াত ও যোগাযোগের সুবিধার জন্য ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল দীর্ঘদিন ধরে খালের ওপর নির্মিত ব্রিজটির দুইপাশের একটি বৃহৎ অংশ মাটি ফেলে ভরাট করে দখল করে ফেলেছে। এতে খালটি অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। এখন ব্রিজটি ভেঙ্গে ফেলে খালের পুরো অংশ ভরাট করে দখল করার পায়তারা চালাচ্ছে ওই প্রভাবশালী মহলটি। আখাউড়া উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ের সার্ভেয়ার জহুরুল ব্রিজ ভাঙ্গার মৌখিক অনুমতি দিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ব্রিজ ভাঙ্গার বিষয়ে আমার নামে এমন একটি কথা আমিও শুনেছি। তবে এটি সত্য নয়। ব্রিজ ভাঙ্গতে হলে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হয়।ব্রিজ ভাঙ্গার বিষয়ে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তার বলেন,‘ আসলে এই বিষয়টি আমি আপনাদের (সংবাদকর্মীদের) মাধ্যমে প্রথম অবগত হয়েছি।আমরা পরবর্তীতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।খালটির দুইপাশে ভরাটের বিষয়টিও অবগত হলাম, আমরা পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেব। ব্রিজটি ভাঙ্গার জন্য কোনো ধরনের অনুমতি চাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই।’আখাউড়া তন্তর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারী কর্মকর্তা এবিএম ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি(এসিল্যান্ড)স্যার আমাকে পাঠাইছে। ব্রিজটি যে ভাঙ্গতেছে এটা দেখার জন্য আমি সরজমিনে আসছি।স্থানীয় মেম্বার বলছে তিনি ব্রিজ ভাঙ্গার বিষয়ে জানেন না।যারা ব্রিজ ভাঙ্গার কাজ করছে তারা কালন ও সফিকের নাম বলছে। ওনারা ভাঙ্গাইতাছে। ধরখার ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সাফিকুল ইসলামের সাথে কথা বলেছি। চেয়ারম্যান বলতাছে প্রাইমারি স্কুলের উন্নয়নের কাজ হইতেছে। সরকারী কাজের মালামাল এখান দিয়ে যাবে। ব্রিজটি থাকলে মালামাল নিতে সমস্যা হয়ে যায়।’এবিএম ফরিদ উদ্দিন আরও বলেন,‘ আমার ধারণা সম্ভবত এখানে একটি খাল ছিল। খালটি তো দেখা যায় এখন ভরাট করে ফেলছে।এখন স্কুলের মালামাল নেওয়ার জন্য ব্রিজটি ভাঙ্গতেছে। আমি কাজ বন্ধ রাখার জন্য বলে গেছি এবং চেয়ারম্যান সাহেবকে বলে গেছি এসিল্যান্ড স্যারের সাথে কথা বলার জন্য। উপজেলা প্রশাসন থেকে অনুমতি না নিয়ে ব্রিজ ভাঙ্গতো পারেনা। সরকারি ব্রিজ ভাঙ্গতে গেলে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে।’
জুয়েল মিয়া
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সংবিধান এবং সুপ্রিমকোর্টের রায় অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে এবং সেজন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলে আর কোনো সরকার আসবে না। তাই এই সরকার থাকা অবস্থায় আগামী ডিসেম্বর মাসের শেষ দিকে অথবা জানুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এ ব্যাপারে আপনাদের সন্দেহ থাকা উচিত না। অন্য কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রথা আসবে না। সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অবৈধ। মঙ্গলবার (২৭ জুন) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত চারগাছ এন.আই ভূইয়া ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী আরও বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে এখন মানুষ কষ্ট পায়। সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই মানুষের এই কষ্ট কমিয়ে আনা হবে। তবে বৈশ্বিক দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে যে মূল্যস্ফীতি দেখা দিয়েছে, কোনো সিন্ডিকেট যাতে তার সুযোগ নিতে না পারে সেজন্য সরকার সজাগ রয়েছে। মূলগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ আলমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন খানের সঞ্চালনায় বর্ধিত সভায় কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদুল কাওসার ভুইয়া, কসবা পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, মূলগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জালাল উদ্দিন ভুইয়া, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. মইনাল হোসেনসহ দলীয় নেতাকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন। পরে বিকেলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কসবা উপজেলার মনকাশাইর আশ্রয়ণ প্রকল্পের উপকারভোগীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদুল কাওসার ভুইয়া, কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আমিমুল ইহসান খান, কসবা পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকঞ্জি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আরও চার ইউএনও বদলি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) বদলি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আরও ৪টি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিভিন্ন জায়গায় বদলির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ শামীম আলম সই করা এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরওয়ার উদ্দীনকে নোয়াখালী জেলার কবিরহাটে বদলি করা হয়েছে। তার স্থলে বদলি করা হয়েছে নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জের ইউএনও মেজবা উল আলম ভূইয়াকে। আখাউড়া ইউএনও অংগ্যজাই মারমাকে রাউজানে বদলী করা হয়েছে, তার স্থলে বদলি করা হয়েছে কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার ইউএনও রাবেয়া আক্তারকে। নাসিরনগরের ইউএনও ফখরুল ইসলামকে কক্সবাজারের চকরিয়ায় বদলি করা হয়েছে, তার স্থলে বদলি করা হয়েছে নোয়াখালীর চাটখিলের ইউএনও মোহাম্মদ ইমরানুল হককে। বাঞ্ছারামপুরের ইউএনও একি মিত্র চাকমাকে চাঁদপুরের মতলব উত্তরে বদলি করা হয়েছে,তার স্থলে বদলি করা হয়েছে বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচি উপজেলার ইউএনও মুহা.আবুল মনসুরকে।
এর আগে ৪ ডিসেম্বর এক আদেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদকে রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে এবং খাগড়াছড়ির পানছড়ির নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবাইয়া আফরোজকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বদলি করা ।