স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
মোঃ হাসান লিটন
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার শশীভূষণে মো. তারেক (২৩) নামে এক শারীরিক প্রতিবন্ধী যুবককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে চাচা হাফেজ গংদের বিরুদ্ধে। গত শনিবার (৭ অক্টোবর) সকালে শশীভূষণ থানার রসুলপুর ইউনিয়ন ৮ নম্বর ওয়ার্ড হানিফ মিস্ত্রি’র বাড়িতে প্রতিবন্ধী যুবককে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আহত যুবক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। প্রতিবন্ধী যুবক তারেক ওই বাড়ির মোহাম্মদ সিদ্দিকের ছেলে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন যুবক তারেক জানান, রসুলপুর ইউনিয়ন ৮ নম্বর ওয়ার্ড আমাদের নিজ বাড়িতে এ-র আগে পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমার মা ও চাচীর সাথে ঝগড়া বিবাদ হলে তার ফয়সাল করার জন্য গত শনিবার সকালে স্থানীয় ইউপি সদস্য সহ গন্যমান্য ব্যক্তিরা আমাদের বাড়ির উঠানে বসেন। এরপর সালিসি শেষের একপর্যায়ে আমার চাচা মো. হাফেজ উত্তেজিত হয়ে আমার গালে থাপ্পর মারেন। কেন আমাকে থাপ্পড় মারলো তা জিজ্ঞেস করা মাত্রই আমার অন্য চাচা ইয়াছিন, অলু, এবং ফুফু ছফুরা, ও রাসেদা একাত্রিত হয়ে ফের আমাকে বেধড়ক মারধর করে। আমি মাটিতে পড়ে গেলে আমার মা আমাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের কাছে রওনা হলে পথিমধ্যে তারা আমাকে ও আমার মাকে বাধা দেয়। এরপর ঘটনার একদিন পর শারীরিক অবস্থা বেগতিক দেখে তাদের ভয়ে পালিয়ে রোববার বিকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হই। বর্তমানে আমি চিকিৎসাধীন রয়েছি। এসব সততা নিশ্চিত করে আহত যুবকের মা বিনু বেগম জানান, আমার প্রতিবন্ধী ছেলেকে মারধর করার সময় আমি বাধা দেওয়ায় আমাকেও দেবর হাফেজ মারধর করে। এবং আমার ছেলেকে চিকিৎসার জন্য নিলে আমাকে দেখিয়ে দিবে বলে হুমকি দেয়। বর্তমানে আমার ছেলেকে পালিয়ে নিয়ে এসে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। আমি এর সঠিক বিচার চাচ্ছি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত হাফেজ গংদের সাথে কথা বললে তারা জানান, ভাতিজা তারেক আমাদের সাথে অন্যায় করায় তাকে একটা থাপ্পর মারছি। তাবে বড় ভাই সিদ্দিকের স্ত্রী বিনু বেগমকে মারধরের কথা অস্বীকার করেন তারা। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. রফিক বলেন,প্রতিবন্ধী যুবককে মারধর করা তাদের অন্যায় হয়েছে। আমি এর সুষ্ঠ সমাধান করে দিবো। শশীভূষণ থানার(ওসি) মু. এনামুল হক বলেন, প্রতিবন্ধী যুবকে মারধর করে অন্যায় করেছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে জায়ান নামে দুই বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারী) বিকেলে শহরতলীর ঘাটুরা খন্দকার বাড়ী এলাকা থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। শিশু জায়ান ওই এলাকার আলামিন মিয়ার ছেলে। শিশু জায়ানের পিতা আলামিন মিয়া জানান, শনিবার দুপুরে পরিবারের সদস্যদের সাথেই ছিল জায়ান। দুপুরে রান্নার কাজ করার সময় সবার অগোচরে শিশু জায়ান বাড়ীর পাশের একটি পুকুরে পড়ে যায়। পরে বিকেলে অনেক খুজাখুজির পর পুকুর থেকে তাকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, হাসপাতাল থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন অক্ষম অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনার পর একনজর দেখতে ভিড় করছে স্থানীয়রা। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের কুসুমবাড়ি গ্রামে মোঃ মীর জাহান মিয়ার বাড়িতে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এই অগ্নিকান্ডের ঘটনায় নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, টিভি, ফ্রিজ, চাউল, আসবাদপত্রসহ অন্যান্য মালামাল পুড়ে ছাই হলেও কিন্তু অক্ষত থাকে পবিত্র কোরআন শরীফ।
