স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
সালমান হোসাইন
মাদক, জুয়া ও মোবাইল আসক্ত থেকে দূরে থেকে খেলাধুলা ও সুস্হ্য বিনোদনে যুবসমাজ কে এগিয়ে আসতে হবে।১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ উনুষ্টিত হয়েছে। শনিবার(১৬ ডিসেম্বর) রামরাইল ইউনিয়নের বিজ্বেশ্বর গ্রামের তরুণ যুবসমাজ ও দৈনিক পত্রিকার পৃষ্টপোষকতায় লাল দল বনাম সবুজ দলের মাঝে একদিনের প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্টিত বিজয়ের দিন সকাল ১০ টায় আবদুল এ মোনেম স্টেডিয়ামে এই প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ খেলার জন্য মাঠে নামে দুই দল। এর আগে টসে জয়লাভ করে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় লাল দল। ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬ ওভারে মাত্র ১৩৩ রানে অলআউট হয়ে যায় লাল দল। ব্যাটসম্যান মোঃ মিশু লাল দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন ও ম্যান অফদ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন।বিপুল সংখ্যক দর্শকের টান টান উত্তেজনার মধ্যে জয়ের জন্য রান তাড়া করতে নেমে শুরুতে ২ উইকেট পড়লেও শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেট হাতে রেখে ম্যাচের শেষ ওভারে জয় তুলে নেয় সবুজ দল। ব্যাটসম্যান মোঃ মনির সহরিয়া ( বাবু) সবুজ দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৭ রান করেন।বিজয় দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জনাব মোঃ তোফায়েল আহমেদ, সিনিয়ার প্রিন্সিপাল অফিসার সোনালী ব্যাংক।
আশুগঞ্জ-আগরতলা ফোরলেন সড়কে শহরের পুনিয়াউট থেকে ফুলবাড়িয়া এলাকা পর্যন্ত নির্মানাধীন ফ্লাইওভারটি বিরাশার বাসষ্ট্যান্ড পর্যন্ত বর্ধিত করার দাবী জানিয়ে নাটাই উত্তর ইউনিয়নের মানুষ বিরাশার বাসষ্ট্যান্ডে এক মানববন্ধন করেছেন।মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় বিরাসার বাসষ্ট্যান্ডে এই দাবীতে করা মানববন্ধনে বক্তারা বলেন- বিরাশার একটি ব্যস্ততম জায়গা। বিরাসার বাসষ্ট্যান্ড হয়ে সদর এবং আশুগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ চলাচল করেন। শহরে আসা যাওয়ায় ৪ লেন মহাসড়ক অতিক্রম করতে গিয়ে তীব্র যানজট এবং দূর্ভোগের শিকার হতে হয়। সেজন্যে নির্মানাধীন ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির প্রস্তাব করেন এলাকার মানৃষ।মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-তাজ মো: ইয়াছিন, আবুল কাশেম মাষ্টার, দুলাল আনসারী, আবুল কালাম, বিরাশার বাসস্ট্যান্ড ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মনিরুল ইসলাম, মোমিন হোসেন, জয়নাল মিয়া, সোহরাব হোসেন প্রমুখ।
রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপে লিপ্ত থাকার অভিযোগ উঠায় বিপ্লবকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হলো। এছাড়া তাকে কেন সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করার জন্য কেন্দ্রে সুপারিশ করা হবে না, আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে দফতর সেলে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, বুধবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যায় জেলা শহরের মৌলভীপাড়ায় বিএস ফিটনেস ক্লাবে গোপনে আপত্তিকর ভিডিও ধারণের প্রতিবাদ করায় আটকে রেখে গৃহবধূসহ দুজনকে মারধর করার অভিযোগে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ জিমের পরিচালক জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হাবিবুল্লাহ ভূঁইয়া বিপ্লব, জিমের ফিটনেস ট্রেইনার মিতু আক্তার ও সাইমকে গ্রেফতার করে। ঘটনার দিন রাতেই ওই গৃহবধূর ভাসুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের এপিপি মাসুদুর রহমান (সোহাগ) গ্রেফতার তিনজনসহ ৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৮/৯ জনকে আসামি করে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আদর্শপরিপন্থি কার্যকলাপের অভিযোগ পাওয়ায় জেলা ছাত্রলীগের এক জরুরি সভায় বিপ্লবকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
এছাড়া ব্যক্তির দায়, দল বা সংগঠন নেবে না উল্লেখ করে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য বিপ্লবকে শোকজ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম স্বপনকে অস্ত্রসহ গ্রেফতারের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৃহস্পতিবার( ৪মে) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তার নিঃশর্ত মুক্তির জোর আহবান জানান এবং গুরুতর অসুস্থ শরীফুল হক স্বপনের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন তিনি।এর আগে বৃহস্পতিবার (৪মে) দুপুর ১টা ১০ ঘটিকার সময় কসবা উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়নের দারোগা বাড়ি মসজিদের উত্তর পার্শ্বে পাকা রাস্তার উপর থেকে শরিফুল হক স্বপনকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়। কসবা উপজেলার সৈয়দাবাদ (তিনলাখপীর) গ্রামের জহিরুল হকের ছেলে তিনি।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উল্লেখ করেন, কসবা উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক ছাত্রদল ও যুবদল নেতা শরীফুল হক স্বপন-কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারের পর শরীফুল হক স্বপন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ায় পুলিশী হেফাজতে তাকে মুমূর্ষ অবস্থায় রাজধানীর হার্ট ফাউন্ডেশনে ভর্তি করা হয়েছে।