স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার কমর আব্বাস খোখর ও তার পরিবারকে বহনকারী প্রাইভেট কারকে ধাক্কা দিয়েছে বাস। শুক্রবার( ২৬মে) সকাল সোয়া ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার রামপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।এতে প্রাইভেট কারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাসের চালক মো. সাইফুল ইসলামকে (৩০) আটক করেছে পুলিশ। জানা যায়, পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার কমর আব্বাস খোখর নিজে প্রাইভেটকার চালিয়ে পরিবার নিয়ে শ্রীমঙ্গল যাচ্ছিলেন। এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা লোকাল দুরন্ত পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে প্রাইভেটকারটির কিছুটা ক্ষতি হলেও ডেপুটি হাইকমিশনার, তার স্ত্রী রেহেনা সারোয়ার খোখর, মেয়ে হুদা আব্বাস খোখর, ছেলে মোহাম্মদ খোখর অক্ষত আছেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাইওয়ে থানার ওসি আকুল বিশ্বাস জানান, এতে কেউ আহত হননি। কিছু সময় থানায় অবস্থান করে তারা শ্রীমঙ্গল চলে গেছেন।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির আনন্দ মিছিলে পদবঞ্চিতরা হামলা করে। পরে দুই পক্ষের মধ্যে ফের সংঘর্ষ ও পালটাপালটি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কারও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।পুলিশ ও ছাত্রদল সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়। পরে অনেকটা আকস্মিকভাবে নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এ নিয়ে সদ্য সাবেক আহ্বায়ক ফোজায়েল চৌধুরীর অনুসারীরা ও পদবঞ্চিতরা কমিটি মেনে নিতে পারেননি। কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। শুক্র ও শনিবার এ ঘটনায় নতুন কমিটির আহ্বায়ক শাহীনুর রহমান ও কৃষক দলের আহ্বায়ক ভিপি শামিমসহ কয়েকজন নেতার বাড়িতে পদবঞ্চিতরা হামলা ও ভাঙচুর চালান।সোমবার লোকনাথ ট্যাংক এলাকায় দুই গ্রুপ আলাদা কর্মসূচির ডাক দেয়। এতে কোনো পক্ষই পুলিশের অনুমতি পায়নি। তাই নতুন আহ্বায়ক কমিটি স্থান পরিবর্তন করে নেতৃবৃন্দদের নিয়ে আনন্দ মিছিল করার জন্য বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হতে থাকেন। এ ঘটনার খবর পেয়ে সদ্য সাবেক কমিটির আহ্বায়ক ফোজায়েল চৌধুরী ও পদবঞ্চিতরা একই স্থানে এলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে পালটাপালটি ধাওয়া এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। পুলিশ খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে টিয়ারশেল ও লাঠিপেটা করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়ে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়।বিষয়টি নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, কমিটি নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে একে অপরের ওপর হামলা চালাচ্ছে। শহরের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ রাখতে গত দুই দিনে ছাত্রদলের ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে আজকের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জোরপূর্বক জমি দখল এবং স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রাতের অন্ধকারে হত্যা করে লাশ গুম করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের মৃত রফিউদ্দিন খার ছেলে জহিরুল হক এই অভিযোগ করেন৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের নিকট লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পর বুধবার ( ৩১মে) ডিবি অভিযোগের তদন্ত করতে ঘটনাস্থলে যায়। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২১মে সন্ধ্যা ৭.০০ ঘটিকায় জহিরুল হক বাড়ী থেকে প্রতিবেশী নুরুল ইসলামের বাড়ীর সামনে পৌঁছালে মোহাম্মদপুর গ্রামের মৃত আবু জামালের ছেলে মজিব (৫৫),মজিবের ছেলে সোহাগ( ২২) এবং ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে কামরুল (২৭) সহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১২জন লোক জহিরুলের উপর হামলা করে। তারা আগে থেকে উৎপেতে ছিল৷ হামলাকারীরা গরু জবাই করার ছুরি জহিরুলের গলা বরাবর ধরে রাখে এবং গামছা দিয়ে মুখ বেধে ফেলে। জহিরুলের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে। এর আগে ২০১৬ইং সালে মজিবের ছেলেকে ১২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রবাসে নেয় জহিরুল। মাত্র ২ লক্ষ টাকা জহিরুল কে দিয়েছিল মজিব। বাকী দশ লক্ষ টাকা দেম দিচ্ছি বলে তালবাহানা শুরু করে এখনো ফেরত দেয়নি। এছাড়া জহিরুলের মালিকানাধীন ৪১ শতক নাল ভূমি জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে মজিব৷ অভিযোগকারী জহিরুল বলেন, মোবাইলে-প্রকাশ্যে হুমকি ধমকি দিচ্ছে জমিটা তাকে( মজিবকে) দলিল করে দিয়ে দিতাম। তা না হলে গুম করে হলেও জমিটা আমার কাছ থেকে দলিল করে নিবে৷ মজিবের ছেলেকে প্রবাসে নিয়ে যাওয়া উপলক্ষে পাওনা ১০লাখ টাকা এখনো ফেরত দেয়নি। এবিষয়ে অভিযুক্ত মজিব বলেন, সাত বছর আগে আমি জমিটা ভরাট করে বাড়ি বানাইছি। আমার নামে বিদুৎ এর খুঁটি আনছি, মিটারও আনছি। এখানে আমার ঘর আছে, বাড়ি আছে। সে বলতেছে আমার ছেলের কাছে দশ লাখ টাকা পাবে৷ যদি টাকা পাওনা থাকে আমি দিমু। তাকে পাঁচ লাখ টাকা দিছি এবং মাটি ভরাট করতে লাগছে ৭লাখ ৮০হাজার। দলিল করে দেয়নি, তার সাথে ২০বছর ধরে চলাফেরা। পাঁচ লাখ টাকার যায়গা স্ট্যাম্প করতে হবে? অভিযোগের তদন্তকারী এসআই সোলায়মান এই বিষয়ে বলেন, কালকে গেছিলাম আমি। তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। প্রাথমিক তদন্তে মজিব মেম্বার যে রাতের বেলায় জহিরুলকে আটকাইছে এইটুকুর সত্যতা পাওয়া গেছে। মজিব মেম্বার ৪১ শতক জমি জহিরুলের কাছ থেকে ক্রয়ের স্বপক্ষে কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। রবিবারে দুইপক্ষের স্বাক্ষীপ্রমাণসহ আমার এখানে আসার জন্য ডাকাইছি।
আদিত্য কামাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে তিন নেতার বাড়িতে হামলা করেছে বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (০৯ জুন) সকালে শহরের কান্দিপাড়ায় জেলা কৃষক দলের আহবায়ক আবু শামীম মো. আরিফ (ভিপি শামীম) এর বাড়িতে হামলা করে পদবঞ্চিত বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা। একই দিন বিকেলে কান্দিপাড়ায় জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আহবায়ক শাহীনুর ইসলাম শাহীন ওরফে ইব্রাহিম হোসেন শাহীন ও কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক কাউসার কাউন্সিলরের বাসভবনে হামলা করে তারা।এর আগে, বিকেলে পদবঞ্চিত ছাত্রদলের নেতাকর্মী কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জেলা ছাত্রদলের ৭ সদস্যের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে আহবায়ক শাহীনুর রহমান ও সদস্য সচিব সমীর চক্রবর্তীকে করা হয়। নবগঠিত কমিটির আহবায়ক শাহীন, সদস্য সচিব সমীর, যুগ্ম আহবায়ক এলভীন লস্কর ও আব্দুল গাফফার রিমন (শুক্রবার) সকালে জেলা কৃষকদলের আহবায়ক আবু শামীম মো. ভিপি শামিমের কান্দিপাড়ার বাসায় যান। সেখানে সদ্য ঘোষিত কমিটির সদস্যদের শুভেচ্ছা দেওয়া হচ্ছে বলে জানতে পারেন পদবঞ্চিত ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। জেলা ছাত্রদলের বিদায়ী কমিটির আহবায়ক রুবেল চৌধুরী, সদস্য সচিব মহসিন মিয়া ও যুগ্ম আহবায়ক সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা কৃষক দলের আহ্বায়কের কান্দিপাড়ার বাড়িতে দা ও লাটিশোটা নিয়ে হামলা হামলা চালায়। এসময় আবু শামীমের বাড়ির পেছন দিয়ে সদ্য ঘোষিত কমিটির সদস্যরা পালিয়ে আত্মরক্ষা করেন। পরে স্থানীয় লোকজন ও যুবদলের নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের বুঝালে ছাত্রদলের বিদায়ী কমিটির সদস্যরা সেখানে থেকে চলে আসেন।