স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামীলীগ তথা আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের পতাকাতলে আসার জন্য বিএনপি নেতাদের আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামীলীগ। সোমবার দুপুরে হওয়া এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রীর সংসদীয় এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪( কসবা-আখাউড়া) আসনের আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ এ আহ্বান জানান।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, ‘আমি বিএনপির বর্তমান কমিটির কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলেছি। তাদেরকে বলেছি ভোটে তো আপনারা কাউকে এমপি নির্বাচিত করবেন। আর আওয়ামী লীগের প্রার্থী জিতলে তো আবার মন্ত্রী হবে। তাই আসুন আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা একই পতাকাতলে গিয়ে কাজ করি।’আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূল পর্যায়ে দলকে শক্তিশালী করা, সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও আইনমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা বিষয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিপ্রায়ে আবারও কসবা-আখাউড়া আসন থেকে নির্বাচন করবেন আনিসুল হক। ২ মে থেকে তিনি আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবেন। এ সময় তিনি উপজেলার মনিয়ন্দের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে গণসংযোগ ও মতবিনিময় করবেন। তাছাড়া দুই মেয়াদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে মন্ত্রী এলজিইডির মাধ্যমে ২২৮ কোটি টাকা, পিআইও দপ্তরের মাধ্যমে ৮৭ কোটি টাকা, পৌরসভার মাধ্যমে ৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেন। ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পৌরসভার ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩২ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরাতন ভবন মেরামতের জন্য এক কোটি ৭৭ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। আনিসুল হক শুধু সরকারি বরাদ্দের দিকে না তাকিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যক্তিগতভাবেও টাকা খরচ করেন। পৌরসভার ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের জন্য জমি ক্রয়, আশ্রয়ণ প্রকল্পের নির্মাণকাজ টেকসই করতে ৬০ লাখ টাকা প্রদান, একটি বিদ্যালয়ের জন্য জমি ক্রয়ের টাকা দেওয়া।সাংগঠনিক কার্যক্রমকে গতিশীল করতে জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের পরপরই আখাউড়ার কমিটি গঠন করা হবে। ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ নয়, জনগণই বিএনপিকে মোকাবেলা করবে। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, মন্ত্রীর সংসদীয় এলাকায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া একটি অর্থনৈতিক জোন করারও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। অচিরেই আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনী ইশতেহার তৈরি করা হবে।সমাপনী বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন বাবুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া বাদল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আতাউর রহমান নাজিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. হাবিবুর রহমান। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক পদে দায়িত্বরত ছিলেন। রবিবার (১০ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ওই চিঠিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শাহগীর আলমকে প্রত্যাহার করে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সারগাম মিউজিক স্টেশন এর শুভ উদ্ধোধন করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যায় জেলা শহরের হালদার পাড়াস্থ আব্দুল হেকিম ম্যানশনের ৩য় তলায় এ মিউজিক স্টেশনের শুভ উদ্বোধন করা হয়।বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন এর সঙ্গীত পরিচালক আলী মোসাদ্দেক মাসুদ ও এম আর টেক্সটাইল এর সত্ত্বাধিকারী বিশিষ্ট গীতিকার কবি দেওয়ান মারুফ এর উপস্থিতিতে উদ্ধোধনের শুরুতেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সফল সভাপতি মরহুম রিয়াজ উদ্দিন জামি’র মাগফেরাত কামনা করা হয়।এতে উপস্থিত ছিলেন, জনাব আতাউর রহমান শাহীন,সভাপতি-ফাইভ স্টার ক্লাব। ইব্রাহিম খান শাহাদত, সম্পাদক-সাপ্তাহিক কোরুলিয়া। আল আমিন শাহিন সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সংসদ। এম, এ, মতিন শানু, সম্পাদক-তিতাস বার্তা। মোছা: ইশরাত জাহান ইয়াছমিন, সভানেত্রী-আইন সহায়তা কেন্দ্র, আসক ফাউন্ডেশন। আদিত্ব্য কামাল, সম্পাদক জনতার খবর। আনোয়ার হোসেন সোহেল, জনপ্রিয়-গীতিকার ও সুরকার।
জনাব মোঃ হোসেন, সভাপতি-বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। বাছির উদ্দিন, প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি-প্রতিশ্রুতি শিল্পী গোষ্ঠী। ফারুক আহমেদ পারুল, সাধারণ সম্পাদক শিল্পী সংসদ। জনাব আতাউর রহমান খান। জনাব জয়নাল আবেদিন, সাধারণ সম্পাদক-অংকুর সংগঠন। জনাব ফরিদ আহমেদ সাগর, প্রতিষ্ঠাতা-সাগর মিউজিক প্লাস। জনাব বাবুল মালাকার, সহ-সভাপতি-প্রতিশ্রুতি। শুদিপ্ত সাহা মিঠু, জনপ্রিয় তবলিস্ট। বায়জিদ বোস্তামি, গিটারিস্ট। উচ্ছ্বাস, কিবোর্ড। কন্ঠশিল্পী মোঃ শাহজাহান, সাগর, মনির। কন্ঠশিল্পী-সানজিদা শারমি ফ্লোরা। সামান্তা, নিবেদিতা রায় বর্মন প্রমূখ।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদের সদস্যরা আল মামুনের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদান ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেন। আল মামুন সরকার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১লা ডিসেম্বর। এরপর সোয়া ২ মাসের মধ্যে তার কর্মকান্ডে সদস্যরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।সরাইল থেকে নির্বাচিত পরিষদের সদস্য পায়েল হোসেন মৃধা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোট পেতে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের আর্থিক বরাদ্দ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। ভোটের দাম হিসেবে এখন তাদের ৪ লাখ ও ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছেন। যা নিয়মে নাই। চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো সবকিছু করছেন। এর আগে গত ৯ই ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ৮ সদস্য। তারা হচ্ছেন আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
