স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ৭২ এর সংবিধান মোতাবেক নির্বাচন হবে এবং বাংলাদেশ চলবে এই সিদ্ধান্ত সংসদে গ্রহণ করা হয়৷ সেই মোতাবেক বাংলাদেশ চলছে এবং আগামী নির্বাচন হবে। এখানে কোনো নির্দলীয় সরকার, কেয়ারটেকার সরকার থাকবেনা। গত তিনবারের মতো এবারও সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী আরও বলেন, দেশে আইনের শাসন নাই এমন প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, ১৯৭৫সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতাকে তার পরিবারসহ হত্যা করা হয়৷ ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে এই হত্যাকান্ডে যারা জড়িত ছিল তাদেরকে বিচার করতে পারবেনা বলে আইন পাশ করে খন্দকার মোসতাক ও জিয়াউর রহমান। সেটা আইনের শাসন মনে করে বিএনপি৷ আমরা মনে করি আইনের ঊর্ধ্বে কেউনা। আইন যা লেখা আছে সেইভাবেই জনগণকে পালন করতে হয়। আমরা মনে করি সেটাই আইনের শাসন এবং এখন এই আইনের শাসন এই দেশে আছে। নৈরাজ্য নাই। হত্যার বিচার হয়না এমন কথা এখন কেউ আর বলতে পারবেনা। বিএনপি জিয়াউর রহমানের হত্যার বিচার করতে পারে নাই৷ তাদের আবার আইনের শাসনের কথা। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর দেয়া সংবিধানের অধীনে চলে। বাংলাদেশ সংবিধান নিয়ে বিএনপি তারপরে জাতীয়পার্টির স্বৈরশাসনের সময় অনেক ফুটবল খেলেছে। এই ফুটবল খেলা বন্ধ করেছে জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন বাংলাদেশে সাংবিধানিক পন্থায় নির্বাচন হবে। কেয়ারটেকার সরকারের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে মামলা হলে কেয়ারটেকার সরকারের কোনো বৈধতা নেই, এটা বেআইনী বলে হাইকোর্ট রায় দিলো। সুপ্রিমকোর্ট মানে আপিল বিভাগ এই কেয়ারটেকার সরকার অবৈধ বলে রায় দেয়। এই রায়ের পরে সংসদে কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরমেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আসাদুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) সকাল ৮টায় উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমানন্দপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পরমানন্দপুর গ্রামের নুর আলী-আইয়ুব গ্রুপ ও মতি-জাফর গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে আজ সকালে সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে নুরআলী-আইয়ুব গ্রুপের লোকজন মতি-জাফর গ্রুপের লোকজনকে ডাকাডাকি শুরু করে। পরে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়। আহতদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে সরাইল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আ.স.ম আতিকুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। সংঘর্ষে জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে। এখন পর্যন্ত ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়াতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আদিত্য কামাল
গ্যাস সংকট সহ নানা কারনে প্রায় ১০ মাস বন্ধ থাকার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ সার কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু হয়েছে। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে কারখানাটিতে ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু হয়। তবে উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রতিদিন প্রায় ১১শ মেট্টিক টন সার উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে।কারখানা সংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি বছরের পহেলা মার্চ থেকে সংস্কার কাজ করতে৮০ দিনের জন্য আশুগঞ্জ সারকারখানা থেকে উৎপাদন বন্ধ করা হয়। সংস্কার কাজ শেষকরে ২০ মে কারখানাটিতে উৎপাদন শুরু করার কথা থাকলেও গ্যাস সরবরাহ না পাওয়ায়কারখানাটি সংস্কার করেও উৎপাদনে ফিরে আসতে পারছিল না।আশুগঞ্জ সার কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল চন্দ্র দাস জানান, সকল জটিলতা শেষ করে প্রায় ১০ মাস পর কারখানাটি উৎপাদনে ফিরেছে। কোন যন্ত্রাংশে সমস্যা আছে কিনা তা দেখা হচ্ছে। যেখানেই সমস্য পাওয়া যাবে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে ঠিক করার ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঠিক কতটুকু সার উৎপাদন হবে তা এখনই সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না।প্রসঙ্গত, এই কারখানায় উৎপাদিত সার ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ,কুমিল্লাসহ ৮টি জেলার ইউরিয়া সারের চাহিদা মিটিয়ে থাকে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আয়ানা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সূফিগুরু শাহজাদা খানের মাধ্যমে গরীব শীতার্ত ভক্তদের মাঝে ৫ শতাধিক শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়ছে।
.