এরপর বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জেলা শহরের টিএ রোড ও পাওয়ার হাউস রোডে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। মিছিল শেষে তারা কান্দিপাড়ায় জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আহবায়ক শাহীনুর রহমান ও কৃষক দলের যুগ্ম আহবায়ক কাউসার কাউন্সিলরের বাড়িতে হামলা করে ভাংচুর চালায়। এসময় ভাংচুর করা হয় ঘরের দরজস জানালা, গেইট ও একটি মোটরসাইকেল। তবে এসময় শাহীনুর রহমানের বাড়িতে কেউ ছিল না।
এ বিষয়ে জেলা কৃষক দলের আহবায়ক আবু শামীম মো. আরিফ সাংবাদিকদের বলেন, কান্দিপাড়ার দক্ষিণদিকের পুকুর পাড় থেকে একদল ছেলে এসে আমার বাড়ির ফটকে হামলা চালায়। তারা ফটক ভাঙার চেষ্টা করেন। তারা কেন এমন করল বুঝতে পারছি না।এই বিষয়ে জেলা ছাত্রদলের সদ্য সাবেক আহবায়ক ফুজায়েল চৌধুরী বলেন, যারা দীর্ঘদিন সরকার বিরোধী আন্দোলনে চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হয়রানিমূলক মামলা খেয়েছেন তাদেরকে বাদ দিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কবির আহমেদের অনুসারীদের দিয়ে কমিটি দেওয়া হয়েছে। কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীকে। যে নিজের নাম একেক জায়গায় একেক নাম ব্যবহার করেন। অথচ মাঠের কর্মীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। তাই পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলন শুরু করেছে।জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহরাব আল হোসাইন বলেন, কান্দিপাড়ার বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলার বিষয়ে জানতে পেরেছি। এগুলো তাদের রাজনৈতিক অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এসব বিষয়ে তারা আমাদের সহযোগিতা চায়নি।
জুয়েল মিয়া, বিশেষ প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে দুই কৃষক আহত হয়েছেন।মঙ্গলবার সকালে উপজেলার গোপিনাথপুর ইউনিয়নের ধ্বজনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় পতাকা বৈঠকে বসার প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই দেশের সীমান্তরক্ষীরা।আহতরা হলেন, ধজনগর গ্রামের মৃত নূর আলীর ছেলে আজম আলী ভূইয়া (৫৫) এবং একই গ্রামের মৃত লোকমান ভূইয়ার ছেলে ইকবাল ভূইয়া (৪৫)। স্থানীয়রা জানান, সকালে কৃষক আজম আলী ও ইকবাল সীমান্তবর্তী জমিতে গরু চড়াতে যান। এ সময় বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। স্থানীয় লোকজন তাদের দ্রত উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা করান। বর্তমানে দুইজন শংকা মুক্ত রয়েছে। সুলতানপুর ৬০ বিজিবি’র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক হাসান উল্লাহ বলেন, সকালে ওই দুই কৃষক ধজনগর সীমান্তের সীমা রেখার পাশে গরু চড়াছিলেন। এ সময় আচমকা বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে ছিটা গুলি নিক্ষেপ করে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে তারা আহত হন। ঘটনাটির পরপর বিষয়টি বিএসএফ’র উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিকেলে এ বিষয়ে বিজিবি-বিএসএফ পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।