স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে দিনব্যাপী সচেতনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৩ জুলাই) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সহযোগিতায় দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এতে কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক ডাক্তার মফিজুর রহমান ফিরোজ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার জুয়েল খিয়াং প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় তারা আরও বলেন, সার্বিক বিবেচনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগের তেমন বিস্তার নেই। আর যাদের শনাক্ত করা হয়েছিল তারাও চিকিৎসার মাধ্যমে এখন অনেকটা সুস্থ। এক সময় কুষ্ঠরোগীকে সমাজে বহু বঞ্চনার শিকার হতে হলেও এখন সে চিত্র পাল্টেছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে কুষ্ঠরোগ থেকে শতভাগ নিরাময় সম্ভব। এছাড়া কুষ্ঠরোগ ব্যাকটেরিয়াজণিত ছোঁয়াচে রোগ হলেও চিকিৎসার আওতায় এলে ছোঁয়াচের মাধ্যমে অপর ব্যক্তি আক্রান্ত হওয়ার মাত্রাও বহুলাংশে কমে যায়। বক্তারা কুষ্ঠরোগ বিষয়ে জনসাধারণকে সচেতন করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।কর্মশালায় তারা আরও জানান, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৬ জন কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর আগে গত ৪ বছরে জেলায় ১৬৯ জন কুষ্ঠ রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এ নিয়ে চার বছর ছয় মাসে ১৮৫ জন কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ৩১ আগস্ট সন্ধ্যায় শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্ব পাশে মাটির রাস্তায় বর্বর এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারীর নাম মোছা. নাছিমা আক্তার। তিনি শিবপুর কলেজ পাড়ার মলাই মিয়ার মেয়ে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানকার চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠান। নাছিমা এখন ওই হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
এ ঘটনায় শিবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে মোছা মিয়াকে প্রধান আসামি করে ১৬ জন নামের থানায় মামলা হয়েছে। তবে পুলিশ কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে আভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
জানা যায়, স্ত্রী ও ৬ মেয়ে নিয়ে শিবপুর কলেজপাড়ায় নিজ বাড়িতে বসবাস করে আসছেন মলাই মিয়া। তিনি ও তার স্ত্রী বর্তমানে খুবই অসুস্থ। একটি জমি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে পরিবারটির সঙ্গে মোছা মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল। শিবপুর ইউনিয়ন সদরে নাছিমাদের ১১ শতক জমি রয়েছে। ওই জমি ক্রয় করতে চান মোছা মিয়া। এজন্য নাছিমাকে প্রস্তাবও দিয়েছেন। কিন্তু নাছিমা জমি বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হন মোছা মিয়। এর জেরেই তার ওপর হামলা চালানো হয়।
ভুক্তভোগী নাছিমা জানান, মোছা মিয়া এলাকায় অহসায় এতিমদের জমি জবরদখল, সন্ত্রাসসহ নানা অপকর্মে জড়িত। এখন সে আমাদের জমি কিনতে চাচ্ছেন। রাজি না হওয়ায় সে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয়, যে কোনো মূল্যে ওই জমি দখল করবে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার ওপর হামলা করা হয়েছে।
