স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে হামলার ঘটনায় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। বুধবার সকালে মামলা করা হয়েছে।বর্তমানে এলাকা পুরুষশূন্য। এ ঘটনায় ইছাপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বকুল ও একই গ্রামের হারিছ মিয়াকে আটক করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
হামলায় আহত মো. মোশাররফ হোসেনের ছোট ভাই আজাদ হোসেন বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে বিজয়নগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাজু আহম্মেদ বলেন, হামলা-সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা হয়েছে। দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য এলাকাজুড়ে পুলিশি নজরদারিতে রাখা হয়েছে এবং বাকি আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে।ইছাপুরা ইউনিয়নের খাদুরাইল গ্রামের সাবেক চেয়ারম্যান হাজী আক্তার হোসেন ও বর্তমান চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বকুলের সমর্থকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর জের ধরে গত মঙ্গলবার বিকাল পৌনে ৫টার দিকে হোসেনের ছোট ভাই মো. মোশাররফ হোসেনকে (৪০) খাদুরাইল মোড়ে একা পেয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন প্রতিপক্ষরা। তাকে আহত অবস্থায় জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। বর্তমানে তিনি ঢাকায় চিকিৎসাধীন।এ খবর ছড়িয়ে পড়লে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পুরো এলাকায় পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। বুধবার আহত মোশাররফের ছোট ভাই আজাদ হোসেন বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে বিজয়নগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
শহরের যান্ত্রিক কোলাহল আর অপসংস্কৃতির আড়ালে দিন দিন হারাতে বসেছে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব আর সংস্কৃতি। তবুও যেটুকু টিকে আছে, তাতেই খুশি সহজ সরল এই মানুষগুলো। পড়ন্ত বিকেলে চমৎকার এই নৌকা বাইচ তাদের নিয়ে গেছে এক রকম ঘোরের রাজ্যে। নৌকা বাইচ উপলক্ষে শহরজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। ভাদ্রের তপ্ত দুপুর গড়ানোর আগেই জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছোট বড় নৌকা নিয়ে উৎসাহী দর্শকরা নদীর দুই পাড়ে হাজির হতে থাকেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানী লিঃ, দারাজ বাংলাদেশ ও ইউনিভার্সেল মেডিকেল এর সহযোগীতায় তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। তিতাসের বুকভরা ঢেউ আর প্রাণভরা উচ্ছাসে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকা থেকে মেড্ডার শিশু পরিবার এলাকায় তিতাস নদীতে অনুষ্ঠিত হয় এই নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা।
এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদরের ৪টি, বিজয়নগর উপজেলার ৫টি, নবীনগর উপজেলার ২টি, আশুগঞ্জ উপজেলার ২টি ও নাসিরনগর উপজেলার ১টিসহ মোট ১৫টি দল প্রতিযোগী দল তাদের সুসজ্জিত নৌকা আর রং বে-রঙের বাহারি পোশাক পড়ে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা চলার সময় বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে মাঝিদের ভাটিয়ালী গান আর পানিতে বৈঠার ছলাত ছলাত আওয়াজে পুরো এলাকা মুখরিত হয়।
বিকেল ৩টার দিকে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকায় নৌকা বাইচের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। এ সময় জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা উপস্থিত ছিলেন।
মেড্ডার কালাগাজীর মাজার এলাকায় পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসীম উদ্দিন।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে নবীনগর উপজেলা নৌকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে সরাইল উপজেলা নৌকা এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করে আশুগঞ্জ উপজেলার নৌকা। পরে প্রধান অতিথি প্রথম স্থান অর্জনকারী দলকে ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৫০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৩০ হাজার টাকা এবং ট্রফি উপহার হিসেবে প্রদান করেন। এছাড়াও প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দলকে নগদ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
