স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বালু মহলে চাঁদা না পেয়ে দুর্বৃত্তদের গুলিতে দু’জন আহত হয়েছেন। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের সোনাবালুয়া ঘাটে এ ঘটনা ঘটে।আহতরা হলেন, বড়িকান্দি ইউনিয়নের ধরাভাঙ্গা গ্রামের রহিছ মিয়ার ছেলে সোহেল (৩০) ও ফজলু মিয়ার ছেলে মকবুল হোসেন (৪৫)। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রাতে তাদের জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্যে পাঠানো হয়।স্থানীয়রা জানায়, চলতি বছরের গত সেপ্টেম্বর মাসে উপজেলার জাফরাবাদ ও নতুনচর বালু ইজারা প্রদান করে জেলা প্রশাসন। ইজারা পায় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের মের্সাস মুন্সি এন্টারপ্রাইজ। জেলা শহরের বাসিন্দা শাহাদাৎ হোসেন শোভন ইজারা পাওয়ায় স্থানীয় একটি চক্র এনিয়ে নানান প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। পরে তাদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে প্রায় দেড় মাস পর বালু মহালটি চালু করে ইজারাদার। কিন্তু বালু উত্তোলন শুরু হলে পাশের নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার একটা গ্রুপ এ মহাল থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল।এনিয়ে বেশ কিছুদিন যাবত উত্তেজনা চলে আসছিল। এর জেরে রোববার সন্ধ্যায় মেঘনা নদী পথে কয়েকটি স্পিডবোটে করে নদীর তীরে ইজারাদারের হিসেবের ঘর লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। এ ঘটনা দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে রাতে তাদের জেলা সদর হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্যে পাঠানো হয়েছে।এ বিষয়ে ইজারাদার শাহাদাৎ হোসেন শোভন বলেন, আমি ঢাকায় আছি। ঘটনাটি আমি জানতে পেরেছি। চাঁদার দাবিতে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলেন, স্পিডবোডে করে এসে আতর্কিত গুলি করা হয়েছে। দু’জনের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সূত্রঃ আদিত্য কামাল ।
আদিত্ব্য কামাল : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে নিখোঁজের দুদিন পর রনি ওরফে ছোটন (৬) নামের এক শিশু মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুলিকুন্ডা গ্রামের একটি পুকুর থেকে শিশুর মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।ছোটন সদর ইউনিয়নের ওই গ্রামের প্রবাসী মোঃ আব্দুল হাই ভূঁইয়ার ছেলে। এ ঘটনায় দুই কিশোরকে আটক করা হয়।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেলে রনি ওরফে ছোটন মোবাইল নিয়ে বাড়ির বাইরে খেলা করছিল। এসময় মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট প্যাকেজ চালু করে দেওয়ার কথা বলে প্রতিবেশী শাহ আলমের ছেলে রিফাত, লিটন ও ইয়াছিন ফুঁসলিয়ে ছোটনকে সঙ্গে করে নিয়ে যায়। তারা শিশু ছোটনকে পাশের দাঁতমণ্ডল গ্রামের ওরশে নিয়ে যায়। সন্ধ্যায় স্বজনরা ছোটনকে না পেয়ে মোবাইলে ফোন দিলে রিফাত ফোনটি রিসিভ করার পর বন্ধ করে দেয়।এই ঘটনায় রনির মা সুলেমা বেগম বাদী হয়ে নাসিরনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.হাবিবুল্লাহ সরকার জানান, এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। আরেকজনকে আটকের চেষ্টা চলছে। তবে কী কারণে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে সেটি জানতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য সম্মাননা পেলেন মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশন এর সহ-সভাপতি সাংবাদিক এইচ এম জাকারিয়া জাকির।