স্বত্ব © 2025 দৈনিক পত্রিকা |
সম্পাদক ও প্রকাশক: উবায়দুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ জুয়েল মিয়া প্রতিষ্ঠাতা: পি বা লিজন।সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- পাইকপাড়া,লোকনাথ দিঘীর পাড়,পৌর কমিউনিটি সেন্টার ২য় তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।দৈনিক পত্রিকা অনলাইন নিউজ পোর্টাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কর্তৃক নিবন্ধনের জন্য প্রক্রিয়া দিন।newsdainikpatrika@gmail.com মোবাইল নাম্বার 01751406352,01715958768
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সময় টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক মোস্তফা দানীশ ও রংপুর ব্যুরো প্রধান রতন সরকারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সুধীজনদের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি। এতে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সিনিয়র সহসভাপতি মো. জসীম উদ্দিন, সহসভাপতি নিয়াজ মুহাম্মদ খান বিটু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আইসিটি সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সময় টেলিভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ব্যুরো চিফ উজ্জল চক্রবর্তী। এ সময় বক্তারা বলেন, ‘আইনমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আশ্বস্থ করা হয়েছিল এই আইন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হবে না। তবে সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থেকে একটি চক্র সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার জন্য এই আইনের অপপ্রয়োগ করে চলছে। তারা দ্রুত সকল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
আদিত্ব্য কামাল,জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : জতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার উদ্যোগে শতাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ খোকনের উপস্থাপনায় ও জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এড. তানভীর ভূঁইয়া সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবি সমিতি।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব মো. হেলাল উদ্দিন সহ-সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগ, আলহাজ্ব হযরত মাওলানা নুরুজ্জামান পরিচালক হযরত শাহজালাল দারুল সুন্নাহ মাদ্রাসা মনতলা, এড. মাহবুবুল আলম খোকন সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জনাব ইস্কান্দার আলী সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জনাব আবদুস সালাম সহ-সভাপতি জেলা নাগরিক কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জনাব আব্দুল মান্নান সরকার সাবেক সাধারণ সম্পাদক দি-আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন, মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি সাংবাদিক জাকারিয়া জাকির, জনাব মো. তাজুল ইসলাম সদস্য জেলা নাগরিক কমিটি, এড. শেখ জাহাঙ্গীর আলম, সভাপতি পিস ভিশন বাংলাদেশ, ফরেষ্ট রেইঞ্জার জনাব মো. বশির আহমেদ, রুমানা আক্তার শ্যামলী সভানেত্রী জেলা জাতীয় মহিলা পার্টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদিত্ব্য কামাল সম্পাদক জনতার খবর প্রমূখ।
জুয়েল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানসিক রোগী এক যুবককে মারধর করে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গত ২১শে মার্চ বিকেল ৪টার সময় সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বরিশল গ্রামে ওই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে ভুক্তভোগীর পিতা বাবুল ভূইয়া সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।