এদিকে নৌকা বাইচ প্রতিযোগীতা উপভোগ করতে দুপুর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও আশপাশ এলাকা থেকে হাজার-হাজার মানুষ তিতাসের দু’পাড়ে, বিভিন্ন ভবনের ছাদের উপর ভীড় জমায়। অনেকেই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা উপভোগ করতে ছোট ছোট নৌকা ভাড়া করে পরিবার পরিজন নিয়ে তিতাস নদীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা চলার সময় শিমরাইলকান্দি গাঁওগ্রাম এলাকা থেকে মেড্ডা শিশু পরিবার এলাকা পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে ১০টি মোবাইল কোর্ট টিমসহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ, আনসার ফায়ার সার্ভিস, বিএনসিসি, নৌ-পুলিশ, ডুবুরীদল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টিম কয়েকটি টীম নিয়োজিত ছিল। এছাড়াও ছিল ডুবুরীদল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টীম। নিরাপত্তার জন্য আকাশে উড়ানো হয় ড্রোন।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ঐতিহ্যবাহী দক্ষিণ মোড়াইল খাঁ বাড়ির উদ্বেগে ৪ মার্চ ২০২৩ রোজ শনিবার বাদ আছর হইতে একটি ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল এর আয়োজন করা হয়েছে এসময় শাবন খাঁ সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন হযরত মাওলানা ইসলাম উদ্দিন ফারুকী সাহেব ও এসময় প্রধান আকর্ষণ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত মাওলানা কামাল উদ্দিন কাসেমী সাহেব, আরো উপস্থিতি ছিলেন আমন্ত্রিত মেহমান হিসেবে, দিন ও ধর্ম বিষয়ক অনেক কথা ও বক্তব্য রাখেন,এসময় দহ্মিণ মোড়াইল ও আশেপাশের এলাকার অনেক মানুষ উপস্থিতি ছিলেন এসময় দহ্মিণ মোড়াইল খাঁ বাড়ির কৃতি সন্তান জামান খাঁ বলেন আমাদের বংশের আমেরিকা প্রবাসী আমাদের চাচাতো রজব খাঁ, মামুন খাঁ,অভি খাঁ ও বাপ্পী খাঁ আর্থিক সহযোগিতায় আমরা এই ওয়াজ মাহফিল এর আয়োজন করতে পেরেছি ও আমাদের বংশের সবার অক্লান্ত পরিশ্রম ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আজকে আমরা এই ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল করতে সফল হয়েছি, খাঁ বাড়ির আরেক কৃতি সন্তান বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সহ-সভাপতি আমির সোহেল বলেন আমাদের বংশের মৃত পূর্ব পুরুষের আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য এই প্রথম বার্ষিক ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল আমরা করেছি,আমরা চেষ্টা করবো আগামীতে প্রত্যেক বছর এই ওয়াজ মাহফিল করার জন্য ।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ১৬২ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল সহ দুই জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত একটি পিকআপ গাড়ী জব্দ করা হয়। বৃহস্পতিবার ( ২১ ডিসেম্বর ) রাত ৭ টা ৪০ ঘটিকার সময় বিজয়নগর উপজেলার ০২নং চান্দুরা ইউপিস্থ চান্দুরা সাকিনে ঢাকা-সিলেটগামী মহাসড়কে জিলানী পেট্টোল পাম্প এর সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার থানার চারখাই ইউনিয়নের সাফা গ্রামের আব্দুল বারীর ছেলে আনোয়ার হোসেন (৩৮) এবং সিলেট জেলার জকিগঞ্জ থানার বারহাল ইউনিয়নের মাইজগ্রাম গ্রামের মরাই মিয়ার ছেলে মান্না আহম্মদ প্রকাশ সুমন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, জব্দকৃত পিকআপ গাড়ী থেকে ১৬২ (একশত বাষট্টি) বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়। উক্ত আলামত ধৃত আসামীদ্বয়ের হেফাজতে উদ্ধার করা হয় এবং মাদক পরিহন কাজে ব্যবহৃত ০১ টি পিকআপ গাড়ী সাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দ তালিকা মূলে জব্দ করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।
মোঃ জুয়েল মিয়া