স্থানীয় লোকজন ও ফায়ার সার্ভিসের একটি দল এসে প্রায় এক ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ অলৌকিক ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বেশ আলোচিত হয়েছে। অনেকে ছবিটিকে ফেসবুক পেজে শেয়ার এবং ছবি তুলে সংরক্ষণ করেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুনের লেলিহান শিখা যখন উপরে উঠতে শুরু করে তখন কিছু বুঝে উঠার আগেই মুহুর্তের মধ্যে ঘরের আসবাবপত্র, টিভি, ফ্রিজ, আলমারি, চেয়ার টেবিল, চালের ড্রাম, স্বর্ণ, নগদ টাকা, ইলেট্রনিক্স সামগ্রি ও অন্যান্য মালামালসহ সম্পূর্ণ ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। কিন্তু এতে অক্ষত থাকে আল্লাহর পবিত্র কোরআন শরীফ। কোরআন শরিফের চারদিকে কিছুটা ক্ষতি হলেও পুরো কোরআন শরিফের অক্ষরগুলো অক্ষত থেকে যায়।
বাড়ির মালিক মীর জাহান মিয়া বলেন, এ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, টিভি, ফ্রিজ, চাউল,
আসবাদপত্রসহ অন্যান্য মালামাল পুড়ে অন্ত:ত ৭ লাখ টাকার ক্ষয় ক্ষতি হয়। কোরআন শরীফটি অক্ষত অবস্থায় থাকে। এটা মহান আল্লাহ তা’আলার অশেষ মেহেরবানী। আখাউড়া ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা লিডার মোঃমনিম সারোয়ার বলেন, প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।খবর পেয়ে দ্রুত ছুটে এসে প্রায় ১ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এই ঘটনায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ রপ্তানিমুখী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্ধর দিয়ে আবারো শুরু হচ্ছে মাছ রপ্তানী। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে বিদেশ থেকে মাছ, শুটকি, মাংস ও ফুড জাতীয় খাদ্য আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে। সোমবার (০৬ ফেব্রুয়ারী) থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আবোরো মাছ রপ্তানী শুরু হবে। এতে করে বন্দরে পুনরায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে কর্ম চাঞ্চলতা ফিরে আসবে বলে আশা করছে ব্যবসায়ীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানীকারক এসোসিয়েশসের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম জানান, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের নিষেধাজ্ঞার ফলে গেল বুধবার ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় মাছ রপ্তানী বন্ধ ছিল। এর আওতায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে মাছ রপ্তানীর বিষয়টি রাজ্য সরকারের নজরে এলে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে টিঠি পাঠানো হয়।চিঠিতে অনুরোধ জানানো হয়, আগরতলা আইসিপিকে যেন এই তালিকার বাইরে রাখা হয়। রাজ্য সরকারের পাশাপাশি রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা কেন্দ্রীয় সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের মন্ত্রীর সাথে কথা বলে নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে রাজ্যকে বাদ রাখার আহবান জানান। মন্ত্রীর আহবানের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে আখাউড়া স্থলবন্দর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়।এতে করে গত ৫ দিন বন্ধ থাকার পর আবারো সোমবার থেকে মাছ রপ্তানী শুরু হবে। এতে করে মাছ ব্যবসার সাথে জড়িত শত শত ব্যবসায়ী এই শ্রমিকরা তাদের কর্মসংস্থান ফিরে পাবে।আখাউড়া স্থলবন্দরেরর সুপারিন্টেনডেন্ট মোঃ সামাউল ইসলাম জানান, এই স্থলবন্দরটি রপ্তানি মুখি। বেশির ভাগই মাছ রপ্তানি হয়। কিন্তু ভারতের ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অব ইন্ডিয়া খাদ্য নিরাপত্তা জনিত কারন দেখিয়ে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত মাছ রপ্তানি বন্ধ রাখেন ভারতের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের আলোচনার মাধ্যমে ও রাজ্য সরকারের অনুরোধে ভারতের ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অব ইন্ডিয়া (ফেসাই) এই বন্দর দিয়ে মাছ রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে পুনরায় মাছ রপ্তানির অনুমোদন দেই। মাছ রপ্তানি শুরু হলে বন্দরে রাজস্ব আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আখাউড়া স্থলবন্দরের মাছ রপ্তানিকারক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রতি দিন ৫০ থেকে ৬০ টন মাছ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য সহ আশেপাশের সাতটি রাজ্যে রপ্তানি হয়। প্রতি কেজি মাছের রপ্তানি মূল্য আড়াই মার্কিন ডলার। প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ডলারের মাছ রপ্তানি হয়।