অভিযোগকারী বাবুল ভূইয়া বলেন, ‘আমার ছেলে মিম ভূইয়া গত তিনমাস যাবৎ মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে পাগলের মতো দিনযাপন করছে। তাকে শিকল দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখতে হয়। মঙ্গলবার বিকেলে আলমগীর ও উজ্জ্বল ভূইয়ার নেতৃত্বে আমার মানসিক রোগী ছেলেকে নির্মমভাবে পিটিয়ে তার মানসিক অবস্থার আরো অবনতি করেছে। আমার ছেলে প্রতিবেশী আলমগীর ভূইয়ার বাড়িতে গেলে আলমগীর ভূইয়া, উজ্জ্বল ভূইয়া, আবুল ভূইয়া, আবির ভূইয়া সহ আরও কয়েকজন তাকে জোরপূর্বকভাবে আটক করে বেধড়কভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তার শরীরে আঘাতের গুরুতর চিহ্ন দেখে তাকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা করি। আমার ছেলের পাশাপাশি আমাকেও তারা প্রচন্ড মারধর করে। তারা আমার ভিটি বাড়ি গ্রাস করার উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দেয়। এলাকায় তারা মামলাবাজ হিসেবে পরিচিত। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে উজ্জ্বল ভূইয়া বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে মিম ভূইয়া আমার ভাইয়ের এক বছর বয়সী শিশু সন্তানকে নিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় তাকে আমরা ধরে ফেলি কিন্তু মারধর করিনি। বাবুল ভূইয়ার পরিবারের সাথে আমাদের যায়গা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে, ৪-৫টা মামলা করেছি তাদের বিরুদ্ধে।এবিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এমরানুল ইসলাম বলেন, ‘তদন্তশেষে অভিযোগের সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বাসুদেব ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড মেম্বার বাছির খান বলেন, ‘যায়গা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলমগীর ভূইয়া ও উজ্জ্বল ভূইয়া গংদের সাথে বাবুল ভূইয়ার বিরোধ চলছে। এর আগে কয়েকবার সালিসের মাধ্যমে তার যায়গার সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছিল গ্রামের সাহেব-সর্দাররা। পরবর্তীতে আলমগীর ভূইয়া গংদের পক্ষ এটা মানেনি। এখন তারা বাবুল ভূইয়ার কাছে যায়গা পাওনা আছে বলে দাবি করছে। ওইদিন বাবুল ভূইয়ার ছেলে মানসিক রোগী মিম ভূইয়াকে আলমগীর ভূইয়ারা মারধর করে এটা শুনেছি। উজ্জ্বল ভূইয়া মিম ভূইয়ার বিরুদ্ধে শিশু ছিনিয়ে নিয়ে আসার যেই অভিযোগটি করেছে তা সত্য নয়।
জুয়েল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি।
ইসলাম ধর্মের মূল কাজ হলো পাঁচটি,কালেমা,নামাজ, রোজা,হজ্ব,যাকাত এর মধ্যে রমজান হলো একটি তাই এই মাসটি হলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ মাস,আল্লাহ পাক এর ইবাদত করার জন্য । রমজান মাস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সাদেকপুর ইউনিয়ন চিলোকূট গ্ৰামে মাদার রাজিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে চিলোকূট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জনাব হাজী শামসূল হক চৌধুরী(নোয়াব মিয়া) পহ্ম থেকে ১০ লহ্ম টাকা মূল্যের ৪৫০ পরিবারের মাঝে,২৫কেজি চাল,২কেজি পিঁয়াজ,৫কেজি আলু,২কেজি ডাল,২লিটার তেল প্রত্যেক পরিবারের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিতি ছিলেন চিলিকূট গ্ৰামের হাজী শামসূল হক চৌধুরী (নোয়াব মিয়া) বর্তমান ইউপি সদস্য জনাব মুক্তার চৌধুরী,উপস্থিতি ছিলেন চিলিকূট উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক কাজি জাহাঙ্গীর আলম, সার্জেন্ট (অব:) শামসুজ্জামান,ডাক্তার জহির হোসেন,ডাক্তার হামিদুল করিম জিল্লু মাস্টার,মোঃ ইসমাইল খান মাস্টার,আলাউদ্দীন মেম্বার সহ আরো অনেক বেক্তিগন উপস্থিতি ছিলেন ।
মাদার রাজিয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জনাব আল মুমিন চৌধুরী বলেন মাদার রাজিয়া ফাউন্ডেশন আমি ও আমার ছোট ভাই আল মুনছুর চৌধুরী এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত করেছি আমি হংকং প্রবাসী। মাদার রাজিয়া ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ও আমার বাবার ব্যক্তিগত সহযোগিতায় করূনা থেকে শুরু করে আরও অনেক সহযোগিতা আমরা করেছি । এই রামজান মাসে আমার প্রয়াত মা এর জন্য আমার গ্ৰামের মানুষ আত্বীয় স্বজন বন্ধু মহল সবার কাছে আমি দোয়া কামনা করি ।
নিজস্ব প্রতিবেদক
