স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি, টেলিভিশন জার্লালিষ্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, চ্যানেল টুয়েন্টি ফোর এবং দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার রিয়াজ উদ্দিন জামির মৃত্যুতে তিনদিনের শোক কর্মসূচী ঘোষণা করেছে প্রেসক্লাব। কর্মসূচীর মধ্যে মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার প্রেস ক্লাব ভবনে কালো পতাকা উত্তোলন। সংবাদকর্মীদের কালো ব্যাচ ধারন।৩ দিনের শোক শেষে ৯ মার্চ বৃহস্পতিবার বাদ আসর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। ১০ই মার্চ শুক্রবার বাদ জুম্মা সংবাদকর্মীদের উদ্দ্যেগে শহরের প্রত্যেক মসজিদে দোয়ার আয়োজন।
রিয়াজ উদ্দিন জামির মৃত্যুতে সুধীজনদের অনুভুতি প্রকাশের জন্য শোক বই খোলা হয়েছে। উল্লেখ্য, সোমবার (০৬ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ভারতের মুম্বাই টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫০ বছর। তিনি দুই ছেলে, স্ত্রী ও আত্মীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।উল্লেখ্য, সাংবাদিক নেতা রিয়াজ উদ্দিন জামি দীর্ঘ ছয় মাস ধরে ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।তার ছোট ভাই শিহাব উদ্দিন বিপু জানান, মরদেহ ভারত থেকে আসার পর পারিবারিক সিদ্ধান্তে নামাজের জানাযা সময় নির্ধারণ করা হবে। এ দিকে রিয়াজ উদ্দিন জামির মৃত্যুর সংবাদ শুনে তাঁর বাসায় সহকর্মী সাংবাদিকবৃন্দ, আত্মীয়স্বজনসহ শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। তাঁর মৃত্যুতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রিপোর্টার্স ক্লাব ৫ দিনের শোক কর্মসূচী ঘোষণা করে কালো ব্যাচ ধারন করেন। তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের উদ্যোগে কোরআন খতম কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে। এছাড়া তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে সম্মানিত সকল সাংবাদিকদের নিজ নিজ মহল্লার মসজিদে মঙ্গলবার বাদ এশা দোয়ার আয়োজন করার জন্য বিনীত অনুরোধ করেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক মোশাররফ হোসেন বেলাল।
নিজস্ব প্রতিবেদক : পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর চেক উপহার পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৪জন সাংবাদিক। আজ সোমবার (২৬ জুন) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই উপহারের চেক গুলো তুলে দেওয়া হয়।
এ উপলক্ষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম।
এসময় জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম তার বক্তব্যে বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সাংবাদিকদের কল্যাণে গঠন করা হয়েছে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট। সেই ট্রাস্টের মাধ্যমে করোনা কালীন সময়ে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে সরকার। এছাড়াও অসচ্ছল ও অসুস্থ সাংবাদিকদের চিকিৎসার জন্যে পাশে দাঁড়াচ্ছে সরকার। তিনি যে কোন প্রয়োজনে সাংবাদিকদের পাশে থাকার আশ্বাস প্রদান করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পির সভাপতিত্বে এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন।
সভাপতির বক্তব্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পি বলেন, করোনাকালীন সময়ে কয়েক ধাপে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা আর্থিক সহায়তা পেয়েছে। যারা বাদ পড়েছেন তাদেরও দেওয়া হয়েছে। কল্যাণ ট্রাস্টে দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তার করার পর যে টাকা ছিল, তা ঈদ উপহার হিসেবে সাংবাদিকদের দেওয়া হয়েছে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির জন্যে কাজ করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।
শহরের যান্ত্রিক কোলাহল আর অপসংস্কৃতির আড়ালে দিন দিন হারাতে বসেছে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব আর সংস্কৃতি। তবুও যেটুকু টিকে আছে, তাতেই খুশি সহজ সরল এই মানুষগুলো। পড়ন্ত বিকেলে চমৎকার এই নৌকা বাইচ তাদের নিয়ে গেছে এক রকম ঘোরের রাজ্যে। নৌকা বাইচ উপলক্ষে শহরজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। ভাদ্রের তপ্ত দুপুর গড়ানোর আগেই জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছোট বড় নৌকা নিয়ে উৎসাহী দর্শকরা নদীর দুই পাড়ে হাজির হতে থাকেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানী লিঃ, দারাজ বাংলাদেশ ও ইউনিভার্সেল মেডিকেল এর সহযোগীতায় তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। তিতাসের বুকভরা ঢেউ আর প্রাণভরা উচ্ছাসে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকা থেকে মেড্ডার শিশু পরিবার এলাকায় তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত হয় এই নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা।
এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদরের ৪টি, বিজয়নগর উপজেলার ৫টি, নবীনগর উপজেলার ২টি, আশুগঞ্জ উপজেলার ২টি ও নাসিরনগর উপজেলার ১টিসহ মোট ১৫টি দল প্রতিযোগী দল তাদের সুসজ্জিত নৌকা আর রং বে-রঙের বাহারি পোশাক পড়ে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা চলার সময় বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে মাঝিদের ভাটিয়ালী গান আর পানিতে বৈঠার ছলাত ছলাত আওয়াজে পুরো এলাকা মুখরিত হয়।
