স্বত্ব © 2024 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
বিদুৎ, গ্যাসের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১১ঘটিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এ বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি কাজী রাজীউর রহমান তানভীরের সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো.জুয়েল মিয়া,
জেলা যুব অধিকার পরিষদের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক হাসান ওবায়দুল্লাহ, জেলা শ্রমিক অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব স্বপন আহমেদ, ছাত্র নেতা তাসকিন আহমেদ, সাদ্দাম হোসেন প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, গত ১০বছর যাবৎ দেশে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে না। জনগণ স্বাধীনভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারছেনা৷ দিনের পরিবর্তে রাতেই ভোটের কাজ শেষ হয়ে যায়। বড় বড় প্রকল্প থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হরিলুট চলছে। উপনির্বাচনে হিরো আলমের সাথে দুর্নীতি করে জোরপূর্বকভাবে তার বিজয় ছিনিয়ে নিয়েছে। আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন খেলা হবে। অথচ তিনি হিরো আলমের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেনি। জনগণ আজ দ্রব্য মূল্যের দাম বৃদ্ধির কারণে দিশেহারা হয়ে গেছে।
শেখ হাসিনা উন্নয়ন দিয়ে যদি জনগণের ভোট পেয়ে আবারও প্রধানমন্ত্রী হয় তাতে এদেশের জনগণের কোনো সমস্যা নাই। রাজবন্দিদের অচিরেই মুক্তি দিতে হবে, মামলা হামলার পথ ছেড়ে জনগণের দাবি মেনে নেন। অনতিবিলম্বে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করেন। আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তা কতটুকু তা ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করলেই প্রমাণ হবে। ২০পারসেন্ট ভোট পাবে কিনা সন্দেহ। চেতনা বিক্রি বন্ধ করুন, জনগণ সব বুঝে, জানে এবং দেখে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল -আশুগঞ্জ আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি থেকে বহিস্কৃত সাত্তারকে সমর্থন করে ২০শতাংশের মতো ভোট গ্রহণ দেখিয়ে এমপি নির্বাচন করতে হয় আওয়ামীলীগের।
সমাপনী বক্তব্যে জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি কাজী রাজীউর রহমান তানভীর বলেন,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চাই, বাঁচার জন্য পেটে ভাত না থাকলে, উন্নয়ন দিয়ে কি হবে?
ঝুঁকিপূর্ণ চড়া সুদের বিদেশি ঋণের টাকায় আইওয়াশের উন্নয়ন বাদ দিয়ে, জনগণের কল্যাণে ভারসাম্যপূর্ণ টেকসই উন্নয়ন করুণ।
অর্থপাচার, লুটপাট, দুর্নীতি, অনিয়ম, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট রোধ করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আনুন। জনগণের ভোটাধিকার, বাকস্বাধীনতা সহ মৌলিক অধিকার নিশ্চিতের জন্য হলেও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন দিন।
অন্যথায় দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে, বাংলাদেশের জনগণ আর মানবেনা। বাংলাদেশের জনগণ সেই ১৯৪৮, ৫২, ৬৯ এবং ৭১ সালে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার মাধ্যমে ইতিহাস রচনাকারী জাতি। তারা প্রয়োজনে আরও শত সহশ্র বার অন্যায়, অনিয়ম, অধিকার হরণের শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীনতা ফিরিয়ে এনে ইতিহাস রচনা করবে।
জুয়েল মিয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. হাবিবুর রহমান। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক পদে দায়িত্বরত ছিলেন। রবিবার (১০ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ওই চিঠিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শাহগীর আলমকে প্রত্যাহার করে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রার্থিতা ফিরে পেলেন সেই ওলিও। এক শতাংশ ভোটারের সাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যাওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিওকে তার প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।কমিশনে করা আপিলের শুনানি শেষে বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে তার মনোনয়নপত্রটি বৈধ ঘোষণা করা হয়। সম্প্রতি ফেসবুক লাইভে মদ ব্যবসাকে হালাল বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচিত হন তিনি।ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।ফিরোজুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য। তিনি সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের পাঁচবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। সর্বশেষ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতার জন্য তিনি চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন।এর আগে ফিরোজুর রহমানের সমর্থনকারী এক শতাংশ ভোটারের মধ্যে দ্বৈবচয়নের মাধ্যমে নির্বাচিত ১০ জন ভোটারের একজন সাক্ষর করেননি মর্মে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেন। এর ফলে গত ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে সাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে ফিরোজুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলম। পরবর্তীতে প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন ফিরোরজুর রহমান ওলিও।প্রার্থিতা ফেরত পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ফিরোজুর রহমান ওলিও বলেন, ‘আপিলে আমার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। সবাই আমার পাশে থাকায় সবাইকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো.সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘ফিরোজুর রহমানের করা আপিলের রায়ের বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চিঠি পাঠাবে নির্বাচন কমিশন। বৈধ প্রার্থীদের তালিকায় তার নাম যুক্ত হবে। প্রতীক বরাদ্দের দিন তাকেও প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসকের ভিজিট চাওয়ায় এক কর্মচারীকে অপহরণ করে তুলে নেওয়ার সময় প্রতিবাদ করলে জাতীয় দৈনিকের সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পালের ওপর হামলা করেছেন দুর্বৃত্তরা। এসময় দুর্বৃত্তের হামলায় সাংবাদিক বিশ্বজিৎসহ তিনজনসহ আহত হন। শুক্রবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যা সাতটার দিকে উপজেলার রাধানগরের দাসপাড়ায় অবস্থিত একটি বেসরকারি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।আহত সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল উপজেলার রাধানগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দৈনিক কালেরকন্ঠের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। এসময় সাংবাদিক বিশ্বজিৎকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হন তার দুই চাচাতো ভাই আনন্দ পাল (২৮) ও প্রসেনজিৎ পাল (২৮)। উপজেলার দেবগ্রামের মাহফুজ ভূঁইয়ার ছেলে সুমন ভূঁইয়ার নেতৃত্বে সাংবাদিক বিশ্বজিতের ওপর হামলা চালানো হয়।স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার বেলা সাড়ে পাঁচটার দিকে দেবগ্রামের বাসিন্দা সুমন ভূঁইয়া স্ত্রীসহ ছয় মাসের শিশু সন্তানকে নিয়ে চিকিৎসক দেখাতে চিকিৎসক দেখাতে রাধানগরের দাসপাড়ার দি কমফোর্ট এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যান। ওই ক্লিনিকে থাকা চিকিৎসক কাজী মাজহারুল ইসলামের কাছে শিশু সন্তানকে নিয়ে যান সুমন।চিকিৎসক থেকে ব্যবস্থাপত্র নিয়ে চেম্বার থেকে বের হন সুমন। সেসময় ক্লিনিকের ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে সালমা আক্তার সুমনের কাছে চিকিৎসকের ৪০০ টাকা ভিজিট চান। এতে ক্ষিপ্ত হন সুমন। এক পর্যায়ে সালমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা শুরু করে সুমন। পরে ঘটনাস্থলে এগিয়ে ক্লিনিকের একজন আশিষ সাহার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন।চিকিৎসক দেখানের ভিজিট না দিয়েই ক্লিনিকের মালিককে ভয় ও হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান সুমন। বিকেলে ছয়টার দিকে ওই ক্লিনিকে চিকিৎসক দেখাতে যান সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল। বিকেল সাড়ে ছয়টার দিকে সুমন সঙ্গে ২০-২৫জন লোক নিয়ে ওই ক্লিনিকে যান। সুমনের নেতৃত্বে লোকজন ক্লিনিকের ব্যবস্থাপক সালমা তুলে নিতে এগিয়ে যায়। তখন ঘটনার প্রতিবাদ করে বাঁধা দিতে গেলে সুমনের নেতৃত্বে লোকজন সাংবাদিক বিশ্বজিতের ওপর হামলা চালায়।সাংবাদিক বিশ্বজিৎকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে শান্ত পাল ও আনন্দ পালকে তারা মারধর করে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। হামলায় বিশ্বজিৎ মাথাসহ সারা শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পেয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা পৌনে আটটার দিকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে।আহত সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বলেন, ক্লিনিক থেকে একটি মেয়েকে তারা তুলে নিতে আসে। আমি তখন নিজেকে ওই মেয়ের অভিভাবক হিসেবে পরিচয় দেই। তারা আমাকে তখন বলে তুই গার্ডিয়ান, দাঁড়া। এই বলে তারা আমার ওপর হামলা করে। রাধানগর মোড়ে থাকা আমার দুই ভাই ঘটনা শুনে আমাকে বাঁচাতে আসে। তাদের ওপরও সন্ত্রাসী কায়দায় তারা হামলা চালিয়েছে।আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে আহতদের দেখে এসেছে। এঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের তিনটি টহল দল বের হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকন্ঞ্জি :ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন হয়েছে গত শনিবার। ১০ বছর পর হওয়া এই নির্বাচন ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিলো ব্যাপক। নির্বাচনে সাধারণ অভিভাবক সদস্যের ৪টি এবং সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্যের একটি পদের জন্যে দুটি প্যানেলে ১০ জন প্রতিদ্বন্ধিতা করেন। এতে ৫টি পদেই জয় পেয়েছে খোকন-আনিছ পরিষদ। তাদের সবাই দ্বিগুনেরও বেশী ভোট পেয়েছেন। সাধারণ অভিভাবক সদস্য পদে সর্বোচ্চ ৫৮২ ভোট পেয়ে জয়ী হন মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ,২য় মো: আজহারুল করিম পেয়েছেন ৫৩৯ ভোট,মো: আনিছ খাঁন ৫২৩ ভোট পেয়ে তৃতীয় এবং ৪৫৬ ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়েছেন আবদুল্লা আল সাঈদ। নারী অভিভাবক সদস্য পদে ৫৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন তাহমিনা আক্তার। তাদের প্রতিদ্বন্ধি পুরুষ অভিভাবক সদস্য মনির খাঁন পেয়েছেন ২৮৬ ভোট,মো: শফিকুর রহমান ২১২ ভোট,নন্দ দুলাল পাল ১৬৩,দীলিপ কুমার কর্মকার ১৪১ এবং বিউটি রানী সুত্রধর পেয়েছেন ২৫২ ভোট। খোকন-আনিছ পরিষদ বিদ্যালয়ের পাশের লোকনাথ ময়দান ভিত্তিক সংগঠন ‘ভোরের সাথী’ মনোনীত প্যানেল হিসেবে পরিচিত। সংগঠনের সভাপতি মো: আতিকুল ইসলাম আতিকের নেতৃত্বে সংগঠনের সদস্যরা ওই প্যানেলকে জয়ী করতে সক্রিয় ছিলেন। নির্বাচনে মোট ১৪২১ ভোটের মধ্যে ৯৫৬ ভোট কাষ্ট হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আবু জামাল জানান-২০১৪ সালে সর্বশেষ নির্বাচন হয়। এরপর এডহক কমিটি দায়িত্ব পালন করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার জীবন ভট্টাচার্য জানান-নির্বাচন সুষ্টু ও শান্তিপূর্ন হয়েছে।