লহ্মীপুরে জেলা সদরে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে গ্রেপ্তার হওয়া হাফিজ উল্যাহ ওরফে বাহাদুর মাঝি (৫৮) নামে এক বৃদ্ধকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে তার ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ড আদেশ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন।জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) এডভোকেট জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বাহাদুর মাঝি ৪০ হাজার পিস ইয়াবা নিয়ে গ্রেপ্তার হন। এরপর থেকেই তিনি কারাগারে রয়েছেন। রায়ের সময় তিনি আদালতের উপস্থিত ছিলেন। বাহাদুর মাঝি সদর উপজেলার চররমনী মোহন ইউনিয়নের পূর্ব চররমনী মোহন গ্রামের মৃত খোরশেদ আলমের ছেলে। আদালত ও এজাহার সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের ৩ জানুয়ারি ভোর রাতে অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলার চর রমনী মোহন ইউনিয়ের মধ্য চর রমনী মোহন গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য মনির হোসেন সজিবের বাড়ি থেকে প্রায় আড়াই কোটি টাকা মূল্যের ৮৫ হাজার ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। এসময় মনির, গ্রাম পুলিশ সদস্য মো. ইব্রাহিম ও যুবলীগ নেতা আমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন ৫ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪ জনের বিরুদ্ধে র্যা বব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার (ডিএডি) মো. নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় বাহাদুর মাঝি ও আব্দুর রহমান নামে দুইজন পলাতক ছিলেন। পরে ৯ জানুয়ারি রাতে একই এলাকা থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবাসহ বাহাদুরকে গ্রেপ্তার করে । টেকনাফ সীমান্ত থেকে সমুদ্রপথে মাছ ধরার ট্রলারযোগে ইয়াবাগুলো নিয়ে আসেন তিনি। এ ঘটনায় পরদিন ১০ জানুয়ারি নোয়াখালী ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার (ডিএডি) মো. নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে পৃথক আরও একটি মামলা দায়ের করেন। ২০২৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) লিটন চন্দ্র দত্ত আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন। প্রসঙ্গত, ইয়াবাকান্ডে প্রথম মামলায় চর রমনী মোহন ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য(মেম্বার) মনির, ইউনিয়নের মো. ইব্রাহিম ও আমির হোসেন কারাগারে রয়েছে। সূত্রঃ বাসস
চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি।।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা থানাধীন চরআইচা খাদেমুল ইসলাম নূরানী ও হাফেজী মাদ্রাসায় সমাপনী পরীক্ষায় উত্তির্ন কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯ টার সময় চরমানিকা ইউনিয়ন ৭ নম্বর ওয়ার্ডের লুৎফর রহমান তালুকদার বাড়ির দরজার মাদ্রাসা চত্বরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকসহ সুধীজন অংশ নেন। এসময় মাদ্রাসার মোহতালিম মুফতি আবু বক্করের সঞ্চালনয় মাদ্রাসার জমিদাতা আতাহার তালুকদারের সভাপতিত্বে রাব্বানিয়া আলিম মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, নীলিমা জ্যাকব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাছির উদ্দীন আরিফ, জাবেরা খাতুন গালাস স্কুলের সহকারী শিক্ষক মাষ্টার হারুন, দৌলতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, মৌলভী মো. বিল্লাল হোসেন, মওলানা শোহেভ, এবং সাংবাদিক সেলিম রানা, জুলফিকার তালুকদার, হাসান লিটন ও ব্যবসায়ী শাহিন হাওলাদার সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে দক্ষিণ আইচা মায়ের দোয়া ব্যাটারী হাউজের প্রোপাইটার মো. বেল্লাল হোসেনের পক্ষ থেকে ১৫ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পরিশেষে দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন আবু মাতব্বর বাড়ির দরজার জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা নুরইসলাম কারি। এছাড়াও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অভিভাবকসহ সুধীজন ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মাঝে তবারকের আয়োজন করেন মায়ের দোয়া ব্যাটারী হাউজ।