স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি, টেলিভিশন জার্লালিষ্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, চ্যানেল টুয়েন্টি ফোর এবং দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার রিয়াজ উদ্দিন জামির মৃত্যুতে তিনদিনের শোক কর্মসূচী ঘোষণা করেছে প্রেসক্লাব। কর্মসূচীর মধ্যে মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার প্রেস ক্লাব ভবনে কালো পতাকা উত্তোলন। সংবাদকর্মীদের কালো ব্যাচ ধারন।৩ দিনের শোক শেষে ৯ মার্চ বৃহস্পতিবার বাদ আসর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। ১০ই মার্চ শুক্রবার বাদ জুম্মা সংবাদকর্মীদের উদ্দ্যেগে শহরের প্রত্যেক মসজিদে দোয়ার আয়োজন।
রিয়াজ উদ্দিন জামির মৃত্যুতে সুধীজনদের অনুভুতি প্রকাশের জন্য শোক বই খোলা হয়েছে। উল্লেখ্য, সোমবার (০৬ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ভারতের মুম্বাই টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫০ বছর। তিনি দুই ছেলে, স্ত্রী ও আত্মীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।উল্লেখ্য, সাংবাদিক নেতা রিয়াজ উদ্দিন জামি দীর্ঘ ছয় মাস ধরে ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।তার ছোট ভাই শিহাব উদ্দিন বিপু জানান, মরদেহ ভারত থেকে আসার পর পারিবারিক সিদ্ধান্তে নামাজের জানাযা সময় নির্ধারণ করা হবে। এ দিকে রিয়াজ উদ্দিন জামির মৃত্যুর সংবাদ শুনে তাঁর বাসায় সহকর্মী সাংবাদিকবৃন্দ, আত্মীয়স্বজনসহ শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। তাঁর মৃত্যুতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রিপোর্টার্স ক্লাব ৫ দিনের শোক কর্মসূচী ঘোষণা করে কালো ব্যাচ ধারন করেন। তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের উদ্যোগে কোরআন খতম কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে। এছাড়া তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে সম্মানিত সকল সাংবাদিকদের নিজ নিজ মহল্লার মসজিদে মঙ্গলবার বাদ এশা দোয়ার আয়োজন করার জন্য বিনীত অনুরোধ করেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক মোশাররফ হোসেন বেলাল।
নিজস্ব প্রতিবেদক :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক সমিতির প্রথম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে তিন বছর মেয়াদী ১৫ সদস্য বিশিষ্ট ২০২৪-২৬ বর্ষের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হিসেবে দৈনিক চিত্র এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি মো. জুয়েল মিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দৈনিক স্বাধীন সংবাদ এর স্টাফ রিপোর্টার মো. রফিকুল ইসলাম মাসুম নির্বাচিত হয়েছেন। কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে দৈনিক ভোরের চেতনার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি লিয়াকত মাসুদ এবং এশিয়ান টেলিভিশনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পশ্চিম প্রতিনিধি নুর মোহাম্মদ নির্বাচিত হয়েছেন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক পর্যবেক্ষণের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি শাহনেওয়াজ শাহ এবং দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি মো. রুবেল মিয়া নির্বাচিত হয়। সাংগঠনিক সম্পাদক দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি মো. বাইজিদুল ইসলাম বাবুল।
এ ছাড়াও কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন এইচ এম জাকারিয়া জাকির ( নির্বাহী সম্পাদক, জনতার খবর), আদিত্ব্য কামাল ( ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, জনতার খবর), জুনায়েদ হোসেন (জিটিভি ও দৈনিক ভোরের দর্পণ, আখাউড়া প্রতিনিধি), মেহেদী রহমান মোল্লা ( দৈনিক ইস্টার্ন মিডিয়া, স্টাফ রিপোর্টার), সজীব মিয়া( দৈনিক বিকাল বার্তা, বিশেষ প্রতিনিধি), এস.এম অলিউল্লাহ (দৈনিক স্বাধীন বাংলা, নবীনগর প্রতিনিধি), জমশেদ মিয়া (দৈনিক চিত্র, মোবাইল কোরেসপন্ডেন্ট) এবং খাইরুল ইসলাম সোহাগ( দৈনিক চিত্র, নাসিরনগর প্রতিনিধি)।