বিকেল ৩টার দিকে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকায় নৌকা বাইচের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। এ সময় জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা উপস্থিত ছিলেন।
মেড্ডার কালাগাজীর মাজার এলাকায় পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসীম উদ্দিন।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে নবীনগর উপজেলা নৌকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে সরাইল উপজেলা নৌকা এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করে আশুগঞ্জ উপজেলার নৌকা। পরে প্রধান অতিথি প্রথম স্থান অর্জনকারী দলকে ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৫০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৩০ হাজার টাকা এবং ট্রফি উপহার হিসেবে প্রদান করেন। এছাড়াও প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দলকে নগদ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
এদিকে নৌকা বাইচ প্রতিযোগীতা উপভোগ করতে দুপুর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও আশপাশ এলাকা থেকে হাজার-হাজার মানুষ তিতাসের দু’পাড়ে, বিভিন্ন ভবনের ছাদের উপর ভীড় জমায়। অনেকেই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা উপভোগ করতে ছোট ছোট নৌকা ভাড়া করে পরিবার পরিজন নিয়ে তিতাস নদীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা চলার সময় শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকা থেকে মেড্ডা শিশু পরিবার এলাকা পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে ১০টি মোবাইল কোর্ট টিমসহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ, আনসার ফায়ার সার্ভিস, বিএনসিসি, নৌ-পুলিশ, ডুবুরীদল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টিম কয়েকটি টীম নিয়োজিত ছিল। এছাড়াও ছিল ডুবুরীদল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টীম। নিরাপত্তার জন্য আকাশে উড়ানো হয় ড্রোন।
নিউজ ডেস্ক :ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্য কবির আহমেদ ভুঁইয়া ও তার সহকারী আজাদের সন্ধান পাওয়া গেছে। হাত-চোখ বাঁধা অবস্থায় তাদের রাজধানীর মাতুয়াইল এলাকায় পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার ভোরে তাদের সেখানে পাওয়া যায়। এ সময় তাদের মুমূর্ষু দেখা গেছে।বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সহকারী আরিফুর রহমান তুষার জানান, কবির আহমেদ ভুঁইয়া ও তার সহকারী আজাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারধরের চিহ্ন রয়েছে। তাদেরকে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে কবির আহমেদ ভুঁইয়াকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছিল বিএনপি।ডিএমপির একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, এ বিষয়ে আমরা তদন্ত করে দেখছি। তাদের সাথে পুলিশের পক্ষ থেকে কথা বলা হবে। জড়িতদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে ওই কর্মকর্তা মন্তব্য করেন
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা অন্তর্গত আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ মতবিনিময় সভা করেছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনের এমপি ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে দল গোছানোর পাশাপাশি নির্বাচনমুখি নানা কর্মকান্ড পরিচালনা করছে দলটি। দলের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরতে বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আখাউড়া পৌরসভা ভবনের তৃতীয় তলায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল লিখিত বক্তব্যে বলেন, দলকে শক্তিশালী করতে নবীন প্রবীনের সমন্বয়ে পৌরসভাসহ প্রতিটি ইউনিয়নের মেয়াদোত্তীর্ণ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগসহ সহযোগি সংগঠনগুলোর নতুন কমিটি গঠনের কাজ চলছে। এতে তৃনমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নেতৃত্বে অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে আখাউড়ায় আওয়ামীলীগ অনেক বেশি শক্তিশালী। আইনমন্ত্রীর নেতৃত্বে আখাউড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। শহর থেকে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। সমাজের দর্পন হিসেবে সরকারের এসব উন্নয়ন গণমাধ্যমে তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান তিনি। আখাউড়ায় আওয়ামীলীগে কোন গ্রুপিং বা বিভেদ নাই। দলের নবীন-প্রবীণ সকল নেতাকর্মীকে মূল্যায়ন করেই জাতীয় নির্বানকে সামনে রেখে দলীয় কর্মকান্ড চলছে। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, মোঃ মনির হোসেন বাবুল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আব্দুল মমিন বাবুল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, পৌর যুবলীগের সভাপতি মনির খান, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।