স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
সীমান্ত ঘেষা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানা এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, অপরাধ দমনে চৌকস ভূমিকা, থানা এলাকায় মাদক উদ্ধার, গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল সহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১ জন আসামীকে গ্রেফতার ও পৃথক পৃথক অভিযানে ৩৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার সহ মাদক নির্মূলে যুগান্তকারী ভূমিকা ও নেতৃত্ব প্রদান করায় এবং অক্টোবরসহ গত ২৩ মাসের কাজের মূল্যায়ন করে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ আবারও জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হলেন কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম। গত- ২৫/১১/২৩ ইং পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে মাসিক কল্যাণ সভায় বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আল মামুন বিপিএম (বার) পিপিপি এম কর্তৃক পুরস্কার স্বরূপ শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে তার হাতে ৭৫,০০০/- হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ও বিশেষ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। কাজের মূল্যায়ন করে সভায় তার নাম ঘোষনা হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন তার হাতে ঘোষিত পুরস্কার তুলে দেন। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদিন সহ পুলিশের আরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কৃত হওয়ার ব্যাপারে মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে সবসময়ই ভালো লাগে। তখন কাজের প্রতি আরো বেশি স্পৃহা ও দায়িত্ববোধ বেড়ে যায়। বাংলাদেশ পুলিশের একজন কর্মকর্তা হিসেবে আমি আমার জায়গা থেকে আরো সচেষ্ট থেকে কাজ করার আশা পোষণ করছি। তিনি এ ব্যাপারে সবার সহযোগীতা কামনা করেন। উল্লেখ্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম আগেও একাধিকবার জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসারসহ এই পুরস্কারে মনোনীত হয়ে পুরস্কৃত হয়েছিলেন।
শাহাদাত হোসেন সোহেল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া : বিগত ২০২২ – ২০২৩ অর্থ বছরের সার্বিক বিশ্লেষণে “সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা” গড়ার প্রত্যয়ে এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কর্মদক্ষতায় জেলার পেশাগত জ্ঞান, দক্ষতা, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ সহ ০৭ টি ক্যাটাগরিতে বিচার বিবেচনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শ্রেষ্ঠ ইউএনও নির্বাচিত হওয়ায় বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ কে বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান হয়।
২৭ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ ঘটিকার সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর নেতৃবৃন্দ সম্মাননা স্মারক প্রদান কালে ইউএনও কে বলেন, আপনার এই কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি সুফল ভোগ করব আমরা বিজয়নগরবাসী। আমরা দেখছি আপনি বিজয়নগর যোগদানের পর থেকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে প্রশাসনিক বিভিন্ন কাজের গতি ফিরে আসছে। পাশাপাশি ভেজাল পণ্যের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, মাদকদ্রব্য উদ্ধার ভূমিকা, বাল্য বিবাহ নিয়ন্ত্রণ, ভূমিদস্যু বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান, অবহেলিত মানুষের প্রশাসনিক হয়রানি বন্ধের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে যাচ্ছেন। আপনার কর্মগুনে চির দিন বিজয়নগরবাসী আপনাকে মনে রাখবে।
এসময় বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর সভাপতি মোঃ আব্দুর রশিদ খাঁন, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক, বিজয়নগর উপজেলা প্রেসক্লাব এর সভাপতি এস এম কামরুল হাসান শান্ত, দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক শাহনেওয়াজ শাহ, সহ-সম্পাদক মোঃ আব্দুল হামিদ, জিয়াউর রহমান, মোঃ সাইমন মিয়া, সদস্য সুজন মিয়া, মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ উপস্হিত ছিলেন ।
মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকঞ্জি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় নিখোঁজের দু’দিন পর ডোবা থেকে আবু সাঈদ আল মামুন বুকুল (৪৫) নামের এক মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে নিখোঁজের লাশ সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের মীরহাটির রাশা এলপিজি পাম্পের পশ্চিম পাশের ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়। গত ৬ ডিসেম্বর বুধবার সকাল ১০ টা থেকে বকুল নিখোঁজ ছিলেন। বকুল শহরের বাগানবাড়ি এলাকার বিশিষ্ট ঠিকাদার মরহুম আবুল হাসেমের ছোট ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন যাবত মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গত ৬ ডিসেম্বর বকুল তার মেড্ডা মোদকবাড়ি এলাকার বোনের বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পরে বকুলের বোন সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তারপর বকুলের পরিবারপরিজন ও থানা পুলিশ বকুলকে বিভিন্ন জায়াগায় খোজাখুজি শুরু করি। আজকে দুপুরে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের মীরহাটির রাশা এলপিজি পাম্পের পশ্চিম পাশের ডোবা থেকে বকুলের লাশ উদ্ধার করি।তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে বকুলের লাশ উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। বিষয়টি তদন্ত চলছে।
আদিত্য কামাল
মোঃ হাবিব মিয়া (৫০) নামে মানসিক ভারসাম্যহীন একজন ব্যক্তি গত বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ভাদুঘর (এলহামপাড়া) নিজ বাড়ি থেকে সবার অগোচরে বের হয়ে যায় এবং অদ্য পর্যন্ত আর ফিরে আসেনি। তাহার পরিবার আত্নীয়-স্বজনের বাড়িতে ও সম্ভাব্য সকল স্থানে খুঁজাখুঁজি করিয়াও তাহার সন্ধান পায়নি।
হারানোর সময় তার পরনে ছিল লাল খয়েরি শার্ট, লুঙ্গী পরিহিত এবং তাহার গলায় একটি লুঙ্গী সবসময় ঝুলানো থাকে, গায়ের রং শ্যামবর্ণ, শরীরের গড়ন পাতলা, মাতার চুল কালো ছোট, মুখমণ্ডল গোলাকার, মুখমন্ডলে সামান্য দাড়ি আছে, উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। সে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় একটা জিডি করা হয়েছে। জিডি নং – ৯২৯ । যদি কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি তার সন্ধান পান তাহলে নিচের ঠিকানায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
যোগাযোগের ঠিকানা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা অথবা তাহার বড় ভাই মোঃ মিয়াচান মিয়া, পিতা মৃত মোতালিব মিয়া, গ্রাম: ভাদুঘর (এলহামপাড়া), থানা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জেলা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মোবাইল : ০১৭৫৩১৭৬৮৬১
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন কর্তৃক স্থানীয় সাত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার প্রতিবাদে এবং অতি দ্রুত মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নবীনগগরের সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে বুধবার উপজেলা সদরের ডাক বাংলোর সামনে রাস্তায় এ কর্মসূচী পালিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন আওয়ামীলীগ নেতা ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম নবী, কমরেড মোঃ ইসহাক, মাওলানা মেহেদী হাসান, মোঃ আমীর হোসেন, সাংবাদিক মাহাবুব আলম লিটন, সাংবাদিক তাজুল ইসলাম চৌধৃুরী, শাহিন রেজা টিটু, হেদায়েত উল্লাহ, খান জাহান আলী চৌধুরী, মো বাবুল আহম্মেদ, মো. সফর আলী, পুতুল বেগম, সঞ্জয় শীল, কয়েছ আহম্মেদ প্রমূখ। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলসহ নবীনগরের সাত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। অন্যথায় সামনে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারি দেন বক্তারা।