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বিকাল ৫ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া গভ: মডেল গার্লস হাই স্কুল হলরুমে কবি ও কবিতা বিষয় সংগঠন ‘কবির কলম’ এর ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে তাকে এ সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন, কবি জয়দুল হোসেন, সভাপতি সাহিত্য একাডেমী ব্রাহ্মণবাড়িয়া। প্রধান আলোচক ছিলেন, কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবক। বিশেষ আলোচক ছিলেন, কথা সাহিত্যিক আমির হোসেন, সভাপতি চেতনায় স্বদেশ গণগ্রন্থাগার ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আবদুর রহিম, রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী ও শিক্ষক। ফজিলাতুন নাহার সভাপতি, বাংলাদেশ নারী মুক্তি সংসদ। এড হুমায়ুন কবির, সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়াস্থ সমিতি। কেষ্ট কবি ইসমোনাক। জাকারিয়া জাকির সাংবাদিক ও সমাজ সেবক। কবি মাশরিকি শিপার। কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস। ফারুক আহমেদ ভুইয়া সিনিয়র সহ-সভাপতি উদিচি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা। মোস্তাক আহমেদ খোকন, সাধারণ সম্পাদক জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা। শফিকুল ইসলাম তৌছির বিশিষ্ট সমাজ সেবক। ফিরোজ মিয়া কলেজের প্রভাষক হানিফ, অংকুর শিশুকিশোর সংগঠন এর প্রতিষ্ঠাতা আনিসুর রহমান রিপন, কবি সৌমিক সাত্তার। কণ্ঠ শিল্পী সোহেল আহমেদ। সঙ্গীত শিল্পী ফরিদ আহমেদ সাগর। সংগীত শিল্পী সানজিদা শারমিন ফ্লোরা। সংগীত শিল্পী সাথি ইসলাম। জাকির হোসেন রাজা তবলা বাদক। আনন্দলোক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের প্রশিক্ষক সোহেল মিয়া। তরুন সংগঠক নাইমুর রহমান। জুয়েনা বিনোদীনি।
এছাড়াও সংগঠন এর সহ-সভাপতি আদিত্ব্য কামাল, সহ-সভাপতি কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, ফাহিম মুনতাসীর, ইফতেখারুল ইসলাম সোহান, অন্তর। সদস্য মুরাদ আল হাসান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একটি মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
আবৃত্তি পরিবেশনে ছিলেন, সোনালি সকাল। নৃত্য পরিবেশনে ছিলেন, নৃত্যশিল্পী চন্দ্রিমা বনিক, নৃত্যশিল্পী অবন্তিকা সূত্রধর।
অনুষ্ঠানে গুঞ্জন পাঠাগার নবীনগর, এস এম নাজমুন কবির ইকবাল (ইসমোনাক) সরাইল, সাংবাদিক এইচ এম জাকারিয়া জাকির, শফিকুল ইসলাম তৌছির কে সম্মাননা স্বারক প্রদান করা হয়।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধা কণ্ঠ শিল্পী, তিতাস ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ, বেতার এবং টেলিভিশন শিল্পী সেহেলি মাসুদ এর মৃত্যুতে শোকাহত শিল্পী বৃন্দের উদ্যোগে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে শহীদ ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত ভাষা চত্বরে এ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সংসদের সভাপতি আল আমীন শাহীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ পারুল ,সাংগঠনিক সম্পাদক শিল্পী শাহাদাৎ হোসেন সোহেল অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। এসময় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব , বাংলাদেশ টেলিভিশনের সঙ্গীত পরিচালক আলী মোসাদ্দেক মাসুদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত প্রশিক্ষক পিযুষ কান্তি আচার্য্য,গীতিকার কবি দেওয়ান মারুফ, গীতিকার ইব্রাহিম খান সাদাত, সাগর মিউজিক প্লাস এর প্রতিষ্ঠাতা ফরিদ আহমেদ সাগর, বৈশাখী শিল্পিী গোষ্ঠীর সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন, রঙ্গধনু স্টুডিওর সত্বাধিকারী শিল্পী দেবাশীষ দেবু, শ্যামা কাউসার, কণ্ঠ শিল্পী সেলিম রেজা,শিল্পী আলমগীর পলাশ, জেসমিন জাহান,গীতিকার নুসরাত জাহান জেরিন,পরিবারের পক্ষ থেকে শিল্পী এমিল মোরসালিন, শ্যামল আহমেদ,অ্যাড. দিলশাদ আরা, সঙ্গীত প্রশিক্ষক মণিকা আচার্য্য,বায়োজিদ বোস্তামি, সাথী ইসলাম , উর্মিলা প্রিয়া, সৈয়দ মারুফ, তাহজীব আহমেদ চৌধুরী, অমিত