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা জজ আদালত এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিযুক্ত হওয়ায় ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড, মাহবুবুল আলম খোকন’কে জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার আয়োজনে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১ মে) ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টার এ ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা দেয়া হয়।জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ খোকন এর সার্বিক পরিচালনায় ও সোসাইটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এড. উসমান গণি, সাবেক সভাপতি জেলা আইনজীবী সমিতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব ইস্কান্দার মির্জা সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি, জনাব আব্দুস সালাম সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি, জনাব আ: রউফ সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি, এড. শেখ জাহাঙ্গীর সভাপতি পিস ভিশন বাংলাদেশ, জাহাঙ্গীর আলম জেলা আওয়ামীলীগ নেতা, আদিত্ব্য কামাল, সম্পাদক জনতার খবর, লিয়াকত সিদ্দিকী সহ-সভাপতি সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ, মকবুল হোসেন সহ-সভাপতি জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা, জনাব আসিফ ইকবাল সত্ত্বাধিকারী ব্রাদার্স লিমিটেড, মোহাম্মদ হোসেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী, সামসুল আলম বাবু সহ-সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী, শফিকুল ইসলাম তৌসির সাধারণ সম্পাদক শহর সেচ্ছাসেবক লীগ, প্রাউড অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র কর্ণধার কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, রুমানা আক্তার শ্যামলী সভানেত্রী জেলা জাতীয় পার্টি, আয়ূবুর রহমান সরকার, মুকিম আহমেদ চৌধুরী, ইটালি প্রবাসী সোহেল খাঁন প্রমূখ।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হালাল বেকারি অ্যান্ড সুইটস নামে একটি বেকারির পাউরুটিতে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ পটাশিয়াম ব্রোমেটের উপস্থিতি পাওয়ায় উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করেছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে জেলা নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটি সিদ্ধান্ত মোতাবেক হালাল বেকারিকে পাউরুটি তৈরি বন্ধের নোটিশ দেওয়া হয়েছে শুক্রবার (২৪ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা ফারহান ইসলাম।
তিনি বলেন, নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত বছরের নভেম্বর মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের পাঁচটি বেকারি থেকে পাউরুটির নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়৷ এরমধ্যে কাউতুলীর হালাল বেকারি অ্যান্ড সুইটস নামের একটি বেকারির পাউরুটিতে নমুনা পরীক্ষায় মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ পটাশিয়াম ব্রোমেটের উপস্থিতি নিশ্চিত হয়। এ ঘটনায় জেলা নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটি সিদ্ধান্ত মোতাবেক হালাল বেকারির বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে নিয়মিত মামলা হয়। পাশাপাশি হালাল বেকারিকে পাউরুটি তৈরি বন্ধ রাখতে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।