উল্লেখ্য, নবীনগরে এক সমাজ সেবিকা ও নারী উদ্দ্যোক্তা সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল গত ৮ ডিসেম্বর কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে ইউএনওর বরাবরে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ভূয়া সন্তান সেজে ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ দাখিল করেন। এরই প্রেক্ষিতে স্থানীয় সাংবাদিকর বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন। ওই সংবাদ প্রকাশের জেরে নবীনগর পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে গত ৫ জানুয়ারী মামলাটি দায়ের করেন। গত শুক্রবার আসামিদের নাম ও ঠিকানা যাচাই করে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি জানানোর জন্য নবীনগর থানাকে চিঠি দেন। এরপরই বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। মামলার সাত আসামি হলেন সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল (দৈনিক ভোরের সময়), মাহাবুব আলম লিটন (দৈনিক সমকাল), মো. বাবুল (দৈনিক আমার সংবাদ), জ, ই বুলবুল (দৈনিক দেশ রূপান্তর), মো. সফর মিয়া (দৈনিক বর্তমান), দৈনিক সত্যের সন্ধ্যানে পত্রিকার নবীনগর প্রতিনিধি (নাম জানা যায়নি) ও মমিনুল হক রুবেল (ঢাকা নিউজ)।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকের বাড়ির ২য় তলার বারান্দার স্টিলের গ্রিল রড দিয়ে ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ করে মোবাইল, ল্যাপটপ, ক্যামেরাসহ দুই লাখ টাকার মালামাল চুরি হয়েছে। কালের কণ্ঠের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ পাল বাবুর বাড়িতে এই চুরি হয়। চোরের দল দোতলা ভবনের বারান্দার গ্রিল ভেঙে ল্যাপটপ, দুটি ক্যামেরা ও দুটি মোবাইল ফোনসহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে গেছে বলে জানা যায়।মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে জেলার আখাউড়া পৌরশহরের রাধানগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে চুরির ঘটনাটি তাদের নজরে আসে। সাংবাদিকের পরিবারের সদস্যরা জানান, মঙ্গলবার গভীর রাতে দোতলার এক কক্ষের বারান্দার গ্রিল ভেঙে দুর্বৃত্তরা ভিতরে প্রবেশ করে। পরে তারা ঘরে থাকা সমস্ত মালামাল প্রথমে তছনছ করে সংবাদপত্রের কাজে ব্যবহৃত একটি ল্যাপটপ, দুটি ক্যামেরা ও দুটি দামি মোবাইল ফোনসহ অন্যান্য মূল্যবান জিনিস চুরি করে নিয়ে যায়। এই রুমে কেউ ঘুমায় না।
সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু জানান, রাত দেড়টার পর কোন এক সময় আমার বাসার বারান্দার গ্রীল কেটে চোরের দল ঘরে প্রবেশ করে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ক্যামেরা এবং চার্জার এবং কিছু টাকা নিয়ে গেছে। চোরেরা ব্যাগ থেকে অন্যান্য কাগজপত্র রেখে ল্যাপটপটি নিয়ে গেছে। বিষয়টি আমার কাছে পরিকল্পিত বলে মনে হচ্ছে। আমার সাংবাদিকতায় ব্যাঘাত ঘটনানোর জন্য এ চুরির ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে।
আখাউড়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সদ্য সাবেক সভাপতি
মোঃ জুয়েল মিয়া বলেন, সাংবাদিকের কলমের সাথে না পেরে, কাপুরুষের মতো চোর-সন্ত্রাস পিছনে লেলিয়ে দেওয়া, সামনে না পেরে পিছন থেকে হামলা করার নীলনকশা যদি কেউ করে থাকে সেটা দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্যতম সাহসী ও প্রতিবাদী সাংবাদিক। যদি কেউ সাংবাদিকের কলম, মোবাইল, ল্যাপটপ,ক্যামেরা ও ডকুমেন্টে হাত দেয় তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকদের কলিজায় হাত দিয়েছে বলে আমি মনে করি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসন গুরুত্বের সহিত চোরদের খোঁজে বের করার পাশাপাশি তাদের শেল্টারদাতা ও নির্দেশদাতাদের নামসহ পরিচয় প্রকাশ করতে আহ্বান করছি। নতুবা জেলার সাংবাদিকরা অচিরেই আন্দোলনে যাবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমি বিষয়টা জানি। ওসিকে আমি একদম কড়াভাবে বলে দিয়েছি যেকোনোমূল্যে হোক ক্যামেরা এবং ল্যাপটপ যেন উদ্ধার করে। চুরির পিছনে যদি অন্যকোনো কারণ থাকে, কোনো ইন্দনদাতা এবং অসৎ উদ্দেশ্য থাকে সব খুঁজে বের করতে বলেছি। পুলিশ কাজ করতেছে৷