নাছিমা বলেন, হামলাস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারের সময় পড়ে থাকা আমার মোবাইল ফোনটি শিবপুর ফাঁড়ি পুলিশ নিয়ে গেছে। মঙ্গলবার রাতে থানায় অভিযোগ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত আসামিদের ধরার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলেন মোছা মিয়া বলেন, ‘আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে ফাঁসাতে আসামি করা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুব আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। আইনি প্রক্রিয়ায় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে বুধবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার একটি অনুষ্ঠানে শিবপুর গেলে নাছিমার মা হোছনে আরা তার কাছে বিষয়টি তুলে ধরে ন্যায়বিচার দাবি করেন। এ সময় নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদ শামিম ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর থেকে ১০৭ কেজি ভারতীয় গাঁজাসহ একটি ট্রাক ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করেছে বিজিবি। সোমবার (১৩ মার্চ) ভোর রাতে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সেজামুড়া দক্ষিণপাড়ার মাদক ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীরের বাড়ির সামনে থেকে অভিযান চালিয়ে এসব জব্দ করা হয়। এসময় বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সৈয়দ আরমান আরিফ এবং মুকুন্দপুর বিজিবি ক্যাম্পের নায়ক মোহাম্মদ ইউছুফ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির বিশেষ টহল দল বিজয়নগর উপজেলার সেজামুড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে। এসময় মাদক বহনকারী একটি ডিস্ট্রিক্ট ট্রাক ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। মাদক চোরাচালান রোধে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তারা।
শীত মানেই নানা রকম মুখরোচক খাবারের স্বাদ। আর এই মৌসুমকে ঘিরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উৎপাদিত হচ্ছে সুস্বাদু রসালো গুড় “লালী”।মহিষ দিয়ে চলছে আঁখ মাড়াইয়ের কাজ। মাড়াই শেষে যে রস মিলবে তা দিয়ে তৈরী হবে সুস্বাদু রসালো গুড়। যা লালী নামে পরিচিত। সুমিষ্ট এই লালী ছাড়া পিঠা, পুলির স্বাদ যেন অনেকটাই ফিঁকে ভোজন বিলাসীরদের জন্য।লালীগুড়ের জন্য প্রসিদ্ধ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী বিজয়নগর উপজেলা। শীত মৌসুমে উপজেলার বিষ্ণুপুর, দুলালপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে কৃষকরা ব্যস্ত সময় পার বিশেষ এই রসালো গুড় উৎপাদনে। আাঁখের রস চুলায় ৩/৪ ঘন্টা জ¦াল দিয়ে তৈরী করা হয় লালী গুড়। ১ কানি জমির আঁখ দিয়ে ১৭/১৮ মন লালী তৈরী হয়। মৌসুমী এই পেশার সাথে উপজেলার ১০/১২ জন উদ্যোক্তা জড়িত রয়েছে। আর তাদের সাথে কাজ করেন শতাধিক কৃষক। স্বাদে ও গুণে অনন্য হওয়ায় প্রতিদিন ভোজন বিলাসীরা ছুঁটে আসছেন লালীগুড় কিনতে। প্রতিকেজী লালী বিক্রী হচ্ছে ১৪০/১৫০ টাকা দরে। সে সাথে আঁখের রসের স্বাদ গ্রহন করতে ভীড় করছে ভ্রমন পিপাসুরা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাসহ আশপাশ জেলা ও উপজেলাতেও রয়েছে এর চাহিদা। এ পেশার সাথে জড়িতরা জানান, বাব-দাদার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতেই যুগ যুগ ধরে আমরা আখের লালি তৈরী করে আসছি। তবে দিন দিন আমাদের গ্রামে আখ চাষ কমে যাওয়ায় লালীর চাহিদা থাকলেও উৎপাদন কারীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তাই আগের মত তেমন তৈরী করা যাচ্ছে না। তবে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি বার্তি আয়ের জন্য বছরে ৪ মাস এই লালী তৈরীর কাজ করে থাকি। প্রতিদিন ৭০-৮০ লিটার লালী উৎপাদন করা হয়। আমাদের বাজারে নিয়ে যেতে হয় না। এখান থেকেই পাইকার ও বিভিন্ন দূর দূরান্তের লোকজন কিনে নিয়ে যায়। প্রতি মৌসুমে তাদের পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ হলেও এতে লাভ হয় দেড় লক্ষ টাকা।লালী কিনতে আসা কয়েক ক্রেতা বলেন, বাজারের লালীতে প্রায় সময়ই ভেজাল মেশানো থাকে। যা ক্ষতিকারক কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে এখানকার লালী নির্ভেজাল এবং প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত হয়। ফলে এর চাহিদা অনেক বেশি।