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯ টার দিকে উপজেলার বাড়িউড়া আলহাজ্ব খান মোহাম্মদ লাল শাহ বাবার দরবার শরীফে আয়ানা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পীরজাদা সূফিগুরু শাহজাদা খান এ শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করেন।
এতে গদ্দিনিশীন বড় ছাহেবজাদা, আলহাজ্ব খান মোহাম্মদ লাল শাহ বাবার দরবার শরীফ চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।
এ-সময় আয়ানা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পীরজাদা সূফিগুরু শাহজাদা খান বলেন, মানুষ একমাত্র তার বিবেক-বুদ্ধির জন্যই সৃষ্টির সেরা জীব। এই ক্ষমতাটি শুধু মানুষেরই আছে। আর তাই সাধারণভাবে বলতে গেলে, মানুষের বিবেক-বুদ্ধির মাধ্যমে কোনো কিছুর বিচার করাকেই মানবতা বলে। মানুষের কল্যানে সত্য ও ন্যায়ের পথে যে কোনো কাজ করারকে মানবতা বলে। একটি নাম যিনি মানব রুপে অতিমানব, দুজাহানের বাদশা, আল্লাহর দোস্ত ও চুরান্ত নবী এবং রাসুল, সকল মানুষের পথপ্রদর্শক ‘হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)’।
সাধারণ অর্থে মানবিকতা বলতে বোঝায় মানুষের মূল্যবোধ। মানুষের বিচার বুদ্ধি। যে বুদ্ধি আমরা অর্জন করি বিভিন্ন ধরনের জ্ঞানের মাধ্যমে। আর এই জ্ঞান অর্জন হতে পারে ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক বা সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে।
একজন মানুষের প্রাথমিক মূল্যবোধ সৃষ্টি হয় তার পরিবার থেকে। একটি ভালো পরিবার গড়ে তুলতে পারে মানুষের মানবিকতা। শুধু যে পরিবার মানবিকতা সৃষ্টি করে তা নয়, বিভিন্ন রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক দিক থেকেও আমরা মানবিকতার জ্ঞান অর্জন করতে পারি।
মানবিকতার মূলমন্ত্র হলো মানুষের কল্যাণ, জাতির কল্যাণ, সমাজের কল্যাণ, সাংস্কৃতিক কল্যাণ। মোটকথা হলো মানুষের ভালোর জন্য কিছু করা, মানুষের উন্নতি সাধন করা। যে উন্নতি সাধনে রয়েছে একটি চর্চাশীল প্রক্রিয়া।
বিজয়নগরে চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী, নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলায় চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামির অভিযোগ পাওয়া যায় ।
মামলার বাদী:- উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের কামাল মোড়া গ্রামের আব্দুল মালেকের মেয়ে আসমা আক্তার।
গত ৩১ মার্চ রবিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজ্ঞ নারী ও শিশু দমন ট্রাইবুনাল আদালতে আসমা আক্তার বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
আসামি, বিজয়নগর থানায় ধারা ৩৬(১) সারণীর ১০ (ক) ৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ অনুসারে, জিআর ১২৪/২৪ মামলার চিহ্নিত এজহারভুক্ত ইয়াবা মাদক ব্যবসায়ী, তাহারা উপজেলার পাহাড়পুর ইউপির ভারত সীমান্ত ঘেষা ধুরানাল গ্রামের আব্দুর রশিদ খন্দকারের ছেলে দুলাল খন্দকার ও মতিউর রহমান খন্দকারের ছেলে শফিউল আলম টিটু খন্দকার।
মামলার আরজি সূত্রে জানা যায়,
এলাকায় ও থানায় চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী শফিউল ও দুলাল অত্যন্ত প্রভাবশালী এদের রয়েছে অডেল কালো টাকা, মাদক ব্যবসার সুবিধার্থে মামলার বাদির স্বামী মতিউর রহমানকে মাদক ব্যবসায় যুক্ত করতে শশুর বাড়ি থেকে ৫ লক্ষ টাকা যৌতুক নিয়ে সে টাকায় মাদক ব্যবসায় শেয়ার হওয়ার জন্য কুপরামর্শ দেয়, এ বিষয়ে আসমা আক্তার জেনে যায়, যৌতুকের টাকায় মাদক ব্যবসা করার জন্য আসমা আক্তার অস্বীকৃতি জানায়, এরপরই শফিউল ও দুলালের প্রকাশ্য মদদে এদের সুখের সংসারে আগুন লাগে, শুরু হয় পারিবারিক কলহ, ঘটনার দিন ও সময়ে উক্ত মাদক ব্যবসায়ীদ্বয় আসমার স্বামীর সহযোগে আসমাকে ৫ লক্ষ টাকা মাদক কারবারের শেয়ার হওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করলে সে অস্বীকার করায় তাকে শারীরিক নির্যাতন চালায়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়,