চতুর্থ ধাপে আগামী ৫ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় আলোচিত ৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীর একজন জেলা স্বেছাসেবক লীগ সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন (কাপ-পিরিচ) নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। আনুষ্ঠানিকভাবে লোকমান হোসেন নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোর ফলে এই উপজেলার নির্বাচনের দৃশ্যপটের পরিবর্তন শুরু হয়েছে।এখন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন (ঘোড়া) এর সঙ্গেই জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাদৎ হোসেন শোভন (আনারস) এর প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।হেলাল উদ্দিন জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখনের ছোট ভাই। এই পরিচয়কে সামনে রেখে এবং আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় নিজের অবস্থান শক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। দলের নেতাদেরও তার পক্ষে নামানোর চেষ্টা করছেন। এদিকে সময় যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনী মাঠে শোভনের অবস্থান তত ভালো হচ্ছে। নির্বাচন ঘিরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শোভনের পক্ষে সর্বত্র সক্রিয় রয়েছেন। রমজানে ভর্তুকিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিক্রির ব্যবস্থা করে দৃষ্টি কাড়েন শোভন। এছাড়া ঈদুল ফিতরে বিভিন্ন স্তরের মানুষের মাঝে উপহারসামগ্রী বিতরণ করেন তিনি।চেয়ারম্যান পদে লোকমান হোসেন ছাড়াও আরও ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চেয়ারম্যান পদে অন্য দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন, কাজী সেলিম রেজা (দোয়াত-কলম) ও আব্দুল কারীম (মোটরসাইকেল)। তারাও ভোটারদের মন জয় করতে চেষ্টা চালাচ্ছেন।ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে তফাজ্জল সিকদার (উড়োজাহাজ), মোস্তাক আহমেদ খোকন (বই), মো. আজহারুল ইসলাম (তালা), মো. আনিছ খান (টিউবওয়েল), মো. ইলিয়াছ চৌধুরী (আইসক্রিম), রবিউল আলম (চশমা) ও শফিকুল ইসলাম (মাইক) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উম্মে হানি সেতু (কলস), আফরিন ফাতেমা জুঁই (ফুটবল), নাসিমা আক্তার (প্রজাপতি) ও শামীমা আক্তার (পদ্ম ফুল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।গতকাল শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় ঘোষিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে লোকমান হোসেন উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে এবং দলীয় ঐক্যকে সুসংহত করার লক্ষ্যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই জন্য আমি আমার নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগণ, ভোটার, সমর্থক ও শুভাকাঙ্খির কাছে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং যত দিন বেঁচে থাকবো সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকার অঙ্গিকার ব্যক্ত করছি।’তিনি আরও বলেন, ‘আমি একজন রাজনৈতিক ও সমাজকর্মী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমাণে সচেষ্ট থাকব। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী আমার রাজনৈতিক অভিভাবক। তার প্রতি পূর্ণ আনুগত্য পোষণ করে আগামীর পথচলার অঙ্গীকার করছি।’
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছাত্রলীগ নেতা নূরে আলম ভূঁইয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার ( ১২ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টা ৩০ মিনিটে ঢাকা এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। কসবা উপজেলাধীন বিনাউটি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক নূরে আলম ভূঁইয়া। তিনি বিনাউটি ইউনিয়নের নেমতাবাদ গ্রামের ওসমান গনী ভূইয়ার ছেলে।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, এমপি। মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ব্যক্তিগত সহকারী মো: আলাউদ্দিন বাবু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লেখেন, মন্ত্রী মহোদয় সার্বক্ষনিক তার খোঁজ রেখেছিলেন আর চিকিৎসার সার্বিক ব্যয়ভার বহন করেন। শোকবার্তায় আইনমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তার পরিবারের পাশে সবসময় থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।