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা আখ থেকে তৈরি লালির জন্য বিখ্যাত। অনেকটা সুস্বাদু ও নিরাপদ বিধায় জেলা ছাড়াও বাহিরে থেকে মানুষ এসে ক্রয় করে নিয়ে যায়। কৃষকরা এখানে বেশির ভাগ স্থানীয় জাতের আবাদ করে যার ফলে আখের রসের পরিমান কম হয়। আমরা বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইন্সটিউটের সাথে যোগাযোগ করেছি যাতে নতুন জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণের জন্য যেন কৃষকরা লাভবান হয়। আমরা আশা করছি আগামী বছর থেকে সে সহযোগিতা পাবো। সে থেকে রসের পরিমান বাড়বে কৃষকরা অধিক লাভবান হবে। আমরা আশা করছি এবছর প্রায় ২ কোটি টাকার মত লালি বিক্রি হবে।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে একটি গোয়াল ঘর থেকে গরু চুরি করার সময় চোরকে ধরতে গিয়ে চোরের ছুরিকাঘাতে পারভেজ (২২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের চরকাকরিয়া এলাকায় মেঘনার পাড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহত পারভেজ মিয়া উপজেলার ওই ইউনিয়নের চরকাকরিয়া গ্রামের উবায়েদ উল্লাহর ছেলে। মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।গ্রামবাসী ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাতে একটি চোর দল নিহতের বড় ভাই হুমায়ুনের গোয়াল ঘর থেকে ২টি গরু চুরি করে পালিয়ে যাওয়ার সময় মেঘনার পাড়ে জেলেদের চোখে পড়ে। জেলেরা হুমায়ুনকে খবর দেয়। খবর পেয়ে হুমায়ুন তার ছোট ভাই পারভেজকে নিয়ে গরু চোরকে ধরতে গ্রাম থেকে প্রায় এক কিলোমটার দূরে মেঘনার পাড়ে গিয়ে দেখে চোরচক্র আরো কয়েকজন জেলেকে মারধর করে বেঁধে ফেলে রেখেছে।পারভেজ ও হুমায়ুন একটু সামনে যেতেই চোরচক্রের ৪/৫ জন লোক অন্ধকারের মধ্যে পারভেজকে ধরে টেনেহেছড়ে মেঘনার পাড়ে নিয়ে যায়। ছোট ভাইকে বাঁচাতে বড় ভাই হুমায়ুন সামনে যেতে চাইলে তাকে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেয় তারা। চোরচক্র পারভেজকে মেঘনার পাড়ে নিয়ে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে ও গরুগুলো ফেলে রেখে নৌকায় করে পালিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে স্বজন ও গ্রামবাসীরা পারভেজকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে কুলিয়ারচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।সরাইল থানার এসআই নুরুল করিম বলেন, গরু চুরির সময় চোর চক্রটির হাতে এক যুবক নিহত হয়েছে বলে শুনতে পেরেছি। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর চেক উপহার পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৪জন সাংবাদিক। আজ সোমবার (২৬ জুন) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই উপহারের চেক গুলো তুলে দেওয়া হয়।
এ উপলক্ষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম।
এসময় জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম তার বক্তব্যে বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সাংবাদিকদের কল্যাণে গঠন করা হয়েছে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট। সেই ট্রাস্টের মাধ্যমে করোনা কালীন সময়ে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে সরকার। এছাড়াও অসচ্ছল ও অসুস্থ সাংবাদিকদের চিকিৎসার জন্যে পাশে দাঁড়াচ্ছে সরকার। তিনি যে কোন প্রয়োজনে সাংবাদিকদের পাশে থাকার আশ্বাস প্রদান করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পির সভাপতিত্বে এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন।
সভাপতির বক্তব্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পি বলেন, করোনাকালীন সময়ে কয়েক ধাপে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা আর্থিক সহায়তা পেয়েছে। যারা বাদ পড়েছেন তাদেরও দেওয়া হয়েছে। কল্যাণ ট্রাস্টে দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তার করার পর যে টাকা ছিল, তা ঈদ উপহার হিসেবে সাংবাদিকদের দেওয়া হয়েছে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির জন্যে কাজ করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।