স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. হাবিবুর রহমান। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক পদে দায়িত্বরত ছিলেন। রবিবার (১০ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ওই চিঠিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শাহগীর আলমকে প্রত্যাহার করে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
থেমে যাবে না, তোমার পড়ালেখা’ শ্লোগান কে সামনে রেখে সরাইলে ইঞ্জিনিয়ার আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার পলাশের নিজস্ব অর্থায়নে কালিকচ্ছ ও নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ১১ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দরিদ্র ও মেধাবী ২৭ জন শিক্ষার্থীকে (৩ হাজার টাকা) শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।ইঞ্জিনিয়ার আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার (পলাশ) এর উদ্যোগে শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) উপজেলার কালীকচ্ছ ইউনিয়নের দত্তপাড়ায় তার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী বিল্লাল এর বাড়ি প্রাঙ্গণে এ শিক্ষা বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।সরাইল পাইলট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো.আইয়ুব খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত “প্রকৌশলী আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার (পলাশ) শিক্ষা বৃত্তি- ২০২৩ ” অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সরাইল সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মান বদ্ধর্ন পাল, এতে স্বাগত বক্তব্য দেন ইঞ্জিনিয়ার আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার পলাশ।এছাড়াও সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সরাইল মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বদর উদ্দিন বদু, কালীকচ্ছ পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম (মানিক), কালীকচ্ছ এম এ বাশার আইডিয়াল ইনষ্টিটিউট এর শিক্ষিকা নাজমা বেগম, নোয়াগাও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. অহিদ হোসেন, গুনারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেওয়ান রওশন আরা লাকী প্রমুখ। উক্ত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সরাইল উপজেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অহিদুজ্জামান লস্কর অপু।স্বাগত বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার পলাশ বলেন- আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের কন্যাণে কাজ করতে পারি।ইঞ্জিনিয়ার আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার (পলাশ) তার নিজস্ব অর্থায়নে শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা বৃত্তি চালু করায় বক্তারা তার প্রশংসা করেন।
জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ৩১ আগস্ট সন্ধ্যায় শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্ব পাশে মাটির রাস্তায় বর্বর এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারীর নাম মোছা. নাছিমা আক্তার। তিনি শিবপুর কলেজ পাড়ার মলাই মিয়ার মেয়ে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানকার চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠান। নাছিমা এখন ওই হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
এ ঘটনায় শিবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে মোছা মিয়াকে প্রধান আসামি করে ১৬ জন নামের থানায় মামলা হয়েছে। তবে পুলিশ কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে আভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
জানা যায়, স্ত্রী ও ৬ মেয়ে নিয়ে শিবপুর কলেজপাড়ায় নিজ বাড়িতে বসবাস করে আসছেন মলাই মিয়া। তিনি ও তার স্ত্রী বর্তমানে খুবই অসুস্থ। একটি জমি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে পরিবারটির সঙ্গে মোছা মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল। শিবপুর ইউনিয়ন সদরে নাছিমাদের ১১ শতক জমি রয়েছে। ওই জমি ক্রয় করতে চান মোছা মিয়া। এজন্য নাছিমাকে প্রস্তাবও দিয়েছেন। কিন্তু নাছিমা জমি বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হন মোছা মিয়। এর জেরেই তার ওপর হামলা চালানো হয়।
ভুক্তভোগী নাছিমা জানান, মোছা মিয়া এলাকায় অহসায় এতিমদের জমি জবরদখল, সন্ত্রাসসহ নানা অপকর্মে জড়িত। এখন সে আমাদের জমি কিনতে চাচ্ছেন। রাজি না হওয়ায় সে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয়, যে কোনো মূল্যে ওই জমি দখল করবে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার ওপর হামলা করা হয়েছে।
নাছিমা বলেন, হামলাস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারের সময় পড়ে থাকা আমার মোবাইল ফোনটি শিবপুর ফাঁড়ি পুলিশ নিয়ে গেছে। মঙ্গলবার রাতে থানায় অভিযোগ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত আসামিদের ধরার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলেন মোছা মিয়া বলেন, ‘আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে ফাঁসাতে আসামি করা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুব আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। আইনি প্রক্রিয়ায় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে বুধবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার একটি অনুষ্ঠানে শিবপুর গেলে নাছিমার মা হোছনে আরা তার কাছে বিষয়টি তুলে ধরে ন্যায়বিচার দাবি করেন। এ সময় নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদ শামিম ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ( সদর- বিজয়নগর) আসনটিতে মোট ভোটার ৫ লাখ ৬০ হাজার ৩৮৪ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২’র অনুচ্ছেদ ১২’র দফা (৩ক) (ক) এর বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার এক শতাংশ ভোটারের সমর্থন সম্বলিত স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করা আবশ্যক। এই শর্তে এ আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধতার জন্য প্রায় ছয় হাজার ভোটারের সমর্থন সম্বলিত স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করা প্রয়োজন। এই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান শর্ত পূরন করে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তার সমর্থনকারী শতকরা একভাগ ভোটারের স্বাক্ষরপত্র থেকে দৈবচয়নের মাধ্যমে যে ১০ জন চিহ্নিত করা হয় তাদের মধ্যে মীর বাইজিদ নামের একজনের স্বাক্ষর দৈবচয়নের স্বাক্ষরের সঙ্গে মিল না পাওয়ার কারন উল্লেখ করে তার মনোনয়ন বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। তবে ওলিওর অভিযোগ তার সমর্থনকারীদেরকে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে স্বাক্ষর জটিলতা সৃষ্টি করেছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। নিরপেক্ষ আচরণ না করার কারনে ওলিওর ছেলে সুলতানপুর ইউপি চেয়ারম্যান ওমর ফারুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দেওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডিসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।