সহ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও শোকাহত শিল্পী বৃন্দ বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন। মোনাজাত পরিচালনা করেন শাহাদাত হোসেন সোহেল। সভায় বক্তারা বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা কণ্ঠ শিল্পী সেহেলি মাসুদ মহান মুক্তিযুদ্ধ সহ সাংস্কৃতিক অঙ্গনে অনন্য ভূমিকা রেখে গেছেন। উনার অবদান স্মরনীয় হয়ে থাকবে। মাতৃসুলভ আচরণে সুপ্ত প্রতিভার বিকাশে কাজ করেছেন তিনি। উল্লেখ, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ঢাকায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গত বুধবার বাদ জোহর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৌলভীপাড়াস্থ জামে মসজিদ সংলগ্ন ময়দানে মরহুমার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার পূর্বে বীর মুক্তিযোদ্ধা সেহেলি মাসুদকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।পরে শেরপুর গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকঞ্জি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় নিখোঁজের দু’দিন পর ডোবা থেকে আবু সাঈদ আল মামুন বুকুল (৪৫) নামের এক মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে নিখোঁজের লাশ সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের মীরহাটির রাশা এলপিজি পাম্পের পশ্চিম পাশের ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়। গত ৬ ডিসেম্বর বুধবার সকাল ১০ টা থেকে বকুল নিখোঁজ ছিলেন। বকুল শহরের বাগানবাড়ি এলাকার বিশিষ্ট ঠিকাদার মরহুম আবুল হাসেমের ছোট ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন যাবত মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গত ৬ ডিসেম্বর বকুল তার মেড্ডা মোদকবাড়ি এলাকার বোনের বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পরে বকুলের বোন সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তারপর বকুলের পরিবারপরিজন ও থানা পুলিশ বকুলকে বিভিন্ন জায়াগায় খোজাখুজি শুরু করি। আজকে দুপুরে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের মীরহাটির রাশা এলপিজি পাম্পের পশ্চিম পাশের ডোবা থেকে বকুলের লাশ উদ্ধার করি।তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে বকুলের লাশ উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। বিষয়টি তদন্ত চলছে।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার সময় পুলিশের গুলিতে আইয়ুব নূর (৬০) নামে এক মাদক কারবারি নিহত হয়েছেন। হামলায় অন্তত ১০ পুলিশ সদস্য আহত হন। বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) ভোরে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের আদমপুরে গাবুইন্নাবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। হামলার সময় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আইয়ুব নূরের ছেলে আরিফ নূরকে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেওয়া হয়। নিহত আইয়ুব নূরের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা আছে। জানা যায়,আইয়ুব নুরের পরিবারের সবাই মাদক কারবারি। তার ছেলে আরিফ নূর ও তোফাজ্জল নূরের বিরুদ্ধেও বেশ কয়েকটি মামলা আছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আরিফ নূরকে ধরতে আদমপুরের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় হাতকড়া পরানো অবস্থায় আরিফকে ছিনিয়ে নেন তার স্বজনসহ অন্যরা। এ সময় পুলিশের ওপর হামলা চালান তারা।বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাজু আহমেদ জানান, আত্মরক্ষার্থে পুলিশ রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এতে আইয়ুব নূর, সালমা বেগম ও ইমন নামে তিনজন আহত হন। আহতদের মধ্যে আইয়ুব নূর মারা যান। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।