স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের প্রস্তাব সম্পর্কে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলে, তিনি বলেছিলেন: ‘প্রকৃতপক্ষে, গুতেরেসের চিঠি (রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কাছে) আবারও একটি নির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনার রূপরেখা তুলে ধরেছে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে, একদিন এই চুক্তিগুলির রাশিয়ান অংশ পূরণ করা সম্ভব হবে। দুর্ভাগ্যবশত, এ মুহুর্তে চুক্তিতে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়, কারণ রাশিয়ার দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না।
তার মতে, ডি ফ্যাক্টো চুক্তিটি কখনই কার্যকর হয়নি। ‘তবে, প্রেসিডেন্ট পুতিন স্পষ্ট করেছেন যে, রাশিয়া চুক্তিটি কার্যকর হওয়ার সাথে সাথেই তা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত,’ পেসকভ জোর দিয়ে বলেছিলেন।
শস্য চুক্তিটি, যা কৃষ্ণ সাগর জুড়ে ইউক্রেনীয় শস্যের নিরাপদ রপ্তানির জন্য সরবরাহ করেছিল এবং রাশিয়া থেকে কৃষি পণ্য এবং সার রপ্তানির শর্ত তৈরি করেছিল, ২২ জুলাই, ২০২২ এ ইস্তাম্বুলে সাক্ষরিত হয়েছিল। এরপর থেকে কয়েক দফা বাড়ানো হয়েছে।
১৭ জুলাই, রাশিয়া উদ্যোগে অংশগ্রহণ চালিয়ে যেতে অস্বীকার করেছিল, যেহেতু অন্যান্য পক্ষগুলি চুক্তির সেই অংশে তাদের বাধ্যবাধকতাগুলি পূরণ করেনি যা বিশ্ব বাজারে রাশিয়ান পণ্য সরবরাহের সাথে সম্পর্কিত। পুতিন আশ্বস্ত করেছেন যে, মস্কো শস্য চুক্তি পুনরায় শুরু করতে পারে যদি তাদেরকে দেয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতি পুরোপুরি পূরণ করা হয়। সূত্র: তাস।
শুভজিৎ পুততুন্ড, কলকাতা
মালদার তার চাচোলের বাসিন্দা ২২ বছর বয়সি সিমরান পারভীন বলেন, ‘ওখানকার পরিস্থিতি, পরিবেশ এখনও ভয়াবহ। স্টুডেন্টদের জন্য ওখানকার লোকালিটির জন্য ভয়াবহ ক্ষতি হয়ে গেল। আমাদের সর্বভারতীয় স্তরে সব পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। পানি নেই, খাবার নেই। এমন হয়েছে তিন দিন একটানা পানি আসেনি, যতটুকু ছিল তার মধ্যেই আমাদের থাকতে হয়েছে। শপিং মল বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হতো। পরিবেশের মারাত্মকভাবে ক্ষতি হচ্ছে, আমরা নিজের চোখে দেখেছি কিভাবে গোটা পাহাড়ের জঙ্গল একসঙ্গে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন জানি না কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, আবার কবে ফিরতে পারব। ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি উৎকণ্ঠায় ছিলেন অভিভাবকরাও। আটকেপড়া ছাত্রী দিশারী বিশ্বাসের বাবা মৃদুল বিশ্বাস ও মা দোলা বিশ্বাস বলেন, দিনে ১৮ থেকে ২০ বার আমরা ফোনে যোগাযোগ করতাম। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আমলাদের ক্রমাগত ফোন করেছিলাম মেয়েকে ফিরিয়ে আনার জন্য। শুরুতে আমরা আতঙ্কে ছিলাম। তবে ভয় পেয়ে বসে থাকলে চলবে না, মেয়েকে মনে সাহস যুগিয়েছিলাম। এদিকে ফোনে মনে পড়ে আটকে থাকা কলকাতার চিকিৎসক আহেলি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এখনও দলাই লামা আর্মি ক্যাম্পে আটকে আছি। আমার মতো সাড়ে তিন হাজার মানুষ এখনও আটকে আছে। গতকাল থেকে বোমা-গুলির শব্দ শোনা না গেল বাইরে বেরনোর মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। সব থেকে খারাপ অবস্থা রাজধানী ইম্ফলের। আর্মিও এসকর্ট করে আমাদের গাড়ি বিমানবন্দর পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার রিস্ক নিতে চাইছে না।’
চিকিৎসক আহেলি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন মেঘালয়, নাগাল্যান্ড রাজ্য তাদের লোকজনকে এই পরিস্থিতির মধ্যেও নিয়ে গিয়েছে। কেরালা আজ তাদের সব লোককে বিশেষ উড়োজাহাজে করে নিয়ে যাবে। মিজোরাম ত্রিপুরার লোকজনকে গতকাল রাত থেকে ওদের রাজ্য সরকার উদ্ধার করছে। আমরা তামিলনাড়ু, রাজস্থান ও পশ্চিমবঙ্গের অনেকেই এখনও মণিপুরীদের সঙ্গেই আটকে আছি। কলকাতা নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি কিন্তু এখনও যোগাযোগ করতে পারিনি। মণিপুর রাজ্য সরকার এতটাই বিধ্বস্ত যে, ওদের পক্ষে সাহায্য করা আর সম্ভব নয়। গতকাল থেকেই