ফিরোজুর রহমানের সমর্থনকারী ও স্থানীয়রা বলছেন, ওলিও সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪১ হাজারের চেয়ে বেশি ভোটের ব্যবধানে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান হয়েছেন৷ মোট ভোটারের ১% সর্বোচ্চ ৬ হাজার ভোটারের সমর্থনের স্বাক্ষরের মধ্যে ভুল দেখিয়ে প্রার্থীতা বাতিল রহস্যজনক।
ভোটযোদ্ধের আগেই নির্বাচনী মাঠ থেকে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়ার অপকৌশল মনে হচ্ছে। কারন তিনি এই আসনের একজন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। আশা করছি নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থীতা ফেরত দিবেন ।উল্লেখ,পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০১৯ এ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও নিকটতম আ.লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীকে ৪১ হাজার ৩শত ২৬ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান আনারস প্রতীকে ৬৮ হাজার ২শত ৩৩ ভোট পান। অন্যদিকে মো: জাহাংগীর আলম নৌকা প্রতীকে ২৬ হাজার ৯শত ৭ ভোট পান। ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী কাউছার মোল্লা মিনার প্রতীকে ৩ হাজার ৮৬ ভোট পান। তিনি ( ওলিও) সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নে পাঁচ বার একটানা ২৬ বছর চেয়ারম্যান ছিলেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য সম্প্রতি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়ে না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেন।এবিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া – ৩ ( সদর – বিজয়নগর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছি। দেখা যাক কি হয়।’
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন কর্তৃক স্থানীয় সাত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার প্রতিবাদে এবং অতি দ্রুত মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নবীনগগরের সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে বুধবার উপজেলা সদরের ডাক বাংলোর সামনে রাস্তায় এ কর্মসূচী পালিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন আওয়ামীলীগ নেতা ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম নবী, কমরেড মোঃ ইসহাক, মাওলানা মেহেদী হাসান, মোঃ আমীর হোসেন, সাংবাদিক মাহাবুব আলম লিটন, সাংবাদিক তাজুল ইসলাম চৌধৃুরী, শাহিন রেজা টিটু, হেদায়েত উল্লাহ, খান জাহান আলী চৌধুরী, মো বাবুল আহম্মেদ, মো. সফর আলী, পুতুল বেগম, সঞ্জয় শীল, কয়েছ আহম্মেদ প্রমূখ। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলসহ নবীনগরের সাত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। অন্যথায় সামনে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারি দেন বক্তারা।উল্লেখ্য, নবীনগরে এক সমাজ সেবিকা ও নারী উদ্দ্যোক্তা সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল গত ৮ ডিসেম্বর কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে ইউএনওর বরাবরে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ভূয়া সন্তান সেজে ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ দাখিল করেন। এরই প্রেক্ষিতে স্থানীয় সাংবাদিকর বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন। ওই সংবাদ প্রকাশের জেরে নবীনগর পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে গত ৫ জানুয়ারী মামলাটি দায়ের করেন। গত শুক্রবার আসামিদের নাম ও ঠিকানা যাচাই করে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি জানানোর জন্য নবীনগর থানাকে চিঠি দেন। এরপরই বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। মামলার সাত আসামি হলেন সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল (দৈনিক ভোরের সময়), মাহাবুব আলম লিটন (দৈনিক সমকাল), মো. বাবুল (দৈনিক আমার সংবাদ), জ, ই বুলবুল (দৈনিক দেশ রূপান্তর), মো. সফর মিয়া (দৈনিক বর্তমান), দৈনিক সত্যের সন্ধ্যানে পত্রিকার নবীনগর প্রতিনিধি (নাম জানা যায়নি) ও মমিনুল হক রুবেল (ঢাকা নিউজ)।
সালমান হোসাইন
আধুনিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ৯ মার্চ, ২০২৪ বেলা ৩ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা সৈয়দাবাদ বাসস্ট্যান্ডে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার শুভ উদ্বোধন করা হয়। ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার এরিয়া ম্যানেজার জনাব মো: মহসিন এর পরিচালনায় জনাব মো: শরিফুল হক স্বপনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এজেন্ট ব্যাংক উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব জাহাঙ্গীর ভূইয়া ও ব্যবসায়ী জনাব মো: আবু জাফর রাসেল। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মনির হোসেন বাকিক, জনাব মো: আতাউল্লাহ ভূইয়া বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক, প্রমুখ। অন্যান্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্রএলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গ্রাহক গণ। অতিথিরা বক্তব্যে বলেন ‘ডাচ বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং এমন একটি ব্যাংক সিস্টেম, যা অনলাইন পদ্ধতিতে মানুষের দোড়গোড়ায় ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে, আগে যেভাবে মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ প্রতারনা ও বিভিন্ন ভাবে হারিয়ে ফেলতো, সেখান থেকে গ্রাহককে ডাচ বাংলা ব্যাংক নিশ্চিত ভাবে লেনদেনের মাধ্যমে যুগযোপযোগী সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।’ তাছাড়া কোন গ্রাহক যদি স্বাক্ষর দিতে না জানেন সে ব্যাক্তি আঙুলের চাপ দিয়ে একাউন্ট খোলতে পারেন এই ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকে।উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেন -ব্যাংক এজেন্ট প্রতিনিধি জনাব মো: রাজিবুল ইসলাম ভূইয়া।