স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : জতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার উদ্যোগে শতাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ খোকনের উপস্থাপনায় ও জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এড. তানভীর ভূঁইয়া সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবি সমিতি।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব মো. হেলাল উদ্দিন সহ-সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগ, আলহাজ্ব হযরত মাওলানা নুরুজ্জামান পরিচালক হযরত শাহজালাল দারুল সুন্নাহ মাদ্রাসা মনতলা, এড. মাহবুবুল আলম খোকন সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জনাব ইস্কান্দার আলী সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জনাব আবদুস সালাম সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জনাব আব্দুল মান্নান সরকার সাবেক সাধারণ সম্পাদক দি-আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন, মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি সাংবাদিক জাকারিয়া জাকির, জনাব মো. তাজুল ইসলাম সদস্য জেলা নাগরিক কমিটি, এড. শেখ জাহাঙ্গীর আলম, সভাপতি পিস ভিশন বাংলাদেশ, ফরেষ্ট রেইঞ্জার জনাব মো. বশির আহমেদ, রুমানা আক্তার শ্যামলী সভানেত্রী জেলা জাতীয় মহিলা পার্টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদিত্ব্য কামাল সম্পাদক জনতার খবর প্রমূখ।
চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি।।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা থানাধীন চরআইচা খাদেমুল ইসলাম নূরানী ও হাফেজী মাদ্রাসায় সমাপনী পরীক্ষায় উত্তির্ন কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯ টার সময় চরমানিকা ইউনিয়ন ৭ নম্বর ওয়ার্ডের লুৎফর রহমান তালুকদার বাড়ির দরজার মাদ্রাসা চত্বরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকসহ সুধীজন অংশ নেন। এসময় মাদ্রাসার মোহতালিম মুফতি আবু বক্করের সঞ্চালনয় মাদ্রাসার জমিদাতা আতাহার তালুকদারের সভাপতিত্বে রাব্বানিয়া আলিম মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, নীলিমা জ্যাকব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাছির উদ্দীন আরিফ, জাবেরা খাতুন গালাস স্কুলের সহকারী শিক্ষক মাষ্টার হারুন, দৌলতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, মৌলভী মো. বিল্লাল হোসেন, মওলানা শোহেভ, এবং সাংবাদিক সেলিম রানা, জুলফিকার তালুকদার, হাসান লিটন ও ব্যবসায়ী শাহিন হাওলাদার সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে দক্ষিণ আইচা মায়ের দোয়া ব্যাটারী হাউজের প্রোপাইটার মো. বেল্লাল হোসেনের পক্ষ থেকে ১৫ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পরিশেষে দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন আবু মাতব্বর বাড়ির দরজার জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা নুরইসলাম কারি। এছাড়াও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অভিভাবকসহ সুধীজন ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মাঝে তবারকের আয়োজন করেন মায়ের দোয়া ব্যাটারী হাউজ।
নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলায় বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের নবনির্মিত কমিটি’ট বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনা করা হয়। বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক আদিত্ব্য কামাল এর সঞ্চালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন, মোস্তাক আহমেদ খোকন, উপদেষ্টা বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। শেখ ফরিদ, বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। মোঃ আনিসুল হক, সাধারণ সম্পাদক, বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। মোঃ সামসুল আলম বাবু, সহ-সভাপতি বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। মোঃ জাকির হুসেন, সভাপতি বৈশাখী শিল্পী। সাজ্জাদ হোসেন হেলাল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক। নূর জাহান আক্তার হাসিনা, সহ-সভাপতি জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা। মোঃ কামরুল ইসলাম, আপ্যায়ন ও আমোদ প্রমোদ সম্পাদক বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। কোহিনূর আক্তার প্রিয়া, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। রোমানা আক্তার শ্যামলী যুগ্ম মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বৈশাখী শিল্পী গোষ্ঠী। সাথী সরকার, ক্রীড়া সম্পাদক বৈশাখী গোষ্ঠী।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আলোচিত আব্দুল হেকিম টাক্কা হত্যার প্রধান আসামী রাসেল মেম্বারকে ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে। রবিবার (৩০এপ্রিল) আখাউড়া উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক তাকজিল খলিফা কাজল ও যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রাহমান নাজিমের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উত্তর ইউনিয়ন যুবলীগের কমিটিতে মো. রাসেল মেম্বারকে ৫নং যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে। কমিটি ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে সমালোচনার ঝড়। সুশীল সমাজের লোকজন বলেন, সমাজের এসব চিহ্নিত কুখ্যাত অপরাধীদের যদি ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের নেতা বানানো হয় তাহলে তারা দলকেও কলংকিত করবে এবং দলের সুনাম নষ্ট করবে। অপরাধীদের আশ্রয় ও প্রশ্রয়দাতারা জনগণের কাছেও ঘৃণার পাত্র হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ মার্চ শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামের আব্দুল হেকিম ওরফে টাক্কা (৩২) কে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। রাতে ঢাকা নেওয়া পথে তার মৃত্যু হয়। সে ওই গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় দুপক্ষের নারী-পুরুষসহ অন্তত আটজন আহত হন। এ ঘটনায় আব্দুল হেকিম টাক্কার মা রুপশা বেগম ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার রাসেল মেম্বারসহ ১৪জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আখাউড়া উত্তর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী আনোয়ারপুর- কল্যাণপুর ৯ নং ওয়ার্ড থেকে রাসেল আহমেদ সদস্য নির্বাচিত হয়। এরপর থেকে রাসেল নিজেকে ওই এলাকার সম্রাট হিসেবে ঘোষণা করেন। সীমান্ত সংলগ্ন হওয়ায় এই এলাকার কিছু মানুষ মাদক কারবারের সাথে জড়িত। স্থানীয় মেম্বার হিসেবে প্রভাব খাঁটিয়ে রাসেল মাদক সাম্রাজ্য একক নিয়ন্ত্রণ করতে চাইত। আর এতে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় আব্দুল হেকিম টাক্কা। নিহত টাক্কা মেম্বারকে মাসোহারা দিতে অস্বীকার করে। এরপর থেকে রাসেল মেম্বার টাক্কাকে বিভিন্ন সময় হুমকি ধমকিসহ নানাভাবে হয়রানি করে আসছিল। এর ধারাবাহিকতায় গত তিন মাস আগে এক রাতে টাক্কাকে কল্যাণপুর গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রীর ঘরে আটক করে। পরকীয়ার অভিযোগে ওই নারীসহ তাকে থানায় সোপর্দ করেন রাসেল মেম্বার।ওই ঘটনায় জেল হাজত থেকে ছাড়া পেয়ে টাক্কা বাড়িতে আসলে রাসেল মেম্বারসহ তার লোকজন বিভিন্ন সময় টাক্কাকে পরকীয়া সংক্রান্ত বিষয়ে অপমান অপদস্ত করে কথা বলতেন। আর রাসেল মেম্বারের সমস্ত অনৈতিক কর্মকান্ডে সহযোগী হলেন একই গ্রামের বাসিন্দা রনি। ঘটনার কিছু সময় আগে এই রনি নিহত টাক্কাকে ফোন করে বিভিন্ন উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে তাকে সাহস থাকলে গ্রামে আসার কথা বলে ডেকে এনে পরিকল্পনা মাফিক এই হত্যা কান্ড ঘটায়। গ্রেফতারের আগেই প্রধান আসামি রাসেল মেম্বারসহ পাঁচ আসামি হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়ে মামলার বাদী ও সাক্ষীদের হুমকি দিচ্ছে।
নিহত টাক্কার মা রোপসা বেগম রাসেল মেম্বার ও তার গংদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানিয়ে বলেন, রাসেল মেম্বার গ্রামের মাদক কারবারীদের কাছ থেকে প্রতি সপ্তাহে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করতো এবং মাদককারবারীদের টাকা দিতে বাধ্য করতো। রাসেল মেম্বার মাদক কারবারীদের থেকে চাঁদা তুলে মাদক ব্যবসার শেল্টারদাতা হিসেবে কাজ করতো। রাসেল মেম্বারের নেতৃত্বে তার সাঙ্গপাঙ্গরা আমার ছেলেকে নির্মমভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করে হত্যা করে। তাছাড়া কাশেম মেম্বারের পক্ষে নির্বাচনের সময় কাজ করার কারনে রাসেল মেম্বার টাক্কার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল।