খাবার-দাবারের সংকট শুরু হয়েছে। আমাদের সকালে খাবার দেওয়ার পর আর্মিদের থেকে বলে দেওয়া হলো দুপুরে কী খাবার দিতে পারব এখনও ঠিক নেই। এত মানুষের খাবার একসঙ্গে জোগাড় করা সত্যিই কঠিন। এতদিন ওরা টাউনে গিয়ে বন্ধ দোকানগুলোর শাটার ভেঙে যা খাবার পাচ্ছিল আমাদের জন্য নিয়ে আসছিল। এখন সেটুকুও জোগাড় করা যাচ্ছে না। ভারতের উত্তর-পূর্বের গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য মণিপুরে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতিদের তপশিলি জনজাতি গোষ্ঠীর মর্যাদার দাবি ঘিরে গত বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মণিপুর। রাজ্যটির বিভিন্ন এলাকায় দফায় দফায় উত্তেজনা দেখা দেয় মেইতেই, কুকি, নাগাসহ একাধিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে। ১০ জেলায় ‘ট্রাইবাল সলিডারিটি মার্চ’ কর্মসূচির কারণে বিভিন্ন জায়গায় যুবকদের মধ্যে সংঘর্ষ চরম আকার ধারণ করে। পুড়িয়ে দেওয়া হয় হাজার হাজার ঘরবাড়ি, গাড়ি ও দোকান। মন্দির, গির্জায় অগ্নিকাণ্ডের অভিযোগ উঠেছে। পরিস্থিতি স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও আসাম রাইফেলসের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এর পরেই মণিপুরের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাজ্যটির ৮টি জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করে রাজ্য প্রশাসন। গুজব প্রতিরোধে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয় । একইসঙ্গে বিক্ষোভকারীদের দেখামাত্রই গুলি করার নির্দেশও জারি করেছে মণিপুরের বিজেপি সরকার। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ৫৪ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। বেসরকারি মতে মৃতের সংখ্যা ১০০ জনের বেশি। ভারতের সেনাবাহিনী বলছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আসামের দুটি এয়ারফিল্ড থেকে লাগাতার কাজ করে যাচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনার সি১৭ গ্লোবমাস্টার এবং এএন৩২
সূত্র, সমকাল
সরকারি সুবিধা ও পৃষ্ঠপোষকতায় ছাড়মূল্যে রাশিয়া থেকে কেনা তেল শোধন করে বেশি দামে বিক্রি করছে ভারতীয় দুই সংস্থা। সংবাদমাধ্যমের খবর উদ্ধৃত করে এ দাবি করছেন রাজ্যসভার সদস্য ও সাবেক আইএএস কর্মকর্তা জহর সরকার। বিষয়টি নিয়ে জানতে চেয়ে পেট্রোলিয়াম এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠিও লিখেছেন তিনি। তবে এখনো চিঠির জবাব পাননি। রাশিয়ার অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বড় ক্রেতা এখন ভারত। আট দিন আগে সংবাদমাধ্যম ইটি নাও জানায়, ভারত এখন ইউরোপে সবচেয়ে বেশি পরিশোধিত তেল রপ্তানি করছে। এর মধ্য দিয়ে সৌদি আরবকে পেছনে ফেলেছে ভারত। কেপলারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত প্রতিদিন ৩ লাখ ৬০ হাজার ব্যারেল পরিশোধিত তেল ইউরোপে রপ্তানি করবে। এটা ইইউর জন্য নিঃসন্দেহে ভালো খবর। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ইইউ দিনে ভারত থেকে ১ লাখ ৫৪ হাজার ব্যারেল পরিশোধিত তেল নিত। সেটা এখন দুই লাখ ব্যারেল বাড়ছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া থেকে সরাসরি তেল কেনা নিয়ে ইইউর দেশগুলো অসুবিধায় পড়েছে। ভারত থেকে বাড়তি তেল পাওয়ায় এ অসুবিধা অনেকটাই দূর হবে।ভারতের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য ও সাবেক আইএএস কর্মকর্তা জহর সরকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে চিঠি লিখে বলেছেন, ‘দ্য ওয়্যারে ৪ মে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, মুম্বাইয়ের একটি রহস্যময় সংস্থা প্রচুর পরিমাণে তেল রাশিয়া থেকে আমদানি করছে। এদিকে এফটি ডটকম বলছে, মুম্বাইয়ের গ্যাটিক শিপ ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি গত বছর ৫৪টি তেল ট্যাংকার কেনে। রাশিয়া থেকে যে ৮ হাজার ৩০০ লাখ ব্যারেল তেল ভারতে এসেছে, তার অর্ধেকই এনেছে এই সংস্থা। চিঠিতে জহর সরকার লিখেছেন, ‘এক বছরের মধ্যে কী করে এই সংস্থার বাণিজ্য রকেটের গতিতে বাড়ল, সেটা এক রহস্য।’ তাঁর কথা, ‘ভারত ও রাশিয়াকে কেন্দ্র করে এ বিপুল বাণিজ্য সরকারি সাহায্য ও পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া সম্ভব নয়। চিঠিতে এসব প্রশ্ন তুলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে জহর সরকার লিখেছেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আপনার মন্তব্যের জন্য অপেক্ষা করছি। সেই সঙ্গে অপেক্ষা করছি রহস্যময় সুবিধা পাওয়া এ সংস্থার পরিচয় সরকার কবে জানায়, তার জন্যও। সোমবার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়, ২০২২ সালের মার্চ থেকে ৬১টি তেলের পুরোনো ট্যাংকার কেনে গ্যাটিক শিপ ম্যানেজমেন্ট। লন্ডনের মেরিটাইম মার্কেট ইন্টেলিজেন্স ফার্ম ভেসেলস ভ্যালুর কাছ থেকে পাওয়া তথ্য উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করার পর থেকে তারা এসব ট্যাংকার কেনে।জহর সরকার পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি লিখে আরেকটি বিষয় জানতে চেয়েছেন। চিঠিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে লিখেছেন, ‘গুজরাটের দুটি শোধনাগার রাশিয়া থেকে তেল কিনে শোধন করার পর তা বিক্রি করে বিপুল মুনাফা করছে।’ কারা এই ব্যবসায়ী-শিল্পপতি, যাঁরা রাশিয়ার তেল বিক্রি করে লাভবান হচ্ছে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেছেন এক মাসেও উত্তর মেলেনি। আপনি ক্ষুরধার জবাব ও প্রতিক্রিয়া দেওয়ার জন্য বিখ্যাত। আশা করি, আপনি আমার এ প্রশ্নের জবাব দেবেন।
সূত্র,প্রথম আলো
নিজস্ব প্রতিবেদক
বিশ্বকে ক্রমবর্ধমান তাবদাহের মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছে জাতিসংঘ। কারণ দিনদিনই উত্তপ্ত হচ্ছে বিশ্ব। দাবানল ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায়। এ প্রেক্ষিতে বিশ্বজুড়ে তাবদাহ আরো বাড়বে বলেই পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে। এশিয়া, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় জারি করা হয়েছে স্বাস্থ্য সতর্কতা। ক্যালিফোর্ণিয়া থেকে চীন কর্তৃপক্ষরা তীব্র তাবদাহের কারণে স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি এবং জনগণকে বেশি করে পানি পান ও সূর্যের আলো থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে। বিশ্ব জুড়েই রেকর্ড তাপমাত্রা বিরাজ করছে। চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সে রেকর্ড তাপমাত্রা চলছে। বেইজিংয়ে ২৩ বছরের ইতিহাস ভেঙে গত সাতদিন ধরে তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে গ্রিস ও কেনারি দ্বীপে অগ্নিনির্বাপক সদস্যরা দাবানল নিয়ন্ত্রণে প্রাণপন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। স্পেন উচ্চ তাপমাত্রার কারণে রেড এলার্ট জারি করেছে। ইতালির সারদিনিয়া ও সিসিলি দ্বীপে তাপমাত্রা ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়াতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এদিকে ইরানে ৬৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। গত সোমবার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ বুশেহেরের আসালুয়েহ জেলার পার্সিয়ান গালফ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় দুপুর ১২টায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক জলবায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইউএস স্টর্মওয়াচের কর্মকর্তা কলিন ম্যাকার্থি এক টুইট বার্তায় এই তথ্য নিশ্চিত করেন। আমেরিকার লাখ লাখ লোককে মঙ্গলবার তীব্র তাপমাত্রা মোকাবেলা করতে হয়েছে। টেক্সাসের সান এঞ্জেলো শহরে তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছাবে বলে আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা বা ডব্লিওএমও বলেছে, তাপমাত্রা কমার কোন লক্ষণ নেই। ডব্লিওএমও’র তীব্র তাপ বিষযক উপদেষ্টা জন নায়ারন জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেছেন, তাপমাত্রা আরো বাড়বে। বিশ্বকে আরো তাবদাহের জন্যে প্রস্তুত হতে হবে। ফ্রান্সের জলবায়ু বিষয়ক ইন্সস্টিটিউট পিয়েরে সিমন লাপেলেসের পরিচালক রবার্ট ভটার্ড বলেছেন, ইউরোপ ও বিশ্বজুড়ে চলা এই তাবদাহ কেবল একটি কারণে নয়, একাধিক বিষয় এতে রয়েছে। তবে তাপ তীব্ররূপ নেয়ার একটিই কারণ। আর সেটা হল জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব। সূত্রঃ বাসস