গত ১লা জানুয়ারি পরিষদের দ্বিতীয় সভায় বরাদ্দ বিতরণ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন চেয়ারম্যান। সদস্যদের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার পরিষদের প্রথম সভায় সদস্যদের কোনো লিখিত ভোটগ্রহণ ছাড়া তার অনুসারী তিন জন সদস্যকে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করেন। সদস্যদের পাশ কাটিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেন নিজেই। এব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকাশ্যেই বলেছেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পূর্বে ভোটার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের জন্য তিনি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এটি প্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০২২ অনুযায়ী জেলা পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে উপজেলা পরিষদ/পৌরসভা সমূহের উন্নয়ন কার্যক্রমের সুষ্ঠু সমন্বয় নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রগণকে পদাধিকার বলে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা পরিষদের রাজস্ব ও এডিপি বরাদ্দ উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে বিভাজন করার কোনো বিধান রাখা হয়নি। অথচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তার নিজ ক্ষমতাবলে সকল উপজেলা চেয়ারম্যানকে ৪ লাখ টাকা, পৌরসভার মেয়রদের ৪ লাখ টাকা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দের বিভাজন করেন। যা স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা, ২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর পরিপন্থি। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বণ্টন করেছেন। যার ছকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য/চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানের সুপারিশ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সম্প্রতি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদন গ্রহণ না করে প্রায় ৩ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) ক্রয় করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ০৯/১০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভায়ও কোনো অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। এসব অভিযোগ তুলে ধরে তারা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান। এ বিষয়ে অভিযোগকারী সদস্যদের একজন বিউটি কানিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রথম সভাতে চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো প্যানেল চেয়ারম্যান বানান। এরপর খুশিমতো প্রকল্প ও অর্থ বরাদ্দ দেন। কম্বলও নিজের মতো করে ক্রয় করেন। ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য বিল্লাল মিয়াও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ জানান।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার জানান, এধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। নিয়ম-নীতির বাইরে কোনো কিছু করিনি। কার কি অভিযোগ সেটা আমি না দেখে বলতে পারবো না।
মুখলেছুর রহমান অভি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে বিজয়নগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। উক্ত কমিটিতে সাবেক ছাত্রনেতা সুনির্মল সাহাকে সভাপতি ও ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমদাদ সাগরকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা ডাক বাংলো খেলার মাঠে সেচ্ছাসেবক লীগের কর্মিসভা শেষে নবগঠিত সেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়। বিজয়নগর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক সুনির্মল সাহার সভাপতিত্বে কর্মিসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৩ (সদর বিজয়নগর) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি তানবীর ভূঞা,জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এডভোকেট লোকমান হোসেন, জেলা যুবলীগের সভাপতি শাহানূর জাহান, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল হক ভূইয়া সহ আরো অনেকে। সেচ্ছাসেবক লীগের কর্মিসভা শেষে র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি সুনির্মল সাহা কে সভাপতি ও জনপ্রিয় ছাত্রনেতা এমদাদ সাগর কে সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন। নবনির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে উপজেলার সকল সেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
একপ্রতিক্রিয়া নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক এমদাদ সাগর এ প্রতিবেদককে বলেন, আমাকে বিজয়নগর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৩ (সদর বিজয়নগর) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি, আমাদের অবিভাবক জননেতা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
তাছাড়া আমাদের সেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি গঠন করার সাথে যারা সংশ্লিষ্ট ছিলেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বিজয়নগর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগ সবসময় রাজপথে থাকবে।এমদাদ সাগর বিজয়নগর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগকে সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।