স্থানীয় যুবলীগ সূত্রে জানা যায়, আসন্ন সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে এবং জেলা যুবলীগের সম্মতিতে দলের সাংগঠনিক অবস্থা গতিশীল করতে আখাউড়া পৌর ও ওয়ার্ড যুবলীগের বর্তমান সকল কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে তিন মাস মেয়াদী আহ্বায়ক কমিটি ঘোষনা করা হয়।আখাউড়ায় নবগঠিত যুবলীগের কমিটি গুলোতে সমাজের বিভিন্ন অবক্ষয় ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের এবং ধর্ষণে অভিযুক্ত লোককে যুবলীগের নেতা বানানোর বিষয়ে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক পৌরমেয়র তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, অপরাধী যেই দলের হোক এদের কোনো দল নাই, অপরাধীর বিচার হবে। মানুষের ত্রুটি বিচ্যুতি থাকবেই। অপরাধ করলে ত্যাগ করা যাবেনা,বিচার হবে। আমার দলের লোক অপরাধ করলে সবচেয়ে বেশি শাস্তি হওয়া উচিত। কারন তার থেকে মানুষ শিক্ষা নিবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা (দক্ষিণ) জেলার পাহাড়ের ঢালে ১৬০ শতক জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে পলি সেট নির্মাণ করে বারি-৪ টমেটো চাষ করেছেন জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের খাইরুল। এখনো শীত না আসলেও তার আগেই মাচায় ঝুলছে শীতকালীন সবজি টমেটো। পাহাড়ের ঢালের মাচায় সবুজ আর পাকা লাল টমেটোগুলো সূর্যের আলোয় ঝলমল করছে।জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মেধাবী ছাত্র খাইরুল আলম। পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জমিতে বারি-৪ টমেটো চাষ করেছেন। ফলনও হয়েছে চমৎকার। খাইরুল জানান, নারায়ণপুর গ্রামে পাহাড়ের ঢালে ১৬০ শতক জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে পলি সেট নির্মাণ করে বারি-৪ টমেটো চাষ করেছেন।খাইরুলের টমেটোয় লাল পাহাড়ের ঢাল বর্তমানে তার জমিতে যে পরিমাণ টমেটোর ফুল তাতে যদি আবহাওয়া ভালো থাকে তাহলে কয়েক লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করতে পারবেন তিনি। খাইরুল আরও জানান, এখন পর্যন্ত তার জমি থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে ৪০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন।খাইরুল আলম আরও বলেন, সিলেটের কমলগঞ্জ থেকে উন্নত জাতের বারি-৪ টমেটোর গ্রাফটিং কলমের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করি। দিন-রাত পরিশ্রম শুরু করে স্বপ্ন দেখেছি, আমার জমিতে টমেটোতে পরিপূর্ণ হবে। আমার স্বপ্ন বাস্তব হচ্ছে। স্থানীয় কৃষক আবুল হাশেম বাসসকে বলেন, খাইরুল শিক্ষিত ছেলে। সে তার পরিবারের মঙ্গলের কাজটিই করেছে, তার মত গ্রামের অন্য ছেলেরা এগিয়ে আসলে খাইরুলের মত সবার পরিবারে মঙ্গলই হতো। মঞ্জুর আলম নামের এক ব্যবসায়ী খায়রুলের বাগানে এসেছেন। তিনি জানান, কীটনাশকমুক্ত হওয়ায় তিনি ১০ কেজি টমেটো কিনেছেন। খায়রুল জানান, তার এমন উদ্যোগের নেপথ্যে অবশ্যই কৃষি অফিসের সহযোগিতা অনস্বীকার্য।এ বিষয়ে কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আইউব মাহমুদ বলেন , আমরা কৃষি সম্পর্কিত যেকোনো উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। শিক্ষার্থী খায়রুল পরিশ্রমী ছেলে। আমরা তাকে প্রয়োজনীয় সব রকম পরামর্শ দিয়েছি। নিঃসন্দেহে বারি-৪ জাতের টমেটো স্বাদে-গুণে অনন্য। অন্য যে কেউ কৃষি কাজ নিয়ে এগিয়ে এলে সব রকমের সহযোগিতা করবেন বলেও জানান এ কর্মকর্তা। সূত্রঃ বাসস
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সময় টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক মোস্তফা দানীশ ও রংপুর ব্যুরো প্রধান রতন সরকারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সুধীজনদের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি। এতে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সিনিয়র সহসভাপতি মো. জসীম উদ্দিন, সহসভাপতি নিয়াজ মুহাম্মদ খান বিটু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আইসিটি সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সময় টেলিভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ব্যুরো চিফ উজ্জল চক্রবর্তী। এ সময় বক্তারা বলেন, ‘আইনমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আশ্বস্থ করা হয়েছিল এই আইন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হবে না। তবে সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থেকে একটি চক্র সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার জন্য এই আইনের অপপ্রয়োগ করে চলছে। তারা দ্রুত সকল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।