স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
শুক্রবার বিকালে পরিবারসহ তিনি দূতাবাসে যান। এর আগে ডিএজি এমরানকে তার পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার বিকাল চারটার দিকে এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি যুগান্তরকে বলেন, আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই পরিবারসহ যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে হাজির হয়েছি। বন্ধের দিন হওয়ায় নিরাপত্তাকর্মীরা ভেতরে যেতে দেননি। মূল ফটকের পাশে একটি কক্ষে আমাদের বসিয়েছেন।
এরপর বিকাল পাঁচটার দিকে আবারও ফোন দিলে এমরান জানান, এখনো তিনি সেখানে অবস্থান করছেন।
পরিবারকে নিয়ে এমরান নিরাপত্তা চেয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে যাওয়ার বিষয়টি আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তিনি যুগান্তরকে বলেন, ‘এই জন্যই তো নাটক সাজিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চায়, বিষয়টি আমি দেখছি।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিষয়ে বিবৃতি সংক্রান্ত বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় আসেন এমরান আহম্মদ। শুক্রবার সকালে এমরান আহম্মদকে বরখাস্তের বিষয়টি জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দ্য বাংলাদেশ ল অফিসার্স অর্ডার, ১৯৭২–এর ৪ (১) অনুচ্ছেদ অনুসারে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার নিয়োগ আদেশ জনস্বার্থে বাতিলক্রমে তাকে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘন ও দুর্নীতির মামলা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে খোলা চিঠি (বিবৃতি) পাঠিয়েছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্বস্থানীয় দেড় শতাধিক ব্যক্তি। তাদের মধ্যে শতাধিক নোবেলজয়ী রয়েছেন। এ বিষয়ে গত সোমবার হাইকোর্টের বর্ধিত ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ড. ইউনূস একজন সম্মানিত ব্যক্তি। তার সম্মানহানি করা হচ্ছে এবং এটি বিচারিক হয়রানি।
শতাধিক নোবেলজয়ীর ওই খোলা চিঠির বিপরীতে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দেওয়ার কথা রয়েছে- এমন দাবি করে এমরান আহম্মদ বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে কর্মরত সবাইকে এতে স্বাক্ষর করার জন্য নোটিশ করা হয়েছে। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করব না।
এর পরদিন মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন ডিএজি (ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল)। তিনি যদি সাংবাদিকদের সামনে কথা বলেন, তাহলে তাকে হয় পদত্যাগ করে কথা বলা উচিত অথবা অ্যাটর্নি জেনারেলের অনুমতি নিয়ে কথা বলা উচিত। তিনি সেটি করেননি।
ওই দিন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে ড. ইউনূসের বিপক্ষে বিবৃতির কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। অন্য কোনো পক্ষকে খুশি করার জন্য ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া এটা বলেছেন। নিশ্চয়ই এখানে তার কোনো উদ্দেশ্য ছিল।
এরপর বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেন। ওই প্রজ্ঞাপনে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো প্রকার বক্তব্য প্রদানের পূর্বে অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে পরামর্শ ও পূর্ব অনুমতি নিতে হবে বলে নির্দেশনা আসে।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে পূর্বোত্তর ভারতের সঙ্গে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুদিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও কাস্টমস, বন্দরের দাপ্তরিক কার্যক্রম এবং আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী সংগঠন ‘ইন্দো-বাংলা এক্সপোর্টার-ইমপোর্টার কমিউনিকেশন সেন্টার’র সাধারণ সম্পাদক শিব শংকর দেবের বরাত দিয়ে ওই ব্যবসায়ী নেতা জানান, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধের বিষয়টি বাংলাদেশের আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী নেতাদের আগেই জানানো হয়।
তিনি বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সরস্বতী পূজা উপলক্ষ্যে সকাল থেকে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির কারণে আগামীকাল শুক্রবারও পূর্বোত্তর ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
শনিবার সকালে ত্রিপুরায় মাছ রপ্তানির মধ্য দিয়ে ফের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম শুরু হবে।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন ইনচার্জ স্বপন কুমার দাস জানান, আমদানি বন্ধ থাকলেও ওই দুদিন বন্দর দিয়ে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাক চাপায় সিএনজি চালিত অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত হয়েছে।শনিবার সকালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার বেড়তলা নামক স্থানে এ দুঘর্টনা ঘটে। নিহতরা হলো সদর উপজেলার শোনাইসার গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে আব্দুর রহমান (৫৫) ও হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেলার সুবিদপুর গ্রামের আনসার আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন (৩২) এ সময় অটোরিকশার চালক আহত হয়েছে।সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকূল চন্দ্র বিশ্বাসজানান, সকালে ওই মহাসড়ক দিয়ে আশুগঞ্জ থেকে একটি ট্রাক সরাইলের বিশ্বরোড যাওয়ার পথে বেড়তলা এলাকার একটি পাম্পের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে আব্দুর রহমান মারা যান। পুলিশখবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আহত দুইজনকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইকবাল নামের আরো একজন মারা যায়।তিনি আরো জানান, ট্রাকটিকে আটক করা হলেও চালক পালিয়ে গেছে। নিহত দুই জনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে তিননাথ দাস(৩৫) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী খুন হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেল আড়াইটায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে ভোর ৫টার দিকে আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর কান্দাপাড়া এলাকায় কয়েকজন ছিনতাইকারির ছুরিকাঘাতে তিনি মারাত্মক আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি দেখে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। তার পারিবারিক সূত্র তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিৎ করেছে।নিহত তিননাথ দাস আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর কান্দাপাড়া গ্রামের পিছন দাসের ছেলে। তিনি লালপুর বাজারের একজন মাছ ব্যবসায়ী। নিহতের পরিবারের লোকজন জানায়, প্রতিদিনের মত মঙ্গলবার ভোরে তিননাথ দাস বাড়ি থেকে লালপুর বাজারে মৎস্য আড়তে যাওয়ার সময় কান্দাপাড়া সৎসঙ্গ আশ্রম সংলগ্ন এলাকায় একদল ছিনতাইকারি তার উপর আক্রমণ করে। এসময় ছিনতাইকারিরা তাকে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার নিকট থাকা প্রায় এক লক্ষ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।এব্যপারে আশুগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) তরুণ কান্তি দাস জানান, ঘটনার পর থেকে এলাকায় পুলিশ অবস্থান করছে। জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
সালমান হোসাইন
জমকালো আয়োজনের মধ্যদিয়ে শুরু হলো বাংলা সাহিত্যের অমর কথাশিল্পী ও উপন্যাসিক, “তিতাস একটি নদীর নাম” নামক উপন্যাসের রচয়িতা অদ্বৈত মল্লবর্মণের স্মরণে ৩ দিনব্যাপী “ ২য় অদ্বৈত গ্রন্থমেলা-২০২৪। অদ্বৈত মল্লবর্মণের জন্মভিটা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্ণঘাটে অদ্বৈত মল্লবর্মণ স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে ” ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রি. মঙ্গলবার, বিকাল ৪টায় মেলা শুরু হয়।মেলার আহবায়ক ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কবি ও গীতিকার- মো. আ. কুদদূসের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেলা উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি – গবেষক ও সংগঠক জয়দুল হোসেন, সভাপতি সাহিত্য একাডেমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া। কবি ও প্রাবন্ধিক অশোকানন্দ রায়বর্ধন, ত্রিপুরা ভারত। শিশুসাহিত্যিক বিমলেন্দ্র চক্রবর্তী, ত্রিপুরা ভারত। কবি ও গবেষক ড. বিপ্লব মণ্ডল, পশ্চিমবঙ্গ ভারত। মানবর্দ্ধন পাল, প্রাবন্ধিক ও গবেষক অতিথি অধ্যাপক ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়। বাহার মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব। মোঃ মনির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ। মোঃ ফারুক আহমেদ, কাউন্সিলর ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা। আলহাজ ফেরদৌসুর রহমান,সাবেক কাউন্সিলর ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা। পরিমল ভৌমিক, প্রধান শিক্ষক গোকর্ণঘাট উচ্চ বিদ্যালয় প্রমুখ।কবি হেলার উদ্দিন হৃদয়ের সঞ্চালনায় উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সদস্য সচিব কথাসাহিত্যিক আমির হোসেন।বাংলা সাহিত্যের অমর কথাশিল্পী অদ্বৈত মল্লবর্মণ ” তিতাস একটি নদীর নাম ” তার অতুলনীয় এক সাহিত্যকর্ম। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার গোকর্ণঘাটে নিজ জন্মভিটায় তাঁর স্মৃতিকে নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় অদ্বৈত মল্লবর্মণ স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্র।
অদ্বৈত মল্লবর্মণ স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্রের আয়োজনে ২০২৩ সালের ২০-২২ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছিল ‘অদ্বৈত গ্রন্থমেলা-২০২৩’। এরই ধারাবাহিকতায় ৩ দিনব্যাপী ২০, ফেব্রুয়ারি শুরু হয় ২য় অদ্বৈত গ্রন্থমেলা-২০২৪।এবারের মেলায় বাংলাদেশ ও ভারতের প্রতিথযশা কবি-সাহিত্যিকদের সম্মিলন ঘটেছে। মেলার তিনদিনেই অদ্বৈত মুক্তমঞ্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রায় সকল আবৃত্তি সংগঠন ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আবৃত্তি ও সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন থাকছে। তিনদিনব্যাপী এই মেলায় বইপ্রেমী সকল শ্রেণিপেশার মানুষের অংশগ্রহণ ঘটছে।মেলার সমাপনী দিন যথারীতি ঘোষণা করা হবে’ অদ্বৈত মল্লবর্মণ সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪।