স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
শাহাদাত হোসেন সোহেল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি এলাকায় রবি টাওয়ারের নিচ থেকে মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) সকালে আবু লাল ভুঞা (৬০) নামের এ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ । নিহত বৃদ্ধ উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বুধন্তি গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বার ভূইয়ার ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীর জানায়, বুধন্তি এলাকায় রবি টাওয়ারে মধ্যরাতে চুরি সংঘটিত হয়েছে। এসময় টাওয়ারের নাইট গার্ড আবু লাল ডিউটিতে ছিলো। ধারনা করা হচ্ছে চোররা সহজে চুরি সংঘটিত করতে গিয়ে তাকে মেরে টাওয়ারের যন্ত্রপাতি নিয়ে যায়। সকালে টাওয়ারের পাশে লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন পুলিশে খবর দিলে বিজয়নগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার লাশ উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) রাজু আহমেদ জানান, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করেছি। ধারণা করা হচ্ছে রবি টাওয়ারে চুরি করার সময় চুরের দল নাইট গার্ড আবু লালকে মেরে ফেলেছে।তবে নিহতের শরীরে তেমন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন শেষে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
শাহাদাত হোসেন সোহেল
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন স্হানে ট্রেনে আগুন দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে নাশকতা কারীরা। আর এই নেক্কারজনক হামলা ও নাশকতার ঘটনার শিকার হচ্ছে ট্রেনে চড়া সাধারন যাত্রী কিংবা ভুক্তভোগীরা। আর তাই দেশের বিভিন্ন স্থানে ও ট্রেনে নাশকতামূলক অগ্নিকাণ্ড মোকাবেলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো সচেতনতামূলক এক প্রশিক্ষন কর্মশালা ও মহড়া। বাংলাদেশ রেলওয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার আয়োজনে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহন ও বাস্তবায়নে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক নিউটন দাশের নেতৃত্বে গত শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৪ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন প্লাটফর্ম চত্বরে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মোশাররফ হোসেন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক নিউটন দাস, রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার মো. জসিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্হিত ছিলেন। এসময় উপ- সহকারী পরিচালক নিউটন দাশ তার বক্তব্যে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্হানে ট্রেনে অগ্নি সংযোগ করে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালিত করা হচ্ছে। এতে জীবন মানের যেমন হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতি, নষ্ট হচ্ছে বিপুল রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাই ট্রেনে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার কথা চিন্তা করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডিজি মহোদয়ের নির্দেশনায় সেসময় যারা ট্রেনে দায়িত্বরত কর্মীরা থাকেন কোন কারনে ট্রেনে আগুন লাগলে তারা যেন তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে সে বিষয়টি মাথায় রেখে আমাদের আজকের এই কার্যক্রম। তিনি বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ছোট কিংবা বড় হোক সবসময় আপনারা আমাদের সার্ভিসের সহযোগিতা নেবেন। তিনি আরো বলেন, চলন্ত ট্রেনে রেলওয়ের দায়িত্বরত যেসব কর্মকর্তারা রয়েছেন ট্রেন ছাড়ার পূর্বে কিংবা ট্রেন ছাড়ার পর অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের ব্যবহার সম্বন্ধে তারা যাত্রীদেরকে ব্রীফ করলে যাত্রীরা এতে আরো বেশি সচেতন হতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি ।এ ব্যাপারে তিনি সকলের সহযোগীতাও কামনা করেন।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ঈদ আনন্দ হউক সবার’ এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছরের মতো এবারো ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নানা শ্রেণী পেশার ৫’শ দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ৬ লক্ষ টাকার ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছে মজিদ নাহার ফাউন্ডেশন।বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) বিকেল ৪ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ঈদ সামগ্রীর মধ্যে ছিলো চাউল ৫ কেজি, আটা ২ কেজি, তেল ১ লিটার, দুধ, চিনি, সেমাই, ট্যাংসহ ১০ ধরণের খাদ্য সামগ্রী।মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি এইচ এম জাকারিয়া জাকিরের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো: শাহগীর আলম।বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো: জসীম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি আল আমিন শাহিনের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফাউন্ডেশনের কোষাধ্যক্ষ এনায়েত হোসেন মিঠু। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক বলেন, যারা সামর্থ্যবান ব্যাক্তিবর্গ আছেন তারা মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের মতো এগিয়ে আসলে আরো ব্যাপকভাবে অসহায় দরিদ্র মানুষ উপকৃত হবেন।মজিদ নাহার ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি সাংবাদিক জাকারিয়া জাকির সভাপতির বক্তব্যে বলেন, মজিদ নাহার ফাউন্ডেশন বরাবরি মানবসেবায় কাজ করে যাচ্ছে শুধুমাত্র পুণ্যলাভের আশায়। তিনি আরো বলেন, সমাজের বিত্তবানরা যদি অসহায়দের পাশে দাড়ায় তাহলে সমাজ আরো সুন্দর ও সুশ্রী হবে।আমেরিকা প্রবাসী মনির হোসেন হিটু তার পিতা-মাতার নামে প্রতিষ্ঠিত এই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ২০১০ সাল থেকে অসহায়-দরিদ্র মানুষকে সহায়তা করছেন। প্রতিবছর ঈদ খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা ছাড়াও সেলাই মেশিন, শীতবস্ত্র ও নগদ অর্থ বিতরন করে আসছে এই ফাউন্ডেশন।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদের সদস্যরা আল মামুনের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদান ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেন। আল মামুন সরকার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১লা ডিসেম্বর। এরপর সোয়া ২ মাসের মধ্যে তার কর্মকান্ডে সদস্যরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।সরাইল থেকে নির্বাচিত পরিষদের সদস্য পায়েল হোসেন মৃধা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভোট পেতে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের আর্থিক বরাদ্দ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। ভোটের দাম হিসেবে এখন তাদের ৪ লাখ ও ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছেন। যা নিয়মে নাই। চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো সবকিছু করছেন। এর আগে গত ৯ই ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ৮ সদস্য। তারা হচ্ছেন আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
গত ১লা জানুয়ারি পরিষদের দ্বিতীয় সভায় বরাদ্দ বিতরণ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন চেয়ারম্যান। সদস্যদের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার পরিষদের প্রথম সভায় সদস্যদের কোনো লিখিত ভোটগ্রহণ ছাড়া তার অনুসারী তিন জন সদস্যকে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করেন। সদস্যদের পাশ কাটিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেন নিজেই। এব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকাশ্যেই বলেছেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পূর্বে ভোটার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের জন্য তিনি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এটি প্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০২২ অনুযায়ী জেলা পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের সঙ্গে উপজেলা পরিষদ/পৌরসভা সমূহের উন্নয়ন কার্যক্রমের সুষ্ঠু সমন্বয় নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রগণকে পদাধিকার বলে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা পরিষদের রাজস্ব ও এডিপি বরাদ্দ উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অনুকূলে বিভাজন করার কোনো বিধান রাখা হয়নি। অথচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার তার নিজ ক্ষমতাবলে সকল উপজেলা চেয়ারম্যানকে ৪ লাখ টাকা, পৌরসভার মেয়রদের ৪ লাখ টাকা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৩ লাখ টাকা করে বরাদ্দের বিভাজন করেন। যা স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা, ২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর পরিপন্থি। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বণ্টন করেছেন। যার ছকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য/চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানের সুপারিশ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা উল্লেখ করা হয়েছে। এটি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদিত রাজস্ব তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এবং এডিপি বরাদ্দের ব্যবহার নীতিমালা-২০২২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সম্প্রতি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদন গ্রহণ না করে প্রায় ৩ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) ক্রয় করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ০৯/১০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভায়ও কোনো অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। এসব অভিযোগ তুলে ধরে তারা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান। এ বিষয়ে অভিযোগকারী সদস্যদের একজন বিউটি কানিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রথম সভাতে চেয়ারম্যান তার ইচ্ছামতো প্যানেল চেয়ারম্যান বানান। এরপর খুশিমতো প্রকল্প ও অর্থ বরাদ্দ দেন। কম্বলও নিজের মতো করে ক্রয় করেন। ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য বিল্লাল মিয়াও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ জানান।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার জানান, এধরনের কোনো কিছু ঘটেনি। নিয়ম-নীতির বাইরে কোনো কিছু করিনি। কার কি অভিযোগ সেটা আমি না দেখে বলতে পারবো না।
আদিত্য কামাল
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান আলম সাজু মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তিনি মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি।আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (আশুগঞ্জ-সরাইল) আসনের এমপি আব্দুস সাত্তার ভূঞার মৃত্যুর পর গত ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় উপ-নির্বাচন। ওই নির্বাচনে শাহজাহান আলম সাজু নৌকা প্রতীকে জয়লাভ করেন। তিনি ১৫ নভেম্বর এমপি হিসেবে শপথ নেন। একইদিন সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। তাই শপথ নেওয়ার পরও তিনি সংসদের কোনো অধিবেশনে যোগদান করতে পারেননি।