উক্ত বিষয়ে আসমা আক্তার বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আদালতে পি৫৬/ ২৪ বিজনগর মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে এলাকার, ইকবাল মিয়া বিল্লাল মিয়া, সহ আরো অনেকের সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি : সমাজসেবা ও মানবিক কাজে অনবদ্য অবদান রাখায় কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ সম্মাননা পেলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. শামীম হোসেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে দরিদ্রের শীতবস্ত্র ও শিল্পীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় সুর সম্রাট দি-আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সরোদ মঞ্চে সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় তাঁকে এ সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
মো. শামীম হোসেন সমাজসেবায় স্বাচ্ছন্দবোধ করেন, সুযোগ পেলেই মানুষের পাশে দাঁড়ান। তিনি ইতিমধ্যে মানবতারসেবক হিসেবে সমাদৃত হয়েছেন। পেশায় তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। ডাকনাম খাজা শামীম শাহ্। জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।
তিনি ব্যবসার পাশাপাশি মানবসেবামূলক কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখেন। সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সমাজসেবামূলক অনেক সংগঠনের সাথে তিনি জড়িত। লিয়েন ফাউন্ডেশন (মানবাধিকার ও প্রতিবন্ধী কল্যাণ) এর চেয়ারম্যান, বসুতি মা ও শিশু হাসপাতাল লিমিটেড এর ভাইস-চেয়ারম্যান, ইউনাইটেড কম্পিউটার্স এর সিইও ও স্বত্বাধিকারী, আজমীর শরীফ এর খলিফা হিসেবে তিনি সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
সদাহাস্যোজ্জ্বল এ মানুষটি সমাজসেবামূলক কাজের জন্য ইতিমধ্যে সম্মাননা প্রাপ্ত হয়েছেন। মো. শামীম হোসেন ছাত্রজীবন থেকে’ই মানুষের সেবায় বিভিন্ন কাজ করে যাচ্ছেন। মসজিদ, মাদ্রাসায় দান, অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসা সেবার জন্য অর্থিক সহযোগিতা, মেয়েকে বিবাহ দিতে না পারা অসচ্ছল পরিবারকে সহায়তা প্রদান সহ বিভিন্ন সমাজসেবামূলক বিভিন্ন কাজ করে যাচ্ছেন বিশিষ্ট এই সমাজ সেবক।
সমাজসেবা মূলক কাজের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার ভালোলাগার বিষয়টি হলো মানুষের জন্য কিছু করতে পারা। অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানে। আর এই সমাজসেবা মূলক কাজকে আমি অমৃত লালন করতে চাই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম তৌছির এর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গানের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট কবি আব্দুল মান্নান সরকার।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও দানবীর মো. শামীম হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাগরিক ফোরামের সহ-সভাপতি আতাউর রহমান ভূঁইয়া শাহীন, তিতাস বার্তা’র সম্পাদক ও প্রকাশক আব্দুল মতিন শানু।
আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমীর সাবেক পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন, রোকেয়া সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কবি রোকেয়া রহমান কেয়া, পিস ভিশন বাংলাদেশের সভাপতি এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর, বিশিষ্ট নারী সংগঠক কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, কবির কলমের সভাপতি তিতাস হুমায়ূন, কবি আজীজা সোপান।
আরো উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী কল্যাণ পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি শূফিগুরু শাহাজাদ খান, সহ-সভাপতি শাহাদত হোসেন সোহেল, সাধারণ সম্পাদক আদিত্ব্য কামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজান সরকার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা কাশ্মীরী খাতুন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জিন্নাত নারজিয়া স্নিগ্ধা প্রমুখ।
এতে শতাধিক দরিদ্রদের শীতবস্ত্র ও অর্ধশতাধিক কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পীদের মাঝে বিভিন্ন উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় ‘মো. শামীম হোসেন, ‘মো. আবুল আজাদ’, ‘মো. শফিকুল ইসলাম তৌছির’, ‘শূফিগুরু শাহাজাদ খান’ ও সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদান রাখায় ‘আদিত্ব্য কামাল’কে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন, নান্দনিক উপস্থাপক আবদুল মতিন শিপন, পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন, আমানুল্লাহ মুর্তজা।