এসময় নেতৃবৃন্দরা বলেন, বস্তুনিষ্ঠতা, সাহসিকতা ও জনস্বার্থে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক সমিতি নিপিড়ীত ও নির্যাতিত সাংবাদিকদের পাশে থাকবে। দল, মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা কাজ করে যাব। উল্লেখ্য, গত ২১ এপ্রিল, ২০২৩ ইং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রথম কার্যনিবাহী কমিটি গঠিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মোঃ জুয়েল মিয়া সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার সময় পুলিশের গুলিতে আইয়ুব নূর (৬০) নামে এক মাদক কারবারি নিহত হয়েছেন। হামলায় অন্তত ১০ পুলিশ সদস্য আহত হন। বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) ভোরে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের আদমপুরে গাবুইন্নাবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। হামলার সময় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আইয়ুব নূরের ছেলে আরিফ নূরকে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেওয়া হয়। নিহত আইয়ুব নূরের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা আছে। জানা যায়,আইয়ুব নুরের পরিবারের সবাই মাদক কারবারি। তার ছেলে আরিফ নূর ও তোফাজ্জল নূরের বিরুদ্ধেও বেশ কয়েকটি মামলা আছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আরিফ নূরকে ধরতে আদমপুরের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় হাতকড়া পরানো অবস্থায় আরিফকে ছিনিয়ে নেন তার স্বজনসহ অন্যরা। এ সময় পুলিশের ওপর হামলা চালান তারা।বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাজু আহমেদ জানান, আত্মরক্ষার্থে পুলিশ রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এতে আইয়ুব নূর, সালমা বেগম ও ইমন নামে তিনজন আহত হন। আহতদের মধ্যে আইয়ুব নূর মারা যান। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মাদক কারবারির ছুরিকাঘাতে খাইরুল ইসলাম নামে পুলিশ কনস্টেবল আহত হওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।শনিবার (৬ মে) আখাউড়া থানার উপপরিদর্শক নুপুর কুমার দাস বাদী হয়ে ৫৪ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন। এই মামলায় শুক্রবার (৫ মে) রাত থেকে রোববার (৭ মে) পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে শীর্ষ মাদককারবারিসহ ৪১ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া মাদক কারবারিদের রোববার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, পুলিশ কনস্টেবলকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আমরা তিন দিনের সাড়াশি অভিযান চালিয়ে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীসহ ৪১ জনকে গ্রেফতার করেছি। তাদের প্রত্যকের বিরুদ্ধে মাদক মামলা রয়েছে। অভিযানের সময় তাদের কাছ থেকে ৫০ বোতল ফেনসিডিল, ৭০ বোতল বিয়ার, চার কেজি গাঁজাসহ দেশীয় অনেক অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই সব মাদককারবারি এলাকা ছেড়ে দিয়েছে। তাদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
জুয়েল মিয়া
আগামী ২১ মে ২য় ধাপে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রভাবমুক্ত, অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন এক ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। শনিবার (১৮মে) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার সড়ক বাজারে অবস্থিত উৎসব কমিউনিটি সেন্টারে সাংবাদিক সম্মেলনে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জুয়েল রানা (টিউবওয়েল) ওই দাবি জানান।টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জুয়েল রানা অভিযোগ করে বলেন, ‘শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের সভাপতি, ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করছেন। তিনি ও তার সমর্থকরা প্রচার করছে তাকে আওয়ামীলীগ সমর্থন দিয়েছে। এতে জনগণ বিভ্রান্ত হচ্ছে। আমার বৈঠক/সভাতে উপস্থিত হওয়া লোকজনকে নির্বাচনের পরে দেখে নেবে বলে ওই প্রার্থী ও তার কর্মীরা হুমকি দিচ্ছেন। জোর করে ভোট ছাপিয়ে নিবে বলেও প্রচার করছে। এমন পরিস্থিতিতে আমি সুষ্ঠু ভোটের ব্যপারে আশঙ্কা করছি। জনগণ যাতে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, নির্বাচনের সেই সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য নির্বাচন কমিশনের নিকট দাবী জানাচ্ছি। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট নিরপেক্ষভাবে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠানের আয়োজনের আবেদন জানিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এর সুদৃষ্টি কামনা করছি।’এসময় জুয়েল রানার ভাগিনা আবির বলেন, ‘শাপলু বলছে সম্পর্কটা যাতে নষ্ট না হয় এবং তুমি সাবধানে থাইকো। আমি বলছি ভাই আমরা চাই নির্বাচনটা যেন ফ্রি এন্ড ফেয়ার হয়। আপনি পাশ করেন আমাদের কোনো আপত্তি নাই। নির্বাচন যদি কেউ বানচাল করতে চাই তাইলে আমরা বাঁধা হিসেবে কাজ করবো। ওনি বলছে একটু সাবধানে থাকতে। এটা হুমকিস্বরূপই মনে হইতেছে।’এসময় যুবলীগ নেতা মনির খান বলেন, ‘মানুষের মধ্যে একটা শংকা কাজ করে তারা ভোট দিতে যেতে পারবে কিনা, ভোট হবে কিনা, নাকি ভোট জোরে নিয়ে যাবে। আমাদের প্রতিপক্ষ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি। আমরা মিটিং করে চলে আসলে আমাদের সমর্থকদের প্রতিপক্ষের কর্মীরা গিয়ে বলে, আপনাদের ভোটকেন্দ্রে যেতে হবে না। ভোট ছাপাই ফেলবো। নির্বাচনটা সুষ্ঠু হবে কিনা সেটা আজও আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না।’অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মাইক প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু বলেন, ‘অনেক প্রার্থী অনেকভাবে গুজব ছড়াচ্ছে। গত পাঁচটি বছর আমি ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। আমি কোনোদিন কাউকে কোনো হুমকি-ধমকি দিয়েছি এই প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। আমি জনগণের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। প্রত্যেক ভোটারদের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছি। জনগণের মন জয় করার চেষ্টা করছি। ইনশাল্লাহ ভোটের মাধ্যমেই আমার বিজয় সুনিশ্চিত হবে। আমি হুমকি ধমকিতে বিশ্বাসী না, জনগণকে বিশ্বাস করি, জনগণের ভোটকে বিশ্বাস করি। এখন আমার শক্তি দেখে, ভোটারদের আমার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস দেখে আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর জন্য বিভিন্নভাবে অপপ্রচার করার চেষ্টা করতেছে। ভোটারদের অনুরোধ করব নির্দ্বিধায় কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন, কোনো জবরদস্তির বিষয় নাই। এছাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আমাকে দলীয় সমর্থন দিয়েছে এমন কথা আমি কোনো মিটিং মিছিলে বলিনি, এটা তাদের ভুল ধারণা।
শাহাদাত হোসেন সোহেল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া : শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজয়নগর থানা পুলিশ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে। উদ্ধারকৃত দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে একাইট্টা ১২ টি, বল্লম ৪০ টি, টেটা ৮ টি ও বাঁশের লাঠি ১৯০ টি সহ মোট ২৫০ টির অধিক দেশীয় অস্ত্র। রবিবার দিনব্যাপী উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের শিবির, লক্ষীপুর, লক্ষ্মীমোড়া, মনিপুরসহ বিভিন্ন গ্রাম থেকে এইসব দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজু আহমেদের নেতৃত্বে উক্ত থানার ওসি তদন্ত বিমল কর্মকার সহ চৌকস কিছু পুলিশ কর্মকর্তা এই বিশেষ অভিযানে অংশগ্রহন করে। এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, প্রায় সময়ই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষ মারামারিতে লিপ্ত হয়। এবং তারা উদ্ধারকৃত এই ধরনের অস্ত্রশস্ত্র দ্বারা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশে ঝুঁকিপূর্ণ গ্রামগুলোতে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ২৫০টিরও বেশি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছি। তিনি আরো জানান, দাঙ্গা নির্মূলে এই অভিযান পুরো উপজেলা জুড়েই অব্যাহত থাকবে।