বিএনপি মহাসচিব বলেন, “গণতন্ত্রকে মাটিচাপা দেয়ার পর দেশকে একদলীয় দুঃশাসনের চরম অন্ধকারে নিপতিত করতে বর্তমান গণবিচ্ছিন্ন ও ভোটারবিহীন অবৈধ সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর জুলুম চালাতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাধীন কসবা উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক স্বপন-কে গ্রেফতার সেই জুলুমেরই ধারাবাহিকতা। বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর দুঃশাসনের প্রকোপ ক্রমশ: বিপজ্জনক রূপ ধারণ করছে। ভোটারবিহীন সরকার আইনের সীমানার মধ্যে না থেকে চরম সীমালঙ্ঘন করে যাচ্ছে। গণতান্ত্রিক অধিকারগুলোকে পদদলিত করছে নিষ্ঠুর দমননীতি অবলম্বন করে। গণতন্ত্র নিরুদ্দেশ বলেই দেশে মানবতা, সভ্যতার চিহ্নও ক্রমাগতভাবে মুছে যাচ্ছে। দেশে এখন চলছে আদিম অরণ্যের আইন। বিকৃত দুঃশাসনে জনজীবনে ভয় ও আতঙ্কের পরিবেশ বিরাজমান। দুঃশাসনের শৃঙ্খলভঙ্গের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ জনগণের ওপর সরকার পুলিশী শক্তিকে যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করছে। এই কারণেই রাষ্ট্র ও সমাজে বিরাজমান রয়েছে চরম অস্থিরতা ও নৈরাজ্যকর পরিবেশ। সরকারী মদদে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এখন আইনানুযায়ী কাজ করতে পারছে না। মনে হয় তারা বিরোধী দল দমনে ফ্রি লাইসেন্স পেয়ে গেছে। দেশে ভীতি ও শঙ্কা বিদ্যমান রাখার একমাত্র উদ্দেশ্যই হলো সরকারের অবৈধ ও স্বেচ্ছাচারী শাসন নিয়ে কেউ যেন মাথা উঁচু করে কথা বলতে সাহস না পায়। ”
গ্রেফতারের ঘটনার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহবায়ক জিল্লুর রহমান জিল্লুর এক বিবৃতিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাধীন কসবা উপজেলা বিএনপির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন সাময়িক ভাবে স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মাদ শাখাওয়াত হোসেন মহোদয় এর নির্দেশে, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা সার্কেল) জনাব মোঃ দেলোয়ার হোসেন এর নেতৃত্বে এসআই মোঃ লিয়াকত আলী সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে শরিফুল হক স্বপনের দেহ তল্লাশি করে তার কোমরের পেছনের দিকে পরিহিত পাজামার বাঁধনের নিচে গোঁজা অবস্থায় ০১টি দেশীয় তৈরি কাঠের বাট যুক্ত পুরাতন ওয়ান শুটারগান, যাহার কাঠের বাট সহ লম্বা ১২ ইঞ্চি এবং লোডেড অবস্থায় ০১টি লাল রঙের কার্তুজ পাওয়া গেলে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে জব্দ করা হয়। উদ্ধারকৃত একটি প্রাইভেট কার এবং ১০ কেজি গাঁজা উদ্ধার সংক্রান্তে অজ্ঞাত পলাতক আসামি দুইজনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ( সদর- বিজয়নগর) আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালানোর অভিযোগে সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমার প্রত্যাহারের দাবি করা হয়েছে। শুক্রবার ওই সরকারি কর্মকর্তার প্রত্যাহার দাবি করে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট শেখ ওমর ফারুক।এছাড়া সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছেও একই অভিযোগ করেছেন তিনি। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমানের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট শেখ ওমর ফারুক লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর পরেও অতিউৎসাহী সরকারি কর্মকর্তা উম্মে সালমা পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছেন। যার ফলে নিরপেক্ষতা দারুণভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা সরকারি অফিস ব্যবহার করে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে প্রভাবিত করছে। এসবের ছবি তাদের সংরক্ষণে রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা এবং লিফলেট বিতরণ করেছেন। অভিযুক্ত শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা নৌকা প্রতীকের প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর স্ত্রী, মাউশির সদ্য সাবেক মহাপরিচালক ফাহিমা খাতুনের আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠজন উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগে বলা হয়, এই কর্মকর্তা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত হলে অথবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া কর্মস্থলে অবস্থান করলে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে প্রভাবিত করে সুষ্ঠু নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করবে। ফলে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে এই কর্মকর্তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অভিযোগকারী শেখ ওমর ফারুক বলেন, ওই কর্মকর্তা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছেন৷ নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণার কিছু স্থিরচিত্র অভিযোগের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। এসব যাচাই-বাছাই করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা দৈনিক পত্রিকা প্রতিবেদককে বলেন, ‘এটা কি সম্ভব, আমি সরকারি চাকরি করি, আমি কোথাও কোনো প্রচারণায় অংশগ্রহণ করিনাই। লিফলেট আমি দেখিইনাই, বিতরণ করবো কোথায়।’
অভিযোগের বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান দৈনিক পত্রিকা প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযোগ দেওয়া হয়েছে, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, বাড়িতে মা কাজে ব্যস্ত থাকার সময় ওই দুই শিশু পুকুরপাড়ে খেলতে যায়। একপর্যায়ে তারা পানিতে পড়ে যায়। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।